ডিমলা (নীলফামারী) প্রতিনিধি
পানির অভাবে তিস্তা নদী শুকিয়ে প্রায় মরুভূমির দশা। সারা দেশে দফায় দফায় তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা জারি করছে সরকার। পরিবেশ রক্ষায় বেশি বেশি গাছ লাগানোর কথা বলা হচ্ছে। সেখানে উল্টো পথে হাঁটছে বন বিভাগ ও পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)। কেটে ফেলা হচ্ছে তিস্তা ব্যারেজ সেচ প্রকল্প সংস্কারের নামে সাড়ে ৭০০ কিলোমিটার দীর্ঘ সেচনালার দুই পাশের সড়কের ধারে থাকা বিভিন্ন প্রজাতির ৪ লাখের বেশি গাছ।
বন বিভাগ সূত্র জানায়, নীলফামারী, দিনাজপুর ও রংপুর বিভাগ মিলিয়ে ৪ লাখের বেশি গাছ কাটা হচ্ছে। এর মধ্যে নীলফামারী অংশে থাকা গাছগুলো ৪০০টি লটে ভাগ করে কাটা হচ্ছে। অন্য দুই জেলায়ও একই প্রক্রিয়ায় গাছ কাটা হচ্ছে।
বন বিভাগ সূত্র জানায়, বন বিভাগের সামাজিক বনায়ন কর্মসূচির অধীনে পর্যায়ক্রমে পাউবোর সেচ প্রকল্প এলাকায় চার লক্ষাধিক গাছ রোপণ করা হয়। বিভিন্ন প্রজাতির ৪ থেকে ২০ বছর বয়সী গাছ রয়েছে সেখানে। নীতিমালা অনুযায়ী, এসব গাছ পরিপূর্ণভাবে বিকশিত হওয়ার পর কাটার কথা। আর নিলামের মাধ্যমে বিক্রি করে ৫৫ শতাংশ অর্থ পাওয়ার কথা পরিচর্যাকারীর; ২০ শতাংশ পাবে পানি উন্নয়ন বোর্ড; বাকি ২৫ শতাংশ যাবে সরকারের বিভিন্ন দপ্তর ও খাতে। কিন্তু সংশ্লিষ্টদের এখন পর্যন্ত কিছুই জানানো হয়নি বলে অভিযোগ সুবিধাভোগীদের।
পাউবো সূত্রে জানা গেছে, সেচ প্রকল্পের খালটি তিস্তা ব্যারেজ থেকে শুরু হয়ে রংপুর, দিনাজপুর ও নীলফামারী জেলার ১২টি উপজেলায় বিস্তৃত। মোট দৈর্ঘ্য ৭৬৬ কিলোমিটার। ১ হাজার ৪৫২ কোটি টাকা ব্যয়ে তিস্তা ব্যারেজ কমান্ড এরিয়া ডেভেলপমেন্ট প্রকল্পের অধীনে দেশের সবচেয়ে বড় এ সেচ প্রকল্পের সংস্কার ও সম্প্রসারণের কাজ চলছে।
সম্প্রতি সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, তিস্তা সেচ প্রকল্পের প্রধান ক্যানেলসহ টারশিয়ারি ও সেকেন্ডারি খাল সংস্কার কাজ চলছে। তবে নীতিমালা না মেনে ক্যানেলের নিচের অংশের মাটি এস্কেভেটর দিয়ে কেটে ওপরের দিকে ভরাট করছেন পাউবোর ঠিকাদারেরা। এ জন্য দুপাশে সড়কের সারি সারি গাছ কেটে ফেলা হচ্ছে। গাছগুলো খাল থেকে বেশ দূরে। সড়কের একেবারে কিনারে। সেসব গাছ কেটে ফেলায় ছায়াহীন হয়ে পড়েছে সড়ক।
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, অপ্রয়োজনে গাছ কাটায় এই অঞ্চলের তাপমাত্রা বেড়েছে স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক বেশি। গাছগুলো না কাটলেও সেচ প্রকল্প সংস্কার ও সম্প্রসারণ কাজে কোনো সমস্যা হতো না। ছোট–বড় কোনো গাছই রাখা হচ্ছে না।
ডিমলার খালিশা চাপানি এলাকায় সেচনালার পাশে মাঠে কাজ করা কয়েকজন কৃষক বলেন, ক্যানেলের গাছ কেটে ফেলায় একসময়ের শীতল সড়ক গরম তাওয়ায় পরিণত হয়েছে। গরমের কারণে মাঠে কাজ করতে কষ্ট হচ্ছে কৃষকদের। গাছের ছায়ায় বসে একটু বিশ্রাম নেওয়াও উপায়ও নেই।
সেচনালা সংলগ্ন নাউতারা এলাকার বাসিন্দা মামুন ইসলাম, রিপনসহ কয়েকজন বলেন, ক্যানেলের ধারে গাছ থাকায় আগে শিক্ষার্থীরা এই সড়ক দিয়ে শান্তিতে স্কুল–কলেজে যাতায়াত করত। কিন্তু এখন তপ্ত রোদ মাথায় নিয়ে স্কুল থেকে বাড়ি ফিরতে হবে। তাঁরা বলেন, গাছগুলোর তো বেশি বয়সও হয়নি। এগুলো না কাটলে কী এমন ক্ষতি হতো!
