মু. শফিকুর রহমান
শরৎকাল মানে কাশফুল। নদীমাতৃক এ দেশের আনাচকানাচে অযত্নে ফুটে থাকে। দোল খায় বাতাসে। শিউলি নাকি কাশফুল—শরৎকাল কার জন্য বিখ্যাত, এ নিয়ে বিতর্ক থাকতে পারে। কিন্তু এর সৌন্দর্য নিয়ে বিতর্কের অবকাশ নেই। দেশের সবখানে প্রায় দেখা যাবে এ ফুল।
ঢাকার পাশে অনেক জায়গায় এ সময় কাশফুলের অপূর্ব সমারোহ দেখা যায়। ছুটির দিনে অনায়াসে ঘুরে আসতে পারেন সেগুলো থেকে।
দিয়াবাড়ি
দিয়াবাড়ির কাশফুলের কথা কে না জানে। মেট্রোরেল হওয়ায় সেখানে যাওয়াও এখন সহজ। দল বেঁধে ঢাকার যেকোনো প্রান্ত থেকে অনায়াসে খুব অল্প খরচে দিয়াবাড়ি যাওয়া সম্ভব। এই এলাকায় এখনো বাড়িঘর তেমন ওঠেনি। ফলে ফাঁকা জায়গায় ঘুরে বেড়ানোর সুযোগ আছে। উত্তরা ১৫ থেকে ১৮ নম্বর সেক্টরে সাধারণত বেশি কাশফুল দেখা যায়। এখানে ঘোরার জন্য আদর্শ সময় বিকেল। মেট্রোরেল স্টেশনে নেমে অটোরিকশায় যাওয়া যাবে দিয়াবাড়ি।
আফতাবনগর
ঢাকায় যেসব জায়গায় কাশবন দেখা যায়, সেগুলোর অন্যতম আফতাবনগর। রামপুরা ব্রিজ থেকে উত্তর-পূর্ব দিকে জহুরুল ইসলাম সিটির ভেতর দিয়ে কিছুটা এগিয়ে গেলে দেখা পাওয়া যাবে এ কাশবনের।
সারিঘাট
সারিঘাট এলাকায় অনেক কাশফুল দেখতে পাওয়া যায়। পুরান ঢাকার পোস্তগোলা ব্রিজ থেকে অটোরিকশাযোগে যাওয়া যায় সারিঘাট। এখনো বেশ ফাঁকা এ জায়গায় দেখা যাবে কাশবন। এখানে সবুজঘেরা পরিবেশে নদীতে নৌকাভ্রমণের সুযোগ আছে।
বসুন্ধরা ৩০০ ফুট সড়ক
কুড়িল বিশ্বরোড থেকে পূর্বাচলে যেতে হয় ৩০০ ফুট রাস্তা ধরে। এটি আগে থেকে পরিচিত খাবারদাবারের জায়গা হিসেবে। অসংখ্য রেস্তোরাঁ তৈরি হয়েছে এ রাস্তায়। শরতের এই সময় ৩০০ ফুট রাস্তার দুই ধারে দেখা যাবে দিগন্তবিস্তৃত কাশবন। চাইলে হেঁটেও ঘুরে দেখা যায়, আবার রিকশায়ও ঘোরা যায়। কালো পিচঢালা রাস্তার দুই পাশে থাকা কাশবন মন ভাসিয়ে দেবে। সঙ্গে সুস্বাদু খাবার এনে দেবে অন্য রকম আবেশ। যেকোনো ছুটির দিনে সহজে ঘুরে আসতে পারেন।
মোহাম্মদপুর
ঢাকা উদ্যানের পাশে তুরাগ নদ। এর ওপারে সিলিকন সিটির বিস্তীর্ণ অঞ্চলে দেখা যাবে কাশফুল। সিলিকন সিটি ছাড়িয়ে এগিয়ে গেলে পাবেন বিল। তার আশপাশে দেখা যাবে প্রচুর কাশফুল। বুড়িগঙ্গাতীরের বেড়িবাঁধ যেন কাশফুলের রাজ্য। বছিলা সড়ক ধরে এগিয়ে ওয়াশপুরের বিভিন্ন ফাঁকা জমিতেও দেখা যাবে কাশফুলের সমারোহ।
শরৎকাল মানে কাশফুল। নদীমাতৃক এ দেশের আনাচকানাচে অযত্নে ফুটে থাকে। দোল খায় বাতাসে। শিউলি নাকি কাশফুল—শরৎকাল কার জন্য বিখ্যাত, এ নিয়ে বিতর্ক থাকতে পারে। কিন্তু এর সৌন্দর্য নিয়ে বিতর্কের অবকাশ নেই। দেশের সবখানে প্রায় দেখা যাবে এ ফুল।
ঢাকার পাশে অনেক জায়গায় এ সময় কাশফুলের অপূর্ব সমারোহ দেখা যায়। ছুটির দিনে অনায়াসে ঘুরে আসতে পারেন সেগুলো থেকে।
দিয়াবাড়ি
