রাহুল শর্মা, ঢাকা
১০ বছরে প্রকল্পে খরচ করা হয়েছে প্রায় ৯৪ কোটি টাকা। প্রকল্পের মেয়াদ আছে আড়াই বছর। এ অবস্থায় ‘ন্যাশনাল একাডেমি ফর অটিজম অ্যান্ড নিউরো-ডেভেলপমেন্টাল ডিজঅ্যাবিলিটি প্রকল্প (নানড)’ সমাপ্তি ঘোষণার কথা ভাবছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। তবে প্রকল্পটি বাস্তবায়নকারী মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা (মাউশি) অধিদপ্তর চায় প্রকল্পের বাকি কাজ শেষ করতে। দুই দপ্তরের এমন অবস্থানে প্রকল্পের ভবিষ্যৎ নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্র বলছে, এখন প্রকল্প সমাপ্ত ঘোষণা করা হলে খরচ হওয়া পুরো টাকাই গচ্চা যাবে। অটিজম স্পেকট্রাম ডিসঅর্ডার এবং নিউরো ডেভেলপমেন্টাল ডিজঅ্যাবিলিটি শিশুদের মূলধারায় আনতে ২০১৪ সালের জুলাইয়ে এই প্রকল্পের কাজ শুরু হয়। পূর্ণাঙ্গ অটিজম একাডেমি স্থাপন না হলে অটিজম ও স্নায়ু বিকাশজনিত সমস্যাগ্রস্ত শিশুদের মূল ধারায় ফিরিয়ে আনার উদ্যোগ বাধাগ্রস্ত হবে। এ ছাড়া শিক্ষকদের দেওয়া প্রশিক্ষণও তেমন কাজে আসবে না।
সার্বিক বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (উন্নয়ন) মো. হাসান মারুফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, এ বিষয়ে এখনো কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি। সব বিষয় বিচার-বিবেচনা করেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
সূত্র বলেছে, শুরুতে দুই বছর মেয়াদি ন্যাশনাল একাডেমি ফর অটিজম অ্যান্ড নিউরো-ডেভেলপমেন্টাল ডিজঅ্যাবিলিটি প্রকল্পের খরচ ধরা হয়েছিল ৭৪ কোটি ১০ লাখ টাকা। পরে প্রকল্পে একাডেমি স্থাপন, প্রশিক্ষণ ও সচেতনতামূলক কার্যক্রমসহ অন্যান্য বিষয় সংযোজনের সিদ্ধান্ত হলে তিন দফায় মেয়াদ ১১ বছর বাড়িয়ে ২০২৭ সালের জুন পর্যন্ত করা হয়। ডিপিপি সংশোধন করে খরচ বাড়িয়ে ৭৩০ কোটি ৬০ লাখ ১৭ হাজার টাকা করা হয়। তবে শুরু থেকে নানা জটিলতায় পড়েছে এই প্রকল্প। প্রথমে মহাখালীতে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের ২ একর জমি প্রকল্পের জন্য বরাদ্দ করা হলেও মামলাসংক্রান্ত জটিলতায় তা অধিগ্রহণ করা যায়নি। পরে স্থায়ী ক্যাম্পাসের জন্য পূর্বাচলে ৩.৩৩ একর জমি চূড়ান্ত করা হয়। পরামর্শক সেবাপ্রতিষ্ঠান নিয়োগসংক্রান্ত মামলা, দরপত্রের রেট সিডিউলসংক্রান্ত জটিলতায় দীর্ঘদিন প্রকল্পের কোনো কাজ হয়নি।
প্রকল্প সূত্র জানায়, চলতি বছরের ৩০ জুন পর্যন্ত প্রকল্পে খরচ হয়েছে প্রায় ৯৪ কোটি টাকা। এই ব্যয় হয়েছে শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ, সভা-সেমিনার, ভাড়া করা বাড়িতে ক্যাম্পাস পরিচালনা ও ভর্তি করা শিক্ষার্থীদের পেছনে।
