শহীদুল ইসলাম, ঢাকা
এক যুগ আগে ৩০২টি কমিটির সভাপতির দায়িত্বে থাকার সুযোগ ছিল একজন জেলা প্রশাসকের (ডিসি)। এরপর জেলায় জেলায় আরও অন্তত ২০০ কমিটি হয়েছে। এসব কমিটির কয়টি একজন ডিসিকে সামলাতে হচ্ছে, সেই তালিকা হালনাগাদ করতে যাচ্ছে সরকার।
অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর স্থানীয় সরকারের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের বরখাস্ত করে সেখানেও সরকারি কর্মকর্তাদের বসানো হয়েছে। এ ছাড়া শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর পরিচালনা পর্ষদের সভাপতির দায়িত্বেও অন্য সরকারি কর্মকর্তাদের সঙ্গে ডিসিদের রাখা হয়েছে। ডিসিরা প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তা।
প্রশাসন ক্যাডার ছাড়া বাকি ২৫টি ক্যাডারের কর্মকর্তাদের অভিযোগ, একজন ডিসিকে এত কমিটির সঙ্গে যুক্ত রাখায় বেশির ভাগ কমিটি ভালোমতো কাজ করছে না। কমিটিতে সংশ্লিষ্ট বিষয়ের কর্মকর্তাদের সভাপতির দায়িত্ব দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
ডিসিদের এত কমিটির দায়িত্ব দিয়ে রাখায় অনেক ক্ষেত্রে মানুষ ঠিকমতো সরকারি সেবা পাচ্ছেন না বলে দাবি করেছেন আন্তক্যাডার বৈষম্য নিরসন পরিষদের সমন্বয়ক মুহম্মদ মফিজুর রহমান। তাঁর মতে, এ জন্য যে কাজে যিনি অভিজ্ঞ, তাঁর অধীনেই ওই কমিটি রাখা উচিত।
বর্তমানে প্রশাসন ক্যাডারের ৭৫ শতাংশ এবং অন্য সব ক্যাডারের ২৫ শতাংশ কর্মকর্তাদের উপসচিব পদে পদায়ন করা হয়। প্রশাসন ক্যাডারের উপসচিব পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের ডিসি এবং সিনিয়র সহকারী সচিব পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের ইউএনও হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের ২০১১ সালের তালিকা অনুযায়ী, জেলায় সর্বোচ্চ ৩০২টি কমিটির সভাপতি পদে থাকতে পারেন একজন ডিসি। কর্মকর্তারা জানান, এক যুগের বেশি সময়ে ডিসিদের সভাপতি করা হয়, জেলায় জেলায় এমন অন্তত আরও ২০০ কমিটি হয়েছে। ফলে এখন পাঁচ শর বেশি কমিটিতে সভাপতি হিসেবে ডিসিদের থাকার সুযোগ রয়েছে।
ডিসিরা সভাপতি থাকা কমিটিগুলোর হালনাগাদ তথ্য পাঠাতে ১৮ ডিসেম্বর সব ডিসিকে চিঠি পাঠিয়েছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। ওই চিঠির সঙ্গে ডিসিরা যে ৩০২টি কমিটির সভাপতি পদে থাকতে পারেন, সেই তালিকাও পাঠানো হয়েছে। তালিকার বাইরে অন্য কোন কোন কমিটিতে ডিসিরা প্রধান হিসেবে রয়েছেন, চিঠিতে তা জানাতে বলা হয়েছে।
এ বিষয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের জেলা ও মাঠ প্রশাসন অনুবিভাগের অতিরিক্ত সচিব মোহাম্মদ খালেদ রহীম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের তালিকার বাইরেও অনেক মন্ত্রণালয়ের অনেক কমিটিতে ডিসিদের সভাপতি হিসেবে রাখা হয়েছে, এ জন্য আমরা তালিকা হালনাগাদ করব।’
মাঠ প্রশাসনের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, যত ছোট জেলাই হোক না কেন, একজন ডিসিকে কমপক্ষে ১২০টি কমিটির সভাপতির দায়িত্বে থাকতে হয়। বড় জেলায় একজন ডিসিকে আড়াই শর বেশি কমিটিতে সভাপতির পদে থাকতে হয়। অঞ্চলভেদে বেশ কিছু আঞ্চলিক কমিটিতেও ডিসিদের সভাপতি করে রাখা হয়েছে।
