বিভুরঞ্জন সরকার
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘এখনো তিন মাসও হয়নি। এই তিনটা মাসের মধ্যেই আমাদের সেই আসল চেহারা বেরিয়ে আসতে শুরু করেছে। এই চেহারা নিয়ে কোনো দিনই সাফল্য অর্জন করা যায় না।’ সম্প্রতি এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
জাতীয় রাজনীতির চলমান সংকটের প্রেক্ষাপটে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের এই বক্তব্য স্পষ্টতই দেশের রাজনৈতিক, সামাজিক এবং দলীয় বিভিন্ন ইস্যুকে ইঙ্গিত করছে। তিন মাসের মধ্যেই দলের ‘আসল চেহারা’ বেরিয়ে আসার কথা উল্লেখ করে তিনি যে সতর্কবার্তা দিয়েছেন, তা একাধিক স্তরে মূল্যায়নের দাবি রাখে।
ফখরুলের বক্তব্য দলীয় সংকটের পাশাপাশি সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিবেশ, মিডিয়ার স্বাধীনতা, সামাজিক বিভেদ এবং ব্যক্তিবিশেষের ভূমিকা নিয়েও গুরুত্বপূর্ণ বার্তা বহন করে।
ফখরুলের বক্তব্যের প্রথম দিকেই দলীয় অসংগতির প্রতি ইঙ্গিত স্পষ্ট। ‘আমাদের আসল চেহারা বেরিয়ে আসছে’ বলতে তিনি মূলত বিএনপির অভ্যন্তরীণ অসংহতি, ভেতরের দ্বন্দ্ব এবং নেতৃত্বের দুর্বলতার দিকেই ইঙ্গিত করেছেন।
বিএনপির অনেক নেতা-কর্মীর মধ্যেই আছে কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্ত নিয়ে অসন্তোষ।
দলের ভেতরে বিভিন্ন গোষ্ঠীর নিজস্ব অ্যাজেন্ডা এবং একত্রে কাজ করার অনীহা এ বক্তব্যে পরোক্ষভাবে উঠে এসেছে।
যদিও ফখরুল সরাসরি কোনো ব্যক্তির নাম উল্লেখ করেননি, তবে তাঁর বক্তব্যের পরোক্ষ ইঙ্গিত ড. ইউনূসের দিকেও যেতে পারে। ড. ইউনূস ইস্যুতে আন্তর্জাতিক মহলের মনোযোগ আকর্ষণের যে প্রচেষ্টা চলছে, তাতে বিএনপির সমর্থনের পাশাপাশি ভেতরে কিছু মতভেদ থাকতে পারে।
ফখরুলের ‘বড় বড় কথা বলি, বিশ্বকে এক করার চেষ্টা করি’ মন্তব্যটি সম্ভবত ড. ইউনূস এবং তাঁর আন্তর্জাতিক অবস্থানকে ইঙ্গিত করে বলছেন।
ইউনূস ইস্যুতে দলীয় অবস্থান নিয়ে বিভ্রান্তি তৈরি হওয়া বিএনপির অভ্যন্তরীণ সমস্যার একটি উদাহরণ হতে পারে।
ফখরুল বিশেষভাবে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন সাম্প্রদায়িক উসকানি ও বিভেদমূলক প্রচারণা নিয়ে। তাঁর বক্তব্যে উঠে এসেছে: ‘ধর্মকে কেন্দ্র করে যে উন্মাদনা শুরু হয়েছে,’ তা কারা ছড়াচ্ছে, তা তিনি নির্দিষ্ট করে বলেননি। তবে সাম্প্রতিক সময়ে কিছু গোষ্ঠীর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে উগ্রবাদী প্রচারণার প্রবণতা এর সঙ্গে সম্পর্কিত।
উগ্র সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠী বা রাজনৈতিক অ্যাজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য ধর্মকে ব্যবহার করার প্রবণতা সাম্প্রতিক রাজনীতির একটি স্পষ্ট সমস্যা।
ফখরুলের মতে, গণমাধ্যমের স্বাধীনতার ওপর আক্রমণ দেশের গণতন্ত্রকে দুর্বল করছে। তিনি ‘প্রথম আলো’ ও ‘ডেইলি স্টার’-এর বিরুদ্ধে সাম্প্রতিক আক্রমণগুলোর তীব্র নিন্দা করেছেন।
