উত্তরা (ঢাকা) প্রতিনিধি
রাজধানীর উত্তরায় ২০১৫ সালে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের নির্বাচনে বিএনপির মেয়র প্রার্থীর পক্ষে প্রচারের সময় বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার গাড়িবহরে হামলা হয়। আজ মঙ্গলবার এ ঘটনায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক মন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরসহ কয়েকজনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা করা হয়েছে।
বিকেলে উত্তরা পশ্চিম থানায় মামলাটি করেন ঢাকা মহানগর উত্তর যুবদলের সাবেক সভাপতি এস এম জাহাঙ্গীর হোসেন। তিনি ঢাকা-১৮ আসনের উপনির্বাচনে প্রার্থী হয়েছিলেন।
মামলার এজাহারে নামোল্লেখ করা অন্য আসামিরা হলেন—বেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান, ঢাকা-১৮ আসনের সাবেক এমপি হাবিব হাসান, দক্ষিণখান ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান এস এম তোফাজ্জল হোসেন, ঢাকা-১৮ আসনের সাবেক এমপি খসরু চৌধুরী, মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এস এম মান্নান কচি, যুব মহিলা লীগের সভাপতি নাজমা আক্তার, ডিএনসিসির ১ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর আফসার উদ্দিন খান, ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ইসহাক মিয়া। মামলায় ৮২ জনের নাম উল্লেখ ও অজ্ঞাতনামা ২০০-৩০০ জনকে আসামি করা হয়েছে।
এস এম জাহাঙ্গীর হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ২০১৫ সালের ১৯ এপ্রিল সিটি নির্বাচনে খালেদা জিয়া মেয়র প্রার্থী তাবিথ আউয়ালের পক্ষে ভোট চাইতে এসেছিলেন। তখন আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীরা খালেদা জিয়াকে হত্যার উদ্দেশ্যে হামলা চালায়। তখন মামলা করার চেষ্টা করলেও পুলিশ প্রশাসন মামলা নেয়নি। এখন দেশে গণতান্ত্রিক পরিস্থিতি সৃষ্টি হওয়ায় মামলা করা হলো।
উত্তরা পশ্চিম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ হাফিজুর রহমান বলেন, ‘পুরোনো ঘটনার মামলা হওয়ায় সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে দেখা হবে। হামলার সময়ে বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় প্রকাশিত ছবি ও ভিডিও ফুটেজ দেখে আসামি শনাক্ত করার চেষ্টা করা হবে।’
রাজধানীর উত্তরায় ২০১৫ সালে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের নির্বাচনে বিএনপির মেয়র প্রার্থীর পক্ষে প্রচারের সময় বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার গাড়িবহরে হামলা হয়। আজ মঙ্গলবার এ ঘটনায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক মন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরসহ কয়েকজনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা করা হয়েছে।
বিকেলে উত্তরা পশ্চিম থানায় মামলাটি করেন ঢাকা মহানগর উত্তর যুবদলের সাবেক সভাপতি এস এম জাহাঙ্গীর হোসেন। তিনি ঢাকা-১৮ আসনের উপনির্বাচনে প্রার্থী হয়েছিলেন।
মামলার এজাহারে নামোল্লেখ করা অন্য আসামিরা হলেন—বেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান, ঢাকা-১৮ আসনের সাবেক এমপি হাবিব হাসান, দক্ষিণখান ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান এস এম তোফাজ্জল হোসেন, ঢাকা-১৮ আসনের সাবেক এমপি খসরু চৌধুরী, মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এস এম মান্নান কচি, যুব মহিলা লীগের সভাপতি নাজমা আক্তার, ডিএনসিসির ১ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর আফসার উদ্দিন খান, ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ইসহাক মিয়া। মামলায় ৮২ জনের নাম উল্লেখ ও অজ্ঞাতনামা ২০০-৩০০ জনকে আসামি করা হয়েছে।
এস এম জাহাঙ্গীর হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ২০১৫ সালের ১৯ এপ্রিল সিটি নির্বাচনে খালেদা জিয়া মেয়র প্রার্থী তাবিথ আউয়ালের পক্ষে ভোট চাইতে এসেছিলেন। তখন আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীরা খালেদা জিয়াকে হত্যার উদ্দেশ্যে হামলা চালায়। তখন মামলা করার চেষ্টা করলেও পুলিশ প্রশাসন মামলা নেয়নি। এখন দেশে গণতান্ত্রিক পরিস্থিতি সৃষ্টি হওয়ায় মামলা করা হলো।
উত্তরা পশ্চিম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ হাফিজুর রহমান বলেন, ‘পুরোনো ঘটনার মামলা হওয়ায় সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে দেখা হবে। হামলার সময়ে বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় প্রকাশিত ছবি ও ভিডিও ফুটেজ দেখে আসামি শনাক্ত করার চেষ্টা করা হবে।’
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত হাইকমিশনার মো. রিয়াজ হামিদুল্লাহ। এ উপলক্ষে বিভিন্ন দেশের দূতাবাস ও হাই কমিশনের কূটনীতিক, দিল্লির নাগরিক সমাজের সদস্য এবং সাংবাদিকদের নিয়ে এক উৎসবমুখর পরিবেশ তৈরি হয়।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর পূর্বাচলে রাজউকের প্লট বরাদ্দে দুর্নীতির অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) দায়ের করা পৃথক দুই মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং তাঁর ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়সহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের আমন্ত্রণে বেশ কয়েকজন ব্রিটিশ শল্য চিকিৎসক ঢাকায় এসেছিলেন। তাঁদের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল মূলত গত বছরের জুলাই আগস্টে শেখ হাসিনা সরকারের বিরুদ্ধে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময় চোখে আঘাত পাওয়া আন্দোলনকারীদের সুচিকিৎসা দেওয়া। এরই মধ্যে ব্রিটিশ চিকিৎসকেরা অন্তত ২০ জন জুলাইযোদ্ধা
৬ ঘণ্টা আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, রাষ্ট্র সংস্কার প্রশ্নের সবার লক্ষ্য এক। তবে সংস্কার বাস্তবায়নের পথ নিয়ে সামান্য ভিন্নতা আছে। আলোচনার মাধ্যমে মতপার্থক্য দূর করে যে সব জায়গায় ঐকমত্য আছে তার ভিত্তিতে দ্রুতই জাতীয় সনদ তৈরি করা যাবে। এই সনদ তৈরির মাধ্যমে জাতির রাষ্ট্র সংস্কারের...
৭ ঘণ্টা আগে