শহীদুল ইসলাম, ঢাকা
গণ-অভ্যুত্থানে সরকার পতনের রেশ সরকারি সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের ওপর ব্যাপক প্রভাব ফেলেছে। বেশ কয়েক বছর ধরে জেলা প্রশাসক (ডিসি) সম্মেলনে নেওয়া সিদ্ধান্তের গড় বাস্তবায়ন ৮৬ শতাংশ হলেও গত বছর মাত্র ৪৬ শতাংশ সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন হয়েছে। গত বছরের ডিসি সম্মেলনে নেওয়া সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের অগ্রগতি প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।
প্রতিবছর ডিসি সম্মেলন আয়োজন করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। সেই ধারাবাহিকতায় ১৬ থেকে ১৮ ফেব্রুয়ারি ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে ডিসি সম্মেলন হবে। ওই সম্মেলনকে কেন্দ্র করে গত বছরের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন নিয়ে অগ্রগতি প্রতিবেদন তৈরি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
প্রতিবেদনে মন্ত্রিপরিষদ সচিব ড. শেখ আব্দুর রশীদ বলেছেন, জুলাই-আগস্টের গণ-অভ্যুত্থান-পরবর্তী অন্তর্বর্তী সরকার প্রতিষ্ঠার পর আগের সরকারের দর্শনের সঙ্গে সম্পৃক্ত কিছু প্রস্তাব বাস্তবায়ন করা হয়নি। ফলে বিগত জেলা প্রশাসক সম্মেলনগুলোর তুলনায় এ বছর সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন হার কম হয়েছে।
ক্ষমতাচ্যুত সরকারের দর্শনের সঙ্গে সম্পৃক্ত কোন প্রস্তাবগুলো বাদ দেওয়া হয়েছে, সে বিষয়ে প্রতিবেদনে কিছু বলা হয়নি।
তবে এক লাফে সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের হার ৩০ শতাংশ কমে যাওয়ার জন্য সরকার পরিবর্তনের পর জনপ্রশাসনে চরম অস্থিরতাকেও দায়ী করেছেন সরকারি কর্মকর্তারা।
গত বছরের ডিসি সম্মেলনে ১১৯টি স্বল্পমেয়াদি, ১৯২টি মধ্যমেয়াদি, ৭০টি দীর্ঘমেয়াদিসহ ৩৮১টি সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। এর মধ্যে স্বল্পমেয়াদি ৬৪ শতাংশ, মধ্যমেয়াদি ৪০ শতাংশ এবং দীর্ঘমেয়াদি ৩৬ শতাংশ সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন হয়েছে। সব মিলিয়ে সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের হার ৪৬ শতাংশ।
এর আগে ২০২৩ সালের ডিসি সম্মেলনে নেওয়া সিদ্ধান্তের ৭৬ শতাংশ, ২০২২ সালের ৮৬ শতাংশ, ২০১৯ সালের ৮৮ শতাংশ ও ২০১৮ সালের ৯৩ শতাংশ সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন হয়েছিল। করোনা মহামারির কারণে ২০২০ ও ২০২১ সালে ডিসি সম্মেলন হয়নি।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের একজন কর্মকর্তা বলেন, ডিসি সম্মেলনে নেওয়ার সিদ্ধান্তের মধ্যে ৭৫ শতাংশের ওপরে সব সময়ই বাস্তবায়ন হয়েছে। গণ-অভ্যুত্থানে সরকার পরিবর্তনের কারণে সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন কম হবে সেটা স্বাভাবিক। কিন্তু এক লাফে ৩০ শতাংশ কম কমার পেছনে অন্য কারণ আছে।
ওই কর্মকর্তা বলেন, নতুন সরকার দায়িত্ব নেওয়ার ছয় মাস পরও প্রশাসনে অস্থিরতা কাটেনি। নতুন নতুন দাবিদাওয়া নিয়ে বিভিন্ন গ্রুপ সরকারকে চাপে রেখেছে। এসব সামাল দিতে গিয়ে সরকার অনেক ক্ষেত্রে কাজ করতে পারেনি। তড়িঘড়ি করে কাজ করতে গিয়ে সরকারও অনেক ভুল সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এর খেসারতও তাদের দিতে হচ্ছে।
ক্ষমতাচ্যুত সরকারের দর্শনের সঙ্গে সম্পৃক্ত প্রস্তাব বাদ দেওয়ায় সিদ্ধান্ত গ্রহণের হার কম হওয়ার বিষয়ে সাবেক সচিব এ কে এম আবদুল আউয়াল মজুমদার বলেন, এটি শুধু প্রস্তাব বাদ দেওয়ার মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল না। আগের সরকারের আস্থাভাজনদেরও পদ থেকে সরিয়ে কাজ শুরু করতে হয়েছে সরকারকে। জনপ্রশাসনে যে অস্থিরতা, তার প্রভাব এখানে পড়েছে।
