নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দুপুর গড়িয়ে বিকেল। রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে কয়েক হাজার নেতা-কর্মী। চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে তাঁরা এখানে সমবেত হয়েছেন। মঞ্চে আসেন সমাবেশের প্রধান অতিথি দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। বক্তব্যের শুরুতেই তিনি নেতা-কর্মীদের খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার কথা জানান।
কান্নাজড়িত কণ্ঠে ফখরুল বলেন, ‘ম্যাডাম অত্যন্ত অসুস্থ। যে নেত্রী সব সময় অত্যন্ত শক্ত মনে জোর নিয়ে সমস্ত প্রতিকূলতা কাটিয়ে ওঠেন, যিনি পাঁচ বছর বন্দী থাকার সময়ও কোনো দিন তাঁর চোখে পানি দেখিনি, গতকাল তাঁকে অত্যন্ত অসুস্থ দেখেছি। আমার প্রথমবারের মতো মনে হয়েছে যে, সত্যি আমাদের মাতা, আমাদের নেত্রী, আমাদের ম্যাডাম অনেক অনেক বেশি অসুস্থ।’
আজ রোববার বিকেলে রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এক সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ফখরুল এসব কথা বলেন। খালেদা জিয়ার মুক্তি ও বিদেশে উন্নত চিকিৎসার দাবিতে ঢাকা মহানগর (উত্তর ও দক্ষিণ) বিএনপি এই সমাবেশের আয়োজন করে।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘গতকাল (শনিবার) আমি তাঁকে (খালেদা জিয়া) দেখতে হাসপাতালে গিয়েছিলাম। হাসপাতালের চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা বলেছি। তাঁরা বলেছেন যে আপনাদের (বিএনপি) যদি কিছু করার থাকে, করেন। দেশনেত্রীর শারীরিক অবস্থা ভালো নয়।’
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, ‘খালেদা জিয়া এত অসুস্থ, তাঁর চিকিৎসকেরা বলছেন, অবিলম্বে যদি বিদেশে তাঁর চিকিৎসা না দেওয়া হয়, তাহলে তাঁকে বাঁচানো দুষ্কর হয়ে যাবে।’
এ সময় সরকারের উদ্দেশে ফখরুল বলেন, ‘আমরা দেশের মানুষকে সঙ্গে নিয়ে বলতে চাই—দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে অবিলম্বে মুক্তি দিয়ে তাঁকে চিকিৎসার জন্য উন্নত চিকিৎসাকেন্দ্রে পাঠানোর ব্যবস্থা করুন। তাঁর (খালেদা জিয়া) যদি কোনো ক্ষতি হয়, শুধু নেত্রীর ক্ষতি হবে না, তাঁর পরিবারের ক্ষতি হবে না। বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ক্ষতি হবে।’
দুপুর গড়িয়ে বিকেল। রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে কয়েক হাজার নেতা-কর্মী। চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে তাঁরা এখানে সমবেত হয়েছেন। মঞ্চে আসেন সমাবেশের প্রধান অতিথি দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। বক্তব্যের শুরুতেই তিনি নেতা-কর্মীদের খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার কথা জানান।
কান্নাজড়িত কণ্ঠে ফখরুল বলেন, ‘ম্যাডাম অত্যন্ত অসুস্থ। যে নেত্রী সব সময় অত্যন্ত শক্ত মনে জোর নিয়ে সমস্ত প্রতিকূলতা কাটিয়ে ওঠেন, যিনি পাঁচ বছর বন্দী থাকার সময়ও কোনো দিন তাঁর চোখে পানি দেখিনি, গতকাল তাঁকে অত্যন্ত অসুস্থ দেখেছি। আমার প্রথমবারের মতো মনে হয়েছে যে, সত্যি আমাদের মাতা, আমাদের নেত্রী, আমাদের ম্যাডাম অনেক অনেক বেশি অসুস্থ।’
আজ রোববার বিকেলে রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এক সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ফখরুল এসব কথা বলেন। খালেদা জিয়ার মুক্তি ও বিদেশে উন্নত চিকিৎসার দাবিতে ঢাকা মহানগর (উত্তর ও দক্ষিণ) বিএনপি এই সমাবেশের আয়োজন করে।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘গতকাল (শনিবার) আমি তাঁকে (খালেদা জিয়া) দেখতে হাসপাতালে গিয়েছিলাম। হাসপাতালের চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা বলেছি। তাঁরা বলেছেন যে আপনাদের (বিএনপি) যদি কিছু করার থাকে, করেন। দেশনেত্রীর শারীরিক অবস্থা ভালো নয়।’
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, ‘খালেদা জিয়া এত অসুস্থ, তাঁর চিকিৎসকেরা বলছেন, অবিলম্বে যদি বিদেশে তাঁর চিকিৎসা না দেওয়া হয়, তাহলে তাঁকে বাঁচানো দুষ্কর হয়ে যাবে।’
এ সময় সরকারের উদ্দেশে ফখরুল বলেন, ‘আমরা দেশের মানুষকে সঙ্গে নিয়ে বলতে চাই—দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে অবিলম্বে মুক্তি দিয়ে তাঁকে চিকিৎসার জন্য উন্নত চিকিৎসাকেন্দ্রে পাঠানোর ব্যবস্থা করুন। তাঁর (খালেদা জিয়া) যদি কোনো ক্ষতি হয়, শুধু নেত্রীর ক্ষতি হবে না, তাঁর পরিবারের ক্ষতি হবে না। বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ক্ষতি হবে।’
ড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
১৯ ঘণ্টা আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
১ দিন আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
১ দিন আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
২ দিন আগে