শিপুল ইসলাম, রংপুর
একটি জাতীয় দৈনিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে জাতীয় পার্টির নেতা মশিউর রহমান রাঙ্গা বলেছেন, তিনি শুনেছেন, ভিসা নিষেধাজ্ঞার তালিকায় তাঁর নাম রয়েছে। এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপক আলোচনা–সমালোচনা এবং ট্রল হচ্ছে। তবে আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেছেন, ভিসা নিষেধাজ্ঞার মধ্যে তিনি নেই। কেউ হয়তো বদমায়েশি করে এসব খবর রটিয়েছে।
মশিউর রহমান রাঙ্গা জাতীয় পার্টির সাবেক মহাসচিব ও বিরোধী দলের চিফ হুইপ। একটি পত্রিকায় দেওয়া ওই সাক্ষাৎকারের বিষয়ে সোমবার (২৫ সেপ্টেম্বর) রাত ১১টার দিকে মোবাইল ফোনে তাঁর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘ভিসা নিষেধাজ্ঞার আমি কোনো চিঠিপত্র পাইনি। আমি যতো দূর জানি, ভিসা নিষেধাজ্ঞার মধ্যে আমি নেই। কেউ হয়তো এটা বদমাশি করে ছাপায় দিছে ফেসবুকে।’
যদি ভিসা নিষেধাজ্ঞার আওতায় পড়েন— এমন সম্ভাবনার বিষয়ে মশিউর রহমান রাঙ্গা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এটা তাদের (যুক্তরাষ্ট্র) রাষ্ট্রীয় নীতির ব্যাপার। যদি এটা তাদের রাষ্ট্র থেকে হয়ে থাকে তাতে কারও কিছু করার নাই। আমেরিকায় আমার ছেলে নেই, মেয়ে নেই যে যেতেই হবে। আমরা ডলার নিয়ে যাই ওখানে খরচ করতে। ডলার নিয়ে আসি না। আমেরিকা ভিসা না দিবে, প্যারিসে যাব, ইন্ডিয়া যাব, ইন্ডিয়া না দিলে বাংলাদেশে থাকব, গ্রামে দেখতে যাব।’
আমেরিকার পাঁচ বছরের ভিসা এখনো লাগা আছে— জানিয়ে রাঙ্গা বলেন, ‘আমার এখনো আমেরিকান ভিসা পাঁচ বছরের লাগানো আছে। সেটাও তাঁরা ক্যানসেল করে নাই। ক্যানসেল করলে তো চিঠি দিবে আমাকে, তাও দেয়নি। টাকা দিয়ে ভিসা করছি, মাংনা তো আর দেয়নি! সেটা তো এখনো আছে, বাতিল করেনি। টেলিফোনেও তো বলেনি যে যেতে পারবেন না, যাওয়া হবে না। এগুলো ফাজলামো।’
জাতীয় পার্টির পার্টির এ নেতা আরও বলেন, ‘ভিসা নিষেধাজ্ঞা দিলেই কী আর না দিলেই কী। তাতে আমার কী যায় আসে! ওখানে আমার বিজনেস বা ফ্যাক্টরি আছে— তাও তো না। আর এমন না যে আমার চরিত্র ভালো না সে জন্য দিছে। আমি শিওর আমাকে ভিসা নিষেধাজ্ঞা দেয়নি।’
সোমবার একটি জাতীয় দৈনিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে মশিউর রহমান রাঙ্গা বলেছেন, ‘শুনেছি আমাকেও ভিসা নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে। বিষয়টি নিয়ে আমি অখুশি না। আমার আমেরিকার দশ বছরের ভিসা আছে। গত পাঁচ বছরেও আমেরিকা যাইনি। আমার এখন যাওয়ার কোনো ইচ্ছাও নেই, সুযোগও নাই। সামনে নির্বাচন।’
একটি জাতীয় দৈনিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে জাতীয় পার্টির নেতা মশিউর রহমান রাঙ্গা বলেছেন, তিনি শুনেছেন, ভিসা নিষেধাজ্ঞার তালিকায় তাঁর নাম রয়েছে। এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপক আলোচনা–সমালোচনা এবং ট্রল হচ্ছে। তবে আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেছেন, ভিসা নিষেধাজ্ঞার মধ্যে তিনি নেই। কেউ হয়তো বদমায়েশি করে এসব খবর রটিয়েছে।
