অনলাইন ডেস্ক
কিছু কিছু বিমানবন্দরের চারপাশের দৃশ্য এতটাই সুন্দর যে আপনার মনে হবে উড়োজাহাজটা এত তাড়াতাড়ি কেন নেমে গেল! এমনকি ফ্লাইট থেকে নামার পরও অসাধারণ সেই দৃশ্য ঘুরেফিরে বারবার উঁকি দেবে মনের পর্দায়। এমনি কিছু বিমানবন্দরের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেব আজ সিএনএন অবলম্বনে। সেই সঙ্গে আপনাদের জন্য বাড়তি পাওয়া, কোন পাশে বসলে দৃশ্যটা বেশি উপভোগ করতে পারবেন সে সংক্রান্ত পরামর্শ।
নিস (এনসিই)
ফ্রান্সের নিসে বিমানবন্দরটির চারপাশেই জলের রাজত্ব। বাম দিক থেকে কুত দে’জুর উপকূলরেখা অতিক্রম করে এগিয়ে যাবেন। আর ডানে থাকলে দেখতে পাবেন সূর্যের আলো পড়ে ঝকমক করা সমুদ্র। এমনকি বাম দিক থেকে ছোট্ট দেশ মোনাকোর চমৎকার দৃশ্যও নজর কাড়বে।
রিও ডি জেনিরো (এসডিইউ)
ঢেউ খেলানো পাহাড়, বালুকাময় সৈকত এবং আটলান্টিক মহাসাগর দিয়ে ঘেরা ব্রাজিলের রিও ডি জেনিরো চোখ জুড়িয়ে দেওয়া এক জায়গা। ইন্টারন্যাশনাল ফ্লাইটগুলি গালেয়াও আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নামলেও শহরের কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত সান্তস দুমন্ততে নামে অভ্যন্তরীণ ফ্লাইটগুলি। এটি যে শুধু শহরের কেন্দ্রে তা নয়, এর অবস্থান গুয়ানাবেরার উপসাগরেরও কাছে।
উড়োজাহাজে ডান পাশে বসলে রিওর বিখ্যাত সব স্থাপনা দেখার পাশাপাশি সুগারলোফ পর্বতমালার অপরূপ রূপ-মাধুর্য উপভোগের সুযোগও হবে আপনার।
মালে (ভিআইএ)
মালদ্বীপে আপনি যে চমকে দেওয়া সৌন্দর্য উপভোগ করতে যাচ্ছেন তার আভাস পাবেন ভেলানা ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্টে নামার সময়ই। হুলহুলে দ্বীপে অবস্থিত বিমানবন্দরটিতে যখন অবতরণ করবেন প্রবাল প্রাচীর ঘেরা উপহ্রদ ও ভারত মহাসাগর মুগ্ধ করবে আপনাকে।
সনফ্রান্সিসকো (এসএফও)
উপকূল রেখা ও পাহাড় মিলিয়ে বৈচিত্র্যময় সৌন্দর্য উপভোগের সুযোগ মিলবে যুক্তরাষ্ট্রের সানফ্রান্সিসকো এয়ারপোর্টে অবতরণের সময়। এ সময় শহরের দৃশ্য এবং বিখ্যাত গোল্ডেন গেট দেখেও মুগ্ধ হবেন। এ ছাড়া বামে বসলে দেখা পাবেন প্রশান্ত মহাসাগরের, ডানে উপসাগরীয় এলাকার।
কেপটাউন (সিপিটি)
ভারত মহাসাগর ও আটলান্টিক মহাসাগর দিয়ে ঘেরা এবং পেছনে টেবল মাউন্টেন—সব মিলিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকার কেপটাউন বিমানবন্দরে নামার সময় যে দৃশ্যের মুখোমুখি হবেন তার জুড়ি মেলা ভার।
