ভ্রমণ ডেস্ক, ঢাকা
দেশে ক্যাম্পিংয়ের জন্য শীতকাল উপযোগী সময়। যাঁরা সমুদ্র ভালোবাসেন, তাঁদের জন্য আছে বাঁশবাড়িয়া সমুদ্রসৈকতে। তবে যাঁরা নির্জনতা পছন্দ করেন, তাঁদের টানছে মহেশখালীর সোনাদিয়া সমুদ্রসৈকত। এ ছাড়া ক্যাম্পিংয়ে যেতে পারেন কক্সবাজারের কুতুবদিয়া দ্বীপ। চট্টগ্রামের মেঘনা নদীর মোহনায় সবুজ মাঠ আর নদীর বুকে জেগে ওঠা চর নিয়ে তৈরি সন্দ্বীপ উপজেলা। ক্যাম্পিং করার জন্য সন্দ্বীপের পশ্চিম দিকের নদীর পাড় বা রহমতপুর সুন্দর জায়গা। বঙ্গোপসাগরের কোলঘেঁষা মেঘনা নদীর মোহনায় আছে ভোলার চর কুকরিমুকরি। দেশের অন্যতম বৃহৎ বন্য প্রাণীর অভয়ারণ্য হিসেবে সুপরিচিত এই চরের বালুর ঘুম নামক জায়গায় নিরিবিলি ও পরিচ্ছন্ন সমুদ্রসৈকত থেকে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত উপভোগ করা যায়। এখন শীতকালে সেখানে ক্যাম্পিং করতে যাচ্ছেন বৈচিত্র্যপিয়াসীরা।
যাঁরা পাহাড় ভালোবাসেন, তাঁরা ছুটে যাচ্ছেন বান্দরবানের আলী কদমের পাহাড়চূড়া মিরিঞ্জা রেঞ্জের মারায়ন তং পাহাড়ে। সেখানে মুগ্ধ করবে সবুজ আর সাদা ফিনফিনে মেঘে ঢেকে থাকা দূরের পাহাড়। চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড উপজেলায় অবস্থিত বারৈয়াঢালা জাতীয় উদ্যানে রয়েছে খৈয়াছড়া, নাপিত্তাছড়ার মতো বেশ কিছু নয়নাভিরাম ঝরনা। বারৈয়াঢালা জাতীয় উদ্যানে ক্যাম্পিংয়ের প্রয়োজনীয় উপকরণ পাওয়া যায়। রাঙামাটিতে অবস্থিত কাপ্তাই লেকের পাড়েও ক্যাম্পিং করতে চলে যেতে পারেন। আবার যাঁরা ঝরনা ভালোবাসেন, তাঁদের জন্য আছে পার্বত্য চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড উপজেলায় চন্দ্রনাথ রিজার্ভ ফরেস্টের চিরসবুজ বনাঞ্চল নিয়ে গড়ে তোলা সীতাকুণ্ড ইকোপার্ক। এখানে আছে সহস্রধারা ঝরনা। এর পাশে ক্যাম্পিং করার যাবতীয় জিনিসপত্র ভাড়ায় পাওয়া যায়।
চট্টগ্রামের ফটিকছড়ির হাজারিখিল অভয়ারণ্যেও ক্যাম্পিং করা যায়। সেখানে ক্যাম্পিংয়ের বিভিন্ন উপকরণ ভাড়ায় পাওয়া যায়। বান্দরবান জেলার থানচি উপজেলার তিন্দু মেঘ, নদী, পাহাড়, ঝরনা—সব মিলিয়ে এক রহস্যময় পরিবেশ সৃষ্টি করে রেখেছে। শঙ্খ নদের তীরে তিন্দুতে ক্যাম্পিং করা যায়। পার্বত্য জেলা খাগড়াছড়ির পানছড়ি উপজেলায় আছে মায়াবিনী লেক। বান্দরবানের রোয়াংছড়ি উপজেলার তারাসা খালের পাড়ে মারমা পাড়া শীলবান্ধার দেবতাখুমে ক্যাম্পিং এখন অনেকেরই পছন্দ। এ ছাড়া নাফাখুমেও ক্যাম্পিং করা সম্ভব।
যাঁরা বনের নিস্তব্ধতা, ঝরনার ধারা ও চা-বাগানের সৌন্দর্য উপভোগ করতে চান, তাঁরা যেতে পারেন খাদিমনগর জাতীয় উদ্যানে। চারপাশে জানা-অজানা পাখির কুজনে মুখর এই উদ্যান সিলেটের সদর উপজেলায় অবস্থিত। সিলেট বন বিভাগের নিয়ন্ত্রণাধীন এই উদ্যানে সর্বোচ্চ ৩০ জন একত্রে ক্যাম্পিং করতে পারে। এ ছাড়া হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলার রেমা-কালেঙ্গা জাতীয় উদ্যানের লেকের তীরে ক্যাম্পিং করার ব্যবস্থা আছে।
