নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ভোট বন্ধে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) ক্ষমতা কমিয়ে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের (আরপিও) সংশোধনীকে ‘সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিপন্থী’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এই সংশোধনীর সমালোচনা করে মির্জা ফখরুল বলেছেন, ‘আরপিও সংশোধনী সম্পূর্ণরূপে একটা নিরপেক্ষ, অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিপন্থী। এই সংশোধনীর মধ্য দিয়ে সরকার আবারও প্রমাণ করল যে তারা জোর করে এবং তাদের মতো করেই নির্বাচন অনুষ্ঠান করতে চায়। জনগণকে তাদের ভোটের অধিকার থেকে বঞ্চিত করতে চায়।’
আজ বুধবার সন্ধ্যায় গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে ফখরুল এসব কথা বলেন। এর আগে জাতীয়তাবাদী সমমনা জোটের সঙ্গে বিএনপির লিয়াজোঁ কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
সরকার পতনে শিগগির চূড়ান্ত পর্যায়ের আন্দোলন শুরু হবে জানিয়ে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘একটা কথা নিশ্চিত, এবার যে আন্দোলন হবে, সেই আন্দোলন হবে চূড়ান্ত পর্যায়ের আন্দোলন। এই আন্দোলনে বাংলাদেশের সমস্ত মানুষ সম্পৃক্ত হবে, জনগণ তাদের অধিকার আদায় করে নেবে। লক্ষ্য একটাই–এই সরকারের পদত্যাগ, সংসদ বিলুপ্ত করতে হবে এবং একটা নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন অনুষ্ঠান করতে হবে।’
বিএনপির মহাসচিব আরও বলেন, ‘আমরা ৩৬টি দলের সঙ্গে যুগপৎ আন্দোলনের সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম। সেই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আমরা এখন পর্যন্ত আন্দোলন করে চলেছি। এই আন্দোলনকে চূড়ান্ত পর্যায়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য দলগুলোর সঙ্গে আমরা আলোচনা করছি। সব দলের সঙ্গে আলোচনার ভিত্তিতে অতিশিগগিরই চূড়ান্ত কর্মসূচি ঘোষণা করব।’
ভোট বন্ধে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) ক্ষমতা কমিয়ে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের (আরপিও) সংশোধনীকে ‘সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিপন্থী’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এই সংশোধনীর সমালোচনা করে মির্জা ফখরুল বলেছেন, ‘আরপিও সংশোধনী সম্পূর্ণরূপে একটা নিরপেক্ষ, অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিপন্থী। এই সংশোধনীর মধ্য দিয়ে সরকার আবারও প্রমাণ করল যে তারা জোর করে এবং তাদের মতো করেই নির্বাচন অনুষ্ঠান করতে চায়। জনগণকে তাদের ভোটের অধিকার থেকে বঞ্চিত করতে চায়।’
আজ বুধবার সন্ধ্যায় গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে ফখরুল এসব কথা বলেন। এর আগে জাতীয়তাবাদী সমমনা জোটের সঙ্গে বিএনপির লিয়াজোঁ কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
সরকার পতনে শিগগির চূড়ান্ত পর্যায়ের আন্দোলন শুরু হবে জানিয়ে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘একটা কথা নিশ্চিত, এবার যে আন্দোলন হবে, সেই আন্দোলন হবে চূড়ান্ত পর্যায়ের আন্দোলন। এই আন্দোলনে বাংলাদেশের সমস্ত মানুষ সম্পৃক্ত হবে, জনগণ তাদের অধিকার আদায় করে নেবে। লক্ষ্য একটাই–এই সরকারের পদত্যাগ, সংসদ বিলুপ্ত করতে হবে এবং একটা নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন অনুষ্ঠান করতে হবে।’
বিএনপির মহাসচিব আরও বলেন, ‘আমরা ৩৬টি দলের সঙ্গে যুগপৎ আন্দোলনের সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম। সেই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আমরা এখন পর্যন্ত আন্দোলন করে চলেছি। এই আন্দোলনকে চূড়ান্ত পর্যায়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য দলগুলোর সঙ্গে আমরা আলোচনা করছি। সব দলের সঙ্গে আলোচনার ভিত্তিতে অতিশিগগিরই চূড়ান্ত কর্মসূচি ঘোষণা করব।’
নতুন নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব গ্রহণকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি। জনগণের প্রত্যাশা পূরণে নতুন কমিশন কাজ করবে বলেও আশা প্রকাশ করেছে দলটি
১৩ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের অপসারণ চেয়ে তাঁর নিয়োগ দেওয়া নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) প্রত্যাখ্যান করেছে জাতীয় নাগরিক কমিটি। একই সঙ্গে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের প্রাপ্ত প্রস্তাবের আলোকে নতুন আইনের অধীনে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের দাবি জানিয়েছেন তারা
১৫ ঘণ্টা আগেড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
১ দিন আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
২ দিন আগে