ডানদিকে বসাটাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে। যদি উত্তর-পশ্চিম দিক দিয়ে যায় উড়োজাহাজটি তাহলে মেঘের রাজ্যে মাথা উঁচু করে থাকা টেবল মাউন্টেনের পাশ দিয়ে যাবেন। আপনি কেপ উপদ্বীপের সাইমন’স টাউনও দেখতে পাবেন। আবার সরাসরি সমুদ্রের ওপর দিয়ে উড়ে গিয়ে শহরের দিকে ফিরে আসতে পারে উড়োজাহাজটি। এ ক্ষেত্রে, আপনার উভয় পাশে জলের দৃশ্য থাকবে।
হংকং (এইচকেজি)
দক্ষিণ চীন সাগরের বুকে পুনরুদ্ধার হওয়া এক টুকরো জমিতে গড়ে উঠেছে হংকং ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্টে। বুঝতেই পারছেন ল্যান্ডিংয়ের সময় কী শ্বাসরুদ্ধকর এক সৌন্দর্যের মুখোমুখি হতে যাচ্ছেন।
দৃষ্টিসীমা খুব ভালো নয়, তবে আপনি মেঘের স্তরের নিচে নামলে দক্ষিণ চীন সাগর এবং এর দ্বীপগুলির দুর্দান্ত দৃশ্য দেখতে পাবেন। লান্টাউ দ্বীপের কাছাকাছি (সাধারণত ডানদিকে) এবং টারমাকের দিকে নামার আগে আপনি কন্টেইনারবাহী জাহাজ, মাছ ধরার নৌকার ওপর দিয়ে উড়ে যাবেন।
লন্ডন হিথ্রো (এলএইচআর)
যুক্তরাজ্যের রাজধানী লন্ডনের কেন্দ্রস্থল থেকে হিথ্রো বিমানবন্দর কিছুটা দূরে হলেও শহরের চমৎকার দৃশ্য উপভোগে তাতে বাধা পড়বে না। মধ্য লন্ডনে টেমস নদীকে অনুসরণ করে লন্ডন ব্রিজ ও সেন্ট পল’স ক্যাথেড্রালের ওপর দিয়ে উড়ে যাবেন। তারপর বিমানবন্দরটিকে ঘিরে থাকা বাকিংহাম প্যালেস ও রয়েল পার্ককে অতিক্রম করবেন। ঠিক নামার মুহূর্তে এক ঝলকের জন্য দেখবেন বিখ্যাত ওয়েম্বলি স্টেডিয়াম।
সান্তিয়াগো দে চিলি (এসসিএল)
যদি তুষার ঢাকা পর্বতমালা প্রথম পছন্দ হয় তবে এটি আপনার কাঙ্ক্ষিত গন্তব্য। এখানে অবতরণের সময় আন্দিজের অসাধারণ দৃশ্যে চোখ আটকে যাবে আপনার। বাম পাশে বসলে নামার পুরো পথটাই আন্দিজ আপনার সঙ্গে থাকবে।
সাও পাওলো (জিআরইউ)
পৃথিবীর পতুর্গীজভাষী মানুষের বসবাস এমন সবচেয়ে বড় শহর এটি। মাটি থেকে ব্রাজিলের সাও পাওলোকে বিশাল এক শহর বলে মনে হলেও উড়ন্ত অবস্থায় পরিস্থিতি সম্পূর্ণ ভিন্ন।
গোটা শহরটিকে ভালোভাবে দেখতে একটি সন্ধ্যায় ফ্লাইট নিন। এমনকি আকাশে মেঘ থাকলেও ঝলমলে শহরটি থেকে বিচ্ছুরিত শক্তিশালী আলোকরশ্মির প্রভাবে মেঘগুলিও জ্বলজ্বল করতে থাকে। যেদিকেই বসেন না কেন আলো ঝলমলে শহরটি দেখায় বাধা পড়বে না।
কিছু কিছু বিমানবন্দরের চারপাশের দৃশ্য এতটাই সুন্দর যে আপনার মনে হবে উড়োজাহাজটা এত তাড়াতাড়ি কেন নেমে গেল! এমনকি ফ্লাইট থেকে নামার পরও অসাধারণ সেই দৃশ্য ঘুরেফিরে বারবার উঁকি দেবে মনের পর্দায়। এমনি কিছু বিমানবন্দরের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেব আজ সিএনএন অবলম্বনে। সেই সঙ্গে আপনাদের জন্য বাড়তি পাওয়া, কোন পাশে বসলে দৃশ্যটা বেশি উপভোগ করতে পারবেন সে সংক্রান্ত পরামর্শ।