সূত্র জানায়, দীর্ঘ ১০ বছর পরও প্রকল্পে কাঙ্ক্ষিত ফলাফল অর্জিত না হওয়ায় ক্ষুব্ধ শিক্ষা মন্ত্রণালয়, যা উঠে এসেছে গত ২৯ সেপ্টেম্বর প্রকল্পের স্টিয়ারিং কমিটির ১৬তম সভার কার্যবিবরণীতে। সভায় সভাপতিত্ব করেন মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের তৎকালীন সিনিয়র সচিব ড. শেখ আব্দুর রশীদ। সভায় অতিরিক্ত সচিব (পরিকল্পনা) সৈয়দ মামুনুল আলম প্রকল্পটির কাঙ্ক্ষিত ফলাফল অর্জিত হয়নি উল্লেখ করে বলেন, প্রকল্পের মাধ্যমে শুধু প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে, এতে আর্থিক অগ্রগতি কিছুটা হয়েছে। প্রকল্পের মূল কাজ (একাডেমিক কমপ্লেক্স নির্মাণ) এখনো শুরুই হয়নি। এ অবস্থায় প্রকল্পটি আপাতত স্থগিত করার বিষয়ে উপদেষ্টা এবং সিনিয়র সচিবের কাছ থেকে মৌখিক নির্দেশনা পাওয়া গেছে। ফলে প্রকল্পটি চলমান রাখা সমীচীন হবে না। পরে সভায় প্রকল্পের কাজ অসমাপ্ত রেখেই প্রকল্পটি সমাপ্ত ঘোষণার সিদ্ধান্ত হয়।
তবে ২৪ অক্টোবর প্রকল্পটি চালু রাখতে এবং অটিজম একাডেমি কমপ্লেক্স নির্মাণের জন্য দরপত্র আহ্বানের অনুমতি দিতে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সিনিয়র সচিবকে চিঠি দেন মাউশির মহাপরিচালক অধ্যাপক এ বি এম রেজাউল করীম। চিঠিতে ভর্তি করা অটিজম ও স্নায়ু বিকাশজনিত সমস্যাগ্রস্ত শিক্ষার্থীদের আত্মনির্ভরশীল হিসেবে গড়ে তুলতে পূর্বাচলে বরাদ্দ করা জমিতে সীমিত আকারে হলেও স্থায়ী ক্যাম্পাস প্রতিষ্ঠার জন্য দরপত্র আহ্বান করে নির্মাণকাজ শুরুর বিষয়টি বিবেচনা করার অনুরোধ জানানো হয়। চিঠিতে প্রকল্প বাস্তবায়নে ধীরগতির কারণগুলোর বিশদ বিবরণও দেওয়া হয়।
প্রকল্পটি বাস্তবায়নে অনিশ্চয়তা সৃষ্টির বিষয়টি স্বীকার করেন প্রকল্পের পরিচালক অধ্যাপক ড. সুধাংশু রঞ্জন রায়। তিনি বলেন, নানা জটিলতায় নির্ধারিত মেয়াদে প্রকল্পের কাজ শেষ করা সম্ভব হয়নি। এখন সব জটিলতা কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হয়েছে এবং পরামর্শক প্রতিষ্ঠান কর্তৃক একাডেমি কমপ্লেক্সের ড্রয়িং, ডিজাইন ও ওয়ার্কিং ড্রয়িং এবং দরপত্র দলিল প্রস্তুত করে শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরে দেওয়া হয়েছে। মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন পেলে মূল কমপ্লেক্সের দরপত্র আহ্বান করা যাবে।
১০ বছরে প্রকল্পে খরচ করা হয়েছে প্রায় ৯৪ কোটি টাকা। প্রকল্পের মেয়াদ আছে আড়াই বছর। এ অবস্থায় ‘ন্যাশনাল একাডেমি ফর অটিজম অ্যান্ড নিউরো-ডেভেলপমেন্টাল ডিজঅ্যাবিলিটি প্রকল্প (নানড)’ সমাপ্তি ঘোষণার কথা ভাবছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। তবে প্রকল্পটি বাস্তবায়নকারী মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা (মাউশি) অধিদপ্তর চায় প্রকল্পের বাকি কাজ শেষ করতে। দুই দপ্তরের এমন অবস্থানে প্রকল্পের ভবিষ্যৎ নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্র বলছে, এখন প্রকল্প সমাপ্ত ঘোষণা করা হলে খরচ হওয়া পুরো টাকাই গচ্চা যাবে। অটিজম স্পেকট্রাম ডিসঅর্ডার এবং নিউরো ডেভেলপমেন্টাল ডিজঅ্যাবিলিটি শিশুদের মূলধারায় আনতে ২০১৪ সালের জুলাইয়ে এই প্রকল্পের কাজ শুরু হয়। পূর্ণাঙ্গ অটিজম একাডেমি স্থাপন না হলে অটিজম ও স্নায়ু বিকাশজনিত সমস্যাগ্রস্ত শিশুদের মূল ধারায় ফিরিয়ে আনার উদ্যোগ বাধাগ্রস্ত হবে। এ ছাড়া শিক্ষকদের দেওয়া প্রশিক্ষণও তেমন কাজে আসবে না।
