অনলাইন ডেস্ক
ভারতের পররাষ্ট্রসচিব বিক্রম মিশ্রি আগামী সপ্তাহে বাংলাদেশ সফরে আসতে পারেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার গত আগস্টে ক্ষমতায় আসার পর এটি হবে কোনো শীর্ষ ভারতীয় কর্মকর্তার প্রথম ঢাকা সফর। সংশ্লিষ্ট কয়েকটি সূত্রে বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমস।
এই সফরের বিষয়ে নয়া দিল্লি বা ঢাকা এখনো কোনো আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেয়নি। তবে নাম প্রকাশ না করার শর্তে এই সফরের প্রস্তুতির সঙ্গে যুক্ত দুই দেশের কয়েকটি সূত্র জানিয়েছে, বিক্রম মিশ্রি সম্ভবত ১০ ডিসেম্বর বাংলাদেশে আসবেন বার্ষিক পররাষ্ট্র বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনার জন্য।
যদি সফরটি হয়, তাহলে এটি এমন এক সময়ে হবে যখন ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক নজিরবিহীন চাপের মুখে। বাংলাদেশে সংখ্যালঘু হিন্দুদের ওপর নির্যাতনের অভিযোগ ও রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে ইসকনের সাবেক নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের গ্রেপ্তারের ঘটনায় ভারতের সীমান্তবর্তী কয়েকটি রাজ্যে বিক্ষোভ-প্রতিবাদ চলছে। সোমবার আগরতলায় বাংলাদেশের কনস্যুলেট ভবনে বিক্ষোভকারীরা হামলা চালানোর পর মঙ্গলবার বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ভারতের রাষ্ট্রদূত প্রণয় ভার্মাকে তলব করে।
সূত্র জানিয়েছে, গত ২৩ সেপ্টেম্বর নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে ফাঁকে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর ও বাংলাদেশের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেনের মধ্যে এক বৈঠকে বিক্রম মিশ্রির এই সফরের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় বলে জানিয়েছে সূত্রগুলো। জাতিসংঘের সেই বৈঠক ছিল গত আগস্টে ছাত্র-জনতার ব্যাপক আন্দোলনের মুখে শেখ হাসিনা পদত্যাগের পর দুই দেশের মধ্যে প্রথম উচ্চ পর্যায়ের যোগাযোগ।
সংশ্লিষ্ট এক ব্যক্তি বলেছেন, ‘পরিস্থিতি যা-ই হোক না কেন, পররাষ্ট্রসচিব ১০ ডিসেম্বর বাংলাদেশ সফরে যাবেন বলে নির্ধারিত হয়েছে। তবে সফরে এখনো এক সপ্তাহ বাকি এবং বর্তমান সম্পর্কের অবস্থায় কী ঘটে তা দেখতে হবে।’ দুই দেশের পররাষ্ট্রসচিবদের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক পর্যালোচনার জন্য আয়োজিত বাৎসরিক সংলাপের সর্বশেষটি অনুষ্ঠিত হয়েছিল ২০২৩ সালের নভেম্বরে, নয়া দিল্লিতে।
ওই সূত্র বাংলাদেশে হিন্দু এবং অন্যান্য সংখ্যালঘুদের ওপর আক্রমণ এবং শেখ হাসিনার ভারত উপস্থিতি নিয়ে ঢাকার অসন্তোষের মতো বিভিন্ন কারণে সৃষ্ট কূটনৈতিক উত্তেজনার কথা উল্লেখ করেছেন। হাসিনা বাংলাদেশ থেকে ভারতে আশ্রয় নেন। তার পর থেকেই অন্তর্বর্তী সরকার হাসিনাকে ভারতে থেকে ফেরত আনার কথা বলেছেন।
সূত্র আরও জানিয়েছে, বিক্রম মিশ্রির এই সফরে ভারতীয় অর্থায়নে পরিচালিত উন্নয়ন প্রকল্পগুলো পুনরায় চালু করা, ভিসা ব্যবস্থার সহজীকরণ, আরও সরাসরি ফ্লাইট চালু এবং বাণিজ্য ও বিনিয়োগের বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা হতে পারে। বাংলাদেশ এই সফর এগিয়ে নিতে আগ্রহী। কারণ, এটি দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক স্বাভাবিক করার প্রচেষ্টা হিসেবে দেখা হচ্ছে বলে জানিয়েছে অপর একটি সূত্র। সফর সফল হলে মিশ্রি এবং ড. ইউনূসের মধ্যে বৈঠক হলেও হতে পারে।
ভারতের পররাষ্ট্রসচিব বিক্রম মিশ্রি আগামী সপ্তাহে বাংলাদেশ সফরে আসতে পারেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার গত আগস্টে ক্ষমতায় আসার পর এটি হবে কোনো শীর্ষ ভারতীয় কর্মকর্তার প্রথম ঢাকা সফর। সংশ্লিষ্ট কয়েকটি সূত্রে বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমস।
এই সফরের বিষয়ে নয়া দিল্লি বা ঢাকা এখনো কোনো আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেয়নি। তবে নাম প্রকাশ না করার শর্তে এই সফরের প্রস্তুতির সঙ্গে যুক্ত দুই দেশের কয়েকটি সূত্র জানিয়েছে, বিক্রম মিশ্রি সম্ভবত ১০ ডিসেম্বর বাংলাদেশে আসবেন বার্ষিক পররাষ্ট্র বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনার জন্য।
