ফিচার ডেস্ক
চিনির কথা উঠলে সবাই একবাক্যে বলে, একটু কম খান! কিন্তু জিব কি আর সে কথা শোনে? সে জন্যই হয়তো মধ্যরাতে সুগার ক্রেভিং উঠলে একঝটকায় বিছানা ছেড়ে মাইক্রোওয়েভ ওভেনে কাপ পুডিং বানিয়ে ফেলেন অনেকে। যাঁরা সুস্থ, তাঁদের হয়তো সমস্যা নেই। কিন্তু ডায়াবেটিস, হৃদ্রোগ ও উচ্চ রক্তচাপ যাঁদের আছে, তাঁদের জন্য চিনি ক্ষতিকর। বলে রাখি, মিষ্টিজাতীয় খাবার তৈরিতে সাদা চিনির পরিবর্তে ব্যবহার করার মতো স্বাস্থ্যকর বিকল্প কিন্তু রয়েছে।
খেজুর
শিশুদের বয়স দুই বছর হওয়ার আগে চিনি খেতে নিষেধ করেন চিকিৎসকেরা। তাই তাদের জন্য মিল্কশেক বা ডেজার্ট আইটেম তৈরি করার সময় তাতে ব্যবহার করতে পারেন খেজুর। পায়েস, পুডিং, মাফিন, কেক, মিল্কশেক, হালুয়াসহ মিষ্টিজাতীয় খাবার ও পানীয়তে এ ফল ব্যবহার করা যায়। খেজুর শরীরে শক্তি জোগায় এবং শরীরকে কর্মক্ষম রাখে। আর ডায়াবেটিসের রোগীরা পরিমিত খেজুর খেতে পারেন।
ব্রাউন সুগার
রেস্তোরাঁয় গেলে কফির সঙ্গে ব্রাউন সুগার খেতে ভালোই লাগে। এই অভ্যাস এবার বাড়িতেও করুন। বেকিং, রান্না বা চা-কফি তৈরিতে ব্রাউন সুগার যেমন মিষ্টি স্বাদ যোগ করবে, তেমনি শরীরে জোগান দেবে ম্যাগনেশিয়াম, ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম ও আয়রন।
মধু
মিষ্টির অভাব পূরণে চিনির উৎকৃষ্ট বিকল্প ধরা হয় মধুকে। ১ কাপ চা অথবা কফিতে ১ চামচ সাদা চিনির চেয়ে ১ চামচ মধু দিয়ে খেতে পারেন।
নারকেল
পায়েস, হালুয়াসহ অন্য অনেক মিষ্টি খাবারে নারকেল কোরানো বা নারকেলের দুধ ব্যবহার করা যায়। এতে হয়তো পুরোপুরি চিনির স্বাদ মিটবে না, তবে স্বাদে ভিন্নতা আনতে এর জুড়ি নেই।
গুড়
আমাদের দেশে পায়েস ও অন্যান্য মিষ্টিজাতীয় খাবার গুড় দিয়ে তৈরি হয়। শরবত, চা, কফিতে গুড়ের ব্যবহার রয়েছে। চিনির পরিবর্তে এখন থেকে অল্প পরিমাণে গুড় ব্যবহার করতে পারেন। গবেষণায় দেখা গেছে, চা অথবা কফিতে এক টুকরো গুড় দিলে রক্তসঞ্চালন স্বাভাবিক থাকে।
মিষ্টি ফল
কেক, কাস্টার্ড বা অন্যান্য মিষ্টি খাবার তৈরিতে আপেল, আঙুর, চেরি, কমলা, বেরিজাতীয় ফল, আম, কলা ইত্যাদি ব্যবহার করা যায়। চিনি দিয়ে তৈরির চেয়ে এসব ফল দিয়ে মিষ্টিজাতীয় খাবার তৈরি তুলনামূলক স্বাস্থ্যকর। এসব ফলে যেহেতু খনিজ ও ভিটামিন থাকে, তাই এগুলো স্বাস্থ্যের জন্যও উপকারী।
সূত্র: হেলথ লাইন
চিনির কথা উঠলে সবাই একবাক্যে বলে, একটু কম খান! কিন্তু জিব কি আর সে কথা শোনে? সে জন্যই হয়তো মধ্যরাতে সুগার ক্রেভিং উঠলে একঝটকায় বিছানা ছেড়ে মাইক্রোওয়েভ ওভেনে কাপ পুডিং বানিয়ে ফেলেন অনেকে। যাঁরা সুস্থ, তাঁদের হয়তো সমস্যা নেই। কিন্তু ডায়াবেটিস, হৃদ্রোগ ও উচ্চ রক্তচাপ যাঁদের আছে, তাঁদের জন্য চিনি ক্ষতিকর। বলে রাখি, মিষ্টিজাতীয় খাবার তৈরিতে সাদা চিনির পরিবর্তে ব্যবহার করার মতো স্বাস্থ্যকর বিকল্প কিন্তু রয়েছে।
খেজুর
শিশুদের বয়স দুই বছর হওয়ার আগে চিনি খেতে নিষেধ করেন চিকিৎসকেরা। তাই তাদের জন্য মিল্কশেক বা ডেজার্ট আইটেম তৈরি করার সময় তাতে ব্যবহার করতে পারেন খেজুর। পায়েস, পুডিং, মাফিন, কেক, মিল্কশেক, হালুয়াসহ মিষ্টিজাতীয় খাবার ও পানীয়তে এ ফল ব্যবহার করা যায়। খেজুর শরীরে শক্তি জোগায় এবং শরীরকে কর্মক্ষম রাখে। আর ডায়াবেটিসের রোগীরা পরিমিত খেজুর খেতে পারেন।
ব্রাউন সুগার
রেস্তোরাঁয় গেলে কফির সঙ্গে ব্রাউন সুগার খেতে ভালোই লাগে। এই অভ্যাস এবার বাড়িতেও করুন। বেকিং, রান্না বা চা-কফি তৈরিতে ব্রাউন সুগার যেমন মিষ্টি স্বাদ যোগ করবে, তেমনি শরীরে জোগান দেবে ম্যাগনেশিয়াম, ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম ও আয়রন।
মধু
মিষ্টির অভাব পূরণে চিনির উৎকৃষ্ট বিকল্প ধরা হয় মধুকে। ১ কাপ চা অথবা কফিতে ১ চামচ সাদা চিনির চেয়ে ১ চামচ মধু দিয়ে খেতে পারেন।
নারকেল
পায়েস, হালুয়াসহ অন্য অনেক মিষ্টি খাবারে নারকেল কোরানো বা নারকেলের দুধ ব্যবহার করা যায়। এতে হয়তো পুরোপুরি চিনির স্বাদ মিটবে না, তবে স্বাদে ভিন্নতা আনতে এর জুড়ি নেই।
গুড়
আমাদের দেশে পায়েস ও অন্যান্য মিষ্টিজাতীয় খাবার গুড় দিয়ে তৈরি হয়। শরবত, চা, কফিতে গুড়ের ব্যবহার রয়েছে। চিনির পরিবর্তে এখন থেকে অল্প পরিমাণে গুড় ব্যবহার করতে পারেন। গবেষণায় দেখা গেছে, চা অথবা কফিতে এক টুকরো গুড় দিলে রক্তসঞ্চালন স্বাভাবিক থাকে।
মিষ্টি ফল
কেক, কাস্টার্ড বা অন্যান্য মিষ্টি খাবার তৈরিতে আপেল, আঙুর, চেরি, কমলা, বেরিজাতীয় ফল, আম, কলা ইত্যাদি ব্যবহার করা যায়। চিনি দিয়ে তৈরির চেয়ে এসব ফল দিয়ে মিষ্টিজাতীয় খাবার তৈরি তুলনামূলক স্বাস্থ্যকর। এসব ফলে যেহেতু খনিজ ও ভিটামিন থাকে, তাই এগুলো স্বাস্থ্যের জন্যও উপকারী।
সূত্র: হেলথ লাইন
১৯৫১ সাল। ইরানের রাজা রেজা শাহ পাহলভি এলেন পৃথিমপাশা জমিদারবাড়িতে। সে এক হুলুস্থুল ব্যাপার! এ বাড়ির পূর্বপুরুষেরা ইরান থেকে এসেছিলেন বলে জানা যায়।
২ দিন আগেশীতে কাপড় ভালো রাখতে সেগুলোকে যেমন রোদে মেলে দিতে হয়, সম্পর্ক উন্নয়নে মাঝেমধ্যে তেমনি ভ্রমণেও যেতে হয়। শীত চলে এসেছে। ভ্রমণপ্রেমীরা হয়ে উঠেছেন সরব।
২ দিন আগেপর্যটন বন্ধে কারফিউ! হ্যাঁ, তেমনটিই ঘটেছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। গ্রামের নাম বুকচন হ্যানোক। দক্ষিণ কোরিয়ার জংনো জেলায় এর অবস্থান। বুকচন হ্যানোক দেশটির ‘মাস্ট ভিজিট’ পর্যটন গন্তব্য।
২ দিন আগেভ্রমণের স্বাদ একবার রক্তে ঢুকলে, তা থেকে মুক্তি পাওয়া কঠিন। এক অদৃশ্য তাড়না কাজ করতে থাকে ভেতরে-ভেতরে।
২ দিন আগে