ভ্রমণ ডেস্ক
এবার ঈদ পড়েছে গ্রীষ্মের একেবারে শুরুতে। ফলে ভ্রমণের জন্য শীতল জায়গা বেছে নিতে চাইবেন বেশির ভাগ ভ্রমণকারী। এ ক্ষেত্রে বেছে নিতে পারেন ভারতের ছয় পাহাড়ি অঞ্চলের যেকোনো একটি।
দার্জিলিং, পশ্চিমবঙ্গ
বলা চলে বাড়ির একেবারে পাশেই দার্জিলিং। এত কাছে হওয়ার পরেও অনেকেই এখনো সেখানে যাননি। এখান থেকে দেখা যাবে হিমালয়ের অপূর্ব দৃশ্য। দেখা যাবে বিখ্যাত সব চা-বাগান। উপভোগ করা যাবে দার্জিলিং-হিমালয় রেলওয়ের রোমাঞ্চকর যাত্রা। চাইলে এখান থেকে চলে যাওয়া যাবে সিকিমের দিকে। এই পুরো অঞ্চলের প্রাকৃতিক দৃশ্য ভীষণ উপভোগ্য। এখানকার দর্শনীয় জায়গা হলো টাইগার হিলস, বাতাসিয়া লুপ, দার্জিলিং চিড়িয়াখানা, হ্যাপি ভ্যালি টি স্টেট, দার্জিলিং চিড়িয়াখানা, বেঙ্গল ন্যাচারাল হিস্ট্রি মিউজিয়াম ইত্যাদি।
মানালি, হিমাচল প্রদেশ
মানালিকে বলা হয় ‘পৃথিবীর স্বর্গ’। ভারতের হিমাচল প্রদেশের কুল্লু জেলার উত্তরে বিপাশা বা বিয়াস নদীর অববাহিকায় পাহাড়ঘেরা অসাধারণ পর্যটনকেন্দ্র মানালি। মনোরম আবহাওয়া, প্রাকৃতিক দৃশ্য আর রোমাঞ্চকর কর্মকাণ্ডের জন্য এটি বিখ্যাত। এখানে গেলে দেখা যাবে রোহতাং গিরিপথ, সোলাং উপত্যকা, রাহালা জলপ্রপাত, ডেট গুলাবা, বিপাশা বা বিয়াস নদী। এ ছাড়া পুরো হিমাচল প্রদেশ আসলে নৈসর্গের জন্য বিখ্যাত।
শিমলা, হিমাচল প্রদেশ
হিমাচল প্রদেশের রাজধানী শিমলা। এটি মনোরম আবহাওয়া আর প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য যেমন বিখ্যাত, তেমনি বিখ্যাত ঐতিহাসিক কারণেও। ব্রিটিশ ভারতের গ্রীষ্মকালীন রাজধানী ছিল এটি। এ ছাড়া এখানে অনেক ঐতিহাসিক চুক্তিও হয়েছিল বিভিন্ন সময়। ইনভারাম, অবজারভেটরি, প্রসপেক্ট, সামার, ব্যান্টনি, এলিসিয়াম এবং জাখু এই সাতটি পাহাড় রয়েছে। এ ছাড়া এখানে ভারতের অন্যতম রোমাঞ্চকর কালকা-শিমলা রেল ভ্রমণ করা যায়।
নৈনিতাল, উত্তরাখন্ড
হ্রদের শহর হিসেবে পরিচিত নৈনিতাল। এটি জিম করবেটের শহর হিসেবেও পরিচিত। এখানকার পাহাড়-চূড়া থেকে এই অঞ্চলের অসাধারণ প্রাকৃতিক দৃশ্য দেখা যায়। পাহাড়-চূড়া থেকে দক্ষিণে তাকালে চোখে পড়বে বিস্তীর্ণ সবুজ সমভূমি আর উত্তরে তাকালে দেখা যাবে বরফে ঢাকা হিমালয়ের কেন্দ্রীয় পর্বতের সারি। এগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো নন্দা দেবী, ত্রিশূল ও নন্দা কোট।
উটি, তামিলনাড়ু
উটিকে দক্ষিণ ভারতের পাহাড়ের রানি নামে ডাকা হয়। এটি তামিলনাড়ু রাজ্যের নীলগিরি পর্বতমালা অঞ্চলে অবস্থিত এক দারুণ পর্যটনকেন্দ্র। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য এর খ্যাতি বিশ্বজোড়া। সারা বছর এখানকার আবহাওয়া মনোরম থাকলেও এপ্রিল থেকে জুনের মাঝামাঝি সময় উটি ভ্রমণের জন্য আদর্শ। এখানে দেখা যাবে গভর্নমেন্ট রোজ পার্ক, বোটানিক্যাল গার্ডেন, দোদাবেত্তা শৃঙ্গ, উটি লেক, ওয়াক্স ওয়ার্ল্ড, ট্রাইবাল মিউজিয়াম, পায়কারা জলপ্রপাত।
