ডা. এবিএম আবদুল্লাহ, মেডিসিন বিশেষজ্ঞ
সরকার আগামী মাসে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার চিন্তা ভাবনা করছে। এটা ভালো উদ্যোগ বলে আমি মনে করি। তবে দেশের সমস্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান একযোগে না খুলে পর্যায়ক্রমে খোলা উচিত। বড়দের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আগে, তারপরে ছোটদেরগুলো খোলা উচিত।
কারণ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের অনেকে ইতিমধ্যেই টিকা নিয়েছেন, বাকিদেরও দ্রুত সময়ের দেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে।
তা ছাড়া বয়সে বড় শিক্ষার্থীরা স্বাস্থ্যগত বিষয়গুলো বোঝে। তারা নিজেদের সুরক্ষার ব্যবস্থা নিজেরাও করতে পারে। এ জন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলো আগে খুলে দেওয়া উচিত।
বিশ্ববিদ্যালয় খোলার পর কলেজগুলো খোলা উচিত। তারপর পরিস্থিতি দেখে প্রথমে মাধ্যমিক বিদ্যালয় এবং সবশেষে প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলো খুলে দেওয়া যেতে পারে। ছোটরা অনেক কিছুই বোঝে না, নিজেদের সুরক্ষার ব্যবস্থাও নিজেরা করতে পারে না। এ জন্য তাদের স্কুলগুলো পরে খোলা উচিত। কিন্তু প্রতিটি ক্ষেত্রেই স্বাস্থ্যবিধি কঠোরভাবে মানতে হবে।
যারা হলে বা হোস্টেলে থাকবে সেসব জায়গায় যেন আগে থেকেই স্বাস্থ্যবিধি এবং সামাজিক দূরত্ব মানার ব্যবস্থা করা হয়। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো যেন আগে থেকেই জীবাণুমুক্ত করা হয়। এগুলো না করে সবকিছু খুলে দিলে শিক্ষার্থীরা বিপদে পড়তে পারে।
যত দ্রুত সম্ভব শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীকে টিকা দিয়ে ফেলতে হবে। টিকা দিলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা নিয়ে আর কোনো ভয় থাকবে না।
ক্লাসরুমে শিক্ষকের সামনে বসে পড়াশোনার যে সুন্দর পরিবেশ তৈরি হয়, অনলাইনে সেটা সম্ভব নয়। এর সঙ্গে মনস্তাত্ত্বিক বিষয়ও জড়িত। তবে অনলাইন এবং সরাসরি বিদ্যালয়ে গিয়ে পাঠদান দুটোরই ব্যবস্থা রাখা যেতে পারে।
সরকার আগামী মাসে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার চিন্তা ভাবনা করছে। এটা ভালো উদ্যোগ বলে আমি মনে করি। তবে দেশের সমস্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান একযোগে না খুলে পর্যায়ক্রমে খোলা উচিত। বড়দের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আগে, তারপরে ছোটদেরগুলো খোলা উচিত।
কারণ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের অনেকে ইতিমধ্যেই টিকা নিয়েছেন, বাকিদেরও দ্রুত সময়ের দেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে।
তা ছাড়া বয়সে বড় শিক্ষার্থীরা স্বাস্থ্যগত বিষয়গুলো বোঝে। তারা নিজেদের সুরক্ষার ব্যবস্থা নিজেরাও করতে পারে। এ জন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলো আগে খুলে দেওয়া উচিত।
বিশ্ববিদ্যালয় খোলার পর কলেজগুলো খোলা উচিত। তারপর পরিস্থিতি দেখে প্রথমে মাধ্যমিক বিদ্যালয় এবং সবশেষে প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলো খুলে দেওয়া যেতে পারে। ছোটরা অনেক কিছুই বোঝে না, নিজেদের সুরক্ষার ব্যবস্থাও নিজেরা করতে পারে না। এ জন্য তাদের স্কুলগুলো পরে খোলা উচিত। কিন্তু প্রতিটি ক্ষেত্রেই স্বাস্থ্যবিধি কঠোরভাবে মানতে হবে।
যারা হলে বা হোস্টেলে থাকবে সেসব জায়গায় যেন আগে থেকেই স্বাস্থ্যবিধি এবং সামাজিক দূরত্ব মানার ব্যবস্থা করা হয়। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো যেন আগে থেকেই জীবাণুমুক্ত করা হয়। এগুলো না করে সবকিছু খুলে দিলে শিক্ষার্থীরা বিপদে পড়তে পারে।
যত দ্রুত সম্ভব শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীকে টিকা দিয়ে ফেলতে হবে। টিকা দিলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা নিয়ে আর কোনো ভয় থাকবে না।
ক্লাসরুমে শিক্ষকের সামনে বসে পড়াশোনার যে সুন্দর পরিবেশ তৈরি হয়, অনলাইনে সেটা সম্ভব নয়। এর সঙ্গে মনস্তাত্ত্বিক বিষয়ও জড়িত। তবে অনলাইন এবং সরাসরি বিদ্যালয়ে গিয়ে পাঠদান দুটোরই ব্যবস্থা রাখা যেতে পারে।
অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পরদিন থেকেই বিভিন্ন মহল সরকারের কাছে নানা দাবিদাওয়া উত্থাপন করে আসছে। এসব দাবিদাওয়া আদায়ের কৌশল হিসেবে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়, সচিবালয়, শিক্ষা বোর্ডসহ রাষ্ট্রীয় দপ্তর, রাজপথ ইত্যাদি ঘেরাওয়ের একটি প্রবণতাও বেশ জোরেশোরেই লক্ষ করা যাচ্ছে
২২ মিনিট আগেবিরোধী দলবিহীন দুটি ভোট ও একটি নৈশ ভোটের ‘বিশাল জয়ে’ তৃপ্তির ঢেকুর তুলে শেখ হাসিনা দিব্যি কর্তৃত্ববাদী পন্থায় এবং এক ভয়ের রাজত্ব কায়েম করে সরকার পরিচালনা করে আসছিলেন। আর পারিষদবর্গ ছিলেন স্তুতিতে মুখর। একদিকে তাঁদের ছিল জেদ ও দম্ভ, অন্যদিকে বিত্তশালী হয়ে ওঠার আলাদিনের চেরাগ। মানুষের...
২৭ মিনিট আগেওস্তাদ শাহাদাত হোসেন খান এক সংগীত আবহে বড় হয়েছেন। শুধু বাংলাদেশ নয়, ভারতীয় উপমহাদেশের একটি ঐতিহ্যবাহী সংগীত পরিবারের সদস্য তিনি। সেই ধারা তাঁরা এখনো বজায় রেখে চলছেন। তাঁর বাবা ওস্তাদ আবেদ হোসেন খান...
৪৩ মিনিট আগেছোট একটি প্রচারপত্র। তাতে খানিকটা বড় করে লেখা—লুণ্ঠিত অর্থ উদ্ধার করব, বিনা সুদে পুঁজি নেব। অহিংস গণ-অভ্যুত্থান বাংলাদেশ নামে একটি সংগঠন এই দাবিতে জনসমাবেশের আহ্বান জানায়। সোমবার সকাল ১০টায় রাজধানীর শাহবাগে উপস্থিত থাকতে বলা হলেও রোববার দিবাগত রাত থেকেই বিভিন্ন...
১ ঘণ্টা আগে