নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ওষুধ ও কসমেটিকস বিল-২০২৩ বাস্তবায়নের জন্য পর্যালোচনা সভার আয়োজন করেছে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর। আগামীকাল সোমবার সকালে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরে এই সভা অনুষ্ঠিত হবে। কিন্তু সভায় কসমেটিকস উৎপাদনকারী, আমদানিকারক ও ব্যবসায়ী কাউকেই আমন্ত্রণ জানানো হয়নি। এ নিয়ে তাঁদের মধ্যে অসন্তোষ বিরাজ করছে।
ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ ইউসুফ স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে দেখা যায়, বৈঠকে স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব মু. আনোয়ার হোসেন হাওলাদার সভাপতিত্ব করবেন। ওই বৈঠকে ওষুধ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন ১৫ জন কর্মকর্তাকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। কিন্তু ওই বৈঠকে কসমেটিকস উৎপাদনকারী, আমদানিকারক ও ব্যবসায়ী কাউকেই ডাকা হয়নি।
সংশ্লিষ্টরা জানান, দেশে সাধারণ কসমেটিকস দেখভাল করে আসছে বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশন-বিএসটিআই। আর মেডিকেটেড কসমেটিকস দেখভাল করে আসছে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর। কিন্তু ওষুধ আইন তৈরি করতে গিয়ে হঠাৎ করে সেখানে কসমেটিকস শব্দটা ঢুকিয়ে দেওয়া হয়। এ নিয়ে সরকারের দুটি সংস্থার মধ্যে নানা চিঠি চালাচালি হয়েছে।
কসমেটিকস ব্যবসায়ীরা বলেন, সরকার জনস্বার্থে একটি আইন তৈরি করছে। এই আইনের মাধ্যমে সবাই উপকৃত হবে। কিন্তু কসমেটিকস উৎপাদনকারী, আমদানিকারক ও ব্যবসায়ীদের সম্পূর্ণ আড়াল করে ঔষধ প্রশাসন নিজেদের মনগড়াভাবে একটি আইন তৈরি করছে। একটি আইন তৈরির আগে স্বার্থসংশ্লিষ্টদের মতামত নেওয়ার বিধান থাকলেও এখানে কোনোটিই করা হয়নি।
ওষুধ ও কসমেটিকস আইন নিয়ে সরকারের দুটি সংস্থার মধ্যে বিরোধ হওয়ায় দেশের ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার্স অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের সহায়তায় স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেকের উপস্থিতিতে একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। ওই বৈঠকে দেশের কসমেটিকস ব্যবসায়ীরা সাধারণ কসমেটিকস বিএসটিআই ও মেডিকেটেড ওষুধ প্রশাসনের অধীনের রাখার পক্ষে মত দেন। কিন্তু মতামত ও দাবি অগ্রাহ্য করে এককভাবে ওষুধ ও কসমেটিকস আইন পাস করার চক্রান্ত করছে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর—এমন অভিযোগ কসমেটিকস ব্যবসায়ীদের।
জানা গেছে, দেশের অধিকাংশ কসমেটিকসের গুণমান দেখভাল করে আসছে বিএসটিআই। সংস্থাটির অধীনে দেশের বিভিন্ন বিভাগে কয়েকশ কোটি টাকা ব্যয়ে ল্যাবরেটরি স্থাপন করা হয়েছে। সেখানে দক্ষ জনবলও রয়েছে। হঠাৎ করে পুরো কসমেটিকসের দায়িত্ব ওষুধ প্রশাসনের কবজায় দেওয়া হলে নতুন করে ল্যাবরেটরি স্থাপন ছাড়াও দক্ষ জনবল তৈরি করতে হবে। এতে সরকারের বিপুল অঙ্কের টাকার প্রয়োজন পড়বে।
ওষুধ ও কসমেটিকস বিল-২০২৩ বাস্তবায়নের জন্য পর্যালোচনা সভার আয়োজন করেছে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর। আগামীকাল সোমবার সকালে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরে এই সভা অনুষ্ঠিত হবে। কিন্তু সভায় কসমেটিকস উৎপাদনকারী, আমদানিকারক ও ব্যবসায়ী কাউকেই আমন্ত্রণ জানানো হয়নি। এ নিয়ে তাঁদের মধ্যে অসন্তোষ বিরাজ করছে।
ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ ইউসুফ স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে দেখা যায়, বৈঠকে স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব মু. আনোয়ার হোসেন হাওলাদার সভাপতিত্ব করবেন। ওই বৈঠকে ওষুধ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন ১৫ জন কর্মকর্তাকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। কিন্তু ওই বৈঠকে কসমেটিকস উৎপাদনকারী, আমদানিকারক ও ব্যবসায়ী কাউকেই ডাকা হয়নি।
সংশ্লিষ্টরা জানান, দেশে সাধারণ কসমেটিকস দেখভাল করে আসছে বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশন-বিএসটিআই। আর মেডিকেটেড কসমেটিকস দেখভাল করে আসছে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর। কিন্তু ওষুধ আইন তৈরি করতে গিয়ে হঠাৎ করে সেখানে কসমেটিকস শব্দটা ঢুকিয়ে দেওয়া হয়। এ নিয়ে সরকারের দুটি সংস্থার মধ্যে নানা চিঠি চালাচালি হয়েছে।
কসমেটিকস ব্যবসায়ীরা বলেন, সরকার জনস্বার্থে একটি আইন তৈরি করছে। এই আইনের মাধ্যমে সবাই উপকৃত হবে। কিন্তু কসমেটিকস উৎপাদনকারী, আমদানিকারক ও ব্যবসায়ীদের সম্পূর্ণ আড়াল করে ঔষধ প্রশাসন নিজেদের মনগড়াভাবে একটি আইন তৈরি করছে। একটি আইন তৈরির আগে স্বার্থসংশ্লিষ্টদের মতামত নেওয়ার বিধান থাকলেও এখানে কোনোটিই করা হয়নি।
ওষুধ ও কসমেটিকস আইন নিয়ে সরকারের দুটি সংস্থার মধ্যে বিরোধ হওয়ায় দেশের ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার্স অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের সহায়তায় স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেকের উপস্থিতিতে একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। ওই বৈঠকে দেশের কসমেটিকস ব্যবসায়ীরা সাধারণ কসমেটিকস বিএসটিআই ও মেডিকেটেড ওষুধ প্রশাসনের অধীনের রাখার পক্ষে মত দেন। কিন্তু মতামত ও দাবি অগ্রাহ্য করে এককভাবে ওষুধ ও কসমেটিকস আইন পাস করার চক্রান্ত করছে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর—এমন অভিযোগ কসমেটিকস ব্যবসায়ীদের।
জানা গেছে, দেশের অধিকাংশ কসমেটিকসের গুণমান দেখভাল করে আসছে বিএসটিআই। সংস্থাটির অধীনে দেশের বিভিন্ন বিভাগে কয়েকশ কোটি টাকা ব্যয়ে ল্যাবরেটরি স্থাপন করা হয়েছে। সেখানে দক্ষ জনবলও রয়েছে। হঠাৎ করে পুরো কসমেটিকসের দায়িত্ব ওষুধ প্রশাসনের কবজায় দেওয়া হলে নতুন করে ল্যাবরেটরি স্থাপন ছাড়াও দক্ষ জনবল তৈরি করতে হবে। এতে সরকারের বিপুল অঙ্কের টাকার প্রয়োজন পড়বে।
দ্রব্যমূল্য সহনীয় রাখতে সরকার চেষ্টা করছে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেন, ‘বন্যার ফলে অনেক জায়গায় ফসলহানি হয়েছে, ব্যাহত হয়েছে পণ্য সরবরাহ শৃঙ্খল।
২ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, জুলাই-আগস্ট হত্যাকাণ্ডের বিচারের কাজ ‘বেশ ভালোভাবে এগিয়ে’ যাচ্ছে। পতিত স্বৈরাচার শেখ হাসিনাকেও সরকার ভারতের কাছে ফেরত চাইবে। আজ রোববার অন্তর্বর্তী সরকারের ১০০ দিন পূর্তি উপলক্ষে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে এসব কথা বলেন প্রধান উপদেষ্টা।
২ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ এশিয়ার, বিশেষ করে ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে বৈরিতার জন্য দেশগুলোর জনগণ নয়, বরং নীতিনির্ধারকেরা দায়ী। আর ভারত-পাকিস্তানের বৈরিতার কারণে সার্ক (দক্ষিণ এশীয় আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থা) কার্যকর...
২ ঘণ্টা আগেনির্বাচনের ট্রেন যাত্রা শুরু করেছে, এটা আর থামবে না বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। একই সঙ্গে তিনি বলেছেন, এই ট্রেন যেতে যেতে সরকারকে অনেকগুলো কাজ সারতে হবে।
২ ঘণ্টা আগে