কোন কোন সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন হয়নি
সরকারি হাটবাজার ইজারা দিয়ে পাওয়া আয় বণ্টন সম্পর্কিত নীতিমালা সংশোধন করে ইজারালব্ধ আয় ইউনিয়ন পরিষদের উন্নয়নের জন্য ৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১৫ শতাংশ প্রস্তাব গত বছরের ডিসি সম্মেলনে গ্রহণ করা হয়েছিল। এই সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের জন্য স্থানীয় সরকার বিভাগের একজন অতিরিক্ত সচিবকে প্রধান করে ৯ সদস্যের কমিটি করা হয়। এরপর সিদ্ধান্তটি বাস্তবায়নের সুবিধার জন্য প্রস্তাবটি মধ্য মেয়াদে স্থানান্তর করা হয়েছে। অনলাইনে হাটবাজার ইজারার প্রস্তাব গ্রহণ করা হলেও তা বাস্তবায়ন হয়নি।
কওমি মাদ্রাসাগুলোকে নিবন্ধনের আওতায় আনার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ থেকে নীতিমালা প্রণয়নের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। তবে কওমি মাদ্রাসা বোর্ডগুলোর প্রতিনিধিদের প্রয়োজনীয় সহযোগিতা না পাওয়ায় তা আর সম্ভব হয়নি বলে অগ্রগতি প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে।
মুজিবনগর স্মৃতি কমপ্লেক্সের ঐতিহাসিক স্থাপনা ও ভাস্কর্যগুলো দ্রুততার সঙ্গে সংস্কারের সিদ্ধান্ত গত বছরের ডিসি সম্মেলনে হয়েছিল। অগ্রগতি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে ডিসির কাছে প্রতিবেদন চাওয়া হয়েছে। প্রতিবেদন পাওয়ার পর পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
কৃষিতে ব্যবহৃত বিদ্যুৎ বিলের হার অনুযায়ী মৎস্য খামার ও হ্যাচারির বিদ্যুৎ বিল নির্ধারণের প্রস্তাব গ্রহণ করা হলেও তা বাস্তবায়ন হয়নি। বজ্রপাত নিরোধক ছাউনি স্থাপনের জন্য কর্মসূচি নেওয়ার সিদ্ধান্ত হলেও বাস্তবায়নে কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি।
টিআর-বিষয়ক নীতিমালায় নন-রেজিস্টার্ড সাংস্কৃতিক, ক্রীড়া ও পাঠাগারকে অন্তর্ভুক্তের সিদ্ধান্ত হলেও বাস্তবায়ন হয়নি। ইট পোড়ানো লাইসেন্স ও নবায়ন ফি ৫০ হাজার টাকা নির্ধারণের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন হয়নি।
পদ্মা সেতু ও শিমুলিয়া নদীবন্দর এলাকাকে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে পর্যটন এলাকা ঘোষণার প্রস্তাব গ্রহণ করা হলেও এটি মধ্য মেয়াদ থেকে দীর্ঘ মেয়াদে স্থানান্তর করা হয়েছে।
প্রতিটি জেলায় কর্মজীবী মহিলাদের সন্তানদের জন্য ডে-কেয়ার সেন্টারের সুবিধাসংবলিত একটি করে কর্মজীবী মহিলা হোস্টেল স্থাপনের উদ্যোগ নেওয়ার প্রস্তাবও বাস্তবায়ন হয়নি। অতি প্রবীণদের জন্য অতি প্রবীণ বয়স্কভাতা চালুর উদ্যোগ নেওয়ার সিদ্ধান্ত হলেও এ বিষয়ে কোনো কাজই করেনি সরকার।
গণ-অভ্যুত্থানে সরকার পতনের রেশ সরকারি সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের ওপর ব্যাপক প্রভাব ফেলেছে। বেশ কয়েক বছর ধরে জেলা প্রশাসক (ডিসি) সম্মেলনে নেওয়া সিদ্ধান্তের গড় বাস্তবায়ন ৮৬ শতাংশ হলেও গত বছর মাত্র ৪৬ শতাংশ সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন হয়েছে। গত বছরের ডিসি সম্মেলনে নেওয়া সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের অগ্রগতি প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।
