অনলাইন ডেস্ক
উত্তর তাইওয়ানের বিখ্যাত ‘এলিফ্যান্ট ট্রাঙ্ক রক’কে আর কখনো দেখার সুযোগ হবে না কারও। কারণ পাথরটি গত ১৫ ডিসেম্বর সাগরে ধসে পড়ে। জায়গাটির দেখভালের দায়িত্বে থাকা নিউ তাইপে রুইফাং ডিস্ট্রিক্ট অফিসের সূত্রে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন।
বুঝতেই পারছেন, দেখতে হাতির শুঁড়ের মতো হওয়াতেই এমন নাম পেয়েছিল পাথরটি। তবে এটি অনেক দিন থেকেই ক্ষয়ের কারণে ঝুঁকিতে ছিল। ২০১০ সাল থেকে এই ঝুঁকির কারণে দর্শনার্থীদের এর কাছে যাওয়া বন্ধ করে দেওয়া হয়।
ন্যাশনাল তাইওয়ান ইউনিভার্সিটির ভূ-বিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক শেন চুয়ান-চো তাইওয়ানের রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদ সংস্থা সেন্ট্রাল নিউজ এজেন্সিকে জানান, পাথরটির এভাবে বিধ্বস্ত হওয়াটা ‘স্বাভাবিক’। কারণ প্রতিনিয়ত সাগরের ঢেউ এবং বাতাসের আঘাত সহ্য করতে হচ্ছিল একে।
পাথরটির পাতলা খিলানাকার আকৃতি একে আরও বেশি নাজুক করে তুলেছিল।
তাইওয়ানের রাজধানী তাইপের উত্তর-পূর্বে অবস্থিত বিখ্যাত পর্যটন এলাকা জিওফেনের কিলোমিটার দশেক দূরে অবস্থিত সরু এক ফালি জমিতে ছিল অ্যালিফেন্ট রকটি।
এলিফ্যান্ট ট্রাঙ্ক রক তাইওয়ানের পাথুরে উত্তর উপকূলের একমাত্র প্রাকৃতিক বিস্ময় ছিল না যা নিয়ে ভূতাত্ত্বিকরা উদ্বিগ্ন। এহলিয়ো জিও পার্কের ‘কুইনস হেড’ পাথরটিও ধসের ঝুঁকিতে রয়েছে। ‘দীর্ঘ সরু গলাসহ রানি এলিজাবেথের আবক্ষ মূর্তির সঙ্গে মিল’ থাকায় এর এমন নামকরণ হয়েছে।
তাইওয়ানের সেন্ট্রাল নিউজ এজেন্সির দেওয়া তথ্য বলছে পাথরটির পুরুত্ব এখন ১২০ সেন্টিমিটারের চেয়ে কম এবং প্রতি বছর আরও পাতলা হচ্ছে এটি।
মাল্টার গোজো দ্বীপে অতীতে এ ধরনের পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। এখানকার বিখ্যাত চুনাপাথর ‘অ্যাজিওর উইন্ডো’, যেখানে গেম অব থ্রোনসের দৃশ্য চিত্রায়িত হয়, ২০১৭ সালে সাগরে ধসে পড়ে।
দুই বছর বাদে পাথরটি যেখানে ছিল সেখানেই একটি ইস্পাতের খিলানের মতো স্থাপনা তৈরির ঘোষণা দেয় মাল্টা সরকার। তবে সেটা আর আলোর মুখ দেখেনি।
উত্তর তাইওয়ানের বিখ্যাত ‘এলিফ্যান্ট ট্রাঙ্ক রক’কে আর কখনো দেখার সুযোগ হবে না কারও। কারণ পাথরটি গত ১৫ ডিসেম্বর সাগরে ধসে পড়ে। জায়গাটির দেখভালের দায়িত্বে থাকা নিউ তাইপে রুইফাং ডিস্ট্রিক্ট অফিসের সূত্রে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন।
বুঝতেই পারছেন, দেখতে হাতির শুঁড়ের মতো হওয়াতেই এমন নাম পেয়েছিল পাথরটি। তবে এটি অনেক দিন থেকেই ক্ষয়ের কারণে ঝুঁকিতে ছিল। ২০১০ সাল থেকে এই ঝুঁকির কারণে দর্শনার্থীদের এর কাছে যাওয়া বন্ধ করে দেওয়া হয়।