যদি সফরটি হয়, তাহলে এটি এমন এক সময়ে হবে যখন ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক নজিরবিহীন চাপের মুখে। বাংলাদেশে সংখ্যালঘু হিন্দুদের ওপর নির্যাতনের অভিযোগ ও রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে ইসকনের সাবেক নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের গ্রেপ্তারের ঘটনায় ভারতের সীমান্তবর্তী কয়েকটি রাজ্যে বিক্ষোভ-প্রতিবাদ চলছে। সোমবার আগরতলায় বাংলাদেশের কনস্যুলেট ভবনে বিক্ষোভকারীরা হামলা চালানোর পর মঙ্গলবার বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ভারতের রাষ্ট্রদূত প্রণয় ভার্মাকে তলব করে।
সূত্র জানিয়েছে, গত ২৩ সেপ্টেম্বর নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে ফাঁকে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর ও বাংলাদেশের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেনের মধ্যে এক বৈঠকে বিক্রম মিশ্রির এই সফরের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় বলে জানিয়েছে সূত্রগুলো। জাতিসংঘের সেই বৈঠক ছিল গত আগস্টে ছাত্র-জনতার ব্যাপক আন্দোলনের মুখে শেখ হাসিনা পদত্যাগের পর দুই দেশের মধ্যে প্রথম উচ্চ পর্যায়ের যোগাযোগ।
সংশ্লিষ্ট এক ব্যক্তি বলেছেন, ‘পরিস্থিতি যা-ই হোক না কেন, পররাষ্ট্রসচিব ১০ ডিসেম্বর বাংলাদেশ সফরে যাবেন বলে নির্ধারিত হয়েছে। তবে সফরে এখনো এক সপ্তাহ বাকি এবং বর্তমান সম্পর্কের অবস্থায় কী ঘটে তা দেখতে হবে।’ দুই দেশের পররাষ্ট্রসচিবদের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক পর্যালোচনার জন্য আয়োজিত বাৎসরিক সংলাপের সর্বশেষটি অনুষ্ঠিত হয়েছিল ২০২৩ সালের নভেম্বরে, নয়া দিল্লিতে।
ওই সূত্র বাংলাদেশে হিন্দু এবং অন্যান্য সংখ্যালঘুদের ওপর আক্রমণ এবং শেখ হাসিনার ভারত উপস্থিতি নিয়ে ঢাকার অসন্তোষের মতো বিভিন্ন কারণে সৃষ্ট কূটনৈতিক উত্তেজনার কথা উল্লেখ করেছেন। হাসিনা বাংলাদেশ থেকে ভারতে আশ্রয় নেন। তার পর থেকেই অন্তর্বর্তী সরকার হাসিনাকে ভারতে থেকে ফেরত আনার কথা বলেছেন।
সূত্র আরও জানিয়েছে, বিক্রম মিশ্রির এই সফরে ভারতীয় অর্থায়নে পরিচালিত উন্নয়ন প্রকল্পগুলো পুনরায় চালু করা, ভিসা ব্যবস্থার সহজীকরণ, আরও সরাসরি ফ্লাইট চালু এবং বাণিজ্য ও বিনিয়োগের বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা হতে পারে। বাংলাদেশ এই সফর এগিয়ে নিতে আগ্রহী। কারণ, এটি দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক স্বাভাবিক করার প্রচেষ্টা হিসেবে দেখা হচ্ছে বলে জানিয়েছে অপর একটি সূত্র। সফর সফল হলে মিশ্রি এবং ড. ইউনূসের মধ্যে বৈঠক হলেও হতে পারে।
তরুণ ছেলে-মেয়েরা মাদকের প্রতি আকৃষ্ট হচ্ছে। তরুণদের মাদকের প্রতি আকৃষ্ট করতে বিশাল সিন্ডিকেট কাজ করছে। তাই আমাদের সংগ্রাম করতে হবে মাদকের সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে...
১ মিনিট আগেনরওয়ের সাবেক উন্নয়ন ও পরিবেশমন্ত্রী এরিক সলহেইমের নেতৃত্বে একটি উন্নয়ন ও নবায়নযোগ্য জ্বালানি বিশেষজ্ঞ প্রতিনিধিদল আজ রোববার ঢাকায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছে।
১৩ মিনিট আগেচলচ্চিত্র শিল্পকে প্রসারিত করতে এবং মেধা ও সৃজনশীলতাকে উৎসাহিত করার লক্ষ্যে ২০২৪-২০২৫ অর্থবছরে পূর্ণদৈর্ঘ্য সর্বোচ্চ ১২টি ও স্বল্পদৈর্ঘ্য সর্বোচ্চ ২০টি মিলিয়ে মোট ৩২টি চলচ্চিত্রকে অনুদান দিচ্ছে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়।
১৮ মিনিট আগেইসলামিক ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে পবিত্র মাহে রমজান ১৪৪৬ হিজরি উপলক্ষ্যে শনিবার থেকে এই মেলার আয়োজন করা হয়। ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন শনিবার বিকেলে প্রধান অতিথি হিসেবে বইমেলার উদ্বোধন করেন। এসময় ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক আ. ছালাম খান, পরিচালকবৃন্দ ও কর্মকর্তা-কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন। উদ্বোধ
২০ মিনিট আগে