নওগাঁর ডিসি মোহাম্মদ আব্দুল আউয়াল আজকের পত্রিকাকে জানান, ১২০টি কমিটির সভাপতি তিনি। এর বাইরে পদাধিকারবলে এখন সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সভাপতিও তিনি। এত কমিটির সভাপতি হওয়ায় জটিলতায় পড়তে হয় কি না, এ প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘প্রতি জেলায় কমপক্ষে চারজন এডিসি আছেন। বড় জেলায় আরও বেশি এডিসি রয়েছেন। সভা করতে বেগ পাওয়ার সুযোগ নেই। সংশ্লিষ্ট এডিসিরা এসব দেখেন। সভার আগে আমাদের ভালোমতো ব্রিফ করেন। এটি নিয়ে হিমশিম খাওয়ার সুযোগ নেই। মাল্টিটাস্কিং কাজে যাঁরা অভ্যস্ত, তাঁদেরই ডিসি করা হয়। আমরা জেনে-বুঝেই এসেছি যে এ কাজগুলো আমাদের করতে হবে।’
যে কাজে যিনি অভিজ্ঞ, তাঁর অধীনেই ওই কমিটি রাখা উচিত। মুহম্মদ মফিজুর রহমান, সমন্বয়ক, আন্তক্যাডার বৈষম্য নিরসন পরিষদ
নওগাঁর ডিসি বলেন, জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তাদের সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত অফিস হলেও তাঁরা কমপক্ষে ১৮ ঘণ্টা অফিস করেন এবং ২৪ ঘণ্টা অফিস নিয়ে ভাবেন।
তবে নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন ডিসি বলেন, অনেক কমিটিতে ডিসিদের সভাপতি না করলেও চলে। কিন্তু অনেক আগে থেকে এসব কমিটিতে ডিসিদের সভাপতি করে রাখা হয়েছে। কয়েক যুগেও এখানে সংস্কার হয়নি।
সাবেক একজন ডিসি আজকের পত্রিকাকে বলেন, একজন ডিসিকে মাসে ৩৫-৪০টি সভায় সভাপতিত্ব করতে হয়। কিছু সভায় এডিসিকে পাঠানো হয়। এটা ঠিক যে অনেক কমিটির প্রধানের পদে ডিসিকে না রাখলেও চলত। তবে কে কী মনে করেন, এই ভয়ে কেউ এসব নিয়ে কথা বলেন না। তিনি বলেন, অনেক সময় রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত নিয়ে সরকার তড়িঘড়ি করে অনেক পদক্ষেপ নেয়। সরকারের সেসব সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের দায়িত্বও ডিসিদের ওপর পড়ে। তখন দেখা যায়, নির্ধারিত কমিটির বাইরেও আরও অনেক কমিটিতে ডিসিদের দায়িত্ব নিয়ে কাজ করতে হয়।
আন্তক্যাডার বৈষম্য নিরসন পরিষদের সমন্বয়ক মুহম্মদ মফিজুর রহমান বলেন, মাঠ প্রশাসনে বিভিন্ন ক্যাডারের সিনিয়র কর্মকর্তারা কাজ করলেও অনেক ক্ষেত্রে ডিসি ও ইউএনওরা সামনে আসেন। এতে অনেক সমস্যা তৈরি হয়। মাঠ প্রশাসনে ভারসাম্য আনতে যে অফিসের অনুষ্ঠান, সেই অফিসের সিনিয়র কর্মকর্তাকে সভাপতিত্ব করার দায়িত্ব দিলে সমস্যা হতো না। ক্যাডারভিত্তিক যিনি কাজ বোঝেন, তাঁকেই সেই কাজের দায়িত্ব দেওয়া উচিত।
এক যুগ আগে ৩০২টি কমিটির সভাপতির দায়িত্বে থাকার সুযোগ ছিল একজন জেলা প্রশাসকের (ডিসি)। এরপর জেলায় জেলায় আরও অন্তত ২০০ কমিটি হয়েছে। এসব কমিটির কয়টি একজন ডিসিকে সামলাতে হচ্ছে, সেই তালিকা হালনাগাদ করতে যাচ্ছে সরকার।
অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর স্থানীয় সরকারের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের বরখাস্ত করে সেখানেও সরকারি কর্মকর্তাদের বসানো হয়েছে। এ ছাড়া শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর পরিচালনা পর্ষদের সভাপতির দায়িত্বেও অন্য সরকারি কর্মকর্তাদের সঙ্গে ডিসিদের রাখা হয়েছে। ডিসিরা প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তা।