সার্বিক বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (উন্নয়ন) মো. হাসান মারুফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, এ বিষয়ে এখনো কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি। সব বিষয় বিচার-বিবেচনা করেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
সূত্র বলেছে, শুরুতে দুই বছর মেয়াদি ন্যাশনাল একাডেমি ফর অটিজম অ্যান্ড নিউরো-ডেভেলপমেন্টাল ডিজঅ্যাবিলিটি প্রকল্পের খরচ ধরা হয়েছিল ৭৪ কোটি ১০ লাখ টাকা। পরে প্রকল্পে একাডেমি স্থাপন, প্রশিক্ষণ ও সচেতনতামূলক কার্যক্রমসহ অন্যান্য বিষয় সংযোজনের সিদ্ধান্ত হলে তিন দফায় মেয়াদ ১১ বছর বাড়িয়ে ২০২৭ সালের জুন পর্যন্ত করা হয়। ডিপিপি সংশোধন করে খরচ বাড়িয়ে ৭৩০ কোটি ৬০ লাখ ১৭ হাজার টাকা করা হয়। তবে শুরু থেকে নানা জটিলতায় পড়েছে এই প্রকল্প। প্রথমে মহাখালীতে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের ২ একর জমি প্রকল্পের জন্য বরাদ্দ করা হলেও মামলাসংক্রান্ত জটিলতায় তা অধিগ্রহণ করা যায়নি। পরে স্থায়ী ক্যাম্পাসের জন্য পূর্বাচলে ৩.৩৩ একর জমি চূড়ান্ত করা হয়। পরামর্শক সেবাপ্রতিষ্ঠান নিয়োগসংক্রান্ত মামলা, দরপত্রের রেট সিডিউলসংক্রান্ত জটিলতায় দীর্ঘদিন প্রকল্পের কোনো কাজ হয়নি।
প্রকল্প সূত্র জানায়, চলতি বছরের ৩০ জুন পর্যন্ত প্রকল্পে খরচ হয়েছে প্রায় ৯৪ কোটি টাকা। এই ব্যয় হয়েছে শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ, সভা-সেমিনার, ভাড়া করা বাড়িতে ক্যাম্পাস পরিচালনা ও ভর্তি করা শিক্ষার্থীদের পেছনে।
সূত্র জানায়, দীর্ঘ ১০ বছর পরও প্রকল্পে কাঙ্ক্ষিত ফলাফল অর্জিত না হওয়ায় ক্ষুব্ধ শিক্ষা মন্ত্রণালয়, যা উঠে এসেছে গত ২৯ সেপ্টেম্বর প্রকল্পের স্টিয়ারিং কমিটির ১৬তম সভার কার্যবিবরণীতে। সভায় সভাপতিত্ব করেন মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের তৎকালীন সিনিয়র সচিব ড. শেখ আব্দুর রশীদ। সভায় অতিরিক্ত সচিব (পরিকল্পনা) সৈয়দ মামুনুল আলম প্রকল্পটির কাঙ্ক্ষিত ফলাফল অর্জিত হয়নি উল্লেখ করে বলেন, প্রকল্পের মাধ্যমে শুধু প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে, এতে আর্থিক অগ্রগতি কিছুটা হয়েছে। প্রকল্পের মূল কাজ (একাডেমিক কমপ্লেক্স নির্মাণ) এখনো শুরুই হয়নি। এ অবস্থায় প্রকল্পটি আপাতত স্থগিত করার বিষয়ে উপদেষ্টা এবং সিনিয়র সচিবের কাছ থেকে মৌখিক নির্দেশনা পাওয়া গেছে। ফলে প্রকল্পটি চলমান রাখা সমীচীন হবে না। পরে সভায় প্রকল্পের কাজ অসমাপ্ত রেখেই প্রকল্পটি সমাপ্ত ঘোষণার সিদ্ধান্ত হয়।