কাঁকড়া গ্রামের গাছ পরিচর্যাকারী উপকারভোগী রাশেদা বেগম বলেন, তাঁরা গাছগুলোকে পরিচর্যা করে বড় করলেন। কিন্তু এখন পর্যন্ত বেতনের টাকাও পাননি। এখন গাছগুলো কাটা হচ্ছে। গাছ বিক্রির টাকা পাবেন কিনা, তাও জানেন না।
নীলফামারী বন বিভাগ ও সামাজিক বনায়ন কর্মকর্তা রেজাউল করিম বলেন, পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) সঙ্গে যৌথভাবে হয়েছিল এ বনায়ন। সেচ প্রকল্প সংস্কারের জন্য পানি উন্নয়ন বোর্ডের সিদ্ধান্তে এই প্রকল্পের গাছগুলো কাটতে হচ্ছে। কারণ এই শর্তে সেখানে গাছ রোপণ করা হয়েছিল। এরই মধ্যে প্রকল্পের ৬০ ভাগ গাছ কাটা শেষ।
উপকারভোগীদের অংশ দেওয়া প্রসঙ্গে রেজাউল করিম আরও বলেন, উপকারভোগীদের আবেদন করতে বলা হয়েছে। গাছ কাটা শেষ হলে যাচাই বাছাই করে তাঁদের ন্যায্য পাওনা দেওয়া হবে।
এভাবে এতগুলো গাছ কাটার কারণ জানতে চাইলে ডালিয়া ডিভিশনের নির্বাহী প্রকৌশলী আসফাউদ্দৌলা বলেন, প্রকল্প সংস্কার ও সম্প্রসারণের স্বার্থে গাছ কাটা হলেও ক্যানেলের কাজ শেষে নতুন করে আবারও গাছ লাগানো হবে। নতুন করে বৃক্ষরোপণের জন্য বন বিভাগের সঙ্গে এরই মধ্যে চুক্তি হয়ে গেছে।
তবে পরিবেশবিদেরা গণহারে এত বিপুলসংখ্যক গাছ কাটার বিপক্ষে মত দিয়ে বলছেন, এ ক্ষেত্রে সরকারি আইন মানা হচ্ছে না। এ বিষয়ে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ও পরিবেশবাদী ড. তুহিন ওয়াদুদ বলেন, এত বিপুলসংখ্যক গাছ একসঙ্গে কাটা অন্যায়। যে উদ্দেশ্যে গাছগুলো কাটা হচ্ছে, সেটি ভালো নয়। সেচখাল সংস্কার ও সম্প্রসারণের নামে ১ হাজার ৪০০ কোটি টাকার যে প্রকল্প নেওয়া হয়েছে, তার কোনো দরকার নেই। অপ্রয়োজনে বিপুল পরিমাণ অর্থের অপচয়। এটা কোনো কাজেই আসবে না। এ জন্য আবার গাছগুলো কাটা হচ্ছে। গাছগুলো না কাটলে অর্থের অপচয় করতে পারত না।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে নীলফামারী জেলা প্রশাসক (ডিসি) পঙ্কজ ঘোষ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সেচ ক্যানেল এলাকায় গাছ কাটার বিষয়টি আমার জানা নেই।’ তাপমাত্রা স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত গাছ কাটা বন্ধ রাখা যায় কিনা জানতে চাইলে তিনি সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে পদক্ষেপ নেওয়ার আশ্বাস দেন।
পানির অভাবে তিস্তা নদী শুকিয়ে প্রায় মরুভূমির দশা। সারা দেশে দফায় দফায় তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা জারি করছে সরকার। পরিবেশ রক্ষায় বেশি বেশি গাছ লাগানোর কথা বলা হচ্ছে। সেখানে উল্টো পথে হাঁটছে বন বিভাগ ও পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)। কেটে ফেলা হচ্ছে তিস্তা ব্যারেজ সেচ প্রকল্প সংস্কারের নামে সাড়ে ৭০০ কিলোমিটার দীর্ঘ সেচনালার দুই পাশের সড়কের ধারে থাকা বিভিন্ন প্রজাতির ৪ লাখের বেশি গাছ।