লাদাখ, জম্মু ও কাশ্মীর
প্রাচীন সিল্ক রুটের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ লাদাখ। উত্তরে কুনলুন আর দক্ষিণে হিমালয় পর্বত দিয়ে ঘেরা এক বিশাল অঞ্চল লাদাখ। ভারতের অন্যতম শীতল জায়গা এটি। উঁচু উঁচু রঙিন পাহাড়, বরফে ঢাকা বিরান প্রান্তর, সবুজ উপত্যকা, পাহাড়ি ফুল আর নদী মিলিয়ে লাদাখ ভারতের অন্যতম রোমাঞ্চকর পর্যটন এলাকা। কিন্তু এটি ভীষণ ঠান্ডা অঞ্চল হওয়ায় শীতকালে এখানে ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা থাকে। এপ্রিল থেকে অক্টোবর মাস লাদাখ ভ্রমণের আদর্শ সময়। প্যাংগং লেক, নুব্রা ভ্যালি, খারদুংলা পাস, ম্যাগনেটিক হিলস, স্পিটুক মঠ, জান্সকার উপত্যকা, চাদর ট্রেক, হেমিস জাতীয় উদ্যান ইত্যাদি।
এবার ঈদ পড়েছে গ্রীষ্মের একেবারে শুরুতে। ফলে ভ্রমণের জন্য শীতল জায়গা বেছে নিতে চাইবেন বেশির ভাগ ভ্রমণকারী। এ ক্ষেত্রে বেছে নিতে পারেন ভারতের ছয় পাহাড়ি অঞ্চলের যেকোনো একটি।
দার্জিলিং, পশ্চিমবঙ্গ
বলা চলে বাড়ির একেবারে পাশেই দার্জিলিং। এত কাছে হওয়ার পরেও অনেকেই এখনো সেখানে যাননি। এখান থেকে দেখা যাবে হিমালয়ের অপূর্ব দৃশ্য। দেখা যাবে বিখ্যাত সব চা-বাগান। উপভোগ করা যাবে দার্জিলিং-হিমালয় রেলওয়ের রোমাঞ্চকর যাত্রা। চাইলে এখান থেকে চলে যাওয়া যাবে সিকিমের দিকে। এই পুরো অঞ্চলের প্রাকৃতিক দৃশ্য ভীষণ উপভোগ্য। এখানকার দর্শনীয় জায়গা হলো টাইগার হিলস, বাতাসিয়া লুপ, দার্জিলিং চিড়িয়াখানা, হ্যাপি ভ্যালি টি স্টেট, দার্জিলিং চিড়িয়াখানা, বেঙ্গল ন্যাচারাল হিস্ট্রি মিউজিয়াম ইত্যাদি।
মানালি, হিমাচল প্রদেশ
মানালিকে বলা হয় ‘পৃথিবীর স্বর্গ’। ভারতের হিমাচল প্রদেশের কুল্লু জেলার উত্তরে বিপাশা বা বিয়াস নদীর অববাহিকায় পাহাড়ঘেরা অসাধারণ পর্যটনকেন্দ্র মানালি। মনোরম আবহাওয়া, প্রাকৃতিক দৃশ্য আর রোমাঞ্চকর কর্মকাণ্ডের জন্য এটি বিখ্যাত। এখানে গেলে দেখা যাবে রোহতাং গিরিপথ, সোলাং উপত্যকা, রাহালা জলপ্রপাত, ডেট গুলাবা, বিপাশা বা বিয়াস নদী। এ ছাড়া পুরো হিমাচল প্রদেশ আসলে নৈসর্গের জন্য বিখ্যাত।
শিমলা, হিমাচল প্রদেশ
হিমাচল প্রদেশের রাজধানী শিমলা। এটি মনোরম আবহাওয়া আর প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য যেমন বিখ্যাত, তেমনি বিখ্যাত ঐতিহাসিক কারণেও। ব্রিটিশ ভারতের গ্রীষ্মকালীন রাজধানী ছিল এটি। এ ছাড়া এখানে অনেক ঐতিহাসিক চুক্তিও হয়েছিল বিভিন্ন সময়। ইনভারাম, অবজারভেটরি, প্রসপেক্ট, সামার, ব্যান্টনি, এলিসিয়াম এবং জাখু এই সাতটি পাহাড় রয়েছে। এ ছাড়া এখানে ভারতের অন্যতম রোমাঞ্চকর কালকা-শিমলা রেল ভ্রমণ করা যায়।
নৈনিতাল, উত্তরাখন্ড
