নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম বলেছেন, ১৯৭১ সালের মহান স্বাধীনতা সংগ্রামের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের জন্ম হওয়ার পর থেকেই মুক্তিযুদ্ধকে পুঁজি করে ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগ জাতিকে বিভক্ত করার প্রচেষ্ট চালিয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসকে অপব্যাখ্যা করে শুধুমাত্র ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের আজ্ঞাবহদেরকে স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি, বিরোধী দল ও ভিন্নমতাবলম্বীদেরকে স্বাধীনতা বিরোধী শক্তি এবং রাজাকার নামে আখ্যায়িত করেছে। এমনকি খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধারাও আওয়ামী লীগের পক্ষাবলম্বন না করলে রাজাকার হিসেবে আখ্যায়িত হয়।
জুলাই–আগস্টের গণহত্যার ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক মন্ত্রী–প্রতিমন্ত্রীসহ ১৩ জনকে হাজির করা হলে আজ সোমবার শুনানিতে এসব কথা বলেন চিফ প্রসিকিউটর।
তিনি বলেন, ফ্যাসিস্টদের নির্যাতন ও নিপীড়নকে বৈধতা দিতে সর্বক্ষেত্রে সেচ্ছাচারিভাবে রাজাকার শব্দের ব্যাপক মাত্রায় ব্যবহার করে আওয়ামী লীগ। একইভাবে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনকারীদের নির্মমভাবে দমন করার অভিপ্রায়ে তাদেরকে বার বার রাজাকার হিসেবে আখ্যায়িত করে তাদের উপর নির্যাতন ও নিপীড়নের বৈধতা দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে।
শুনানিতে ২০০৯ থেকে ২০২৪–এর আওয়ামী লীগের ১৫ বছরের দু: শাসনের চিত্র তুলে ধরেন। যেখানে পিলখানা ট্র্যাজেডি, শাপলা চত্বরে গণহত্যা, আয়নাঘর, গুম, খুন, বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড, মানবাধিকার লঙ্ঘন উল্লেখযোগ্য।
তিনি বলেন, একজন ব্যক্তিকে ক্ষমতায় রাখতে গোটা জাতিকে হত্যা করতে তাদের দ্বিধা ছিল না। গত সাড়ে ১৫ বছরের সব অপরাধের কেন্দ্রে ছিলেন শেখ হাসিনা। আর মন্ত্রী-এমপিরা ছিলেন তার সহযোগী।
চিফ প্রসিকিউটর বলেন, ২০০৯ থেকে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পর্যন্ত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এবং নিয়ন্ত্রণে ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগ শাসনামলে হত্যা, গণহত্যা, বেআইনি আটক, অপহরণ, নির্যাতন, ধর্ষণ, যৌন নিপীড়ন, মানবিক মর্যাদার প্রতি চরম অবমাননাকর আচরণ, হেফাজতে মৃত্যু, বিচারিক ও বিচারবহির্ভূত হত্যা, গুম, ভীতি প্রদর্শন, মাত্রাতিরিক্ত শক্তি প্রয়োগ তথা আনুপাতিক শক্তি প্রয়োগের নীতির প্রতি তোয়াক্কা না করা, বেআইনিভাবে গণ নজরদারি, বাক স্বাধীনতা হরণ এবং বিচারিক হয়রানির সমার্থক হয়ে উঠেছিলো।
তিনি আরও বলেন, শেখ হাসিনা তার শাসনামলে আওয়ামী লীগের সামাজিক, সাংস্কৃতিক, রাজনৈতিক এবং গণমাধ্যম সংক্রান্ত উপদল ও অঙ্গসংগঠন সমূহকে ব্যবহার করে জঘন্য অপরাধসমূহ সংঘটন করে।