এ বক্তব্য মূলত বর্তমান সরকারের গণমাধ্যম নিয়ন্ত্রণ এবং বিরোধী কণ্ঠ দমন নীতির প্রতি কড়া সমালোচনা।
মিডিয়ার স্বাধীনতা হরণের ঘটনা শুধু রাজনৈতিক নয়, বরং এটি জাতির গণতান্ত্রিক কাঠামোর জন্য হুমকি।
ফখরুলের বার্তার মূল প্রতিপাদ্য হলো জাতীয় ঐক্যের প্রয়োজনীয়তা। তিনি বলেন, ‘বিভাজনের কাছে কখনো মাথা নোয়াবেন না।’
এটি শুধু দলীয় স্তরে নয়, বরং জাতীয় পর্যায়েও প্রযোজ্য।
তিনি রাজনৈতিক বিভাজন, সামাজিক অস্থিরতা এবং দায়িত্বহীন উসকানিমূলক বক্তব্যকে পরিহারের পরামর্শ দিয়েছেন।
বক্তব্যে ফখরুল স্পষ্টভাবে স্বীকার করেছেন যে বিএনপির ভেতরে ঐক্যের অভাব। এটি শুধু নেতৃত্বের দুর্বলতা নয়, বরং মাঠপর্যায়ে দলের ভেঙে পড়া সংগঠনেরও প্রতিফলন।
ড. ইউনূসকে নিয়ে ফখরুলের বক্তব্য সরাসরি নয়, তবে তার পরোক্ষ ইঙ্গিত স্পষ্ট। আন্তর্জাতিক মহলে বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে সমালোচনা এবং ড. ইউনূস ইস্যুতে বিএনপির ভূমিকা প্রশ্নবিদ্ধ হতে পারে।
ধর্মীয় উসকানি বা ধর্মকে ব্যবহার করে বিভাজন সৃষ্টিকারী শক্তিগুলো শুধু দেশের শান্তি নষ্ট করছে না, বরং একটি সহিংস রাজনৈতিক পরিবেশ তৈরি করছে।
গণমাধ্যমের স্বাধীনতা হরণ এবং ভিন্নমতের কণ্ঠরোধ বর্তমান রাজনীতির একটি বড় সমস্যা। ফখরুলের বক্তব্য গণতন্ত্রের ভবিষ্যৎ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে।
ফখরুলের বার্তার শেষ কথা হলো—জাতীয় সংকট থেকে উত্তরণের জন্য সবাইকে একত্রে কাজ করতে হবে। বিভাজন, উসকানি এবং দলীয় সংকীর্ণতার ঊর্ধ্বে উঠে দায়িত্বশীল আচরণই হতে পারে বাংলাদেশের মুক্তির পথ।
মির্জা ফখরুলের বক্তব্যে একদিকে দলীয় সংকট, অন্যদিকে জাতীয় পরিস্থিতি নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ পেয়েছে। এই বক্তব্য জাতীয় রাজনীতিতে বিএনপির অবস্থানকে শক্তিশালী করতে পারে, যদি তারা নিজেদের অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব সমাধান এবং ঐক্যবদ্ধ সংগঠন গঠনে সক্ষম হয়।
বিভাজনমুক্ত রাজনীতি, ধর্মের অপব্যবহার বন্ধ এবং মিডিয়ার স্বাধীনতার সুরক্ষা নিশ্চিত করাই হতে পারে একটি সুস্থ রাজনৈতিক পরিবেশের ভিত্তি। ফখরুলের বক্তব্য সঠিক দিশার প্রতিফলন, তবে তা বাস্তবে কার্যকর করতে রাজনৈতিক দলগুলোর অভ্যন্তরীণ আত্মসমালোচনা এবং জবাবদিহি নিশ্চিত করাই হবে একান্ত প্রয়োজন।
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘এখনো তিন মাসও হয়নি। এই তিনটা মাসের মধ্যেই আমাদের সেই আসল চেহারা বেরিয়ে আসতে শুরু করেছে। এই চেহারা নিয়ে কোনো দিনই সাফল্য অর্জন করা যায় না।’ সম্প্রতি এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
জাতীয় রাজনীতির চলমান সংকটের প্রেক্ষাপটে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের এই বক্তব্য স্পষ্টতই দেশের রাজনৈতিক, সামাজিক এবং দলীয় বিভিন্ন ইস্যুকে ইঙ্গিত করছে। তিন মাসের মধ্যেই দলের ‘আসল চেহারা’ বেরিয়ে আসার কথা উল্লেখ করে তিনি যে সতর্কবার্তা দিয়েছেন, তা একাধিক স্তরে মূল্যায়নের দাবি রাখে।