হ্রদের শহর হিসেবে পরিচিত নৈনিতাল। এটি জিম করবেটের শহর হিসেবেও পরিচিত। এখানকার পাহাড়-চূড়া থেকে এই অঞ্চলের অসাধারণ প্রাকৃতিক দৃশ্য দেখা যায়। পাহাড়-চূড়া থেকে দক্ষিণে তাকালে চোখে পড়বে বিস্তীর্ণ সবুজ সমভূমি আর উত্তরে তাকালে দেখা যাবে বরফে ঢাকা হিমালয়ের কেন্দ্রীয় পর্বতের সারি। এগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো নন্দা দেবী, ত্রিশূল ও নন্দা কোট।
উটি, তামিলনাড়ু
উটিকে দক্ষিণ ভারতের পাহাড়ের রানি নামে ডাকা হয়। এটি তামিলনাড়ু রাজ্যের নীলগিরি পর্বতমালা অঞ্চলে অবস্থিত এক দারুণ পর্যটনকেন্দ্র। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য এর খ্যাতি বিশ্বজোড়া। সারা বছর এখানকার আবহাওয়া মনোরম থাকলেও এপ্রিল থেকে জুনের মাঝামাঝি সময় উটি ভ্রমণের জন্য আদর্শ। এখানে দেখা যাবে গভর্নমেন্ট রোজ পার্ক, বোটানিক্যাল গার্ডেন, দোদাবেত্তা শৃঙ্গ, উটি লেক, ওয়াক্স ওয়ার্ল্ড, ট্রাইবাল মিউজিয়াম, পায়কারা জলপ্রপাত।
লাদাখ, জম্মু ও কাশ্মীর
প্রাচীন সিল্ক রুটের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ লাদাখ। উত্তরে কুনলুন আর দক্ষিণে হিমালয় পর্বত দিয়ে ঘেরা এক বিশাল অঞ্চল লাদাখ। ভারতের অন্যতম শীতল জায়গা এটি। উঁচু উঁচু রঙিন পাহাড়, বরফে ঢাকা বিরান প্রান্তর, সবুজ উপত্যকা, পাহাড়ি ফুল আর নদী মিলিয়ে লাদাখ ভারতের অন্যতম রোমাঞ্চকর পর্যটন এলাকা। কিন্তু এটি ভীষণ ঠান্ডা অঞ্চল হওয়ায় শীতকালে এখানে ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা থাকে। এপ্রিল থেকে অক্টোবর মাস লাদাখ ভ্রমণের আদর্শ সময়। প্যাংগং লেক, নুব্রা ভ্যালি, খারদুংলা পাস, ম্যাগনেটিক হিলস, স্পিটুক মঠ, জান্সকার উপত্যকা, চাদর ট্রেক, হেমিস জাতীয় উদ্যান ইত্যাদি।
খাবার মজাদার করতে আমরা সাধারণভাবে তেল-মসলার খুব বাড়াবাড়ি করে ফেলি। সেখান থেকে বাদ যায় না পেঁয়াজ কিংবা রসুন। পেঁয়াজকে কায়দা করে সরিয়ে রাখলেও খাবার মজাদার হতে পারে। তেমনই কিছু রেসিপি...
৭ ঘণ্টা আগেবাংলা অঞ্চলে মিষ্টিজাতীয় প্রাচীন খাবারগুলোর মধ্যে সন্দেশের নাম আছে একেবারে প্রথম দিকে। সব মিষ্টির কিছু না কিছু বদল হলেও, এর বদল হয়েছে খুবই কম। যশোরের নলেন গুড়ের সন্দেশ, মানিকগঞ্জ বা নাগরপুরের প্যারা সন্দেশ, পাবনার মাছের পেটি সন্দেশ ইত্যাদি কে না খেতে পছন্দ করে!
৭ ঘণ্টা আগেজীবনানন্দ দাশের কবিতায় ঘুরেফিরে এসেছে দারুচিনি দ্বীপের কথা, তার রহস্যময় শ্যামলিমার কথা, সেই সবুজের গহিনে দিকহারা নাবিকের আশ্রয়-আকাঙ্ক্ষার কথা। এই দারুচিনি দ্বীপ কি আসলে কোনো সমুদ্রঘেরা ভূখণ্ড, নাকি বনলতা সেন নিজেই, তা নিয়ে কবিরা বিতর্ক করুক। আমরা বরং এই দ্বীপের তত্ত্বতালাশ করি।
৭ ঘণ্টা আগে‘প্রসেসেস’-এ প্রকাশিত এক সমীক্ষায় বলা হয়েছে, ভাতের মাড় ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। ডায়রিয়ায় আক্রান্ত রোগীদের জন্য একটি হজমযোগ্য স্বাস্থ্যকর পানীয় হিসেবে কাজ করে। এমনকি এটি ওজন কমাতে পারে।
৮ ঘণ্টা আগে