প্রতিবছর ডিসি সম্মেলন আয়োজন করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। সেই ধারাবাহিকতায় ১৬ থেকে ১৮ ফেব্রুয়ারি ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে ডিসি সম্মেলন হবে। ওই সম্মেলনকে কেন্দ্র করে গত বছরের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন নিয়ে অগ্রগতি প্রতিবেদন তৈরি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
প্রতিবেদনে মন্ত্রিপরিষদ সচিব ড. শেখ আব্দুর রশীদ বলেছেন, জুলাই-আগস্টের গণ-অভ্যুত্থান-পরবর্তী অন্তর্বর্তী সরকার প্রতিষ্ঠার পর আগের সরকারের দর্শনের সঙ্গে সম্পৃক্ত কিছু প্রস্তাব বাস্তবায়ন করা হয়নি। ফলে বিগত জেলা প্রশাসক সম্মেলনগুলোর তুলনায় এ বছর সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন হার কম হয়েছে।
ক্ষমতাচ্যুত সরকারের দর্শনের সঙ্গে সম্পৃক্ত কোন প্রস্তাবগুলো বাদ দেওয়া হয়েছে, সে বিষয়ে প্রতিবেদনে কিছু বলা হয়নি।
তবে এক লাফে সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের হার ৩০ শতাংশ কমে যাওয়ার জন্য সরকার পরিবর্তনের পর জনপ্রশাসনে চরম অস্থিরতাকেও দায়ী করেছেন সরকারি কর্মকর্তারা।
গত বছরের ডিসি সম্মেলনে ১১৯টি স্বল্পমেয়াদি, ১৯২টি মধ্যমেয়াদি, ৭০টি দীর্ঘমেয়াদিসহ ৩৮১টি সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। এর মধ্যে স্বল্পমেয়াদি ৬৪ শতাংশ, মধ্যমেয়াদি ৪০ শতাংশ এবং দীর্ঘমেয়াদি ৩৬ শতাংশ সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন হয়েছে। সব মিলিয়ে সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের হার ৪৬ শতাংশ।
এর আগে ২০২৩ সালের ডিসি সম্মেলনে নেওয়া সিদ্ধান্তের ৭৬ শতাংশ, ২০২২ সালের ৮৬ শতাংশ, ২০১৯ সালের ৮৮ শতাংশ ও ২০১৮ সালের ৯৩ শতাংশ সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন হয়েছিল। করোনা মহামারির কারণে ২০২০ ও ২০২১ সালে ডিসি সম্মেলন হয়নি।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের একজন কর্মকর্তা বলেন, ডিসি সম্মেলনে নেওয়ার সিদ্ধান্তের মধ্যে ৭৫ শতাংশের ওপরে সব সময়ই বাস্তবায়ন হয়েছে। গণ-অভ্যুত্থানে সরকার পরিবর্তনের কারণে সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন কম হবে সেটা স্বাভাবিক। কিন্তু এক লাফে ৩০ শতাংশ কম কমার পেছনে অন্য কারণ আছে।
ওই কর্মকর্তা বলেন, নতুন সরকার দায়িত্ব নেওয়ার ছয় মাস পরও প্রশাসনে অস্থিরতা কাটেনি। নতুন নতুন দাবিদাওয়া নিয়ে বিভিন্ন গ্রুপ সরকারকে চাপে রেখেছে। এসব সামাল দিতে গিয়ে সরকার অনেক ক্ষেত্রে কাজ করতে পারেনি। তড়িঘড়ি করে কাজ করতে গিয়ে সরকারও অনেক ভুল সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এর খেসারতও তাদের দিতে হচ্ছে।
ক্ষমতাচ্যুত সরকারের দর্শনের সঙ্গে সম্পৃক্ত প্রস্তাব বাদ দেওয়ায় সিদ্ধান্ত গ্রহণের হার কম হওয়ার বিষয়ে সাবেক সচিব এ কে এম আবদুল আউয়াল মজুমদার বলেন, এটি শুধু প্রস্তাব বাদ দেওয়ার মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল না। আগের সরকারের আস্থাভাজনদেরও পদ থেকে সরিয়ে কাজ শুরু করতে হয়েছে সরকারকে। জনপ্রশাসনে যে অস্থিরতা, তার প্রভাব এখানে পড়েছে।
কোন কোন সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন হয়নি
সরকারি হাটবাজার ইজারা দিয়ে পাওয়া আয় বণ্টন সম্পর্কিত নীতিমালা সংশোধন করে ইজারালব্ধ আয় ইউনিয়ন পরিষদের উন্নয়নের জন্য ৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১৫ শতাংশ প্রস্তাব গত বছরের ডিসি সম্মেলনে গ্রহণ করা হয়েছিল। এই সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের জন্য স্থানীয় সরকার বিভাগের একজন অতিরিক্ত সচিবকে প্রধান করে ৯ সদস্যের কমিটি করা হয়। এরপর সিদ্ধান্তটি বাস্তবায়নের সুবিধার জন্য প্রস্তাবটি মধ্য মেয়াদে স্থানান্তর করা হয়েছে। অনলাইনে হাটবাজার ইজারার প্রস্তাব গ্রহণ করা হলেও তা বাস্তবায়ন হয়নি।