প্রশাসন ক্যাডার ছাড়া বাকি ২৫টি ক্যাডারের কর্মকর্তাদের অভিযোগ, একজন ডিসিকে এত কমিটির সঙ্গে যুক্ত রাখায় বেশির ভাগ কমিটি ভালোমতো কাজ করছে না। কমিটিতে সংশ্লিষ্ট বিষয়ের কর্মকর্তাদের সভাপতির দায়িত্ব দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
ডিসিদের এত কমিটির দায়িত্ব দিয়ে রাখায় অনেক ক্ষেত্রে মানুষ ঠিকমতো সরকারি সেবা পাচ্ছেন না বলে দাবি করেছেন আন্তক্যাডার বৈষম্য নিরসন পরিষদের সমন্বয়ক মুহম্মদ মফিজুর রহমান। তাঁর মতে, এ জন্য যে কাজে যিনি অভিজ্ঞ, তাঁর অধীনেই ওই কমিটি রাখা উচিত।
বর্তমানে প্রশাসন ক্যাডারের ৭৫ শতাংশ এবং অন্য সব ক্যাডারের ২৫ শতাংশ কর্মকর্তাদের উপসচিব পদে পদায়ন করা হয়। প্রশাসন ক্যাডারের উপসচিব পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের ডিসি এবং সিনিয়র সহকারী সচিব পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের ইউএনও হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের ২০১১ সালের তালিকা অনুযায়ী, জেলায় সর্বোচ্চ ৩০২টি কমিটির সভাপতি পদে থাকতে পারেন একজন ডিসি। কর্মকর্তারা জানান, এক যুগের বেশি সময়ে ডিসিদের সভাপতি করা হয়, জেলায় জেলায় এমন অন্তত আরও ২০০ কমিটি হয়েছে। ফলে এখন পাঁচ শর বেশি কমিটিতে সভাপতি হিসেবে ডিসিদের থাকার সুযোগ রয়েছে।
ডিসিরা সভাপতি থাকা কমিটিগুলোর হালনাগাদ তথ্য পাঠাতে ১৮ ডিসেম্বর সব ডিসিকে চিঠি পাঠিয়েছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। ওই চিঠির সঙ্গে ডিসিরা যে ৩০২টি কমিটির সভাপতি পদে থাকতে পারেন, সেই তালিকাও পাঠানো হয়েছে। তালিকার বাইরে অন্য কোন কোন কমিটিতে ডিসিরা প্রধান হিসেবে রয়েছেন, চিঠিতে তা জানাতে বলা হয়েছে।
এ বিষয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের জেলা ও মাঠ প্রশাসন অনুবিভাগের অতিরিক্ত সচিব মোহাম্মদ খালেদ রহীম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের তালিকার বাইরেও অনেক মন্ত্রণালয়ের অনেক কমিটিতে ডিসিদের সভাপতি হিসেবে রাখা হয়েছে, এ জন্য আমরা তালিকা হালনাগাদ করব।’
মাঠ প্রশাসনের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, যত ছোট জেলাই হোক না কেন, একজন ডিসিকে কমপক্ষে ১২০টি কমিটির সভাপতির দায়িত্বে থাকতে হয়। বড় জেলায় একজন ডিসিকে আড়াই শর বেশি কমিটিতে সভাপতির পদে থাকতে হয়। অঞ্চলভেদে বেশ কিছু আঞ্চলিক কমিটিতেও ডিসিদের সভাপতি করে রাখা হয়েছে।
নওগাঁর ডিসি মোহাম্মদ আব্দুল আউয়াল আজকের পত্রিকাকে জানান, ১২০টি কমিটির সভাপতি তিনি। এর বাইরে পদাধিকারবলে এখন সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সভাপতিও তিনি। এত কমিটির সভাপতি হওয়ায় জটিলতায় পড়তে হয় কি না, এ প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘প্রতি জেলায় কমপক্ষে চারজন এডিসি আছেন। বড় জেলায় আরও বেশি এডিসি রয়েছেন। সভা করতে বেগ পাওয়ার সুযোগ নেই। সংশ্লিষ্ট এডিসিরা এসব দেখেন। সভার আগে আমাদের ভালোমতো ব্রিফ করেন। এটি নিয়ে হিমশিম খাওয়ার সুযোগ নেই। মাল্টিটাস্কিং কাজে যাঁরা অভ্যস্ত, তাঁদেরই ডিসি করা হয়। আমরা জেনে-বুঝেই এসেছি যে এ কাজগুলো আমাদের করতে হবে।’
যে কাজে যিনি অভিজ্ঞ, তাঁর অধীনেই ওই কমিটি রাখা উচিত। মুহম্মদ মফিজুর রহমান, সমন্বয়ক, আন্তক্যাডার বৈষম্য নিরসন পরিষদ
