নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ধীরে ধীরে নির্বাচন কমিশন ত্রুটিমুক্ত হবে মন্তব্য করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, স্বাধীন নির্বাচন কমিশন গঠনের এই প্রক্রিয়া অনেক গণতান্ত্রিক। সময়ের সঙ্গে আরও শুদ্ধ হবে, ত্রুটিমুক্ত হবে। আজ রোববার রাজধানীর বনানীর সেতু ভবনে সেতু কর্তৃপক্ষের বোর্ড সভা শেষে তিনি এ মন্তব্য করেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, নির্বাচন কমিশনের স্বাধীনতার জন্য আইন করে স্বাধীন ও নিরপেক্ষ সংস্থা করতে আইন পাস করেছে শেখ হাসিনার সরকার। এই সরকারের আমলে নির্বাচন কমিশন অনেক স্বাধীন।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘দেশে সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন হবে। আমাদের যে চলমান সরকার রয়েছে, তারা সে সময় ‘রুটিন ওয়ার্ক’ করবে। তবে মেজর ডিসিশন নিতে পারবে না। নির্বাচনে যেসব মন্ত্রণালয়-দপ্তর সংশ্লিষ্ট রয়েছে, সেসব নির্বাচন কমিশনের অধীনে থাকবে।’
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পার্টিজান সরকার মন্তব্য করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমাদের দেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের যে বৈশিষ্ট্য ছিল, সেটা ২০০৭ সালে নষ্ট হয়েছে। অস্বাভাবিক তত্ত্বাবধায়ক সরকার ৩ মাসের কথা বলে ২ বছর ক্ষমতায় ছিল। এ ধরনের তত্ত্বাবধায়ক সরকার কাম্য ছিল না। জনগণ তখন চায়নি।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপির নিরপেক্ষতার সংজ্ঞা হচ্ছে ২০০১ সালে আর ২০০৭ সালে দেশে যে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছিল, তেমন একটা তত্ত্বাবধায়ক সরকার। বিএনপি ভাবছে, এমন একটা বায়াসড তত্ত্বাবধায়ক সরকার এলে তাদেরকে জিতিয়ে দিতে পারবে।
তিনি বলেন, এখানে নির্বাচন কমিশন আছে। তারা যথেষ্ট স্বাধীন ও নিরপেক্ষ। তাদের নিরপেক্ষতা অবলম্বনের যথেষ্ট ক্ষমতা আছে।
নির্বাচনে আসা বিএনপির গণতান্ত্রিক অধিকার জানিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, নির্বাচনে আসা বিএনপির অধিকার। সরকার দয়া করে সুযোগ দিচ্ছে এমন নয়। তারা নির্বাচনে থাকবে, এটা গণতান্ত্রিক অধিকার। আওয়ামী লীগ দয়া করে তাদের আনবে, এটা তো হতে পারে না।
ঢাকায় নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের সঙ্গে বৈঠকের বিষয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমি পিটার হাসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করার সময় তাঁকে তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে জিজ্ঞাসা করলে তিনি আমাকে বলেন, উই ডোন্ট কেয়ার অ্যাবাউট কেয়ারটেকার গভর্নমেন্ট। যুক্তরাষ্ট্র একটা সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন চায়।’
২০০৭ সালের ৭ মে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনাকে গ্রেপ্তার প্রসঙ্গে ওবায়দুল কাদের বলেন, ওয়ান-ইলেভেনে সরকার তখনকার বিরোধীদলীয় নেতা ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনাকে গ্রেপ্তার করে। বিদেশ থেকে তিনি যেন না আসতে পারেন, পল্টন থানায় মামলা দিয়ে আসার পথে বিঘ্ন সৃষ্টি করে। মামলা দিয়েও হুলিয়া জারি করা হয়। নেত্রীকে আটকানোর জন্য, তিনি যেন না আসেন, সে জন্য এটা করা হয়েছিল।
ধীরে ধীরে নির্বাচন কমিশন ত্রুটিমুক্ত হবে মন্তব্য করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, স্বাধীন নির্বাচন কমিশন গঠনের এই প্রক্রিয়া অনেক গণতান্ত্রিক। সময়ের সঙ্গে আরও শুদ্ধ হবে, ত্রুটিমুক্ত হবে। আজ রোববার রাজধানীর বনানীর সেতু ভবনে সেতু কর্তৃপক্ষের বোর্ড সভা শেষে তিনি এ মন্তব্য করেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, নির্বাচন কমিশনের স্বাধীনতার জন্য আইন করে স্বাধীন ও নিরপেক্ষ সংস্থা করতে আইন পাস করেছে শেখ হাসিনার সরকার। এই সরকারের আমলে নির্বাচন কমিশন অনেক স্বাধীন।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘দেশে সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন হবে। আমাদের যে চলমান সরকার রয়েছে, তারা সে সময় ‘রুটিন ওয়ার্ক’ করবে। তবে মেজর ডিসিশন নিতে পারবে না। নির্বাচনে যেসব মন্ত্রণালয়-দপ্তর সংশ্লিষ্ট রয়েছে, সেসব নির্বাচন কমিশনের অধীনে থাকবে।’