দিয়াবাড়ির কাশফুলের কথা কে না জানে। মেট্রোরেল হওয়ায় সেখানে যাওয়াও এখন সহজ। দল বেঁধে ঢাকার যেকোনো প্রান্ত থেকে অনায়াসে খুব অল্প খরচে দিয়াবাড়ি যাওয়া সম্ভব। এই এলাকায় এখনো বাড়িঘর তেমন ওঠেনি। ফলে ফাঁকা জায়গায় ঘুরে বেড়ানোর সুযোগ আছে। উত্তরা ১৫ থেকে ১৮ নম্বর সেক্টরে সাধারণত বেশি কাশফুল দেখা যায়। এখানে ঘোরার জন্য আদর্শ সময় বিকেল। মেট্রোরেল স্টেশনে নেমে অটোরিকশায় যাওয়া যাবে দিয়াবাড়ি।
আফতাবনগর
ঢাকায় যেসব জায়গায় কাশবন দেখা যায়, সেগুলোর অন্যতম আফতাবনগর। রামপুরা ব্রিজ থেকে উত্তর-পূর্ব দিকে জহুরুল ইসলাম সিটির ভেতর দিয়ে কিছুটা এগিয়ে গেলে দেখা পাওয়া যাবে এ কাশবনের।
সারিঘাট
সারিঘাট এলাকায় অনেক কাশফুল দেখতে পাওয়া যায়। পুরান ঢাকার পোস্তগোলা ব্রিজ থেকে অটোরিকশাযোগে যাওয়া যায় সারিঘাট। এখনো বেশ ফাঁকা এ জায়গায় দেখা যাবে কাশবন। এখানে সবুজঘেরা পরিবেশে নদীতে নৌকাভ্রমণের সুযোগ আছে।
বসুন্ধরা ৩০০ ফুট সড়ক
কুড়িল বিশ্বরোড থেকে পূর্বাচলে যেতে হয় ৩০০ ফুট রাস্তা ধরে। এটি আগে থেকে পরিচিত খাবারদাবারের জায়গা হিসেবে। অসংখ্য রেস্তোরাঁ তৈরি হয়েছে এ রাস্তায়। শরতের এই সময় ৩০০ ফুট রাস্তার দুই ধারে দেখা যাবে দিগন্তবিস্তৃত কাশবন। চাইলে হেঁটেও ঘুরে দেখা যায়, আবার রিকশায়ও ঘোরা যায়। কালো পিচঢালা রাস্তার দুই পাশে থাকা কাশবন মন ভাসিয়ে দেবে। সঙ্গে সুস্বাদু খাবার এনে দেবে অন্য রকম আবেশ। যেকোনো ছুটির দিনে সহজে ঘুরে আসতে পারেন।
মোহাম্মদপুর
ঢাকা উদ্যানের পাশে তুরাগ নদ। এর ওপারে সিলিকন সিটির বিস্তীর্ণ অঞ্চলে দেখা যাবে কাশফুল। সিলিকন সিটি ছাড়িয়ে এগিয়ে গেলে পাবেন বিল। তার আশপাশে দেখা যাবে প্রচুর কাশফুল। বুড়িগঙ্গাতীরের বেড়িবাঁধ যেন কাশফুলের রাজ্য। বছিলা সড়ক ধরে এগিয়ে ওয়াশপুরের বিভিন্ন ফাঁকা জমিতেও দেখা যাবে কাশফুলের সমারোহ।
মাথার ওপর দিয়ে উড়ে যাচ্ছে একের পর এক বিমান। স্বচ্ছ আকাশে সাদা মেঘের ভেলা ভেদ করে সেগুলো যাচ্ছে অজানা গন্তব্যে। এটি আন্তর্জাতিক বিমান চলাচলের রুট।
৯ ঘণ্টা আগেথাইল্যান্ডে ছোট-বড় মিলিয়ে ন্যাশনাল পার্কের সংখ্যা ১৫৬। এসবের মধ্যে পর্যটকদের আকর্ষণের কেন্দ্রে মেরিন ন্যাশনাল পার্কগুলো। প্রায় সারা বছর সেগুলোয় ঘুরতে যায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের পর্যটকেরা। ফলে সেগুলোর পরিবেশ ঠিক রাখতে স্থানীয় প্রশাসনের অনেক সময় হিমশিম খেতে হয়। এ কারণে দেশটির তিনটি মেরিন ন্যাশনাল পার্ক
১০ ঘণ্টা আগে২০২৫ সালে যাঁরা নতুন গন্তব্যে ভ্রমণের চিন্তা করছেন কিংবা উইশ লিস্ট তৈরি করছেন, তাঁদের কাজটা অনেক সহজ করে দিয়েছে ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক। সম্প্রতি ২০২৫ সালে বিশ্বের সেরা ২৫ ভ্রমণ গন্তব্যের তালিকা প্রকাশ করেছে তারা। এতে বিভিন্ন দেশের নতুন জায়গাগুলো প্রাধান্য পেয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগেব্যক্তিভেদে এ সময় শরীরে ভিন্ন ভিন্ন সমস্যা দেখা দিতে পারে। সেগুলো থেকে রক্ষা পেতে তাই ভ্রমণে যাওয়ার আগে কিছু বিষয় জানা জরুরি।
১০ ঘণ্টা আগে