পটুয়াখালী প্রতিনিধি
পটুয়াখালীর কুয়াকাটায় বেড়াতে এসে কারফিউতে আটকে পড়া প্রায় ৫০০ পর্যটককে যৌথ বাহিনীর সহায়তায় নিরাপদে ঢাকা ও বরিশালে পাঠিয়েছে পটুয়াখালী জেলা প্রশাসন।
গত মঙ্গলবার দুপুরে কুয়াকাটা থেকে ৪টি পরিবহনে ১৫০ জন পর্যটককে পুলিশ, সেনাবাহিনীর পাহারায় ঢাকায় পাঠায় জেলা প্রশাসন। এ ছাড়া প্রায় ৩৫০ জন পর্যটক প্রশাসনের নিরাপত্তায় বরিশাল পৌঁছায়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও কুয়াকাটা বিচ ম্যানেজমেন্ট কমিটির সদস্যসচিব রবিউল ইসলাম।দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা এসব পর্যটক শুক্রবার থেকে মঙ্গলবার পর্যন্ত আটকে ছিলেন কুয়াকাটায়। তবে শুক্রবার থেকে আটকে পড়া পর্যটকদের কাছ থেকে রুমের ভাড়া নেননি অনেক হোটেলের মালিক।
কোটা সংস্কার আন্দোলনে দেশব্যাপী অস্থিরতায় যান চলাচল বন্ধ হয়ে গেলে পবিত্র আশুরা ও সাপ্তাহিক ছুটিকে কেন্দ্র করে কুয়াকাটায় বেড়াতে এসে আটকে পড়েছিলেন অসংখ্য পর্যটক। পরিস্থিতি বিবেচনা করে আটকে পড়া পর্যটকদের গন্তব্যে পৌঁছে দিতে উদ্যোগ নেয় জেলা প্রশাসন। মঙ্গলবার সকাল থেকে মাইকিং করে পুরো এলাকায় গাড়ি ছাড়ার কথা জানিয়ে দেয় কলাপাড়া উপজেলা প্রশাসন। পরে আটকে পড়া পর্যটকদের মধ্যে ১৫০ জন ঢাকার উদ্দেশে যেতে চাইলে তাঁদের পর্যটন হলিডে হোমসের সামনে জড়ো করা হয়। সেখান থেকে একটি গ্রিনলাইন পরিবহন ও তিনটি সাকুরা পরিবহনের পর্যটকবাহী বাস ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে যায়। এ ছাড়া ৩৫০ জনের মতো পর্যটক নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় যেতে চাইলে তাঁদের বরিশাল পর্যন্ত নিরাপত্তা দেয় প্রশাসন। পরে তাঁরা নিজ নিজ গন্তব্যে চলে যান।
কুয়াকাটায় আটকে পড়া ঢাকার মোহাম্মদপুরের বাসিন্দা হাসিব উদ্দিন ভূঁইয়া নামের এক পর্যটক বলেন, ‘পরিবার নিয়ে গত বুধবার কুয়াকাটায় এসেছি। তবে ভ্রমণ শেষে শুক্রবার ঢাকার উদ্দেশে যেতে চাইলে কারফিউর কারণে আর যেতে পারিনি। কিন্তু সকালে মাইকিং শুনলাম যে সেনাবাহিনীর পাহারায় উপজেলা প্রশাসন ঢাকায় পাঠাবে ভ্রমণকারীদের।’ সে ব্যবস্থায় ফিরেছেন হাসিব উদ্দিন ভূঁইয়া।
কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও কুয়াকাটা বিচ ম্যানেজমেন্ট কমিটির সদস্যসচিব রবিউল ইসলাম বলেন, ‘শুক্রবার থেকে কুয়াকাটায় কোনো পর্যটক আসছে না। কারফিউর কারণে পাঁচ শতাধিক পর্যটক কুয়াকাটায় আটকা পড়েছিল। গতকাল জেলা প্রশাসনের নির্দেশে যৌথ বাহিনীর সহযোগিতায় আমরা তাদের গন্তব্যে পৌঁছে দিয়েছি।’
পটুয়াখালীর কুয়াকাটায় বেড়াতে এসে কারফিউতে আটকে পড়া প্রায় ৫০০ পর্যটককে যৌথ বাহিনীর সহায়তায় নিরাপদে ঢাকা ও বরিশালে পাঠিয়েছে পটুয়াখালী জেলা প্রশাসন।