নিস (এনসিই)
ফ্রান্সের নিসে বিমানবন্দরটির চারপাশেই জলের রাজত্ব। বাম দিক থেকে কুত দে’জুর উপকূলরেখা অতিক্রম করে এগিয়ে যাবেন। আর ডানে থাকলে দেখতে পাবেন সূর্যের আলো পড়ে ঝকমক করা সমুদ্র। এমনকি বাম দিক থেকে ছোট্ট দেশ মোনাকোর চমৎকার দৃশ্যও নজর কাড়বে।
রিও ডি জেনিরো (এসডিইউ)
ঢেউ খেলানো পাহাড়, বালুকাময় সৈকত এবং আটলান্টিক মহাসাগর দিয়ে ঘেরা ব্রাজিলের রিও ডি জেনিরো চোখ জুড়িয়ে দেওয়া এক জায়গা। ইন্টারন্যাশনাল ফ্লাইটগুলি গালেয়াও আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নামলেও শহরের কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত সান্তস দুমন্ততে নামে অভ্যন্তরীণ ফ্লাইটগুলি। এটি যে শুধু শহরের কেন্দ্রে তা নয়, এর অবস্থান গুয়ানাবেরার উপসাগরেরও কাছে।
উড়োজাহাজে ডান পাশে বসলে রিওর বিখ্যাত সব স্থাপনা দেখার পাশাপাশি সুগারলোফ পর্বতমালার অপরূপ রূপ-মাধুর্য উপভোগের সুযোগও হবে আপনার।
মালে (ভিআইএ)
মালদ্বীপে আপনি যে চমকে দেওয়া সৌন্দর্য উপভোগ করতে যাচ্ছেন তার আভাস পাবেন ভেলানা ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্টে নামার সময়ই। হুলহুলে দ্বীপে অবস্থিত বিমানবন্দরটিতে যখন অবতরণ করবেন প্রবাল প্রাচীর ঘেরা উপহ্রদ ও ভারত মহাসাগর মুগ্ধ করবে আপনাকে।
সনফ্রান্সিসকো (এসএফও)
উপকূল রেখা ও পাহাড় মিলিয়ে বৈচিত্র্যময় সৌন্দর্য উপভোগের সুযোগ মিলবে যুক্তরাষ্ট্রের সানফ্রান্সিসকো এয়ারপোর্টে অবতরণের সময়। এ সময় শহরের দৃশ্য এবং বিখ্যাত গোল্ডেন গেট দেখেও মুগ্ধ হবেন। এ ছাড়া বামে বসলে দেখা পাবেন প্রশান্ত মহাসাগরের, ডানে উপসাগরীয় এলাকার।
কেপটাউন (সিপিটি)
ভারত মহাসাগর ও আটলান্টিক মহাসাগর দিয়ে ঘেরা এবং পেছনে টেবল মাউন্টেন—সব মিলিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকার কেপটাউন বিমানবন্দরে নামার সময় যে দৃশ্যের মুখোমুখি হবেন তার জুড়ি মেলা ভার।
ডানদিকে বসাটাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে। যদি উত্তর-পশ্চিম দিক দিয়ে যায় উড়োজাহাজটি তাহলে মেঘের রাজ্যে মাথা উঁচু করে থাকা টেবল মাউন্টেনের পাশ দিয়ে যাবেন। আপনি কেপ উপদ্বীপের সাইমন’স টাউনও দেখতে পাবেন। আবার সরাসরি সমুদ্রের ওপর দিয়ে উড়ে গিয়ে শহরের দিকে ফিরে আসতে পারে উড়োজাহাজটি। এ ক্ষেত্রে, আপনার উভয় পাশে জলের দৃশ্য থাকবে।
হংকং (এইচকেজি)