নওগাঁর ডিসি বলেন, জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তাদের সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত অফিস হলেও তাঁরা কমপক্ষে ১৮ ঘণ্টা অফিস করেন এবং ২৪ ঘণ্টা অফিস নিয়ে ভাবেন।
তবে নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন ডিসি বলেন, অনেক কমিটিতে ডিসিদের সভাপতি না করলেও চলে। কিন্তু অনেক আগে থেকে এসব কমিটিতে ডিসিদের সভাপতি করে রাখা হয়েছে। কয়েক যুগেও এখানে সংস্কার হয়নি।
সাবেক একজন ডিসি আজকের পত্রিকাকে বলেন, একজন ডিসিকে মাসে ৩৫-৪০টি সভায় সভাপতিত্ব করতে হয়। কিছু সভায় এডিসিকে পাঠানো হয়। এটা ঠিক যে অনেক কমিটির প্রধানের পদে ডিসিকে না রাখলেও চলত। তবে কে কী মনে করেন, এই ভয়ে কেউ এসব নিয়ে কথা বলেন না। তিনি বলেন, অনেক সময় রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত নিয়ে সরকার তড়িঘড়ি করে অনেক পদক্ষেপ নেয়। সরকারের সেসব সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের দায়িত্বও ডিসিদের ওপর পড়ে। তখন দেখা যায়, নির্ধারিত কমিটির বাইরেও আরও অনেক কমিটিতে ডিসিদের দায়িত্ব নিয়ে কাজ করতে হয়।
আন্তক্যাডার বৈষম্য নিরসন পরিষদের সমন্বয়ক মুহম্মদ মফিজুর রহমান বলেন, মাঠ প্রশাসনে বিভিন্ন ক্যাডারের সিনিয়র কর্মকর্তারা কাজ করলেও অনেক ক্ষেত্রে ডিসি ও ইউএনওরা সামনে আসেন। এতে অনেক সমস্যা তৈরি হয়। মাঠ প্রশাসনে ভারসাম্য আনতে যে অফিসের অনুষ্ঠান, সেই অফিসের সিনিয়র কর্মকর্তাকে সভাপতিত্ব করার দায়িত্ব দিলে সমস্যা হতো না। ক্যাডারভিত্তিক যিনি কাজ বোঝেন, তাঁকেই সেই কাজের দায়িত্ব দেওয়া উচিত।
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগের অনুসন্ধান করতে যাচ্ছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। একই সঙ্গে তাঁর সরকারের আমলের পদ্মা সেতুসহ এক ডজনের বেশি মেগা প্রকল্পে দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধান ও পুনঃ তদন্ত করতে চায় সংস্থাটি। দুদকের ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা আজক
১৯ মিনিট আগেসাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ফেরত চেয়ে ভারত সরকারকে পাঠানো কূটনৈতিক নোটের বিষয়ে কোনো জবাব না দিলে নয়াদিল্লিকে আরেকটি অনুস্মারক চিঠি পাঠাবে ঢাকা। আজ মঙ্গলবার বিকেলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মোহাম্মদ রফিকুল আলম মন্ত্রণালয়ে সাপ্তাহিক মিডিয়া ব্রিফিংয়ে এমনটি জানান।
১ ঘণ্টা আগে২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি বিডিআর বিদ্রোহের সময় সংঘটিত পিলখানা হত্যাকাণ্ড পুনঃতদন্তে সাত সদস্যের স্বাধীন তদন্ত কমিশন গঠন করেছে সরকার। পিলখানার বর্বর হত্যাযজ্ঞের প্রকৃতি ও দায় নির্ধারণে এই তদন্ত কমিশন তিন মাসের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দেবে...
২ ঘণ্টা আগেবড়দিনের শুভেচ্ছা জানিয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, ‘আজকের দিনে আপনাদের সঙ্গে দেখা হলো, এতে আমি খুব খুশি হয়েছি। আমরা ধর্মীয় সংহতি চাই। সংখ্যালঘু, সংখ্যাগরিষ্ঠ এই শব্দগুলো আমরা চাই না। এ দেশে আমরা সবাই এক পরিবার, সবাই মিলে একত্রে থাকব—এটা আমাদের স্বপ্ন...
২ ঘণ্টা আগে