ফখরুলের বক্তব্য দলীয় সংকটের পাশাপাশি সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিবেশ, মিডিয়ার স্বাধীনতা, সামাজিক বিভেদ এবং ব্যক্তিবিশেষের ভূমিকা নিয়েও গুরুত্বপূর্ণ বার্তা বহন করে।
ফখরুলের বক্তব্যের প্রথম দিকেই দলীয় অসংগতির প্রতি ইঙ্গিত স্পষ্ট। ‘আমাদের আসল চেহারা বেরিয়ে আসছে’ বলতে তিনি মূলত বিএনপির অভ্যন্তরীণ অসংহতি, ভেতরের দ্বন্দ্ব এবং নেতৃত্বের দুর্বলতার দিকেই ইঙ্গিত করেছেন।
বিএনপির অনেক নেতা-কর্মীর মধ্যেই আছে কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্ত নিয়ে অসন্তোষ।
দলের ভেতরে বিভিন্ন গোষ্ঠীর নিজস্ব অ্যাজেন্ডা এবং একত্রে কাজ করার অনীহা এ বক্তব্যে পরোক্ষভাবে উঠে এসেছে।
যদিও ফখরুল সরাসরি কোনো ব্যক্তির নাম উল্লেখ করেননি, তবে তাঁর বক্তব্যের পরোক্ষ ইঙ্গিত ড. ইউনূসের দিকেও যেতে পারে। ড. ইউনূস ইস্যুতে আন্তর্জাতিক মহলের মনোযোগ আকর্ষণের যে প্রচেষ্টা চলছে, তাতে বিএনপির সমর্থনের পাশাপাশি ভেতরে কিছু মতভেদ থাকতে পারে।
ফখরুলের ‘বড় বড় কথা বলি, বিশ্বকে এক করার চেষ্টা করি’ মন্তব্যটি সম্ভবত ড. ইউনূস এবং তাঁর আন্তর্জাতিক অবস্থানকে ইঙ্গিত করে বলছেন।
ইউনূস ইস্যুতে দলীয় অবস্থান নিয়ে বিভ্রান্তি তৈরি হওয়া বিএনপির অভ্যন্তরীণ সমস্যার একটি উদাহরণ হতে পারে।
ফখরুল বিশেষভাবে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন সাম্প্রদায়িক উসকানি ও বিভেদমূলক প্রচারণা নিয়ে। তাঁর বক্তব্যে উঠে এসেছে: ‘ধর্মকে কেন্দ্র করে যে উন্মাদনা শুরু হয়েছে,’ তা কারা ছড়াচ্ছে, তা তিনি নির্দিষ্ট করে বলেননি। তবে সাম্প্রতিক সময়ে কিছু গোষ্ঠীর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে উগ্রবাদী প্রচারণার প্রবণতা এর সঙ্গে সম্পর্কিত।
উগ্র সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠী বা রাজনৈতিক অ্যাজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য ধর্মকে ব্যবহার করার প্রবণতা সাম্প্রতিক রাজনীতির একটি স্পষ্ট সমস্যা।
ফখরুলের মতে, গণমাধ্যমের স্বাধীনতার ওপর আক্রমণ দেশের গণতন্ত্রকে দুর্বল করছে। তিনি ‘প্রথম আলো’ ও ‘ডেইলি স্টার’-এর বিরুদ্ধে সাম্প্রতিক আক্রমণগুলোর তীব্র নিন্দা করেছেন।
এ বক্তব্য মূলত বর্তমান সরকারের গণমাধ্যম নিয়ন্ত্রণ এবং বিরোধী কণ্ঠ দমন নীতির প্রতি কড়া সমালোচনা।
মিডিয়ার স্বাধীনতা হরণের ঘটনা শুধু রাজনৈতিক নয়, বরং এটি জাতির গণতান্ত্রিক কাঠামোর জন্য হুমকি।
ফখরুলের বার্তার মূল প্রতিপাদ্য হলো জাতীয় ঐক্যের প্রয়োজনীয়তা। তিনি বলেন, ‘বিভাজনের কাছে কখনো মাথা নোয়াবেন না।’
এটি শুধু দলীয় স্তরে নয়, বরং জাতীয় পর্যায়েও প্রযোজ্য।
তিনি রাজনৈতিক বিভাজন, সামাজিক অস্থিরতা এবং দায়িত্বহীন উসকানিমূলক বক্তব্যকে পরিহারের পরামর্শ দিয়েছেন।
বক্তব্যে ফখরুল স্পষ্টভাবে স্বীকার করেছেন যে বিএনপির ভেতরে ঐক্যের অভাব। এটি শুধু নেতৃত্বের দুর্বলতা নয়, বরং মাঠপর্যায়ে দলের ভেঙে পড়া সংগঠনেরও প্রতিফলন।