কওমি মাদ্রাসাগুলোকে নিবন্ধনের আওতায় আনার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ থেকে নীতিমালা প্রণয়নের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। তবে কওমি মাদ্রাসা বোর্ডগুলোর প্রতিনিধিদের প্রয়োজনীয় সহযোগিতা না পাওয়ায় তা আর সম্ভব হয়নি বলে অগ্রগতি প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে।
মুজিবনগর স্মৃতি কমপ্লেক্সের ঐতিহাসিক স্থাপনা ও ভাস্কর্যগুলো দ্রুততার সঙ্গে সংস্কারের সিদ্ধান্ত গত বছরের ডিসি সম্মেলনে হয়েছিল। অগ্রগতি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে ডিসির কাছে প্রতিবেদন চাওয়া হয়েছে। প্রতিবেদন পাওয়ার পর পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
কৃষিতে ব্যবহৃত বিদ্যুৎ বিলের হার অনুযায়ী মৎস্য খামার ও হ্যাচারির বিদ্যুৎ বিল নির্ধারণের প্রস্তাব গ্রহণ করা হলেও তা বাস্তবায়ন হয়নি। বজ্রপাত নিরোধক ছাউনি স্থাপনের জন্য কর্মসূচি নেওয়ার সিদ্ধান্ত হলেও বাস্তবায়নে কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি।
টিআর-বিষয়ক নীতিমালায় নন-রেজিস্টার্ড সাংস্কৃতিক, ক্রীড়া ও পাঠাগারকে অন্তর্ভুক্তের সিদ্ধান্ত হলেও বাস্তবায়ন হয়নি। ইট পোড়ানো লাইসেন্স ও নবায়ন ফি ৫০ হাজার টাকা নির্ধারণের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন হয়নি।
পদ্মা সেতু ও শিমুলিয়া নদীবন্দর এলাকাকে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে পর্যটন এলাকা ঘোষণার প্রস্তাব গ্রহণ করা হলেও এটি মধ্য মেয়াদ থেকে দীর্ঘ মেয়াদে স্থানান্তর করা হয়েছে।
প্রতিটি জেলায় কর্মজীবী মহিলাদের সন্তানদের জন্য ডে-কেয়ার সেন্টারের সুবিধাসংবলিত একটি করে কর্মজীবী মহিলা হোস্টেল স্থাপনের উদ্যোগ নেওয়ার প্রস্তাবও বাস্তবায়ন হয়নি। অতি প্রবীণদের জন্য অতি প্রবীণ বয়স্কভাতা চালুর উদ্যোগ নেওয়ার সিদ্ধান্ত হলেও এ বিষয়ে কোনো কাজই করেনি সরকার।
গ্রীষ্মকালীন মৌসুমি ফল/আম পরিবহনের জন্য ডাক বিভাগের স্পিড পোস্টের মাধ্যমে প্রায় সব কটি জেলা শহরে (বান্দরবান খাগড়াছড়ি, নেত্রকোনা বাদে) ২৪ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে পৌঁছে দেবে ডাক বিভাগ।
৪ মিনিট আগেফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে বৈঠকে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম বলেন, বাংলাদেশ সব সময় ফিলিস্তিনের পাশে রয়েছে। আল আকসা মসজিদের নামে স্মারক পাসপোর্ট ইস্যুর আশ্বাস ও ফিলিস্তিন টিভি প্রতিনিধি সফর নিয়েও আলোচনা হয়।
১২ মিনিট আগেবাণিজ্য এবং বস্ত্র ও পাট উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীনের দায়িত্ব আরও বাড়িয়ে দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস। আগের দুই মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে নতুন করে তাঁকে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
২১ মিনিট আগেঅনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত হাইকমিশনার মো. রিয়াজ হামিদুল্লাহ। এ উপলক্ষে বিভিন্ন দেশের দূতাবাস ও হাই কমিশনের কূটনীতিক, দিল্লির নাগরিক সমাজের সদস্য এবং সাংবাদিকদের নিয়ে এক উৎসবমুখর পরিবেশ তৈরি হয়।
৩ ঘণ্টা আগে