নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, ‘ছাত্রলীগের অসুস্থ রাজনীতির বলি হয়ে ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীরা জ্ঞানের চর্চা থেকে দূরে সরে গেছে। ঢাকা কলেজের ছাত্রদের ব্যাগ থেকে আগে বই-খাতা বের হতো। এখন তাদের ব্যাগ থেকে পিস্তল-চাপাতি বের হয়। ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীরা এসব তাদের হাতে তুলে দিয়েছে।’
আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে নিউমার্কেটের ঘটনায় ‘চক্রান্ত মূলকভাবে বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দের নামে মিথ্যা মামলা ও গ্রেপ্তারের’ প্রতিবাদে ঢাকা কলেজের সাবেক ও বর্তমান ছাত্র নেতৃবৃন্দ আয়োজিত প্রতিবাদ সমাবেশে গয়েশ্বর চন্দ্র রায় এসব কথা বলেন।
নিউমার্কেটে ব্যবসায়ী ও ছাত্রদের সংঘর্ষ বিষয়ে গয়েশ্বর বলেন, ‘ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীদের কোনো দোষ নেই। দোষটা হলো সরকার ব্যবস্থার, সরকার প্রধানের। এই হেলমেট বাহিনী তো অনেক পুরোনো বিষয়। এ বাহিনীর প্রতিষ্ঠাতা শেখ হাসিনা। এটা বিশ্বাস করতে কারও কোনো অসুবিধা নেই। আর ছাত্রলীগের হেলমেট বাহিনীকে আড়াল করতে পুলিশ বাহিনীকে শেখ হাসিনা জনগণের মুখোমুখি করেছেন।’
নেতাকর্মীদের আন্দোলন আহ্বান জানিয়ে গয়েশ্বর আরও বলেন, ‘একটু একটু সইতে সইতে সরকারের হাত অনেক লম্বা হয়ে গেছে। এখন তাই আঘাতের পর পাল্টা আঘাতের জন্য প্রস্তুত হতে হবে। আমাকে যে মারবে, আমি তাকে কিছু বলব না, তার কপালে কি চুমু খাব? অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য সরকার পতনে কিছু সংস্কারের মধ্য দিয়ে হলেও বাংলাদেশকে নতুন করে গড়তে হবে। কেননা আওয়ামী লীগ সব করে নিজেদের জন্য, জনগণের জন্য নয়।’
প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তারা বলেন, ‘ঢাকা কলেজের ছাত্ররা ফাও খায় না। তাই এই ইস্যুতে মারামারি হয়েছে, এটা বলা যাবে না। এটা পূর্বপরিকল্পিত ছিল। জাতীয় দৈনিকগুলোতে খবর ছাপা হয়েছে, কারা সেখানে মারামারি করেছে। কাদের চাপাতির আঘাতে দুইটি নিষ্পাপ প্রাণ হারিয়ে গেছে। কিন্তু উল্টো মামলা দেওয়া হয়েছে বিএনপি ও ছাত্রদল নেতাকর্মীদের নামে।’
বিএনপির নির্বাহী কমিটির স্বেচ্ছাসেবক বিষয়ক সম্পাদক মীর সরফত আলী সপুর সভাপতিত্বে এবং সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক হারুনুর রশিদের সঞ্চালনায় প্রতিবাদ সমাবেশে অন্যান্যের মধ্যে বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির যুব বিষয়ক সম্পাদক মীর নেওয়াজ আলী, সহ প্রচার সম্পাদক আসাদুল করিম শাহীন প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, ‘ছাত্রলীগের অসুস্থ রাজনীতির বলি হয়ে ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীরা জ্ঞানের চর্চা থেকে দূরে সরে গেছে। ঢাকা কলেজের ছাত্রদের ব্যাগ থেকে আগে বই-খাতা বের হতো। এখন তাদের ব্যাগ থেকে পিস্তল-চাপাতি বের হয়। ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীরা এসব তাদের হাতে তুলে দিয়েছে।’
আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে নিউমার্কেটের ঘটনায় ‘চক্রান্ত মূলকভাবে বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দের নামে মিথ্যা মামলা ও গ্রেপ্তারের’ প্রতিবাদে ঢাকা কলেজের সাবেক ও বর্তমান ছাত্র নেতৃবৃন্দ আয়োজিত প্রতিবাদ সমাবেশে গয়েশ্বর চন্দ্র রায় এসব কথা বলেন।
নিউমার্কেটে ব্যবসায়ী ও ছাত্রদের সংঘর্ষ বিষয়ে গয়েশ্বর বলেন, ‘ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীদের কোনো দোষ নেই। দোষটা হলো সরকার ব্যবস্থার, সরকার প্রধানের। এই হেলমেট বাহিনী তো অনেক পুরোনো বিষয়। এ বাহিনীর প্রতিষ্ঠাতা শেখ হাসিনা। এটা বিশ্বাস করতে কারও কোনো অসুবিধা নেই। আর ছাত্রলীগের হেলমেট বাহিনীকে আড়াল করতে পুলিশ বাহিনীকে শেখ হাসিনা জনগণের মুখোমুখি করেছেন।’
নেতাকর্মীদের আন্দোলন আহ্বান জানিয়ে গয়েশ্বর আরও বলেন, ‘একটু একটু সইতে সইতে সরকারের হাত অনেক লম্বা হয়ে গেছে। এখন তাই আঘাতের পর পাল্টা আঘাতের জন্য প্রস্তুত হতে হবে। আমাকে যে মারবে, আমি তাকে কিছু বলব না, তার কপালে কি চুমু খাব? অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য সরকার পতনে কিছু সংস্কারের মধ্য দিয়ে হলেও বাংলাদেশকে নতুন করে গড়তে হবে। কেননা আওয়ামী লীগ সব করে নিজেদের জন্য, জনগণের জন্য নয়।’
প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তারা বলেন, ‘ঢাকা কলেজের ছাত্ররা ফাও খায় না। তাই এই ইস্যুতে মারামারি হয়েছে, এটা বলা যাবে না। এটা পূর্বপরিকল্পিত ছিল। জাতীয় দৈনিকগুলোতে খবর ছাপা হয়েছে, কারা সেখানে মারামারি করেছে। কাদের চাপাতির আঘাতে দুইটি নিষ্পাপ প্রাণ হারিয়ে গেছে। কিন্তু উল্টো মামলা দেওয়া হয়েছে বিএনপি ও ছাত্রদল নেতাকর্মীদের নামে।’
বিএনপির নির্বাহী কমিটির স্বেচ্ছাসেবক বিষয়ক সম্পাদক মীর সরফত আলী সপুর সভাপতিত্বে এবং সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক হারুনুর রশিদের সঞ্চালনায় প্রতিবাদ সমাবেশে অন্যান্যের মধ্যে বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির যুব বিষয়ক সম্পাদক মীর নেওয়াজ আলী, সহ প্রচার সম্পাদক আসাদুল করিম শাহীন প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
নতুন নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব গ্রহণকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি। জনগণের প্রত্যাশা পূরণে নতুন কমিশন কাজ করবে বলেও আশা প্রকাশ করেছে দলটি
২১ মিনিট আগেরাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের অপসারণ চেয়ে তাঁর নিয়োগ দেওয়া নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) প্রত্যাখ্যান করেছে জাতীয় নাগরিক কমিটি। একই সঙ্গে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের প্রাপ্ত প্রস্তাবের আলোকে নতুন আইনের অধীনে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের দাবি জানিয়েছেন তারা
২ ঘণ্টা আগেড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
১ দিন আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
১ দিন আগে