নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে আওয়ামী লীগ নেতাদের জয়ের ফিরিস্তি তুলে ধরে তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলছেন, দেশে এখন আওয়ামী লীগের বিকল্প কোনো রাজনৈতিক দল নেই। কারণ, দলীয় প্রতীকে অংশ না নিলেও ইউপি নির্বাচনে বিএনপি ও জাতীয় পার্টির নেতাদের কাছে নয়, আওয়ামী লীগের ‘বিদ্রোহী’ প্রার্থীদের কাছেই হেরেছেন ক্ষমতাসীন দলের প্রার্থীরা।
সমসাময়িক বিষয় নিয়ে সোমবার সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলন করেন তথ্যমন্ত্রী। ইউপি নির্বাচন নিয়ে এক প্রশ্নে তিনি বলেন, দ্বিতীয়বারের মতো ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন দলীয় প্রতীকে হচ্ছে। চতুর্থ ধাপের নির্বাচনের পর দেখা যাচ্ছে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই আওয়ামী লীগ জয়লাভ করেছে। এর পরের অবস্থান হচ্ছে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহীদের। যাঁরা দলীয় মনোনয়ন পাননি, আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পদে আছেন এবং নির্বাচন করেছেন ব্যাপকসংখ্যক, তাঁরাও জয়লাভ করেছেন।
‘বিএনপি দলীয়ভাবে নির্বাচন না করলেও স্বতন্ত্রভাবে করেছে। বিএনপি ঘরানার প্রার্থীদের জয়লাভের সংখ্যা হাতে গোনা। জাতীয় পার্টির ক্ষেত্রে সেটি আরও কম। এতে প্রমাণিত হয় দেশে আওয়ামী লীগের বিকল্প আওয়ামী লীগই, অন্য কোনো বিকল্প নেই। ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে অন্তত সেটিই উঠে এসেছে। কারণ, আওয়ামী লীগ প্রার্থীদের পরের অবস্থান হচ্ছে আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়নবঞ্চিতদের। এতে বোঝা যায়, আওয়ামী লীগের জনপ্রিয়তা কোনোভাবেই কমেনি বরং বেড়েছে।’
খালেদা জিয়ার চিকিৎসা নিয়ে এক প্রশ্নে হাছান মাহমুদ বলেন, খালেদা জিয়াকে দেশে সর্বোচ্চ চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। তিনি যেভাবে, যে হাসপাতালে চেয়েছিলেন সেভাবে তাঁর চিকিৎসা হচ্ছে। তিনি শাস্তিপ্রাপ্ত আসামি, তাঁর চিকিৎসা হওয়া উচিত ছিল সরকারের তত্ত্বাবধানে সরকারি কোনো হাসপাতালে। দণ্ড পাওয়া আসামি হওয়া সত্ত্বেও খালেদা জিয়া মুক্তভাবে জীবনযাপন করছেন, পরিবার-পরিজনের সঙ্গে থাকছেন। যেহেতু বিএনপির তত্ত্বাবধানে তাঁর চিকিৎসা হচ্ছে, এখন যদি খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের কোনো হানি হয়, সে জন্য বিএনপি এবং তাঁর চিকিৎসার দায়িত্বে যাঁরা আছেন তাঁরাই দায়ী থাকবেন। কারণ, সরকারের তত্ত্বাবধানে চিকিৎসা হচ্ছে না।
বিএনপির খুলনা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদককে দল থেকে অব্যাহতি দেওয়া নিয়ে এক প্রশ্নে তথ্যমন্ত্রী বলেন, এটা বিএনপির অভ্যন্তরীণ বিষয়। তবে বিএনপি থেকে তো অনেকেই পালিয়ে যাচ্ছে। বিএনপির অনেক নেতা রাজনীতি ছাড়ার ঘোষণা দিয়েছেন এবং দলীয় কার্যক্রম থেকে নিজেদের গুটিয়ে ফেলেছেন।
সংলাপের নামে সরকার বিনা ভোটে আবার ক্ষমতায় যাওয়া ষড়যন্ত্র করছে বলে বিএনপি নেতাদের অভিযোগের বিষয়ে হাছান মাহমুদ বলেন, ