ডা. ফারজানা রহমান
প্রশ্ন: চারদিকের অবস্থা দেখে মানসিক অস্থিরতায় ভুগতে পারেন যে কেউ। কথা ও আচরণে তার ছাপ পড়তে পারে। এ অবস্থায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার কমিয়ে দিলে বা টেলিভিশন কম দেখলে কি সমস্যার সমাধান পাওয়া সম্ভব?
উত্তর: আমরা আসলেই একটি উত্তেজনাকর সময় পার করছি। এ রকম সময় আমাদের অভিজ্ঞতায় একেবারেই নতুন ও অভিনব। এই সমস্যা কারও একার নয়, অনেকে ভুগছেন এমন সমস্যায়।
শুধু অস্থিরতা নয়, অবিশ্বাস ও উৎকণ্ঠায় ভুগছেন অনেকে। সেসব থেকে বুক ধড়ফড়, বুকে অস্বস্তি, ভয়, দুঃস্বপ্ন, নিদ্রাহীনতা, অরুচি, বমি বমি ভাবও হতে পারে।
যদি পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর অন্য কোনো শারীরিক সমস্যা না পাওয়া যায়, তাহলে বিষয়টি স্ট্রেস বা চাপের কারণে মানসিক সমস্যা হিসেবে ধরে নিতে হবে। স্বল্প বা দীর্ঘমেয়াদি চাপের মধ্যে থাকলে যেকোনো মানুষের মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্যের ওপর তার গুরুতর প্রভাব পড়ে। আর সে জন্যই কারও আচরণের পরিবর্তন হয়। কেউ শব্দ সহ্য করতে পারে না, অনেকের আবার মনঃসংযোগে সমস্যা হয়।
এ ক্ষেত্রে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার কমিয়ে দিলে বা টিভি কম দেখলে উপকার পাওয়া যেতে পারে। তবে কার ঠিক কোন কারণে আচরণগত পরিবর্তন ঘটছে, সেটি খুঁজে বের করা খুব গুরুত্বপূর্ণ।
ভালো থাকতে নিজেকে সময় দিন। সব ভুলে যেতে চেষ্টা করুন। এ জন্য নতুন করে কিছু শিখতে পারেন অথবা পুরোনো কোনো শখ বা আপনার পছন্দের কাজে নিজেকে ব্যস্ত রাখতে পারেন।
আর সমস্যা বেশি মনে হলে অবশ্যই কোনো মানসিক রোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিতে হবে।
পরামর্শ দিয়েছেন, ডা. ফারজানা রহমান,সহযোগী অধ্যাপক, মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট
প্রশ্ন: চারদিকের অবস্থা দেখে মানসিক অস্থিরতায় ভুগতে পারেন যে কেউ। কথা ও আচরণে তার ছাপ পড়তে পারে। এ অবস্থায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার কমিয়ে দিলে বা টেলিভিশন কম দেখলে কি সমস্যার সমাধান পাওয়া সম্ভব?
উত্তর: আমরা আসলেই একটি উত্তেজনাকর সময় পার করছি। এ রকম সময় আমাদের অভিজ্ঞতায় একেবারেই নতুন ও অভিনব। এই সমস্যা কারও একার নয়, অনেকে ভুগছেন এমন সমস্যায়।
শুধু অস্থিরতা নয়, অবিশ্বাস ও উৎকণ্ঠায় ভুগছেন অনেকে। সেসব থেকে বুক ধড়ফড়, বুকে অস্বস্তি, ভয়, দুঃস্বপ্ন, নিদ্রাহীনতা, অরুচি, বমি বমি ভাবও হতে পারে।
যদি পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর অন্য কোনো শারীরিক সমস্যা না পাওয়া যায়, তাহলে বিষয়টি স্ট্রেস বা চাপের কারণে মানসিক সমস্যা হিসেবে ধরে নিতে হবে। স্বল্প বা দীর্ঘমেয়াদি চাপের মধ্যে থাকলে যেকোনো মানুষের মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্যের ওপর তার গুরুতর প্রভাব পড়ে। আর সে জন্যই কারও আচরণের পরিবর্তন হয়। কেউ শব্দ সহ্য করতে পারে না, অনেকের আবার মনঃসংযোগে সমস্যা হয়।
এ ক্ষেত্রে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার কমিয়ে দিলে বা টিভি কম দেখলে উপকার পাওয়া যেতে পারে। তবে কার ঠিক কোন কারণে আচরণগত পরিবর্তন ঘটছে, সেটি খুঁজে বের করা খুব গুরুত্বপূর্ণ।
ভালো থাকতে নিজেকে সময় দিন। সব ভুলে যেতে চেষ্টা করুন। এ জন্য নতুন করে কিছু শিখতে পারেন অথবা পুরোনো কোনো শখ বা আপনার পছন্দের কাজে নিজেকে ব্যস্ত রাখতে পারেন।
আর সমস্যা বেশি মনে হলে অবশ্যই কোনো মানসিক রোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিতে হবে।
পরামর্শ দিয়েছেন, ডা. ফারজানা রহমান,সহযোগী অধ্যাপক, মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট
১৯৬০ সালের দিকে স্যাম পানাপুলোস এবং তাঁর ভাই ঐতিহ্যবাহী পিৎজায় এক নতুন উপাদান যোগ করার সিদ্ধান্ত নেন। পরিকল্পনা অনুযায়ী পিৎজার উপাদানের সঙ্গে যুক্ত হলো প্যাকেটজাত আনারস। এর নাম রাখা হয় হাওয়াইয়ান পিৎজা। মাসখানেকের...
২ দিন আগেঅ্যাডভেঞ্চারপ্রেমীদের জন্য নেপাল উপযুক্ত জায়গা। উঁচু পাহাড়ে ট্রেকিং থেকে শুরু করে প্যারাগ্লাইডিং কিংবা বাঞ্জি জাম্পিংয়ের মতো দুর্দান্ত সব কর্মকাণ্ডের জন্য এক নামে পরিচিত দেশটি। তবে এসব অ্যাকটিভিটি ছাড়াও সব ধরনের ভ্রমণপিয়াসির জন্য নেপালে কিছু না কিছু কর্মকাণ্ড রয়েছে।
৩ দিন আগেপাহাড় বলতে বান্দরবানই আমাকে বেশি মুগ্ধ করে। এর নৈসর্গিক ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্য মুখে বলে কিংবা ছবিতে দেখিয়ে শেষ করা যাবে না।
৩ দিন আগেপঞ্চাশ হাজার ফুলের বীজ থেকে তৈরি হয়েছে ৩৬০ বর্গমিটার দীর্ঘ একটি কার্পেট। এতে আরও যোগ হয়েছে ঐতিহ্যবাহী জ্যামিতিক নকশা ও মার্বেল পাথর। সেটি দেখতে ভিড় জমেছে পর্যটকের।
৩ দিন আগে