নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দ্রব্যমূল্য নিয়ে বিএনপির অপরাজনীতি মাঠে মারা গেছে বলে দাবি করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, সরকার দ্রব্যমূল্যের বাজার স্থিতিশীলতা আনতে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। রমজানে যাতে মানুষের ভোগান্তি না হয় সে জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কঠোর নির্দেশনা দিয়েছেন। কেউ অপকৌশল গ্রহণের মাধ্যমে মানুষের দুর্ভোগ সৃষ্টি করলে তার বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন।
আজ বুধবার এক বিবৃতিতে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের লাগাতার মিথ্যাচারের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে কাদের এ কথা বলেন।
বিবৃতিতে কাদের বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশের শতভাগ জনগণ আজ বিদ্যুৎ সেবার আওতায় এসেছে। বঙ্গবন্ধুকন্যা মুক্তিযুদ্ধের মূল্যবোধকে ধারণ করে সুনির্দিষ্ট নীতির ওপরে রাষ্ট্র পরিচালনা করে চলেছেন। যারা মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণ করে না, তারা এর সুফল দেখতে পায় না। বিএনপির মন ও মগজে দুর্নীতি আর লুটপাট। ফলে শেখ হাসিনা সরকারের উন্নয়ন ও সমৃদ্ধিতে তাদের গাত্রদাহ হয়। স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে দেশের প্রতিটি ঘর আজ বিদ্যুতের আলোয় উদ্ভাসিত। এই আলাতেও বিএনপি বরাবরের ন্যায় অন্ধকার দেখে। বিএনপির চোখে যে কোনা উপায়ে শুধু ক্ষমতা দখলের ষড়যন্ত্র। সাংবিধানিক রীতি-নীতি, গণতান্ত্রিক পদ্ধতি ও নির্বাচনের প্রতি কোনা শ্রদ্ধাবোধ না দেখিয়ে ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে তারা ক্ষমতা দখল করতে চায়।’
ইসির সঙ্গে সংলাপে বিএনপির আগ্রহ না থাকা প্রশ্নর কাদের বলেন, ‘কোনা প্রকার সংলাপের চেয়ে ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে অন্ধকারের পথ অবলম্বনই বিএনপির একমাত্র কৌশল। একই সঙ্গে সকল প্রকার গণতান্ত্রিক পদ্ধতির প্রতি নিজেদের অনাগ্রহের ভূত বিএনপি আজ জাতির ওপর চাপাতে চায়। আইনের ভিত্তিতে গঠিত অনুসন্ধান কমিটি নির্বাচন কমিশন গঠনে সকল রাজনৈতিক দল এমনকি ব্যক্তিগত পর্যায়েও নাম প্রস্তাবের আহ্বান করে। সেখানে ৩ শতাধিক ব্যক্তির নাম জমা পড়ে। নবগঠিত ইসি নিয়ে জনগণের আগ্রহ আছে কী নাই তা এর মধ্য দিয়েই প্রমাণিত হয়। ইসির সঙ্গে সংলাপে উপস্থিত বিশিষ্টজনদের মধ্যে বিএনপির আদর্শের মনোভাবাপন্ন ব্যক্তিবর্গও ছিলেন। বিএনপি সাংবিধানিক ব্যবস্থা ধ্বংস ও আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন বানচালের লক্ষ্যেই সংলাপে যেতে চায় না।’
