নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গোলাম মোহাম্মদ কাদেরের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টিতে আনুষ্ঠানিকভাবে যোগ দিয়েছেন ছাত্রদল ও জাসাসের সাবেক নেত্রী শেখ রুনা। ছাত্রজীবনে খুলনা মহিলা কলেজ ছাত্রদলের এজিএস ছিলেন তিনি, পরে ইডেন কলেজে পড়াকালীন কলেজ ছাত্রদলের আহ্বায়ক ছিলেন। সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত থাকার ফলে বিশ্ববিদ্যালয় জীবন শেষে জাসাসের কেন্দ্রীয় কমিটির নাট্যবিষয়ক সম্পাদকের দায়িত্বও পালন করেছেন।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর বনানীর জাপা চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে জাপায় যোগ দেন তিনি। তবে গত জাতীয় নির্বাচনের আগে থেকে জাপার বিভিন্ন অনুষ্ঠানে নিয়মিত ছিলেন এই প্রযোজক, নাট্য পরিচালক এবং অভিনেত্রী। তাঁকে জাপায় বরণ করে নেন দলের মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু।
জাপায় যোগদানের বিষয়ে শেখ রুনা বলেন, ‘এরশাদ সাহেব এবং জাতীয় পার্টির প্রতি আমার একটা ভালোবাসার জায়গা ছিল। আমি অনেক আগে থেকেই এই দলে যুক্ত হতে চেয়েছিলাম কিন্তু কোনো মাধ্যম পাইনি।’
বিএনপি প্রসঙ্গে শেখ রুনা বলেন, ‘বিএনপি যা মুখে বলে তা করতে পারছে না। কোনো আন্দোলনই তারা দাঁড় করাতে পারেনি। বিএনপির কথা এবং কাজের সঙ্গে কোনো মিল নেই। তাদের নেতৃত্বের মধ্যেই কোনো মিল নেই। তারা নিজেরাই নিজেদের মধ্যে দ্বিধান্বিত। বিএনপির কেউ কারও কমান্ড মানে না।’
এর আগে মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, স্বাধীনতার পর থেকে অনুষ্ঠিত ১২টি জাতীয় নির্বাচন নিয়েই প্রশ্ন উঠেছে। যারা হেরে গেছে তারাই নির্বাচনের স্বচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে। বর্তমান ব্যবস্থায় শতভাগ নির্বাচন সুষ্ঠু হওয়া সম্ভব নয় বলে জানান তিনি।
এ সময় তিনি সংখ্যানুপাতিক নির্বাচনের দাবি জানান। তিনি বলেন, আনুপাতিক হারে নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হওয়া সম্ভব। ভোট হবে দলীয় প্রতীকে। যে দল যত ভাগ ভোট পাবে, তারা শতকরা তত ভাগ এমপি পাবে। এই ব্যবস্থায় কারচুপি করা যায় না তাই আওয়ামী লীগ ও বিএনপি আনুপাতিক হারে নির্বাচন চায় না।’
নির্বাচন কমিশনের প্রয়োজনীয় ক্ষমতা নেই উল্লেখ করে চুন্নু বলেন, ‘আইনে লেখা আছে নির্বাচনকালীন সময়ে নির্বাচনসংশ্লিষ্ট সকলে নির্বাচন কমিশনের কথা মানতে বাধ্য। কিন্তু নির্বাচন কমিশনের কথা না শুনলে কী হবে তা লেখা নেই। তাই নির্বাচন কমিশন কোনো ব্যবস্থা নিতে পারে না।’
শেখ রুনার সঙ্গে অর্ধশতাধিক বিভিন্ন পেশাজীবী নেতা জাপায় যোগ দিয়েছেন। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন মো. রুহুল আমিন, মো. নজরুল ইসলাম, মো. ইয়াসির আরাফাত, মো. তামিম বীন সিদ্দিক, মো. অসিন, মো. মিজানুর রহমান। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন জাপা চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা মো. খলিলুর রহমান খলিল, ভাইস চেয়ারম্যান মো. জসীম উদ্দিন ভূঁইয়া, সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য হুমায়ুন খান প্রমুখ।
