নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ফ্যাসিজম নিয়ে সস্তা কথা টিকবে না বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। তিনি বলেন, ‘আমরা যদি চিপ (সস্তা) কথাবার্তা বলি ওই সময় ফ্যাসিজম হয়েছে, এগুলো টিকবে না। আমাদের মোটাদাগের বই লাগবে। ব্রিলিয়ান্ট জার্নালিজম লাগবে। ভালো পিআর রিভিউ যেগুলো জার্নালে ছাপানো যায়, সে রকম কাজ লাগবে।’
আজ শুক্রবার (২৭ ডিসেম্বর) রাজধানীর গুলশান লেকশোর হোটেলে ‘হাসিনার গোয়েবলস: ফ্যাসিবাদের জন্য বৈধতা নির্মাণ’ শীর্ষক সেমিনারে তিনি এ মন্তব্য করেন। সেমিনারের আয়োজন করে ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য।
প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, ‘ইতিহাসে হাসিনার ১৫ বছর খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটা আমাদের সবার জানা উচিত, কী হয়েছিল। এখন আমরা যেটা দেখছি, চিপ কথাবার্তা, চিপ প্রোটেস্ট্যান্ট। এতে তাকে ভিকটিম হিসেবে অনেকে উপস্থাপন করতে চাইবে। গত ১৫ বছরে হাসিনার যে অপরাধ ছিল, ফ্যাসিবাদকে যেভাবে প্রতিষ্ঠা করেছে, সেটাকে ব্রিলিয়ান্টলি বিশ্বব্যাপী তুলে ধরতে হবে। লেখাটা এমনভাবে তৈরি করেন যাতে পশ্চিমা দূতাবাসে এটা দিতে পারেন।’
শফিকুল আলম আরও বলেন, ‘আমরা মোটাদাগে একটা জিনিস জানাচ্ছি, উনি ফ্যাসিস্ট ছিলেন। প্রত্যেকটা ঘটনাকে ধরে ধরে আমাদের জানাতে হবে সে কীভাবে ফ্যাসিজমকে প্রতিষ্ঠা করেছে। আপনি একজন এডিটরকে দেখেন, সে কীভাবে ফ্যাসিজমের বৈধতা দিয়েছে। গত ১৫ বছরে সে যতগুলো কলাম লিখেছে, সেটাকে আপনি অ্যানালাইসিস করেন। প্রতিটি শব্দ ধরে ধরে বিশ্লেষণ করেন। পরে এটা জার্নালে প্রকাশ করেন। তাহলে এটা থাকবে। অন্যথা সস্তা কথাবার্তা বলে, ওই সময় যে ফ্যাসিজম হয়েছে, এগুলো টিকবে না।’
সেমিনারে আরও বক্তব্য দেন গুম হওয়া ব্যক্তিদের সন্ধানে গড়ে ওঠা সংগঠন ‘মায়ের ডাকের’ সমন্বয়ক সানজিদা ইসলাম তুলি, আমার বাংলাদেশ পার্টির (এবি) সদস্যসচিব মজিবুর রহমান মঞ্জু, জামায়াতের কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক মতিউর রহমান আকন্দ প্রমুখ।
সেমিনারে বিগত সরকারের আমলে মূলধারার দুটি গণমাধ্যমের নেতিবাচক দিক বিশ্লেষণ করেন মোহাম্মদ ইশরাক। তিনি তাঁর উপস্থাপনায় দেখান, গণমাধ্যম কীভাবে জঙ্গি নাটককে বৈধতা দিয়েছে, কোন রাজনৈতিক গোষ্ঠীকে কোণঠাসা করেছে। আবার কোন রাজনৈতিক পক্ষকে বিশেষ সুবিধা দেওয়া হয়েছে।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ফ্যাসিজম নিয়ে সস্তা কথা টিকবে না বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। তিনি বলেন, ‘আমরা যদি চিপ (সস্তা) কথাবার্তা বলি ওই সময় ফ্যাসিজম হয়েছে, এগুলো টিকবে না। আমাদের মোটাদাগের বই লাগবে। ব্রিলিয়ান্ট জার্নালিজম লাগবে। ভালো পিআর রিভিউ যেগুলো জার্নালে ছাপানো যায়, সে রকম কাজ লাগবে।’
আজ শুক্রবার (২৭ ডিসেম্বর) রাজধানীর গুলশান লেকশোর হোটেলে ‘হাসিনার গোয়েবলস: ফ্যাসিবাদের জন্য বৈধতা নির্মাণ’ শীর্ষক সেমিনারে তিনি এ মন্তব্য করেন। সেমিনারের আয়োজন করে ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য।
