নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সমাজের তথাকথিত ‘উচ্চবংশীয়’দের ছত্রচ্ছায়াতেই সারা দেশে অবাধ লুটপাট, দুর্নীতি, অর্থপাচার চলছে। এ অবস্থা থেকে মুক্তির লক্ষ্যে ঋণ খেলাপিদের তালিকা প্রকাশ, খেলাপি ঋণ আদায়, দুর্নীতি ও লুটপাটকারীদের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করে তাদের বিচারের আওতায় আনতে হবে।
আজ বুধবার বিকেলে রাজধানীর পুরানা পল্টন মোড়ে আয়োজিত সমাবেশে এ দাবি জানান বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) নেতারা। এ ছাড়া আগামী ৬ জুলাই দেশের সব উপজেলায় দুর্নীতি বিরোধী সমাবেশ, বিক্ষোভ কর্মসূচি ঘোষণা করেছে দলটি।
দলের সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স বলেন, ‘সমাজের উচ্চবংশীয়দের সঙ্গে যোগাযোগের মধ্য দিয়ে এবং তাদের ছত্রচ্ছায়াতেই অবাধ লুটপাটের ক্ষেত্র তৈরি হয়েছে এবং অবাধ লুটপাট চলছে। দুর্বৃত্তায়িত অর্থনীতি ও রাজনীতি না ভাঙতে পারলে দুর্নীতির এই ধারা অব্যাহত থাকবে।’
তিনি বলেন, ‘মাঝেমধ্যে টোটকা ওষুধ দিয়ে এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে বলে দেখানো হবে। এই সাময়িক টোটকা ওষুধ দিয়ে দুর্নীতি বন্ধ করা যাবে না।’ এ সময় লুটপাটকারী ও অর্থ-পাচারকারীদের বিশেষ ট্রাইব্যুনালে বিচার করার দাবি জানান এ সিপিবি নেতা।
প্রিন্স বলেন, ‘বাংলাদেশে অতীত ও বর্তমানে যারা রাষ্ট্র ক্ষমতায় ছিল ও আছে তারাই এই লুটপাটের ধারা তৈরি করেছে। এ অবস্থা থেকে মুক্তি পেতে বামপন্থী পথের বিকল্প নাই।’ তিনি অবিলম্বে ঋণ খেলাপিদের তালিকা প্রকাশ ও কাদের প্রশ্রয়ে এই ঋণ অনুমোদন করা হয়েছিল তার শ্বেতপত্র প্রকাশ; খেলাপি ঋণ আদায়; লুটপাটকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ ও তাঁদের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা আহ্বান জানান।
সমাবেশে অন্য নেতারা বলেন, সরকার ভারত সফর করে এসে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করছে। অথচ ভারত সফরে আমাদের দেশের স্বার্থে ঝুলে থাকা ৫৪টি নদীর পানি সমস্যা, তিস্তার পানি বণ্টন, সীমান্ত হত্যা, অসম বাণিজ্য নিয়ে কোনো সুখবর নেই। সরকার ক্ষমতায় থাকার স্বার্থে বাংলাদেশের স্বার্থ বিরোধী কোনো কর্মকাণ্ড করলে দেশবাসী তা মেনে নেবে না।
সমাবেশ থেকে আগামী ৬ জুলাই দেশের সব উপজেলা থানায় দুর্নীতি বিরোধী সমাবেশ–বিক্ষোভের কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়। সমাবেশ শেষে একটি বিক্ষোভ মিছিল পুরানা পল্টন থেকে মুক্তাঙ্গন, জিরো পয়েন্ট, জিপিও, বায়তুল মোকাররম হয়ে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এসে শেষ হয়।
সিপিবির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি শাহীন রহমানের সভাপতিত্বে সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন—দলের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ডা. সাজেদুল হক রুবেল, জলি তালুকদার, কাজী রুহুল আমিন, সাজ্জাদ জহির চন্দন, ডা. ফজলুর রহমান প্রমুখ।
সমাজের তথাকথিত ‘উচ্চবংশীয়’দের ছত্রচ্ছায়াতেই সারা দেশে অবাধ লুটপাট, দুর্নীতি, অর্থপাচার চলছে। এ অবস্থা থেকে মুক্তির লক্ষ্যে ঋণ খেলাপিদের তালিকা প্রকাশ, খেলাপি ঋণ আদায়, দুর্নীতি ও লুটপাটকারীদের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করে তাদের বিচারের আওতায় আনতে হবে।
আজ বুধবার বিকেলে রাজধানীর পুরানা পল্টন মোড়ে আয়োজিত সমাবেশে এ দাবি জানান বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) নেতারা। এ ছাড়া আগামী ৬ জুলাই দেশের সব উপজেলায় দুর্নীতি বিরোধী সমাবেশ, বিক্ষোভ কর্মসূচি ঘোষণা করেছে দলটি।