ড. ইউনূসকে নিয়ে ফখরুলের বক্তব্য সরাসরি নয়, তবে তার পরোক্ষ ইঙ্গিত স্পষ্ট। আন্তর্জাতিক মহলে বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে সমালোচনা এবং ড. ইউনূস ইস্যুতে বিএনপির ভূমিকা প্রশ্নবিদ্ধ হতে পারে।
ধর্মীয় উসকানি বা ধর্মকে ব্যবহার করে বিভাজন সৃষ্টিকারী শক্তিগুলো শুধু দেশের শান্তি নষ্ট করছে না, বরং একটি সহিংস রাজনৈতিক পরিবেশ তৈরি করছে।
গণমাধ্যমের স্বাধীনতা হরণ এবং ভিন্নমতের কণ্ঠরোধ বর্তমান রাজনীতির একটি বড় সমস্যা। ফখরুলের বক্তব্য গণতন্ত্রের ভবিষ্যৎ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে।
ফখরুলের বার্তার শেষ কথা হলো—জাতীয় সংকট থেকে উত্তরণের জন্য সবাইকে একত্রে কাজ করতে হবে। বিভাজন, উসকানি এবং দলীয় সংকীর্ণতার ঊর্ধ্বে উঠে দায়িত্বশীল আচরণই হতে পারে বাংলাদেশের মুক্তির পথ।
মির্জা ফখরুলের বক্তব্যে একদিকে দলীয় সংকট, অন্যদিকে জাতীয় পরিস্থিতি নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ পেয়েছে। এই বক্তব্য জাতীয় রাজনীতিতে বিএনপির অবস্থানকে শক্তিশালী করতে পারে, যদি তারা নিজেদের অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব সমাধান এবং ঐক্যবদ্ধ সংগঠন গঠনে সক্ষম হয়।
বিভাজনমুক্ত রাজনীতি, ধর্মের অপব্যবহার বন্ধ এবং মিডিয়ার স্বাধীনতার সুরক্ষা নিশ্চিত করাই হতে পারে একটি সুস্থ রাজনৈতিক পরিবেশের ভিত্তি। ফখরুলের বক্তব্য সঠিক দিশার প্রতিফলন, তবে তা বাস্তবে কার্যকর করতে রাজনৈতিক দলগুলোর অভ্যন্তরীণ আত্মসমালোচনা এবং জবাবদিহি নিশ্চিত করাই হবে একান্ত প্রয়োজন।
অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পরদিন থেকেই বিভিন্ন মহল সরকারের কাছে নানা দাবিদাওয়া উত্থাপন করে আসছে। এসব দাবিদাওয়া আদায়ের কৌশল হিসেবে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়, সচিবালয়, শিক্ষা বোর্ডসহ রাষ্ট্রীয় দপ্তর, রাজপথ ইত্যাদি ঘেরাওয়ের একটি প্রবণতাও বেশ জোরেশোরেই লক্ষ করা যাচ্ছে
১৫ ঘণ্টা আগেবিরোধী দলবিহীন দুটি ভোট ও একটি নৈশ ভোটের ‘বিশাল জয়ে’ তৃপ্তির ঢেকুর তুলে শেখ হাসিনা দিব্যি কর্তৃত্ববাদী পন্থায় এবং এক ভয়ের রাজত্ব কায়েম করে সরকার পরিচালনা করে আসছিলেন। আর পারিষদবর্গ ছিলেন স্তুতিতে মুখর। একদিকে তাঁদের ছিল জেদ ও দম্ভ, অন্যদিকে বিত্তশালী হয়ে ওঠার আলাদিনের চেরাগ। মানুষের...
১৫ ঘণ্টা আগেওস্তাদ শাহাদাত হোসেন খান এক সংগীত আবহে বড় হয়েছেন। শুধু বাংলাদেশ নয়, ভারতীয় উপমহাদেশের একটি ঐতিহ্যবাহী সংগীত পরিবারের সদস্য তিনি। সেই ধারা তাঁরা এখনো বজায় রেখে চলছেন। তাঁর বাবা ওস্তাদ আবেদ হোসেন খান...
১৫ ঘণ্টা আগেছোট একটি প্রচারপত্র। তাতে খানিকটা বড় করে লেখা—লুণ্ঠিত অর্থ উদ্ধার করব, বিনা সুদে পুঁজি নেব। অহিংস গণ-অভ্যুত্থান বাংলাদেশ নামে একটি সংগঠন এই দাবিতে জনসমাবেশের আহ্বান জানায়। সোমবার সকাল ১০টায় রাজধানীর শাহবাগে উপস্থিত থাকতে বলা হলেও রোববার দিবাগত রাত থেকেই বিভিন্ন...
১৫ ঘণ্টা আগে