বন বিভাগ সূত্র জানায়, নীলফামারী, দিনাজপুর ও রংপুর বিভাগ মিলিয়ে ৪ লাখের বেশি গাছ কাটা হচ্ছে। এর মধ্যে নীলফামারী অংশে থাকা গাছগুলো ৪০০টি লটে ভাগ করে কাটা হচ্ছে। অন্য দুই জেলায়ও একই প্রক্রিয়ায় গাছ কাটা হচ্ছে।
বন বিভাগ সূত্র জানায়, বন বিভাগের সামাজিক বনায়ন কর্মসূচির অধীনে পর্যায়ক্রমে পাউবোর সেচ প্রকল্প এলাকায় চার লক্ষাধিক গাছ রোপণ করা হয়। বিভিন্ন প্রজাতির ৪ থেকে ২০ বছর বয়সী গাছ রয়েছে সেখানে। নীতিমালা অনুযায়ী, এসব গাছ পরিপূর্ণভাবে বিকশিত হওয়ার পর কাটার কথা। আর নিলামের মাধ্যমে বিক্রি করে ৫৫ শতাংশ অর্থ পাওয়ার কথা পরিচর্যাকারীর; ২০ শতাংশ পাবে পানি উন্নয়ন বোর্ড; বাকি ২৫ শতাংশ যাবে সরকারের বিভিন্ন দপ্তর ও খাতে। কিন্তু সংশ্লিষ্টদের এখন পর্যন্ত কিছুই জানানো হয়নি বলে অভিযোগ সুবিধাভোগীদের।
পাউবো সূত্রে জানা গেছে, সেচ প্রকল্পের খালটি তিস্তা ব্যারেজ থেকে শুরু হয়ে রংপুর, দিনাজপুর ও নীলফামারী জেলার ১২টি উপজেলায় বিস্তৃত। মোট দৈর্ঘ্য ৭৬৬ কিলোমিটার। ১ হাজার ৪৫২ কোটি টাকা ব্যয়ে তিস্তা ব্যারেজ কমান্ড এরিয়া ডেভেলপমেন্ট প্রকল্পের অধীনে দেশের সবচেয়ে বড় এ সেচ প্রকল্পের সংস্কার ও সম্প্রসারণের কাজ চলছে।
সম্প্রতি সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, তিস্তা সেচ প্রকল্পের প্রধান ক্যানেলসহ টারশিয়ারি ও সেকেন্ডারি খাল সংস্কার কাজ চলছে। তবে নীতিমালা না মেনে ক্যানেলের নিচের অংশের মাটি এস্কেভেটর দিয়ে কেটে ওপরের দিকে ভরাট করছেন পাউবোর ঠিকাদারেরা। এ জন্য দুপাশে সড়কের সারি সারি গাছ কেটে ফেলা হচ্ছে। গাছগুলো খাল থেকে বেশ দূরে। সড়কের একেবারে কিনারে। সেসব গাছ কেটে ফেলায় ছায়াহীন হয়ে পড়েছে সড়ক।
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, অপ্রয়োজনে গাছ কাটায় এই অঞ্চলের তাপমাত্রা বেড়েছে স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক বেশি। গাছগুলো না কাটলেও সেচ প্রকল্প সংস্কার ও সম্প্রসারণ কাজে কোনো সমস্যা হতো না। ছোট–বড় কোনো গাছই রাখা হচ্ছে না।
ডিমলার খালিশা চাপানি এলাকায় সেচনালার পাশে মাঠে কাজ করা কয়েকজন কৃষক বলেন, ক্যানেলের গাছ কেটে ফেলায় একসময়ের শীতল সড়ক গরম তাওয়ায় পরিণত হয়েছে। গরমের কারণে মাঠে কাজ করতে কষ্ট হচ্ছে কৃষকদের। গাছের ছায়ায় বসে একটু বিশ্রাম নেওয়াও উপায়ও নেই।
সেচনালা সংলগ্ন নাউতারা এলাকার বাসিন্দা মামুন ইসলাম, রিপনসহ কয়েকজন বলেন, ক্যানেলের ধারে গাছ থাকায় আগে শিক্ষার্থীরা এই সড়ক দিয়ে শান্তিতে স্কুল–কলেজে যাতায়াত করত। কিন্তু এখন তপ্ত রোদ মাথায় নিয়ে স্কুল থেকে বাড়ি ফিরতে হবে। তাঁরা বলেন, গাছগুলোর তো বেশি বয়সও হয়নি। এগুলো না কাটলে কী এমন ক্ষতি হতো!