বিবৃতিতে কাদের আরও বলেন, ‘বিএনপি আমলেই দেশে লুটপাটের স্বর্গরাজ্য ও দুর্নীতির অভয়ারণ্যে পরিণত হয়েছিল। তারা অনিয়ম ও দুর্নীতিতে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিয়েছিল। মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত বাংলাদেশের ললাটে বিএনপি দুর্নীতিতে পরপর ৫ বার বিশ্ব চ্যাম্পিয়নের কলঙ্ক তিলক পরিয়েছিল। তারা অনিয়ম লালন করেছে, প্রশ্রয় দিয়েছে। স্বীকৃত দুর্নীতিবাজ নেতৃত্বে রেখে দুর্নীতিবাজদের দলে পরিণত হয়েছে। অন্যদিকে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সরকার পরিচালনায় অনিয়ম ও দুর্নীতির কোনো প্রশ্রয় নেই। দুর্নীতির বিরুদ্ধে সরকার জিরা টলারেন্স ঘোষণা করেছে। দুর্নীতিবাজ যে-ই হোক, তার বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হচ্ছে।’
বিবৃতিতে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘যে কোনা ইস্যু নিয়ে রাজনীতি করার অপচেষ্টা বিএনপির মজ্জাগত স্বভাব। দ্রব্যমূল্য নিয়ে বিএনপির অপরাজনীতি মাঠে মারা গেছে। শেখ হাসিনা সরকার জনবান্ধব সরকার। তাই জনগণের যে কোনা দুঃখ-দুর্দশায় সরকার যথাসময়ে সাড়া দেয়। সরকার দ্রব্যমূল্যের ব্যাপারেও বাজারে স্থিতিশীলতা আনতে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। স্বল্প আয়ের মানুষদের স্বস্তি দিতে টিসিবি'র মাধ্যমে সারা দেশে মূল্য সহায়তা কার্যক্রম সম্প্রসারণ করেছে। প্রায় ৫ কোটি জনগণ এই সহায়তা পাবে। অন্যদিকে সরবরাহ চেইন জোরদার করা হয়েছে। মনিটরিং ব্যবস্থা সম্প্রসারণ করা হয়েছে।’
দ্রব্যমূল্য নিয়ে বিএনপির অপরাজনীতি মাঠে মারা গেছে বলে দাবি করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, সরকার দ্রব্যমূল্যের বাজার স্থিতিশীলতা আনতে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। রমজানে যাতে মানুষের ভোগান্তি না হয় সে জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কঠোর নির্দেশনা দিয়েছেন। কেউ অপকৌশল গ্রহণের মাধ্যমে মানুষের দুর্ভোগ সৃষ্টি করলে তার বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন।
আজ বুধবার এক বিবৃতিতে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের লাগাতার মিথ্যাচারের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে কাদের এ কথা বলেন।
বিবৃতিতে কাদের বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশের শতভাগ জনগণ আজ বিদ্যুৎ সেবার আওতায় এসেছে। বঙ্গবন্ধুকন্যা মুক্তিযুদ্ধের মূল্যবোধকে ধারণ করে সুনির্দিষ্ট নীতির ওপরে রাষ্ট্র পরিচালনা করে চলেছেন। যারা মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণ করে না, তারা এর সুফল দেখতে পায় না। বিএনপির মন ও মগজে দুর্নীতি আর লুটপাট। ফলে শেখ হাসিনা সরকারের উন্নয়ন ও সমৃদ্ধিতে তাদের গাত্রদাহ হয়। স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে দেশের প্রতিটি ঘর আজ বিদ্যুতের আলোয় উদ্ভাসিত। এই আলাতেও বিএনপি বরাবরের ন্যায় অন্ধকার দেখে। বিএনপির চোখে যে কোনা উপায়ে শুধু ক্ষমতা দখলের ষড়যন্ত্র। সাংবিধানিক রীতি-নীতি, গণতান্ত্রিক পদ্ধতি ও নির্বাচনের প্রতি কোনা শ্রদ্ধাবোধ না দেখিয়ে ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে তারা ক্ষমতা দখল করতে চায়।’