দক্ষিণ চীন সাগরের বুকে পুনরুদ্ধার হওয়া এক টুকরো জমিতে গড়ে উঠেছে হংকং ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্টে। বুঝতেই পারছেন ল্যান্ডিংয়ের সময় কী শ্বাসরুদ্ধকর এক সৌন্দর্যের মুখোমুখি হতে যাচ্ছেন।
দৃষ্টিসীমা খুব ভালো নয়, তবে আপনি মেঘের স্তরের নিচে নামলে দক্ষিণ চীন সাগর এবং এর দ্বীপগুলির দুর্দান্ত দৃশ্য দেখতে পাবেন। লান্টাউ দ্বীপের কাছাকাছি (সাধারণত ডানদিকে) এবং টারমাকের দিকে নামার আগে আপনি কন্টেইনারবাহী জাহাজ, মাছ ধরার নৌকার ওপর দিয়ে উড়ে যাবেন।
লন্ডন হিথ্রো (এলএইচআর)
যুক্তরাজ্যের রাজধানী লন্ডনের কেন্দ্রস্থল থেকে হিথ্রো বিমানবন্দর কিছুটা দূরে হলেও শহরের চমৎকার দৃশ্য উপভোগে তাতে বাধা পড়বে না। মধ্য লন্ডনে টেমস নদীকে অনুসরণ করে লন্ডন ব্রিজ ও সেন্ট পল’স ক্যাথেড্রালের ওপর দিয়ে উড়ে যাবেন। তারপর বিমানবন্দরটিকে ঘিরে থাকা বাকিংহাম প্যালেস ও রয়েল পার্ককে অতিক্রম করবেন। ঠিক নামার মুহূর্তে এক ঝলকের জন্য দেখবেন বিখ্যাত ওয়েম্বলি স্টেডিয়াম।
সান্তিয়াগো দে চিলি (এসসিএল)
যদি তুষার ঢাকা পর্বতমালা প্রথম পছন্দ হয় তবে এটি আপনার কাঙ্ক্ষিত গন্তব্য। এখানে অবতরণের সময় আন্দিজের অসাধারণ দৃশ্যে চোখ আটকে যাবে আপনার। বাম পাশে বসলে নামার পুরো পথটাই আন্দিজ আপনার সঙ্গে থাকবে।
সাও পাওলো (জিআরইউ)
পৃথিবীর পতুর্গীজভাষী মানুষের বসবাস এমন সবচেয়ে বড় শহর এটি। মাটি থেকে ব্রাজিলের সাও পাওলোকে বিশাল এক শহর বলে মনে হলেও উড়ন্ত অবস্থায় পরিস্থিতি সম্পূর্ণ ভিন্ন।
গোটা শহরটিকে ভালোভাবে দেখতে একটি সন্ধ্যায় ফ্লাইট নিন। এমনকি আকাশে মেঘ থাকলেও ঝলমলে শহরটি থেকে বিচ্ছুরিত শক্তিশালী আলোকরশ্মির প্রভাবে মেঘগুলিও জ্বলজ্বল করতে থাকে। যেদিকেই বসেন না কেন আলো ঝলমলে শহরটি দেখায় বাধা পড়বে না।
১৯৫১ সাল। ইরানের রাজা রেজা শাহ পাহলভি এলেন পৃথিমপাশা জমিদারবাড়িতে। সে এক হুলুস্থুল ব্যাপার! এ বাড়ির পূর্বপুরুষেরা ইরান থেকে এসেছিলেন বলে জানা যায়।
৪ দিন আগেশীতে কাপড় ভালো রাখতে সেগুলোকে যেমন রোদে মেলে দিতে হয়, সম্পর্ক উন্নয়নে মাঝেমধ্যে তেমনি ভ্রমণেও যেতে হয়। শীত চলে এসেছে। ভ্রমণপ্রেমীরা হয়ে উঠেছেন সরব।
৪ দিন আগেপর্যটন বন্ধে কারফিউ! হ্যাঁ, তেমনটিই ঘটেছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। গ্রামের নাম বুকচন হ্যানোক। দক্ষিণ কোরিয়ার জংনো জেলায় এর অবস্থান। বুকচন হ্যানোক দেশটির ‘মাস্ট ভিজিট’ পর্যটন গন্তব্য।
৪ দিন আগেভ্রমণের স্বাদ একবার রক্তে ঢুকলে, তা থেকে মুক্তি পাওয়া কঠিন। এক অদৃশ্য তাড়না কাজ করতে থাকে ভেতরে-ভেতরে।
৪ দিন আগে