ন্যাশনাল তাইওয়ান ইউনিভার্সিটির ভূ-বিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক শেন চুয়ান-চো তাইওয়ানের রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদ সংস্থা সেন্ট্রাল নিউজ এজেন্সিকে জানান, পাথরটির এভাবে বিধ্বস্ত হওয়াটা ‘স্বাভাবিক’। কারণ প্রতিনিয়ত সাগরের ঢেউ এবং বাতাসের আঘাত সহ্য করতে হচ্ছিল একে।
পাথরটির পাতলা খিলানাকার আকৃতি একে আরও বেশি নাজুক করে তুলেছিল।
তাইওয়ানের রাজধানী তাইপের উত্তর-পূর্বে অবস্থিত বিখ্যাত পর্যটন এলাকা জিওফেনের কিলোমিটার দশেক দূরে অবস্থিত সরু এক ফালি জমিতে ছিল অ্যালিফেন্ট রকটি।
এলিফ্যান্ট ট্রাঙ্ক রক তাইওয়ানের পাথুরে উত্তর উপকূলের একমাত্র প্রাকৃতিক বিস্ময় ছিল না যা নিয়ে ভূতাত্ত্বিকরা উদ্বিগ্ন। এহলিয়ো জিও পার্কের ‘কুইনস হেড’ পাথরটিও ধসের ঝুঁকিতে রয়েছে। ‘দীর্ঘ সরু গলাসহ রানি এলিজাবেথের আবক্ষ মূর্তির সঙ্গে মিল’ থাকায় এর এমন নামকরণ হয়েছে।
তাইওয়ানের সেন্ট্রাল নিউজ এজেন্সির দেওয়া তথ্য বলছে পাথরটির পুরুত্ব এখন ১২০ সেন্টিমিটারের চেয়ে কম এবং প্রতি বছর আরও পাতলা হচ্ছে এটি।
মাল্টার গোজো দ্বীপে অতীতে এ ধরনের পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। এখানকার বিখ্যাত চুনাপাথর ‘অ্যাজিওর উইন্ডো’, যেখানে গেম অব থ্রোনসের দৃশ্য চিত্রায়িত হয়, ২০১৭ সালে সাগরে ধসে পড়ে।
দুই বছর বাদে পাথরটি যেখানে ছিল সেখানেই একটি ইস্পাতের খিলানের মতো স্থাপনা তৈরির ঘোষণা দেয় মাল্টা সরকার। তবে সেটা আর আলোর মুখ দেখেনি।
১৯৬০ সালের দিকে স্যাম পানাপুলোস এবং তাঁর ভাই ঐতিহ্যবাহী পিৎজায় এক নতুন উপাদান যোগ করার সিদ্ধান্ত নেন। পরিকল্পনা অনুযায়ী পিৎজার উপাদানের সঙ্গে যুক্ত হলো প্যাকেটজাত আনারস। এর নাম রাখা হয় হাওয়াইয়ান পিৎজা। মাসখানেকের...
২ দিন আগেঅ্যাডভেঞ্চারপ্রেমীদের জন্য নেপাল উপযুক্ত জায়গা। উঁচু পাহাড়ে ট্রেকিং থেকে শুরু করে প্যারাগ্লাইডিং কিংবা বাঞ্জি জাম্পিংয়ের মতো দুর্দান্ত সব কর্মকাণ্ডের জন্য এক নামে পরিচিত দেশটি। তবে এসব অ্যাকটিভিটি ছাড়াও সব ধরনের ভ্রমণপিয়াসির জন্য নেপালে কিছু না কিছু কর্মকাণ্ড রয়েছে।
৩ দিন আগেপাহাড় বলতে বান্দরবানই আমাকে বেশি মুগ্ধ করে। এর নৈসর্গিক ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্য মুখে বলে কিংবা ছবিতে দেখিয়ে শেষ করা যাবে না।
৩ দিন আগেপঞ্চাশ হাজার ফুলের বীজ থেকে তৈরি হয়েছে ৩৬০ বর্গমিটার দীর্ঘ একটি কার্পেট। এতে আরও যোগ হয়েছে ঐতিহ্যবাহী জ্যামিতিক নকশা ও মার্বেল পাথর। সেটি দেখতে ভিড় জমেছে পর্যটকের।
৩ দিন আগে