গত মঙ্গলবার দুপুরে কুয়াকাটা থেকে ৪টি পরিবহনে ১৫০ জন পর্যটককে পুলিশ, সেনাবাহিনীর পাহারায় ঢাকায় পাঠায় জেলা প্রশাসন। এ ছাড়া প্রায় ৩৫০ জন পর্যটক প্রশাসনের নিরাপত্তায় বরিশাল পৌঁছায়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও কুয়াকাটা বিচ ম্যানেজমেন্ট কমিটির সদস্যসচিব রবিউল ইসলাম।দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা এসব পর্যটক শুক্রবার থেকে মঙ্গলবার পর্যন্ত আটকে ছিলেন কুয়াকাটায়। তবে শুক্রবার থেকে আটকে পড়া পর্যটকদের কাছ থেকে রুমের ভাড়া নেননি অনেক হোটেলের মালিক।
কোটা সংস্কার আন্দোলনে দেশব্যাপী অস্থিরতায় যান চলাচল বন্ধ হয়ে গেলে পবিত্র আশুরা ও সাপ্তাহিক ছুটিকে কেন্দ্র করে কুয়াকাটায় বেড়াতে এসে আটকে পড়েছিলেন অসংখ্য পর্যটক। পরিস্থিতি বিবেচনা করে আটকে পড়া পর্যটকদের গন্তব্যে পৌঁছে দিতে উদ্যোগ নেয় জেলা প্রশাসন। মঙ্গলবার সকাল থেকে মাইকিং করে পুরো এলাকায় গাড়ি ছাড়ার কথা জানিয়ে দেয় কলাপাড়া উপজেলা প্রশাসন। পরে আটকে পড়া পর্যটকদের মধ্যে ১৫০ জন ঢাকার উদ্দেশে যেতে চাইলে তাঁদের পর্যটন হলিডে হোমসের সামনে জড়ো করা হয়। সেখান থেকে একটি গ্রিনলাইন পরিবহন ও তিনটি সাকুরা পরিবহনের পর্যটকবাহী বাস ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে যায়। এ ছাড়া ৩৫০ জনের মতো পর্যটক নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় যেতে চাইলে তাঁদের বরিশাল পর্যন্ত নিরাপত্তা দেয় প্রশাসন। পরে তাঁরা নিজ নিজ গন্তব্যে চলে যান।
কুয়াকাটায় আটকে পড়া ঢাকার মোহাম্মদপুরের বাসিন্দা হাসিব উদ্দিন ভূঁইয়া নামের এক পর্যটক বলেন, ‘পরিবার নিয়ে গত বুধবার কুয়াকাটায় এসেছি। তবে ভ্রমণ শেষে শুক্রবার ঢাকার উদ্দেশে যেতে চাইলে কারফিউর কারণে আর যেতে পারিনি। কিন্তু সকালে মাইকিং শুনলাম যে সেনাবাহিনীর পাহারায় উপজেলা প্রশাসন ঢাকায় পাঠাবে ভ্রমণকারীদের।’ সে ব্যবস্থায় ফিরেছেন হাসিব উদ্দিন ভূঁইয়া।
কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও কুয়াকাটা বিচ ম্যানেজমেন্ট কমিটির সদস্যসচিব রবিউল ইসলাম বলেন, ‘শুক্রবার থেকে কুয়াকাটায় কোনো পর্যটক আসছে না। কারফিউর কারণে পাঁচ শতাধিক পর্যটক কুয়াকাটায় আটকা পড়েছিল। গতকাল জেলা প্রশাসনের নির্দেশে যৌথ বাহিনীর সহযোগিতায় আমরা তাদের গন্তব্যে পৌঁছে দিয়েছি।’
১৯৫১ সাল। ইরানের রাজা রেজা শাহ পাহলভি এলেন পৃথিমপাশা জমিদারবাড়িতে। সে এক হুলুস্থুল ব্যাপার! এ বাড়ির পূর্বপুরুষেরা ইরান থেকে এসেছিলেন বলে জানা যায়।
২ দিন আগেশীতে কাপড় ভালো রাখতে সেগুলোকে যেমন রোদে মেলে দিতে হয়, সম্পর্ক উন্নয়নে মাঝেমধ্যে তেমনি ভ্রমণেও যেতে হয়। শীত চলে এসেছে। ভ্রমণপ্রেমীরা হয়ে উঠেছেন সরব।
২ দিন আগেপর্যটন বন্ধে কারফিউ! হ্যাঁ, তেমনটিই ঘটেছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। গ্রামের নাম বুকচন হ্যানোক। দক্ষিণ কোরিয়ার জংনো জেলায় এর অবস্থান। বুকচন হ্যানোক দেশটির ‘মাস্ট ভিজিট’ পর্যটন গন্তব্য।
২ দিন আগেভ্রমণের স্বাদ একবার রক্তে ঢুকলে, তা থেকে মুক্তি পাওয়া কঠিন। এক অদৃশ্য তাড়না কাজ করতে থাকে ভেতরে-ভেতরে।
২ দিন আগে