দলের সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স বলেন, ‘সমাজের উচ্চবংশীয়দের সঙ্গে যোগাযোগের মধ্য দিয়ে এবং তাদের ছত্রচ্ছায়াতেই অবাধ লুটপাটের ক্ষেত্র তৈরি হয়েছে এবং অবাধ লুটপাট চলছে। দুর্বৃত্তায়িত অর্থনীতি ও রাজনীতি না ভাঙতে পারলে দুর্নীতির এই ধারা অব্যাহত থাকবে।’
তিনি বলেন, ‘মাঝেমধ্যে টোটকা ওষুধ দিয়ে এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে বলে দেখানো হবে। এই সাময়িক টোটকা ওষুধ দিয়ে দুর্নীতি বন্ধ করা যাবে না।’ এ সময় লুটপাটকারী ও অর্থ-পাচারকারীদের বিশেষ ট্রাইব্যুনালে বিচার করার দাবি জানান এ সিপিবি নেতা।
প্রিন্স বলেন, ‘বাংলাদেশে অতীত ও বর্তমানে যারা রাষ্ট্র ক্ষমতায় ছিল ও আছে তারাই এই লুটপাটের ধারা তৈরি করেছে। এ অবস্থা থেকে মুক্তি পেতে বামপন্থী পথের বিকল্প নাই।’ তিনি অবিলম্বে ঋণ খেলাপিদের তালিকা প্রকাশ ও কাদের প্রশ্রয়ে এই ঋণ অনুমোদন করা হয়েছিল তার শ্বেতপত্র প্রকাশ; খেলাপি ঋণ আদায়; লুটপাটকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ ও তাঁদের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা আহ্বান জানান।
সমাবেশে অন্য নেতারা বলেন, সরকার ভারত সফর করে এসে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করছে। অথচ ভারত সফরে আমাদের দেশের স্বার্থে ঝুলে থাকা ৫৪টি নদীর পানি সমস্যা, তিস্তার পানি বণ্টন, সীমান্ত হত্যা, অসম বাণিজ্য নিয়ে কোনো সুখবর নেই। সরকার ক্ষমতায় থাকার স্বার্থে বাংলাদেশের স্বার্থ বিরোধী কোনো কর্মকাণ্ড করলে দেশবাসী তা মেনে নেবে না।
সমাবেশ থেকে আগামী ৬ জুলাই দেশের সব উপজেলা থানায় দুর্নীতি বিরোধী সমাবেশ–বিক্ষোভের কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়। সমাবেশ শেষে একটি বিক্ষোভ মিছিল পুরানা পল্টন থেকে মুক্তাঙ্গন, জিরো পয়েন্ট, জিপিও, বায়তুল মোকাররম হয়ে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এসে শেষ হয়।
সিপিবির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি শাহীন রহমানের সভাপতিত্বে সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন—দলের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ডা. সাজেদুল হক রুবেল, জলি তালুকদার, কাজী রুহুল আমিন, সাজ্জাদ জহির চন্দন, ডা. ফজলুর রহমান প্রমুখ।
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে বাংলাদেশের মানুষ ‘খুব ভালোবাসে ও সম্মান দেয়’ বলে মন্তব্য করে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তাঁর উদ্দেশে বলেছেন, ‘একটাই অনুরোধ করব, আপনার জায়গাটা কোনোভাবে নষ্ট যেন না হয়, সেদিকে সজাগ থাকবেন।’
৪ ঘণ্টা আগেদেশের জনগণকে ভোট দেওয়ার সুযোগ দিলে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হবেন বলে মন্তব্য করেছেন দলের ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু।
৫ ঘণ্টা আগেন্যাশনাল পিপলস পার্টির ১৭ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ বুধবার রাজধানীর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর–রুনি মিলনায়তনে এ আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।
৯ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগ আমলে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে দায়ের করা রাষ্ট্রদ্রোহ ও নাশকতার ১১ মামলা বাতিল করেছেন হাইকোর্ট। আজ বুধবার বিচারপতি একেএম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসাইনের বেঞ্চ এসব মামলা বাতিল
১০ ঘণ্টা আগে