নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দলের নেতাদের বেফাঁস কথা না বলার আহ্বান জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেছেন, অনেকে মুখে যা আসে বলে দেয়। কিন্তু ভাবে না এই কথাটা কতটা উপকারে আসছে আর কতটা ক্ষতি করছে। সুতরাং সতর্ক থাকা উচিত। সময়টা খারাপ। একজন নেতার একটা কথা, একটা উচ্চারণ অনেক ক্ষতি করতে পারে।
আজ রোববার বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক যৌথসভায় ওবায়দুল কাদের এ কথা বলেন। ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণ শাখা ও ঢাকার আশপাশের জেলা শাখা এবং সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনগুলোর সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকদের সঙ্গে এ সভা করেন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতারা।
বিলবোর্ড প্রচারণা নিয়ে নিজের অস্বস্তি এবং ক্ষোভ প্রকাশ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘দয়া করে বিলবোর্ডের খেলা বন্ধ করেন। এই বিলবোর্ডের দরকার নেই। সবার রিপোর্ট শেখ হাসিনার কাছে আছে। কিছু কিছু নেতা মিটিং অর্গানাইজের চেয়ে বিলবোর্ডে বেশি আগ্রহী। ধানমন্ডি থেকে আসতে দেখি নেতা, আতি নেতা, পাতি নেতা, সিকি নেতা। এসব নেতারা ক্ষমতা চায়, এমপি হতে চায়। এত সোজা না। এমপি হবে রিপোর্টের ভিত্তিতে। বিলবোর্ড দেখিয়ে নেতা হওয়া যাবে না।’
বিএনপির উদ্দেশে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, আওয়ামী লীগ বন্ধুকের নল দিয়ে ক্ষমতায় বসেনি। আওয়ামী লীগকে যারা ভয় দেখাচ্ছে, ৪৮ ঘণ্টা আল্টিমেটাম শেষ, এখন অক্টোবরের আল্টিমেটাম। অক্টোবরে মাসেই পতন ঘটাবে। পতন ঘটাতে ঘটাতে নিজেরাই যে কতবার খাদে পড়েছে।
বিএনপিকে সীমারেখার মধ্যে কথা বলার পরামর্শ দিয়ে কাদের বলেন, রাজনৈতিক প্রচলিত আচরণবিধি আছে। সাধারণ আচরণবিধি সেটা কারও লঙ্ঘন করা উচিত না।অক্টোবর এখন চলছে, অক্টোবর আরও আসবে। ১৫ বছরে অনেক অক্টোবর এসেছে। এই সময়ে অনেকবার সরকার পতনের ডাক দিয়েছেন, আওয়াজ শুনেছি। যারা আমাদের পতন দেখছে এই অক্টোবরে তাঁদেরই পতন হয় কিনা? নিজেদের পতনের জন্য অপেক্ষা করুন। ভুলের রাজনীতি আপনাদের পতনের দিকে নিয়ে যাচ্ছে।
সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন—আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক, আবদুর রহমান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাছান মাহমুদ, মাহবুবউল আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, দীপু মনি প্রমুখ।
দলের নেতাদের বেফাঁস কথা না বলার আহ্বান জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেছেন, অনেকে মুখে যা আসে বলে দেয়। কিন্তু ভাবে না এই কথাটা কতটা উপকারে আসছে আর কতটা ক্ষতি করছে। সুতরাং সতর্ক থাকা উচিত। সময়টা খারাপ। একজন নেতার একটা কথা, একটা উচ্চারণ অনেক ক্ষতি করতে পারে।
আজ রোববার বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক যৌথসভায় ওবায়দুল কাদের এ কথা বলেন। ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণ শাখা ও ঢাকার আশপাশের জেলা শাখা এবং সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনগুলোর সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকদের সঙ্গে এ সভা করেন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতারা।
বিলবোর্ড প্রচারণা নিয়ে নিজের অস্বস্তি এবং ক্ষোভ প্রকাশ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘দয়া করে বিলবোর্ডের খেলা বন্ধ করেন। এই বিলবোর্ডের দরকার নেই। সবার রিপোর্ট শেখ হাসিনার কাছে আছে। কিছু কিছু নেতা মিটিং অর্গানাইজের চেয়ে বিলবোর্ডে বেশি আগ্রহী। ধানমন্ডি থেকে আসতে দেখি নেতা, আতি নেতা, পাতি নেতা, সিকি নেতা। এসব নেতারা ক্ষমতা চায়, এমপি হতে চায়। এত সোজা না। এমপি হবে রিপোর্টের ভিত্তিতে। বিলবোর্ড দেখিয়ে নেতা হওয়া যাবে না।’
বিএনপির উদ্দেশে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, আওয়ামী লীগ বন্ধুকের নল দিয়ে ক্ষমতায় বসেনি। আওয়ামী লীগকে যারা ভয় দেখাচ্ছে, ৪৮ ঘণ্টা আল্টিমেটাম শেষ, এখন অক্টোবরের আল্টিমেটাম। অক্টোবরে মাসেই পতন ঘটাবে। পতন ঘটাতে ঘটাতে নিজেরাই যে কতবার খাদে পড়েছে।
বিএনপিকে সীমারেখার মধ্যে কথা বলার পরামর্শ দিয়ে কাদের বলেন, রাজনৈতিক প্রচলিত আচরণবিধি আছে। সাধারণ আচরণবিধি সেটা কারও লঙ্ঘন করা উচিত না।অক্টোবর এখন চলছে, অক্টোবর আরও আসবে। ১৫ বছরে অনেক অক্টোবর এসেছে। এই সময়ে অনেকবার সরকার পতনের ডাক দিয়েছেন, আওয়াজ শুনেছি। যারা আমাদের পতন দেখছে এই অক্টোবরে তাঁদেরই পতন হয় কিনা? নিজেদের পতনের জন্য অপেক্ষা করুন। ভুলের রাজনীতি আপনাদের পতনের দিকে নিয়ে যাচ্ছে।
সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন—আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক, আবদুর রহমান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাছান মাহমুদ, মাহবুবউল আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, দীপু মনি প্রমুখ।
নতুন নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব গ্রহণকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি। জনগণের প্রত্যাশা পূরণে নতুন কমিশন কাজ করবে বলেও আশা প্রকাশ করেছে দলটি
৫ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের অপসারণ চেয়ে তাঁর নিয়োগ দেওয়া নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) প্রত্যাখ্যান করেছে জাতীয় নাগরিক কমিটি। একই সঙ্গে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের প্রাপ্ত প্রস্তাবের আলোকে নতুন আইনের অধীনে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের দাবি জানিয়েছেন তারা
৭ ঘণ্টা আগেড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
১ দিন আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
১ দিন আগে