নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের সব সংবাদমাধ্যমকেই নবম ওয়েজবোর্ড বাস্তবায়ন করতে হবে বলে জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী হাছান মাহমুদ। আজ মঙ্গলবার জাতীয় প্রেসক্লাবে ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের (ডিইউজে) দ্বি-বার্ষিক সাধারণ সভায় মন্ত্রী এ কথা জানান।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘নবম ওয়েজ বোর্ড তেমন কেউই বাস্তবায়ন করেনি। এটা সবাকেই বাস্তবায়ন করতে হবে। যারা বাস্তবায়ন করবে না তাদের বিরুদ্ধে কি করা যায় সেটা আমরা ভেবে দেখব।’
হাছান মাহমুদ জানান, বঙ্গবন্ধু সাংবাদিকবান্ধব নেতা ছিলেন, বঙ্গবন্ধুকন্যাও সাংবাদিকবান্ধব। সাংবাদিকদের দাবি ছিল কল্যাণ ট্রাস্ট ৷ সেটা করা হয়েছে। যারা প্রেসক্লাবে বসে বা সামনে দাঁড়িয়ে সরকারের সমালোচনা করেন, তারাও কল্যাণ ট্রাস্টের সহায়তা পাচ্ছেন, পাবেনও। যেই দল মতের সাংবাদিকই হোক না কেন ট্রাস্টের সহায়তা সবাই পাবেন। কল্যাণ ট্রাস্ট আমরা সব সাংবাদিকদের জন্য করেছি। করোনায় সাংবাদিকদের ২০২০ সালে সহায়তা দেওয়া হয়েছিল, তা সব দল মতের সাংবাদিকেরা পেয়েছেন। এরপর দ্বিতীয় ঢেউ এসেছে। তৃতীয় ঢেউ যে আসবে না তা কেউ বলতে পারে না৷ প্রধানমন্ত্রী ট্রাস্টে ২০২১ সালে ১০ কোটি টাকা দিয়েছেন। এ বছরও চার কোটি টাকা এসেছে। আগামী ঈদের আগে চেষ্টা থাকবে বেশির ভাগ টাকা সাংবাদিকদের মধ্যে যারা সহায়তা পাওয়ার যোগ্য, তাদের দিয়ে দেওয়ার।
এ সময় তথ্যমন্ত্রী জানান, করোনায় সরকার যেমন সাংবাদিকদের পাশে দাঁড়িয়েছে, দল হিসেবে আওয়ামী লীগও সাংবাদিকদের পাশে দাঁড়িয়েছে। কিন্তু যারা সরকারের সমালোচনা করেন, তারা কেউ আসেনি।
সংবাদমাধ্যমে অনেক বিশৃঙ্খল ছিল উল্লেখ করে হাছান মাহমুদ বলেন, ‘আমরা সবকিছু শৃঙ্খলার মধ্যে আনার চেষ্টা করছি। বিজ্ঞাপনের টাকা বিদেশে চলে যেত। আমরা সেটা বন্ধ করেছি।’
সভায় সাংবাদিক নেতারা গণমাধ্যমকর্মী আইন উদ্বেগ প্রকাশ করেন। এ বিষয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘গণমাধ্যমকর্মী আইন নিয়ে ভুল বোঝাবুঝির সৃষ্টি হয়েছে। সংসদীয় কমিটিতে যাওয়ার পর এটা পরিবর্তন পরিমার্জন সবই করা যাবে ৷ সাংবাদিকদের স্বার্থ সুরক্ষা হয় সেভাবেই আইনটি করা হবে ৷ এটা নিয়ে ভুল-বোঝাবুঝির সুযোগ নেই।’
সভায় সাংবাদিকদের দাবি তুলে ধরে ডিএফইউজের সভাপতি ওমর ফারুক বলেন, ‘আমাদের প্রথম দাবি হচ্ছে সাংবাদিকদের ন্যায্য পাওয়া। ১৯৬১ সালে প্রথম ওয়েজ বোর্ড থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত দুটো গ্র্যাচুইটি ছিল, ২০১৯ সালে নবম ওয়েজ বোর্ডে সেটা কেটে একটি করা হয়। আমি অনুরোধ করব, সাপ্লিমেন্টারি গেজেট দিয়ে এটি সংশোধন করা হোক।’
দ্বিতীয় দাবি হিসেবে সাংবাদিকদের স্বার্থ পরিপন্থী গণমাধ্যমকর্মী আইন না করার কথা উল্লেখ করেন এই সাংবাদিক নেতা। এ সময় তিনি যেসব প্রতিষ্ঠান সাংবাদিকদের ন্যায্য পাওনা দিচ্ছে না তাদের সমস্ত সুযোগ-সুবিধা বাতিল করাও দাবি জানান। সাংবাদিকদের দাবি আদায়ের প্রয়োজনে প্রেসক্লাবের সামনের রাস্তা বন্ধ করে দেওয়ারও হুঁশিয়ারি দেন তিনি।
সভায় ডিইউজে সভাপতি কুদ্দুস আফ্রাদ জানান, তাদের কমিটি দায়িত্ব নেওয়ার পরেই কোভিড মহামারি শুরু হয়। সে সময় তারা সাধ্যমতো চেষ্টা করেছেন সাংবাদিকদের পাশে দাঁড়াতে।
তথ্যমন্ত্রীর উদ্দেশ্যে আফ্রাদ বলেন, ‘সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টকে আরও সমৃদ্ধ করতে আমরা অনুরোধ করব। কল্যাণ ট্রাস্ট থেকে আমরা যেমন নেব, আমরা সেখানে ডোনেটও করতে চাই।’
সভায় সাংবাদিক নেতা এবং বিভিন্ন গণমাধ্যমে কর্মরত সাংবাদিকেরা উপস্থিত ছিলেন।
দেশের সব সংবাদমাধ্যমকেই নবম ওয়েজবোর্ড বাস্তবায়ন করতে হবে বলে জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী হাছান মাহমুদ। আজ মঙ্গলবার জাতীয় প্রেসক্লাবে ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের (ডিইউজে) দ্বি-বার্ষিক সাধারণ সভায় মন্ত্রী এ কথা জানান।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘নবম ওয়েজ বোর্ড তেমন কেউই বাস্তবায়ন করেনি। এটা সবাকেই বাস্তবায়ন করতে হবে। যারা বাস্তবায়ন করবে না তাদের বিরুদ্ধে কি করা যায় সেটা আমরা ভেবে দেখব।’
হাছান মাহমুদ জানান, বঙ্গবন্ধু সাংবাদিকবান্ধব নেতা ছিলেন, বঙ্গবন্ধুকন্যাও সাংবাদিকবান্ধব। সাংবাদিকদের দাবি ছিল কল্যাণ ট্রাস্ট ৷ সেটা করা হয়েছে। যারা প্রেসক্লাবে বসে বা সামনে দাঁড়িয়ে সরকারের সমালোচনা করেন, তারাও কল্যাণ ট্রাস্টের সহায়তা পাচ্ছেন, পাবেনও। যেই দল মতের সাংবাদিকই হোক না কেন ট্রাস্টের সহায়তা সবাই পাবেন। কল্যাণ ট্রাস্ট আমরা সব সাংবাদিকদের জন্য করেছি। করোনায় সাংবাদিকদের ২০২০ সালে সহায়তা দেওয়া হয়েছিল, তা সব দল মতের সাংবাদিকেরা পেয়েছেন। এরপর দ্বিতীয় ঢেউ এসেছে। তৃতীয় ঢেউ যে আসবে না তা কেউ বলতে পারে না৷ প্রধানমন্ত্রী ট্রাস্টে ২০২১ সালে ১০ কোটি টাকা দিয়েছেন। এ বছরও চার কোটি টাকা এসেছে। আগামী ঈদের আগে চেষ্টা থাকবে বেশির ভাগ টাকা সাংবাদিকদের মধ্যে যারা সহায়তা পাওয়ার যোগ্য, তাদের দিয়ে দেওয়ার।
এ সময় তথ্যমন্ত্রী জানান, করোনায় সরকার যেমন সাংবাদিকদের পাশে দাঁড়িয়েছে, দল হিসেবে আওয়ামী লীগও সাংবাদিকদের পাশে দাঁড়িয়েছে। কিন্তু যারা সরকারের সমালোচনা করেন, তারা কেউ আসেনি।