আইন প্রয়োগকারী সংস্থা, বেসামরিক ও সামরিক প্রশাসন, বিচার বিভাগ, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অভ্যন্তরীণ গোলযোগ উস্কে দেওয়া, ধর্মীয় সংগঠনসহ রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানসমূহ দ্বারা ক্ষমতার অপব্যবহার এবং স্বেচ্ছাচারী সিদ্ধান্ত গ্রহণ, আইনের শাসনের ব্যত্যয় ঘটিয়ে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থায় বহুমাত্রিকতা, জবাবদিহি, ক্ষমতার ভারসাম্য তথা সুশাসন প্রতিষ্ঠায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালনকারী প্রতিষ্ঠানসমূহের রাজনীতিকরণ এবং ক্ষতিগ্রস্ত করার মাধ্যমে পরিকল্পিতভাবে দুর্বল করে ফেলা হয়।
বিভিন্ন মানবাধিকার সংস্থার প্রতিবেদনের বরাত দিয়ে চিফ প্রসিকিউটর বলেন, অধিকারের রিপোর্ট বলছে আওয়ামী লীগ সরকারের শাসনামলে জানুয়ারি ২০০৯ থেকে মে ২০১৬ পর্যন্ত বাংলাদেশে অন্তত ১ হাজার ১৬৯ জনকে বিচারবহির্ভূতভাবে হত্যা করা হয়েছে।
মানবাধিকার সংস্থা আইন-ও-সালিস কেন্দ্র (আসক) প্রকাশ করেছে যে গত ১৫ বছরে ৬১১ জন গুম ও বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছে। একই সময়ে ৭৮ জনকে নিহত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে। আর গুমের পর ৬২ জনকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে, ৭০ জনকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে এবং ৩৩০ জন এখনো নিখোঁজ রয়েছেন।
জুলাই–আগস্টের আন্দোলনে হতাহতের বিষয়ে তাজুল ইসলাম বলেন, গত ১ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত পরিচালিত নিপীড়নে সারা দেশে ২০০ শিশুসহ কমপক্ষে ১ হাজার ৫০০ জন নিহত হয়েছে মর্মে প্রাথমিক তদন্তে প্রকাশ পেয়েছে।
নিহত শিশুদের মধ্যে পথ শিশু, শিশু শ্রমিক এমনকি ঘরে থাকা শিশুরাও বাদ পড়েনি। ঘাতকরা শুধু হত্যা করেই ক্ষান্ত হয়নি। ঢাকার আশুলিয়ায় ছাত্র-জনতার লাশ স্তূপ করে আগুনে পুড়িয়ে দেওয়া, সাভারে গুলিবিদ্ধ আসহাবুল ইয়ামিনকে পুলিশের এপিসি থেকে নিষ্ঠুরভাবে ফেলে দেওয়া, অস্ত্র ঠেকিয়ে ঠান্ডা মাথায় গুলি করা, হত্যার পর লাশের উপর পরিচালিত অত্যাচার ও গুলিবর্ষণ, চিকিৎসা প্রদানে বাধা, লাশ দাফন/সৎকারে বাধা প্রদান, নির্বিচারে গুলি করে আন্দোলনরত ছাত্র-জনতাকে চিরস্থায়ী অঙ্গহানী ও চেহারা বিকৃত করে দেওয়া–ইত্যাদি পৃথিবীর ইতিহাসে অন্যতম নৃশংস, নিষ্ঠুর ও বিভৎস ঘটনা হিসেবে পরিগণিত হবে।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম বলেছেন, ১৯৭১ সালের মহান স্বাধীনতা সংগ্রামের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের জন্ম হওয়ার পর থেকেই মুক্তিযুদ্ধকে পুঁজি করে ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগ জাতিকে বিভক্ত করার প্রচেষ্ট চালিয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসকে অপব্যাখ্যা করে শুধুমাত্র ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের আজ্ঞাবহদেরকে স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি, বিরোধী দল ও ভিন্নমতাবলম্বীদেরকে স্বাধীনতা বিরোধী শক্তি এবং রাজাকার নামে আখ্যায়িত করেছে। এমনকি খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধারাও আওয়ামী লীগের পক্ষাবলম্বন না করলে রাজাকার হিসেবে আখ্যায়িত হয়।
