সোনারগাঁ প্রতিনিধি
এই সরকারের অধীনে বিএনপি আপাতত কোনও নির্বাচনে দলীয়ভাবে অংশ নেবে না বলে জানিয়েছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘এই সরকারের অধীনে কোনও নির্বাচন সুষ্ঠু হতে পারে না। এরা জবরদস্তিমূলক দখলদার সরকার। নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন সম্ভব হতে পারে। সবার কাছে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন কমিশন গঠন করতে হবে। তাহলেই নির্বাচন করা সম্ভব। অন্যথায় নির্বাচন সম্ভব নয়।’
আজ শুক্রবার নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজার উপজেলার পাঁচরুখী এলাকায় বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সহ-সম্পাদক নজরুল ইসলাম আজাদের বাবার কুলখানিতে যোগ দিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।
নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন নির্বাচনের বিষয়ে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন নির্বাচন নিয়ে এখনও সিদ্ধান্ত হয়নি। তবে স্থানীয় সরকারের কোনও নির্বাচনে বিএনপি আপাতত দলীয়ভাবে অংশ নেবে না বলে সিদ্ধান্ত হয়েছে।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘দেশে গণতন্ত্রের লেশমাত্র অবশিষ্ট নেই। ফ্যাসিবাদ সরকারের অধীনে দেশ পরিচালিত হচ্ছে। বিএনপিসহ বিরোধীদলগুলো কার্যক্রম পরিচালনার জন্য কোনও স্পেস পাচ্ছে না। শুধু বিএনপি নয়, সব রাজনৈতিক দল একটি দুর্বিষহ সংকটের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। খালেদা জিয়াকে অন্যায়ভাবে সরকার গৃহবন্দি করে রেখেছ। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান আট হাজার মাইল দূর থেকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন। তার নেতৃত্বে বিএনপি আগের চেয়ে অনেক বেশি সুসংগঠিত হয়েছে। বিএনপির অঙ্গসংগঠনসহ সারাদেশে জেলা বিএনপি সংগঠিত হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকার সব নির্বাচন তাঁদের মতো করে পরিচালনা করেছে। নির্বাচন কমিশনকে নিয়ন্ত্রণ রেখে একটি তোষণমূলক প্রতিষ্ঠানে পরিণত করেছে। যে কারণে দেশে-বিদেশে নির্বাচন গ্রহণযোগ্য হয়নি। দেশ ও বিদেশে একটি প্রহসনের নির্বাচন হয়েছে।’
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, ‘বিএনপি কখনোই অদৃশ্য শক্তির বলে ক্ষমতায় আসেনি। যতবার ক্ষমতায় এসেছে, জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়ে ক্ষমতায় এসেছে। বর্তমান সরকার অদৃশ্য শক্তির সহায়তায় আগের রাতে ভোটবাক্স ভরে ক্ষমতা দখল করে বসে আছে।’
এ সময় উপস্থিত ছিলেন-বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আমানউল্লাহ আমান, স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলুসহ স্থানীয় নেতৃবৃন্দ।
এই সরকারের অধীনে বিএনপি আপাতত কোনও নির্বাচনে দলীয়ভাবে অংশ নেবে না বলে জানিয়েছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘এই সরকারের অধীনে কোনও নির্বাচন সুষ্ঠু হতে পারে না। এরা জবরদস্তিমূলক দখলদার সরকার। নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন সম্ভব হতে পারে। সবার কাছে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন কমিশন গঠন করতে হবে। তাহলেই নির্বাচন করা সম্ভব। অন্যথায় নির্বাচন সম্ভব নয়।’
আজ শুক্রবার নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজার উপজেলার পাঁচরুখী এলাকায় বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সহ-সম্পাদক নজরুল ইসলাম আজাদের বাবার কুলখানিতে যোগ দিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।
নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন নির্বাচনের বিষয়ে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন নির্বাচন নিয়ে এখনও সিদ্ধান্ত হয়নি। তবে স্থানীয় সরকারের কোনও নির্বাচনে বিএনপি আপাতত দলীয়ভাবে অংশ নেবে না বলে সিদ্ধান্ত হয়েছে।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘দেশে গণতন্ত্রের লেশমাত্র অবশিষ্ট নেই। ফ্যাসিবাদ সরকারের অধীনে দেশ পরিচালিত হচ্ছে। বিএনপিসহ বিরোধীদলগুলো কার্যক্রম পরিচালনার জন্য কোনও স্পেস পাচ্ছে না। শুধু বিএনপি নয়, সব রাজনৈতিক দল একটি দুর্বিষহ সংকটের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। খালেদা জিয়াকে অন্যায়ভাবে সরকার গৃহবন্দি করে রেখেছ। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান আট হাজার মাইল দূর থেকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন। তার নেতৃত্বে বিএনপি আগের চেয়ে অনেক বেশি সুসংগঠিত হয়েছে। বিএনপির অঙ্গসংগঠনসহ সারাদেশে জেলা বিএনপি সংগঠিত হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকার সব নির্বাচন তাঁদের মতো করে পরিচালনা করেছে। নির্বাচন কমিশনকে নিয়ন্ত্রণ রেখে একটি তোষণমূলক প্রতিষ্ঠানে পরিণত করেছে। যে কারণে দেশে-বিদেশে নির্বাচন গ্রহণযোগ্য হয়নি। দেশ ও বিদেশে একটি প্রহসনের নির্বাচন হয়েছে।’
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, ‘বিএনপি কখনোই অদৃশ্য শক্তির বলে ক্ষমতায় আসেনি। যতবার ক্ষমতায় এসেছে, জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়ে ক্ষমতায় এসেছে। বর্তমান সরকার অদৃশ্য শক্তির সহায়তায় আগের রাতে ভোটবাক্স ভরে ক্ষমতা দখল করে বসে আছে।’
এ সময় উপস্থিত ছিলেন-বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আমানউল্লাহ আমান, স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলুসহ স্থানীয় নেতৃবৃন্দ।
নতুন নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব গ্রহণকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি। জনগণের প্রত্যাশা পূরণে নতুন কমিশন কাজ করবে বলেও আশা প্রকাশ করেছে দলটি
১ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের অপসারণ চেয়ে তাঁর নিয়োগ দেওয়া নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) প্রত্যাখ্যান করেছে জাতীয় নাগরিক কমিটি। একই সঙ্গে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের প্রাপ্ত প্রস্তাবের আলোকে নতুন আইনের অধীনে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের দাবি জানিয়েছেন তারা
৩ ঘণ্টা আগেড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
১ দিন আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
১ দিন আগে