দেশে ক্যাম্পিংয়ের জন্য শীতকাল উপযোগী সময়। যাঁরা সমুদ্র ভালোবাসেন, তাঁদের জন্য আছে বাঁশবাড়িয়া সমুদ্রসৈকতে। তবে যাঁরা নির্জনতা পছন্দ করেন, তাঁদের টানছে মহেশখালীর সোনাদিয়া সমুদ্রসৈকত। এ ছাড়া ক্যাম্পিংয়ে যেতে পারেন কক্সবাজারের কুতুবদিয়া দ্বীপ। চট্টগ্রামের মেঘনা নদীর মোহনায় সবুজ মাঠ আর নদীর বুকে জেগে ওঠা চর নিয়ে তৈরি সন্দ্বীপ উপজেলা। ক্যাম্পিং করার জন্য সন্দ্বীপের পশ্চিম দিকের নদীর পাড় বা রহমতপুর সুন্দর জায়গা। বঙ্গোপসাগরের কোলঘেঁষা মেঘনা নদীর মোহনায় আছে ভোলার চর কুকরিমুকরি। দেশের অন্যতম বৃহৎ বন্য প্রাণীর অভয়ারণ্য হিসেবে সুপরিচিত এই চরের বালুর ঘুম নামক জায়গায় নিরিবিলি ও পরিচ্ছন্ন সমুদ্রসৈকত থেকে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত উপভোগ করা যায়। এখন শীতকালে সেখানে ক্যাম্পিং করতে যাচ্ছেন বৈচিত্র্যপিয়াসীরা।
যাঁরা পাহাড় ভালোবাসেন, তাঁরা ছুটে যাচ্ছেন বান্দরবানের আলী কদমের পাহাড়চূড়া মিরিঞ্জা রেঞ্জের মারায়ন তং পাহাড়ে। সেখানে মুগ্ধ করবে সবুজ আর সাদা ফিনফিনে মেঘে ঢেকে থাকা দূরের পাহাড়। চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড উপজেলায় অবস্থিত বারৈয়াঢালা জাতীয় উদ্যানে রয়েছে খৈয়াছড়া, নাপিত্তাছড়ার মতো বেশ কিছু নয়নাভিরাম ঝরনা। বারৈয়াঢালা জাতীয় উদ্যানে ক্যাম্পিংয়ের প্রয়োজনীয় উপকরণ পাওয়া যায়। রাঙামাটিতে অবস্থিত কাপ্তাই লেকের পাড়েও ক্যাম্পিং করতে চলে যেতে পারেন। আবার যাঁরা ঝরনা ভালোবাসেন, তাঁদের জন্য আছে পার্বত্য চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড উপজেলায় চন্দ্রনাথ রিজার্ভ ফরেস্টের চিরসবুজ বনাঞ্চল নিয়ে গড়ে তোলা সীতাকুণ্ড ইকোপার্ক। এখানে আছে সহস্রধারা ঝরনা। এর পাশে ক্যাম্পিং করার যাবতীয় জিনিসপত্র ভাড়ায় পাওয়া যায়।
চট্টগ্রামের ফটিকছড়ির হাজারিখিল অভয়ারণ্যেও ক্যাম্পিং করা যায়। সেখানে ক্যাম্পিংয়ের বিভিন্ন উপকরণ ভাড়ায় পাওয়া যায়। বান্দরবান জেলার থানচি উপজেলার তিন্দু মেঘ, নদী, পাহাড়, ঝরনা—সব মিলিয়ে এক রহস্যময় পরিবেশ সৃষ্টি করে রেখেছে। শঙ্খ নদের তীরে তিন্দুতে ক্যাম্পিং করা যায়। পার্বত্য জেলা খাগড়াছড়ির পানছড়ি উপজেলায় আছে মায়াবিনী লেক। বান্দরবানের রোয়াংছড়ি উপজেলার তারাসা খালের পাড়ে মারমা পাড়া শীলবান্ধার দেবতাখুমে ক্যাম্পিং এখন অনেকেরই পছন্দ। এ ছাড়া নাফাখুমেও ক্যাম্পিং করা সম্ভব।
যাঁরা বনের নিস্তব্ধতা, ঝরনার ধারা ও চা-বাগানের সৌন্দর্য উপভোগ করতে চান, তাঁরা যেতে পারেন খাদিমনগর জাতীয় উদ্যানে। চারপাশে জানা-অজানা পাখির কুজনে মুখর এই উদ্যান সিলেটের সদর উপজেলায় অবস্থিত। সিলেট বন বিভাগের নিয়ন্ত্রণাধীন এই উদ্যানে সর্বোচ্চ ৩০ জন একত্রে ক্যাম্পিং করতে পারে। এ ছাড়া হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলার রেমা-কালেঙ্গা জাতীয় উদ্যানের লেকের তীরে ক্যাম্পিং করার ব্যবস্থা আছে।
১৯৫১ সাল। ইরানের রাজা রেজা শাহ পাহলভি এলেন পৃথিমপাশা জমিদারবাড়িতে। সে এক হুলুস্থুল ব্যাপার! এ বাড়ির পূর্বপুরুষেরা ইরান থেকে এসেছিলেন বলে জানা যায়।
১ দিন আগেশীতে কাপড় ভালো রাখতে সেগুলোকে যেমন রোদে মেলে দিতে হয়, সম্পর্ক উন্নয়নে মাঝেমধ্যে তেমনি ভ্রমণেও যেতে হয়। শীত চলে এসেছে। ভ্রমণপ্রেমীরা হয়ে উঠেছেন সরব।
১ দিন আগেপর্যটন বন্ধে কারফিউ! হ্যাঁ, তেমনটিই ঘটেছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। গ্রামের নাম বুকচন হ্যানোক। দক্ষিণ কোরিয়ার জংনো জেলায় এর অবস্থান। বুকচন হ্যানোক দেশটির ‘মাস্ট ভিজিট’ পর্যটন গন্তব্য।
১ দিন আগেভ্রমণের স্বাদ একবার রক্তে ঢুকলে, তা থেকে মুক্তি পাওয়া কঠিন। এক অদৃশ্য তাড়না কাজ করতে থাকে ভেতরে-ভেতরে।
১ দিন আগে