সংবাদমাধ্যমে অনেক বিশৃঙ্খল ছিল উল্লেখ করে হাছান মাহমুদ বলেন, ‘আমরা সবকিছু শৃঙ্খলার মধ্যে আনার চেষ্টা করছি। বিজ্ঞাপনের টাকা বিদেশে চলে যেত। আমরা সেটা বন্ধ করেছি।’
সভায় সাংবাদিক নেতারা গণমাধ্যমকর্মী আইন উদ্বেগ প্রকাশ করেন। এ বিষয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘গণমাধ্যমকর্মী আইন নিয়ে ভুল বোঝাবুঝির সৃষ্টি হয়েছে। সংসদীয় কমিটিতে যাওয়ার পর এটা পরিবর্তন পরিমার্জন সবই করা যাবে ৷ সাংবাদিকদের স্বার্থ সুরক্ষা হয় সেভাবেই আইনটি করা হবে ৷ এটা নিয়ে ভুল-বোঝাবুঝির সুযোগ নেই।’
সভায় সাংবাদিকদের দাবি তুলে ধরে ডিএফইউজের সভাপতি ওমর ফারুক বলেন, ‘আমাদের প্রথম দাবি হচ্ছে সাংবাদিকদের ন্যায্য পাওয়া। ১৯৬১ সালে প্রথম ওয়েজ বোর্ড থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত দুটো গ্র্যাচুইটি ছিল, ২০১৯ সালে নবম ওয়েজ বোর্ডে সেটা কেটে একটি করা হয়। আমি অনুরোধ করব, সাপ্লিমেন্টারি গেজেট দিয়ে এটি সংশোধন করা হোক।’
দ্বিতীয় দাবি হিসেবে সাংবাদিকদের স্বার্থ পরিপন্থী গণমাধ্যমকর্মী আইন না করার কথা উল্লেখ করেন এই সাংবাদিক নেতা। এ সময় তিনি যেসব প্রতিষ্ঠান সাংবাদিকদের ন্যায্য পাওনা দিচ্ছে না তাদের সমস্ত সুযোগ-সুবিধা বাতিল করাও দাবি জানান। সাংবাদিকদের দাবি আদায়ের প্রয়োজনে প্রেসক্লাবের সামনের রাস্তা বন্ধ করে দেওয়ারও হুঁশিয়ারি দেন তিনি।
সভায় ডিইউজে সভাপতি কুদ্দুস আফ্রাদ জানান, তাদের কমিটি দায়িত্ব নেওয়ার পরেই কোভিড মহামারি শুরু হয়। সে সময় তারা সাধ্যমতো চেষ্টা করেছেন সাংবাদিকদের পাশে দাঁড়াতে।
তথ্যমন্ত্রীর উদ্দেশ্যে আফ্রাদ বলেন, ‘সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টকে আরও সমৃদ্ধ করতে আমরা অনুরোধ করব। কল্যাণ ট্রাস্ট থেকে আমরা যেমন নেব, আমরা সেখানে ডোনেটও করতে চাই।’
সভায় সাংবাদিক নেতা এবং বিভিন্ন গণমাধ্যমে কর্মরত সাংবাদিকেরা উপস্থিত ছিলেন।
নতুন নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব গ্রহণকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি। জনগণের প্রত্যাশা পূরণে নতুন কমিশন কাজ করবে বলেও আশা প্রকাশ করেছে দলটি
৫ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের অপসারণ চেয়ে তাঁর নিয়োগ দেওয়া নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) প্রত্যাখ্যান করেছে জাতীয় নাগরিক কমিটি। একই সঙ্গে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের প্রাপ্ত প্রস্তাবের আলোকে নতুন আইনের অধীনে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের দাবি জানিয়েছেন তারা
৭ ঘণ্টা আগেড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
১ দিন আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
১ দিন আগে