ফিচার ডেস্ক
ধরুন, একটা ক্যাপ আপনার ভীষণ ভালো লাগল; কিংবা একটা সানগ্লাস। আবার হতে পারে আলমারিতে পাট পাট করে গুছিয়ে রাখা শাড়ি থাকলেও নতুন শাড়ি দেখেই ভালো লেগে গেল।
এসব ক্ষেত্রে প্রথমে দেখবেন দাম। দেখে অবশ্যই মাথায় আসবে ‘আচ্ছা, অ্যাকাউন্টে কত টাকা আছে?’ নিজেকে এ প্রশ্ন করা খুবই স্বাভাবিক। তবে সাধ্যের মধ্যে শখ পূরণ করে বেঁচে থাকাটাও জরুরি। যাঁরা সাধ্যের মধ্যে ভালো থাকতে চান তাঁদের কিছুটা সাশ্রয়ী হতে হয়। তবে সাশ্রয়ী হয়েও নিজেকে সবার সামনে উপস্থাপন করতে একটু বুদ্ধি খাটালেই কাজ হয়ে যায়।
কাপড়ের রং ও উপাদান
কাপড়ের ক্ষেত্রে কালো রংকে প্রাধান্য দেওয়া যেতে পারে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে কালো পোশাক কমনীয়তার প্রকাশ ঘটায়। খুব চটকদার না হয়ে সমৃদ্ধির পরামর্শ দেয়। আউটলুকের জন্য কাপড়ের ধরন বোঝা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রাকৃতিক কাপড়, যেমন তুলা, উল, সিল্ক ও লিনেন শরীরে ভালোভাবে ঝুলে থাকে। অন্যদিকে পলিয়েস্টার, নাইলন ও রেয়নের মতো সিনথেটিক কাপড় একটু বিলাসবহুল। প্রাকৃতিক কাপড়ের সঙ্গে সিনথেটিক কাপড় মেশানোর ফলে শৈলীর সমস্যা হতে পারে। পরিমার্জিত চেহারার জন্য প্রাকৃতিক কাপড় বেছে নেওয়া যেতে পারে।
গুণমানে বিনিয়োগ, পরিমাণে নয়
খরচের পরিমাণের চেয়ে গুণমানকে অগ্রাধিকার দেওয়া বেশি গুরুত্বপূর্ণ। সস্তা জামাকাপড় পূর্ণ একটি ওয়ার্ডরোবের চেয়ে কয়েকটি ভালো মানের কাপড় রাখা বেশি গুরুত্বপূর্ণ। একসঙ্গে অনেক আইটেম কেনা থেকে বিরত থাকতে হবে। অনেক সময় বিশেষ অফারে থাকা জিনিসের মান খুব একটা ভালো হয় না। বহুভাবে ব্যবহার করা যায়, এমন কাপড় বেছে নিন। পরিমাণে সীমিত হলেও জিনিসগুলো বেশির ভাগ সময়েই স্টাইলিশ হয়। যেমন অফিস থেকে শুরু করে নৈমিত্তিক আউটিংয়ের জন্য বিভিন্ন আউটফিটের সঙ্গে মানানসই এক জোড়া জিনসের জুতা রাখুন সংগ্রহে। কিংবা নিরপেক্ষ রঙের একটি ন্যাগ কিনুন, যেটি সবখানে ক্যারি করা যেতে পারে।
ড্রেসিংআপ আর্ট শিখুন
কোন অনুষ্ঠানে কোন ধরনের কাপড় পরে যাওয়া উচিত বা যেতে হবে, এটা জানা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। একটি বোর্ড মিটিং, একটি এক্সক্লুসিভ ক্লাব কিংবা বন্ধুদের সঙ্গে আউটিংয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে জামাকাপড়ের ধরন আলাদা হবে। আবার পরিবারের সঙ্গে যা পরে ঘুরতে যাওয়া যায়, বন্ধুদের সঙ্গে তা পরে যাওয়াটা বুদ্ধিমানের কাজ হবে না। এটাও একধরনের শৈলীর মধ্যে পড়ে। এর মূল বিষয়গুলো বোঝা গুরুত্বপূর্ণ। ভালো মানের কাপড় এবং ক্ল্যাসিক শৈলীর সঙ্গে নিজেকে পরিচিত করে তুলতে হবে। কালো পোশাক, উপযোগী স্যুট, বোতাম-ডাউন শার্ট এবং মার্জিত কোটগুলোর মতো আইটেমগুলো কীভাবে পরতে হয়, তা শিখে ফেলতে হবে। ভালো পোশাক পরার কৌশল আয়ত্ত করা একজন মানুষকে পরিশীলিত এবং আড়ম্বর লুক দিতে পারে।
সূত্র: ফাইবার টু ফ্যাশান
ধরুন, একটা ক্যাপ আপনার ভীষণ ভালো লাগল; কিংবা একটা সানগ্লাস। আবার হতে পারে আলমারিতে পাট পাট করে গুছিয়ে রাখা শাড়ি থাকলেও নতুন শাড়ি দেখেই ভালো লেগে গেল।
এসব ক্ষেত্রে প্রথমে দেখবেন দাম। দেখে অবশ্যই মাথায় আসবে ‘আচ্ছা, অ্যাকাউন্টে কত টাকা আছে?’ নিজেকে এ প্রশ্ন করা খুবই স্বাভাবিক। তবে সাধ্যের মধ্যে শখ পূরণ করে বেঁচে থাকাটাও জরুরি। যাঁরা সাধ্যের মধ্যে ভালো থাকতে চান তাঁদের কিছুটা সাশ্রয়ী হতে হয়। তবে সাশ্রয়ী হয়েও নিজেকে সবার সামনে উপস্থাপন করতে একটু বুদ্ধি খাটালেই কাজ হয়ে যায়।
