নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বক্তব্যের ব্যাখ্যা জানতে চেয়েও পাননি জানিয়ে যারা অন্যের আনুকূল্যে টিকে থাকে, তাদের দেশ পরিচালনার অধিকার নেই বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ শনিবার দুপুরে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে খালেদা জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে ইউনিভার্সিটি টিচার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ইউট্যাব) আয়োজিত এক মানববন্ধনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমি গতকালও পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বক্তব্যের ব্যাখ্যা জানতে চেয়েছিলাম, কিন্তু ব্যাখ্যা তারা দেয়নি, অথচ পররাষ্ট্রমন্ত্রী তার জায়গা থেকে সরে আসেননি। তিনি একটা বক্তব্য দিয়েছেন, সেই বক্তব্যে তিনি আবার ওইটাই এনশিওর করেছেন। তাই আমাদের বুঝে নিতে হবে পরিষ্কার ভাষায়, যারা অন্যের আনুকূল্যে টিকে থাকে, তাদের এ দেশের সরকার পরিচালনা ও শাসন করার কোনো অধিকার নেই।’
সরকার রাষ্ট্রকে ইতিমধ্যে একটা ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করেছে দাবি করে তিনি বলেন, ‘এই সরকার বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বে বিশ্বাস করে না, যার প্রমাণ তারা একে একে দিয়ে যাচ্ছে। বাংলাদেশের মানুষ যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করেছে। আজকে যখন নিজেদের স্বাধীন হিসেবে পরিচয় দিতে দেশের মানুষ গর্ববোধ করে, তখন আওয়ামী সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ভারত সরকারকে বলেন আওয়ামী লীগ এবং শেখ হাসিনাকে ক্ষমতায় টিকিয়ে রাখার জন্য। এর অর্থ তারা বলতে চান, ভারত সরকারের অনুকূল্যেই এই সরকার টিকে আছে।’
মানববন্ধনে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী বলেন, ‘যারা নিজেদের স্বার্থে সার্বভৌমত্বকে দুর্বল করতে পারে, তারা সবকিছুই করতে পারে। এক মন্ত্রী বলেছেন, এটা তাঁদের দলের না, ব্যক্তিগত কথা। কিসের ব্যক্তিগত কথা? আপনাদের পররাষ্ট্রমন্ত্রী একের পর এক ফাউল কথা বলে যাচ্ছেন, দেশের সার্বভৌমত্ব ও গণতন্ত্রকে তলানিতে নিয়ে যাচ্ছেন আর আপনারা বলছেন ব্যক্তিগত কথা! তাঁকে তো সঙ্গে সঙ্গে বরখাস্ত করা উচিত ছিল। কিন্তু আপনারা তা করছেন না। কারণ তাঁকে আপনাদের দরকার আছে। আপনাদের এবং প্রধানমন্ত্রীর মনের ইচ্ছার প্রতিধ্বনি প্রকাশিত হচ্ছে তাঁর বক্তব্যের মধ্যে দিয়ে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বক্তব্যের ব্যাখ্যা জানতে চেয়েও পাননি জানিয়ে যারা অন্যের আনুকূল্যে টিকে থাকে, তাদের দেশ পরিচালনার অধিকার নেই বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ শনিবার দুপুরে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে খালেদা জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে ইউনিভার্সিটি টিচার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ইউট্যাব) আয়োজিত এক মানববন্ধনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমি গতকালও পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বক্তব্যের ব্যাখ্যা জানতে চেয়েছিলাম, কিন্তু ব্যাখ্যা তারা দেয়নি, অথচ পররাষ্ট্রমন্ত্রী তার জায়গা থেকে সরে আসেননি। তিনি একটা বক্তব্য দিয়েছেন, সেই বক্তব্যে তিনি আবার ওইটাই এনশিওর করেছেন। তাই আমাদের বুঝে নিতে হবে পরিষ্কার ভাষায়, যারা অন্যের আনুকূল্যে টিকে থাকে, তাদের এ দেশের সরকার পরিচালনা ও শাসন করার কোনো অধিকার নেই।’
সরকার রাষ্ট্রকে ইতিমধ্যে একটা ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করেছে দাবি করে তিনি বলেন, ‘এই সরকার বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বে বিশ্বাস করে না, যার প্রমাণ তারা একে একে দিয়ে যাচ্ছে। বাংলাদেশের মানুষ যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করেছে। আজকে যখন নিজেদের স্বাধীন হিসেবে পরিচয় দিতে দেশের মানুষ গর্ববোধ করে, তখন আওয়ামী সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ভারত সরকারকে বলেন আওয়ামী লীগ এবং শেখ হাসিনাকে ক্ষমতায় টিকিয়ে রাখার জন্য। এর অর্থ তারা বলতে চান, ভারত সরকারের অনুকূল্যেই এই সরকার টিকে আছে।’
মানববন্ধনে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী বলেন, ‘যারা নিজেদের স্বার্থে সার্বভৌমত্বকে দুর্বল করতে পারে, তারা সবকিছুই করতে পারে। এক মন্ত্রী বলেছেন, এটা তাঁদের দলের না, ব্যক্তিগত কথা। কিসের ব্যক্তিগত কথা? আপনাদের পররাষ্ট্রমন্ত্রী একের পর এক ফাউল কথা বলে যাচ্ছেন, দেশের সার্বভৌমত্ব ও গণতন্ত্রকে তলানিতে নিয়ে যাচ্ছেন আর আপনারা বলছেন ব্যক্তিগত কথা! তাঁকে তো সঙ্গে সঙ্গে বরখাস্ত করা উচিত ছিল। কিন্তু আপনারা তা করছেন না। কারণ তাঁকে আপনাদের দরকার আছে। আপনাদের এবং প্রধানমন্ত্রীর মনের ইচ্ছার প্রতিধ্বনি প্রকাশিত হচ্ছে তাঁর বক্তব্যের মধ্যে দিয়ে।
নতুন নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব গ্রহণকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি। জনগণের প্রত্যাশা পূরণে নতুন কমিশন কাজ করবে বলেও আশা প্রকাশ করেছে দলটি
১০ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের অপসারণ চেয়ে তাঁর নিয়োগ দেওয়া নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) প্রত্যাখ্যান করেছে জাতীয় নাগরিক কমিটি। একই সঙ্গে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের প্রাপ্ত প্রস্তাবের আলোকে নতুন আইনের অধীনে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের দাবি জানিয়েছেন তারা
১২ ঘণ্টা আগেড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
১ দিন আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
২ দিন আগে