গোলাম মোহাম্মদ কাদেরের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টিতে আনুষ্ঠানিকভাবে যোগ দিয়েছেন ছাত্রদল ও জাসাসের সাবেক নেত্রী শেখ রুনা। ছাত্রজীবনে খুলনা মহিলা কলেজ ছাত্রদলের এজিএস ছিলেন তিনি, পরে ইডেন কলেজে পড়াকালীন কলেজ ছাত্রদলের আহ্বায়ক ছিলেন। সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত থাকার ফলে বিশ্ববিদ্যালয় জীবন শেষে জাসাসের কেন্দ্রীয় কমিটির নাট্যবিষয়ক সম্পাদকের দায়িত্বও পালন করেছেন।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর বনানীর জাপা চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে জাপায় যোগ দেন তিনি। তবে গত জাতীয় নির্বাচনের আগে থেকে জাপার বিভিন্ন অনুষ্ঠানে নিয়মিত ছিলেন এই প্রযোজক, নাট্য পরিচালক এবং অভিনেত্রী। তাঁকে জাপায় বরণ করে নেন দলের মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু।
জাপায় যোগদানের বিষয়ে শেখ রুনা বলেন, ‘এরশাদ সাহেব এবং জাতীয় পার্টির প্রতি আমার একটা ভালোবাসার জায়গা ছিল। আমি অনেক আগে থেকেই এই দলে যুক্ত হতে চেয়েছিলাম কিন্তু কোনো মাধ্যম পাইনি।’
বিএনপি প্রসঙ্গে শেখ রুনা বলেন, ‘বিএনপি যা মুখে বলে তা করতে পারছে না। কোনো আন্দোলনই তারা দাঁড় করাতে পারেনি। বিএনপির কথা এবং কাজের সঙ্গে কোনো মিল নেই। তাদের নেতৃত্বের মধ্যেই কোনো মিল নেই। তারা নিজেরাই নিজেদের মধ্যে দ্বিধান্বিত। বিএনপির কেউ কারও কমান্ড মানে না।’
এর আগে মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, স্বাধীনতার পর থেকে অনুষ্ঠিত ১২টি জাতীয় নির্বাচন নিয়েই প্রশ্ন উঠেছে। যারা হেরে গেছে তারাই নির্বাচনের স্বচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে। বর্তমান ব্যবস্থায় শতভাগ নির্বাচন সুষ্ঠু হওয়া সম্ভব নয় বলে জানান তিনি।
এ সময় তিনি সংখ্যানুপাতিক নির্বাচনের দাবি জানান। তিনি বলেন, আনুপাতিক হারে নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হওয়া সম্ভব। ভোট হবে দলীয় প্রতীকে। যে দল যত ভাগ ভোট পাবে, তারা শতকরা তত ভাগ এমপি পাবে। এই ব্যবস্থায় কারচুপি করা যায় না তাই আওয়ামী লীগ ও বিএনপি আনুপাতিক হারে নির্বাচন চায় না।’
নির্বাচন কমিশনের প্রয়োজনীয় ক্ষমতা নেই উল্লেখ করে চুন্নু বলেন, ‘আইনে লেখা আছে নির্বাচনকালীন সময়ে নির্বাচনসংশ্লিষ্ট সকলে নির্বাচন কমিশনের কথা মানতে বাধ্য। কিন্তু নির্বাচন কমিশনের কথা না শুনলে কী হবে তা লেখা নেই। তাই নির্বাচন কমিশন কোনো ব্যবস্থা নিতে পারে না।’
শেখ রুনার সঙ্গে অর্ধশতাধিক বিভিন্ন পেশাজীবী নেতা জাপায় যোগ দিয়েছেন। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন মো. রুহুল আমিন, মো. নজরুল ইসলাম, মো. ইয়াসির আরাফাত, মো. তামিম বীন সিদ্দিক, মো. অসিন, মো. মিজানুর রহমান। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন জাপা চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা মো. খলিলুর রহমান খলিল, ভাইস চেয়ারম্যান মো. জসীম উদ্দিন ভূঁইয়া, সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য হুমায়ুন খান প্রমুখ।
নতুন নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব গ্রহণকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি। জনগণের প্রত্যাশা পূরণে নতুন কমিশন কাজ করবে বলেও আশা প্রকাশ করেছে দলটি
৪ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের অপসারণ চেয়ে তাঁর নিয়োগ দেওয়া নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) প্রত্যাখ্যান করেছে জাতীয় নাগরিক কমিটি। একই সঙ্গে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের প্রাপ্ত প্রস্তাবের আলোকে নতুন আইনের অধীনে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের দাবি জানিয়েছেন তারা
৬ ঘণ্টা আগেড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
১ দিন আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
১ দিন আগে