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পার্টিজান সরকার মন্তব্য করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমাদের দেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের যে বৈশিষ্ট্য ছিল, সেটা ২০০৭ সালে নষ্ট হয়েছে। অস্বাভাবিক তত্ত্বাবধায়ক সরকার ৩ মাসের কথা বলে ২ বছর ক্ষমতায় ছিল। এ ধরনের তত্ত্বাবধায়ক সরকার কাম্য ছিল না। জনগণ তখন চায়নি।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপির নিরপেক্ষতার সংজ্ঞা হচ্ছে ২০০১ সালে আর ২০০৭ সালে দেশে যে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছিল, তেমন একটা তত্ত্বাবধায়ক সরকার। বিএনপি ভাবছে, এমন একটা বায়াসড তত্ত্বাবধায়ক সরকার এলে তাদেরকে জিতিয়ে দিতে পারবে।
তিনি বলেন, এখানে নির্বাচন কমিশন আছে। তারা যথেষ্ট স্বাধীন ও নিরপেক্ষ। তাদের নিরপেক্ষতা অবলম্বনের যথেষ্ট ক্ষমতা আছে।
নির্বাচনে আসা বিএনপির গণতান্ত্রিক অধিকার জানিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, নির্বাচনে আসা বিএনপির অধিকার। সরকার দয়া করে সুযোগ দিচ্ছে এমন নয়। তারা নির্বাচনে থাকবে, এটা গণতান্ত্রিক অধিকার। আওয়ামী লীগ দয়া করে তাদের আনবে, এটা তো হতে পারে না।
ঢাকায় নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের সঙ্গে বৈঠকের বিষয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমি পিটার হাসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করার সময় তাঁকে তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে জিজ্ঞাসা করলে তিনি আমাকে বলেন, উই ডোন্ট কেয়ার অ্যাবাউট কেয়ারটেকার গভর্নমেন্ট। যুক্তরাষ্ট্র একটা সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন চায়।’
২০০৭ সালের ৭ মে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনাকে গ্রেপ্তার প্রসঙ্গে ওবায়দুল কাদের বলেন, ওয়ান-ইলেভেনে সরকার তখনকার বিরোধীদলীয় নেতা ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনাকে গ্রেপ্তার করে। বিদেশ থেকে তিনি যেন না আসতে পারেন, পল্টন থানায় মামলা দিয়ে আসার পথে বিঘ্ন সৃষ্টি করে। মামলা দিয়েও হুলিয়া জারি করা হয়। নেত্রীকে আটকানোর জন্য, তিনি যেন না আসেন, সে জন্য এটা করা হয়েছিল।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সেলিমা রহমান বলেছেন, আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং আওয়ামী লীগের অন্য নেতাকর্মীরা ভারত ও অন্য দেশে অবস্থান করে বাংলাদেশে বিশৃঙ্খলা তৈরি করে অস্থিতিশীলতা তৈরির চেষ্টা করছে।
১ ঘণ্টা আগেনতুন নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব গ্রহণকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি। জনগণের প্রত্যাশা পূরণে নতুন কমিশন কাজ করবে বলেও আশা প্রকাশ করেছে দলটি
২১ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের অপসারণ চেয়ে তাঁর নিয়োগ দেওয়া নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) প্রত্যাখ্যান করেছে জাতীয় নাগরিক কমিটি। একই সঙ্গে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের প্রাপ্ত প্রস্তাবের আলোকে নতুন আইনের অধীনে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের দাবি জানিয়েছেন তারা
১ দিন আগেড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
২ দিন আগে