তবে ২৪ অক্টোবর প্রকল্পটি চালু রাখতে এবং অটিজম একাডেমি কমপ্লেক্স নির্মাণের জন্য দরপত্র আহ্বানের অনুমতি দিতে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সিনিয়র সচিবকে চিঠি দেন মাউশির মহাপরিচালক অধ্যাপক এ বি এম রেজাউল করীম। চিঠিতে ভর্তি করা অটিজম ও স্নায়ু বিকাশজনিত সমস্যাগ্রস্ত শিক্ষার্থীদের আত্মনির্ভরশীল হিসেবে গড়ে তুলতে পূর্বাচলে বরাদ্দ করা জমিতে সীমিত আকারে হলেও স্থায়ী ক্যাম্পাস প্রতিষ্ঠার জন্য দরপত্র আহ্বান করে নির্মাণকাজ শুরুর বিষয়টি বিবেচনা করার অনুরোধ জানানো হয়। চিঠিতে প্রকল্প বাস্তবায়নে ধীরগতির কারণগুলোর বিশদ বিবরণও দেওয়া হয়।
প্রকল্পটি বাস্তবায়নে অনিশ্চয়তা সৃষ্টির বিষয়টি স্বীকার করেন প্রকল্পের পরিচালক অধ্যাপক ড. সুধাংশু রঞ্জন রায়। তিনি বলেন, নানা জটিলতায় নির্ধারিত মেয়াদে প্রকল্পের কাজ শেষ করা সম্ভব হয়নি। এখন সব জটিলতা কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হয়েছে এবং পরামর্শক প্রতিষ্ঠান কর্তৃক একাডেমি কমপ্লেক্সের ড্রয়িং, ডিজাইন ও ওয়ার্কিং ড্রয়িং এবং দরপত্র দলিল প্রস্তুত করে শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরে দেওয়া হয়েছে। মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন পেলে মূল কমপ্লেক্সের দরপত্র আহ্বান করা যাবে।
ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সীমান্ত দিয়ে চলাচল বন্ধ হতে পারে, এই গুজব ছড়িয়ে পড়েছে পশ্চিমবঙ্গে। গতকাল সোমবার ভারতীয় গণমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়ার খবরে বলা হয়েছে, এই গুজব ছড়িয়ে পড়ার পর হাজারো বাংলাদেশি পেট্রাপোল সীমান্তে ভিড় করছেন দেশে ফিরে যাওয়ার জন্য। গতকাল এই বন্দরের ইমিগ্রেশনে মানুষের দীর্ঘ সারি দেখা গেছ
১ ঘণ্টা আগেপুলিশের ৯ জন কর্মকর্তাকে একযোগে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠিয়েছে সরকার। অবসরে যাওয়া সবাই সহকারী পুলিশ সুপার পদমর্যাদার কর্মকর্তা। এ ছাড়া চাকরির মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই ২০২২ সালে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো এক এসপিকে চাকরিতে পুনর্বহাল করেছে অন্তর্বর্তী সরকার।
১ ঘণ্টা আগেভারতের আগরতলায় বাংলাদেশি হাইকমিশনে হামলার ঘটনায় বিক্ষুব্ধ ঢাকা সহ সারা দেশ। সোমবার রাত থেকেই এই বিষয়ে ফেসবুক সহ অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সরব হয়ে ওঠে বাংলাদেশি ব্যবহারকারীরা। অনেকেই এমন ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও ক্ষোভ জানাচ্ছেন।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে ভারতীয় সব টিভি চ্যানেলের সম্প্রচার বন্ধ চেয়ে রিট দায়ের করা হয়েছে। সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী সৈয়দা শাহিন আরা লাইলি সোমবার হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় এই রিট দায়ের করেন।
২ ঘণ্টা আগে