জুলাই–আগস্টের গণহত্যার ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক মন্ত্রী–প্রতিমন্ত্রীসহ ১৩ জনকে হাজির করা হলে আজ সোমবার শুনানিতে এসব কথা বলেন চিফ প্রসিকিউটর।
তিনি বলেন, ফ্যাসিস্টদের নির্যাতন ও নিপীড়নকে বৈধতা দিতে সর্বক্ষেত্রে সেচ্ছাচারিভাবে রাজাকার শব্দের ব্যাপক মাত্রায় ব্যবহার করে আওয়ামী লীগ। একইভাবে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনকারীদের নির্মমভাবে দমন করার অভিপ্রায়ে তাদেরকে বার বার রাজাকার হিসেবে আখ্যায়িত করে তাদের উপর নির্যাতন ও নিপীড়নের বৈধতা দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে।
শুনানিতে ২০০৯ থেকে ২০২৪–এর আওয়ামী লীগের ১৫ বছরের দু: শাসনের চিত্র তুলে ধরেন। যেখানে পিলখানা ট্র্যাজেডি, শাপলা চত্বরে গণহত্যা, আয়নাঘর, গুম, খুন, বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড, মানবাধিকার লঙ্ঘন উল্লেখযোগ্য।
তিনি বলেন, একজন ব্যক্তিকে ক্ষমতায় রাখতে গোটা জাতিকে হত্যা করতে তাদের দ্বিধা ছিল না। গত সাড়ে ১৫ বছরের সব অপরাধের কেন্দ্রে ছিলেন শেখ হাসিনা। আর মন্ত্রী-এমপিরা ছিলেন তার সহযোগী।
চিফ প্রসিকিউটর বলেন, ২০০৯ থেকে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পর্যন্ত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এবং নিয়ন্ত্রণে ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগ শাসনামলে হত্যা, গণহত্যা, বেআইনি আটক, অপহরণ, নির্যাতন, ধর্ষণ, যৌন নিপীড়ন, মানবিক মর্যাদার প্রতি চরম অবমাননাকর আচরণ, হেফাজতে মৃত্যু, বিচারিক ও বিচারবহির্ভূত হত্যা, গুম, ভীতি প্রদর্শন, মাত্রাতিরিক্ত শক্তি প্রয়োগ তথা আনুপাতিক শক্তি প্রয়োগের নীতির প্রতি তোয়াক্কা না করা, বেআইনিভাবে গণ নজরদারি, বাক স্বাধীনতা হরণ এবং বিচারিক হয়রানির সমার্থক হয়ে উঠেছিলো।
তিনি আরও বলেন, শেখ হাসিনা তার শাসনামলে আওয়ামী লীগের সামাজিক, সাংস্কৃতিক, রাজনৈতিক এবং গণমাধ্যম সংক্রান্ত উপদল ও অঙ্গসংগঠন সমূহকে ব্যবহার করে জঘন্য অপরাধসমূহ সংঘটন করে।
আইন প্রয়োগকারী সংস্থা, বেসামরিক ও সামরিক প্রশাসন, বিচার বিভাগ, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অভ্যন্তরীণ গোলযোগ উস্কে দেওয়া, ধর্মীয় সংগঠনসহ রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানসমূহ দ্বারা ক্ষমতার অপব্যবহার এবং স্বেচ্ছাচারী সিদ্ধান্ত গ্রহণ, আইনের শাসনের ব্যত্যয় ঘটিয়ে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থায় বহুমাত্রিকতা, জবাবদিহি, ক্ষমতার ভারসাম্য তথা সুশাসন প্রতিষ্ঠায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালনকারী প্রতিষ্ঠানসমূহের রাজনীতিকরণ এবং ক্ষতিগ্রস্ত করার মাধ্যমে পরিকল্পিতভাবে দুর্বল করে ফেলা হয়।