মশিউর রহমান রাঙ্গা জাতীয় পার্টির সাবেক মহাসচিব ও বিরোধী দলের চিফ হুইপ। একটি পত্রিকায় দেওয়া ওই সাক্ষাৎকারের বিষয়ে সোমবার (২৫ সেপ্টেম্বর) রাত ১১টার দিকে মোবাইল ফোনে তাঁর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘ভিসা নিষেধাজ্ঞার আমি কোনো চিঠিপত্র পাইনি। আমি যতো দূর জানি, ভিসা নিষেধাজ্ঞার মধ্যে আমি নেই। কেউ হয়তো এটা বদমাশি করে ছাপায় দিছে ফেসবুকে।’
যদি ভিসা নিষেধাজ্ঞার আওতায় পড়েন— এমন সম্ভাবনার বিষয়ে মশিউর রহমান রাঙ্গা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এটা তাদের (যুক্তরাষ্ট্র) রাষ্ট্রীয় নীতির ব্যাপার। যদি এটা তাদের রাষ্ট্র থেকে হয়ে থাকে তাতে কারও কিছু করার নাই। আমেরিকায় আমার ছেলে নেই, মেয়ে নেই যে যেতেই হবে। আমরা ডলার নিয়ে যাই ওখানে খরচ করতে। ডলার নিয়ে আসি না। আমেরিকা ভিসা না দিবে, প্যারিসে যাব, ইন্ডিয়া যাব, ইন্ডিয়া না দিলে বাংলাদেশে থাকব, গ্রামে দেখতে যাব।’
আমেরিকার পাঁচ বছরের ভিসা এখনো লাগা আছে— জানিয়ে রাঙ্গা বলেন, ‘আমার এখনো আমেরিকান ভিসা পাঁচ বছরের লাগানো আছে। সেটাও তাঁরা ক্যানসেল করে নাই। ক্যানসেল করলে তো চিঠি দিবে আমাকে, তাও দেয়নি। টাকা দিয়ে ভিসা করছি, মাংনা তো আর দেয়নি! সেটা তো এখনো আছে, বাতিল করেনি। টেলিফোনেও তো বলেনি যে যেতে পারবেন না, যাওয়া হবে না। এগুলো ফাজলামো।’
জাতীয় পার্টির পার্টির এ নেতা আরও বলেন, ‘ভিসা নিষেধাজ্ঞা দিলেই কী আর না দিলেই কী। তাতে আমার কী যায় আসে! ওখানে আমার বিজনেস বা ফ্যাক্টরি আছে— তাও তো না। আর এমন না যে আমার চরিত্র ভালো না সে জন্য দিছে। আমি শিওর আমাকে ভিসা নিষেধাজ্ঞা দেয়নি।’
সোমবার একটি জাতীয় দৈনিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে মশিউর রহমান রাঙ্গা বলেছেন, ‘শুনেছি আমাকেও ভিসা নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে। বিষয়টি নিয়ে আমি অখুশি না। আমার আমেরিকার দশ বছরের ভিসা আছে। গত পাঁচ বছরেও আমেরিকা যাইনি। আমার এখন যাওয়ার কোনো ইচ্ছাও নেই, সুযোগও নাই। সামনে নির্বাচন।’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সেলিমা রহমান বলেছেন, আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং আওয়ামী লীগের অন্য নেতাকর্মীরা ভারত ও অন্য দেশে অবস্থান করে বাংলাদেশে বিশৃঙ্খলা তৈরি করে অস্থিতিশীলতা তৈরির চেষ্টা করছে।
১ ঘণ্টা আগেনতুন নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব গ্রহণকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি। জনগণের প্রত্যাশা পূরণে নতুন কমিশন কাজ করবে বলেও আশা প্রকাশ করেছে দলটি
২১ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের অপসারণ চেয়ে তাঁর নিয়োগ দেওয়া নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) প্রত্যাখ্যান করেছে জাতীয় নাগরিক কমিটি। একই সঙ্গে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের প্রাপ্ত প্রস্তাবের আলোকে নতুন আইনের অধীনে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের দাবি জানিয়েছেন তারা
১ দিন আগেড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
২ দিন আগে