কাপড়ের রং ও উপাদান
কাপড়ের ক্ষেত্রে কালো রংকে প্রাধান্য দেওয়া যেতে পারে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে কালো পোশাক কমনীয়তার প্রকাশ ঘটায়। খুব চটকদার না হয়ে সমৃদ্ধির পরামর্শ দেয়। আউটলুকের জন্য কাপড়ের ধরন বোঝা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রাকৃতিক কাপড়, যেমন তুলা, উল, সিল্ক ও লিনেন শরীরে ভালোভাবে ঝুলে থাকে। অন্যদিকে পলিয়েস্টার, নাইলন ও রেয়নের মতো সিনথেটিক কাপড় একটু বিলাসবহুল। প্রাকৃতিক কাপড়ের সঙ্গে সিনথেটিক কাপড় মেশানোর ফলে শৈলীর সমস্যা হতে পারে। পরিমার্জিত চেহারার জন্য প্রাকৃতিক কাপড় বেছে নেওয়া যেতে পারে।
গুণমানে বিনিয়োগ, পরিমাণে নয়
খরচের পরিমাণের চেয়ে গুণমানকে অগ্রাধিকার দেওয়া বেশি গুরুত্বপূর্ণ। সস্তা জামাকাপড় পূর্ণ একটি ওয়ার্ডরোবের চেয়ে কয়েকটি ভালো মানের কাপড় রাখা বেশি গুরুত্বপূর্ণ। একসঙ্গে অনেক আইটেম কেনা থেকে বিরত থাকতে হবে। অনেক সময় বিশেষ অফারে থাকা জিনিসের মান খুব একটা ভালো হয় না। বহুভাবে ব্যবহার করা যায়, এমন কাপড় বেছে নিন। পরিমাণে সীমিত হলেও জিনিসগুলো বেশির ভাগ সময়েই স্টাইলিশ হয়। যেমন অফিস থেকে শুরু করে নৈমিত্তিক আউটিংয়ের জন্য বিভিন্ন আউটফিটের সঙ্গে মানানসই এক জোড়া জিনসের জুতা রাখুন সংগ্রহে। কিংবা নিরপেক্ষ রঙের একটি ন্যাগ কিনুন, যেটি সবখানে ক্যারি করা যেতে পারে।
ড্রেসিংআপ আর্ট শিখুন
কোন অনুষ্ঠানে কোন ধরনের কাপড় পরে যাওয়া উচিত বা যেতে হবে, এটা জানা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। একটি বোর্ড মিটিং, একটি এক্সক্লুসিভ ক্লাব কিংবা বন্ধুদের সঙ্গে আউটিংয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে জামাকাপড়ের ধরন আলাদা হবে। আবার পরিবারের সঙ্গে যা পরে ঘুরতে যাওয়া যায়, বন্ধুদের সঙ্গে তা পরে যাওয়াটা বুদ্ধিমানের কাজ হবে না। এটাও একধরনের শৈলীর মধ্যে পড়ে। এর মূল বিষয়গুলো বোঝা গুরুত্বপূর্ণ। ভালো মানের কাপড় এবং ক্ল্যাসিক শৈলীর সঙ্গে নিজেকে পরিচিত করে তুলতে হবে। কালো পোশাক, উপযোগী স্যুট, বোতাম-ডাউন শার্ট এবং মার্জিত কোটগুলোর মতো আইটেমগুলো কীভাবে পরতে হয়, তা শিখে ফেলতে হবে। ভালো পোশাক পরার কৌশল আয়ত্ত করা একজন মানুষকে পরিশীলিত এবং আড়ম্বর লুক দিতে পারে।
সূত্র: ফাইবার টু ফ্যাশান
১৯৫১ সাল। ইরানের রাজা রেজা শাহ পাহলভি এলেন পৃথিমপাশা জমিদারবাড়িতে। সে এক হুলুস্থুল ব্যাপার! এ বাড়ির পূর্বপুরুষেরা ইরান থেকে এসেছিলেন বলে জানা যায়।
১ দিন আগেশীতে কাপড় ভালো রাখতে সেগুলোকে যেমন রোদে মেলে দিতে হয়, সম্পর্ক উন্নয়নে মাঝেমধ্যে তেমনি ভ্রমণেও যেতে হয়। শীত চলে এসেছে। ভ্রমণপ্রেমীরা হয়ে উঠেছেন সরব।
১ দিন আগেপর্যটন বন্ধে কারফিউ! হ্যাঁ, তেমনটিই ঘটেছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। গ্রামের নাম বুকচন হ্যানোক। দক্ষিণ কোরিয়ার জংনো জেলায় এর অবস্থান। বুকচন হ্যানোক দেশটির ‘মাস্ট ভিজিট’ পর্যটন গন্তব্য।
১ দিন আগেভ্রমণের স্বাদ একবার রক্তে ঢুকলে, তা থেকে মুক্তি পাওয়া কঠিন। এক অদৃশ্য তাড়না কাজ করতে থাকে ভেতরে-ভেতরে।
১ দিন আগে