বিভিন্ন মানবাধিকার সংস্থার প্রতিবেদনের বরাত দিয়ে চিফ প্রসিকিউটর বলেন, অধিকারের রিপোর্ট বলছে আওয়ামী লীগ সরকারের শাসনামলে জানুয়ারি ২০০৯ থেকে মে ২০১৬ পর্যন্ত বাংলাদেশে অন্তত ১ হাজার ১৬৯ জনকে বিচারবহির্ভূতভাবে হত্যা করা হয়েছে।
মানবাধিকার সংস্থা আইন-ও-সালিস কেন্দ্র (আসক) প্রকাশ করেছে যে গত ১৫ বছরে ৬১১ জন গুম ও বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছে। একই সময়ে ৭৮ জনকে নিহত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে। আর গুমের পর ৬২ জনকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে, ৭০ জনকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে এবং ৩৩০ জন এখনো নিখোঁজ রয়েছেন।
জুলাই–আগস্টের আন্দোলনে হতাহতের বিষয়ে তাজুল ইসলাম বলেন, গত ১ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত পরিচালিত নিপীড়নে সারা দেশে ২০০ শিশুসহ কমপক্ষে ১ হাজার ৫০০ জন নিহত হয়েছে মর্মে প্রাথমিক তদন্তে প্রকাশ পেয়েছে।
নিহত শিশুদের মধ্যে পথ শিশু, শিশু শ্রমিক এমনকি ঘরে থাকা শিশুরাও বাদ পড়েনি। ঘাতকরা শুধু হত্যা করেই ক্ষান্ত হয়নি। ঢাকার আশুলিয়ায় ছাত্র-জনতার লাশ স্তূপ করে আগুনে পুড়িয়ে দেওয়া, সাভারে গুলিবিদ্ধ আসহাবুল ইয়ামিনকে পুলিশের এপিসি থেকে নিষ্ঠুরভাবে ফেলে দেওয়া, অস্ত্র ঠেকিয়ে ঠান্ডা মাথায় গুলি করা, হত্যার পর লাশের উপর পরিচালিত অত্যাচার ও গুলিবর্ষণ, চিকিৎসা প্রদানে বাধা, লাশ দাফন/সৎকারে বাধা প্রদান, নির্বিচারে গুলি করে আন্দোলনরত ছাত্র-জনতাকে চিরস্থায়ী অঙ্গহানী ও চেহারা বিকৃত করে দেওয়া–ইত্যাদি পৃথিবীর ইতিহাসে অন্যতম নৃশংস, নিষ্ঠুর ও বিভৎস ঘটনা হিসেবে পরিগণিত হবে।
আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য ও সাবেক খাদ্যমন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। আজ সোমবার রাতে রাজধানীর উত্তরা ১২ নম্বর সেক্টরের একটি বাসা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগেসরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা সর্বোচ্চ ৩২ বছর করে অধ্যাদেশ জারি করা হয়েছে। সোমবার (১৮ নভেম্বর) রাতে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগ থেকে এ অধ্যাদেশ জারি করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগেপতিত সরকার সংখ্যা বানানোর খেলায়ও মেতে উঠেছিল বলে মন্তব্য করেছেন অর্থনীতি-সংক্রান্ত শ্বেতপত্র প্রণয়ন জাতীয় কমিটির প্রধান দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য। তিনি বলেছেন, সংখ্যা বদলে ফেলে তারা ভোটের ফল ঠিক করত। মুদ্রাস্ফীতিসহ বিভিন্ন উপাত্তের সংখ্যা বদলে ফেলে তারা দেশের অর্থনীতির গতি-প্রকৃতি সম্পর্কে মানুষের চোখে...
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের সংবিধানে সর্বস্তরে নারী-পুরুষের সমান অধিকারের কথা বলা হলেও নাগরিক হিসেবে একজন নারী এখনো অর্থনৈতিক, সামাজিকসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে বৈষম্যের শিকার হচ্ছেন। সংবিধান সংস্কারের ক্ষেত্রে সমতা নিশ্চিত করতে হবে। সংবিধানে পারিবারিক আইন বিষয়ে সুস্পষ্ট ধারণা থাকতে হবে
৫ ঘণ্টা আগে