কাঁকড়া গ্রামের গাছ পরিচর্যাকারী উপকারভোগী রাশেদা বেগম বলেন, তাঁরা গাছগুলোকে পরিচর্যা করে বড় করলেন। কিন্তু এখন পর্যন্ত বেতনের টাকাও পাননি। এখন গাছগুলো কাটা হচ্ছে। গাছ বিক্রির টাকা পাবেন কিনা, তাও জানেন না।
নীলফামারী বন বিভাগ ও সামাজিক বনায়ন কর্মকর্তা রেজাউল করিম বলেন, পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) সঙ্গে যৌথভাবে হয়েছিল এ বনায়ন। সেচ প্রকল্প সংস্কারের জন্য পানি উন্নয়ন বোর্ডের সিদ্ধান্তে এই প্রকল্পের গাছগুলো কাটতে হচ্ছে। কারণ এই শর্তে সেখানে গাছ রোপণ করা হয়েছিল। এরই মধ্যে প্রকল্পের ৬০ ভাগ গাছ কাটা শেষ।
উপকারভোগীদের অংশ দেওয়া প্রসঙ্গে রেজাউল করিম আরও বলেন, উপকারভোগীদের আবেদন করতে বলা হয়েছে। গাছ কাটা শেষ হলে যাচাই বাছাই করে তাঁদের ন্যায্য পাওনা দেওয়া হবে।
এভাবে এতগুলো গাছ কাটার কারণ জানতে চাইলে ডালিয়া ডিভিশনের নির্বাহী প্রকৌশলী আসফাউদ্দৌলা বলেন, প্রকল্প সংস্কার ও সম্প্রসারণের স্বার্থে গাছ কাটা হলেও ক্যানেলের কাজ শেষে নতুন করে আবারও গাছ লাগানো হবে। নতুন করে বৃক্ষরোপণের জন্য বন বিভাগের সঙ্গে এরই মধ্যে চুক্তি হয়ে গেছে।
তবে পরিবেশবিদেরা গণহারে এত বিপুলসংখ্যক গাছ কাটার বিপক্ষে মত দিয়ে বলছেন, এ ক্ষেত্রে সরকারি আইন মানা হচ্ছে না। এ বিষয়ে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ও পরিবেশবাদী ড. তুহিন ওয়াদুদ বলেন, এত বিপুলসংখ্যক গাছ একসঙ্গে কাটা অন্যায়। যে উদ্দেশ্যে গাছগুলো কাটা হচ্ছে, সেটি ভালো নয়। সেচখাল সংস্কার ও সম্প্রসারণের নামে ১ হাজার ৪০০ কোটি টাকার যে প্রকল্প নেওয়া হয়েছে, তার কোনো দরকার নেই। অপ্রয়োজনে বিপুল পরিমাণ অর্থের অপচয়। এটা কোনো কাজেই আসবে না। এ জন্য আবার গাছগুলো কাটা হচ্ছে। গাছগুলো না কাটলে অর্থের অপচয় করতে পারত না।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে নীলফামারী জেলা প্রশাসক (ডিসি) পঙ্কজ ঘোষ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সেচ ক্যানেল এলাকায় গাছ কাটার বিষয়টি আমার জানা নেই।’ তাপমাত্রা স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত গাছ কাটা বন্ধ রাখা যায় কিনা জানতে চাইলে তিনি সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে পদক্ষেপ নেওয়ার আশ্বাস দেন।
মামলা, আদালত, গ্রেনেড, হামলা, শুনানি, হাইকোর্ট, আপিল, রায়, তারেক রহমান
৩৯ মিনিট আগেসভায় সংবাদমাধ্যমকে অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী করা এবং সংবাদমাধ্যমে কর্মরত সবার অর্থনৈতিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করার বিষয়ও আলোচনা করা হয়। অর্থনৈতিক নিশ্চয়তা ছাড়া সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা ঝুঁকির মধ্যে পড়ে বলে অভিমত দেওয়া হয়। কমিশন সভায় প্রথম প্রেস কমিশন রিপোর্ট এবং বাংলাদেশ বেতার ও বাংলাদেশ টেলিভিশনের স্বায়ত
৪২ মিনিট আগেঢাকা সফরে আসছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিসি) চিফ প্রসিকিউটর করিম এ খান ও মার্কিন শ্রম প্রতিনিধিদল। আজ বৃহস্পতিবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সাপ্তাহিক ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান মুখপাত্র তৌফিক হাসান...
১ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, মুক্তিযোদ্ধারা বৈষম্যহীন, শোষণহীন, কল্যাণময় এবং মুক্ত বাতাসের যে স্বপ্ন নিয়ে রাষ্ট্রকে স্বাধীন করেছিলেন, আমি তাদের সেই স্বপ্ন পূরণে অঙ্গীকারবদ্ধ। আমরা এখন থেকে বাংলাদেশকে এমনভাবে গড়তে চাই যেখানে সত্যিকার অর্থে জনগণই হবে সকল ক্ষমতা
২ ঘণ্টা আগে