ইসির সঙ্গে সংলাপে বিএনপির আগ্রহ না থাকা প্রশ্নর কাদের বলেন, ‘কোনা প্রকার সংলাপের চেয়ে ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে অন্ধকারের পথ অবলম্বনই বিএনপির একমাত্র কৌশল। একই সঙ্গে সকল প্রকার গণতান্ত্রিক পদ্ধতির প্রতি নিজেদের অনাগ্রহের ভূত বিএনপি আজ জাতির ওপর চাপাতে চায়। আইনের ভিত্তিতে গঠিত অনুসন্ধান কমিটি নির্বাচন কমিশন গঠনে সকল রাজনৈতিক দল এমনকি ব্যক্তিগত পর্যায়েও নাম প্রস্তাবের আহ্বান করে। সেখানে ৩ শতাধিক ব্যক্তির নাম জমা পড়ে। নবগঠিত ইসি নিয়ে জনগণের আগ্রহ আছে কী নাই তা এর মধ্য দিয়েই প্রমাণিত হয়। ইসির সঙ্গে সংলাপে উপস্থিত বিশিষ্টজনদের মধ্যে বিএনপির আদর্শের মনোভাবাপন্ন ব্যক্তিবর্গও ছিলেন। বিএনপি সাংবিধানিক ব্যবস্থা ধ্বংস ও আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন বানচালের লক্ষ্যেই সংলাপে যেতে চায় না।’
বিবৃতিতে কাদের আরও বলেন, ‘বিএনপি আমলেই দেশে লুটপাটের স্বর্গরাজ্য ও দুর্নীতির অভয়ারণ্যে পরিণত হয়েছিল। তারা অনিয়ম ও দুর্নীতিতে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিয়েছিল। মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত বাংলাদেশের ললাটে বিএনপি দুর্নীতিতে পরপর ৫ বার বিশ্ব চ্যাম্পিয়নের কলঙ্ক তিলক পরিয়েছিল। তারা অনিয়ম লালন করেছে, প্রশ্রয় দিয়েছে। স্বীকৃত দুর্নীতিবাজ নেতৃত্বে রেখে দুর্নীতিবাজদের দলে পরিণত হয়েছে। অন্যদিকে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সরকার পরিচালনায় অনিয়ম ও দুর্নীতির কোনো প্রশ্রয় নেই। দুর্নীতির বিরুদ্ধে সরকার জিরা টলারেন্স ঘোষণা করেছে। দুর্নীতিবাজ যে-ই হোক, তার বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হচ্ছে।’
বিবৃতিতে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘যে কোনা ইস্যু নিয়ে রাজনীতি করার অপচেষ্টা বিএনপির মজ্জাগত স্বভাব। দ্রব্যমূল্য নিয়ে বিএনপির অপরাজনীতি মাঠে মারা গেছে। শেখ হাসিনা সরকার জনবান্ধব সরকার। তাই জনগণের যে কোনা দুঃখ-দুর্দশায় সরকার যথাসময়ে সাড়া দেয়। সরকার দ্রব্যমূল্যের ব্যাপারেও বাজারে স্থিতিশীলতা আনতে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। স্বল্প আয়ের মানুষদের স্বস্তি দিতে টিসিবি'র মাধ্যমে সারা দেশে মূল্য সহায়তা কার্যক্রম সম্প্রসারণ করেছে। প্রায় ৫ কোটি জনগণ এই সহায়তা পাবে। অন্যদিকে সরবরাহ চেইন জোরদার করা হয়েছে। মনিটরিং ব্যবস্থা সম্প্রসারণ করা হয়েছে।’
নতুন নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব গ্রহণকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি। জনগণের প্রত্যাশা পূরণে নতুন কমিশন কাজ করবে বলেও আশা প্রকাশ করেছে দলটি
৫ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের অপসারণ চেয়ে তাঁর নিয়োগ দেওয়া নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) প্রত্যাখ্যান করেছে জাতীয় নাগরিক কমিটি। একই সঙ্গে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের প্রাপ্ত প্রস্তাবের আলোকে নতুন আইনের অধীনে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের দাবি জানিয়েছেন তারা
৭ ঘণ্টা আগেড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
১ দিন আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
১ দিন আগে