প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, ‘ইতিহাসে হাসিনার ১৫ বছর খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটা আমাদের সবার জানা উচিত, কী হয়েছিল। এখন আমরা যেটা দেখছি, চিপ কথাবার্তা, চিপ প্রোটেস্ট্যান্ট। এতে তাকে ভিকটিম হিসেবে অনেকে উপস্থাপন করতে চাইবে। গত ১৫ বছরে হাসিনার যে অপরাধ ছিল, ফ্যাসিবাদকে যেভাবে প্রতিষ্ঠা করেছে, সেটাকে ব্রিলিয়ান্টলি বিশ্বব্যাপী তুলে ধরতে হবে। লেখাটা এমনভাবে তৈরি করেন যাতে পশ্চিমা দূতাবাসে এটা দিতে পারেন।’
শফিকুল আলম আরও বলেন, ‘আমরা মোটাদাগে একটা জিনিস জানাচ্ছি, উনি ফ্যাসিস্ট ছিলেন। প্রত্যেকটা ঘটনাকে ধরে ধরে আমাদের জানাতে হবে সে কীভাবে ফ্যাসিজমকে প্রতিষ্ঠা করেছে। আপনি একজন এডিটরকে দেখেন, সে কীভাবে ফ্যাসিজমের বৈধতা দিয়েছে। গত ১৫ বছরে সে যতগুলো কলাম লিখেছে, সেটাকে আপনি অ্যানালাইসিস করেন। প্রতিটি শব্দ ধরে ধরে বিশ্লেষণ করেন। পরে এটা জার্নালে প্রকাশ করেন। তাহলে এটা থাকবে। অন্যথা সস্তা কথাবার্তা বলে, ওই সময় যে ফ্যাসিজম হয়েছে, এগুলো টিকবে না।’
সেমিনারে আরও বক্তব্য দেন গুম হওয়া ব্যক্তিদের সন্ধানে গড়ে ওঠা সংগঠন ‘মায়ের ডাকের’ সমন্বয়ক সানজিদা ইসলাম তুলি, আমার বাংলাদেশ পার্টির (এবি) সদস্যসচিব মজিবুর রহমান মঞ্জু, জামায়াতের কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক মতিউর রহমান আকন্দ প্রমুখ।
সেমিনারে বিগত সরকারের আমলে মূলধারার দুটি গণমাধ্যমের নেতিবাচক দিক বিশ্লেষণ করেন মোহাম্মদ ইশরাক। তিনি তাঁর উপস্থাপনায় দেখান, গণমাধ্যম কীভাবে জঙ্গি নাটককে বৈধতা দিয়েছে, কোন রাজনৈতিক গোষ্ঠীকে কোণঠাসা করেছে। আবার কোন রাজনৈতিক পক্ষকে বিশেষ সুবিধা দেওয়া হয়েছে।
‘আমার একটি নদী ছিল’র মতো হৃদয়স্পর্শী আরেকটি গান হতে পারে- ‘চকরিয়ায় একটি সুন্দরবন ছিল’। এই বনের আয়তন ছিল সাড়ে ৪৫ হাজার একর; আসল সুন্দরবনের প্রায় ৭ ভাগের এক ভাগ। এই বনেও ছিল কেওড়া, বাইন, সুন্দরীর মতো শ্বাসমূলীয় গাছপালা। বনে ঘুরে বেড়াতো হরিণ, বানর, বাঘ। নদী-খালের নোনাজলে ছিল মাছ, কাঁকড়া, কুমির...
৮ ঘণ্টা আগেদেশের অভ্যন্তরে দূরদূরান্তে সড়ক পথের চেয়ে নৌপথে পণ্য পরিবহনে খরচ কম। এ জন্য অনেক ব্যবসায়ী নৌপথে পণ্য পরিবহন করে থাকেন। তবে এ পথে ‘পথের কাঁটা’ হয়ে দাঁড়িয়েছে চাঁদাবাজি, অনিরাপত্তা। ঠিকঠাক চাঁদা না পেলে নৌশ্রমিকদের ওপর হামলার ঘটনাও ঘটে।
৮ ঘণ্টা আগেসচিবালয়ের ৭ নম্বর ভবনে কীভাবে আগুন লেগেছে, সে বিষয়ে এখনো কোনো ধারণা পাননি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। সরকারের উচ্চপর্যায়ের তদন্ত কমিটি কাজ শুরু করলেও আগুনের সূত্রপাত এবং এর সঙ্গে কারও সংশ্লিষ্টতা রয়েছে কি না, সে বিষয়ে কোনো কথা বলেনি।
৯ ঘণ্টা আগেলাইন অব ক্রেডিট (এলওসি), অর্থাৎ ঋণপত্রের মাধ্যমে বাংলাদেশ রেলওয়ের পাঁচ প্রকল্পে ভারতীয় অর্থায়ন নিয়ে জটিলতা সৃষ্টি হয়েছে। ঠিকমতো ঋণের অর্থ না পাওয়ায় প্রকল্পগুলোর বাস্তবায়ন নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগে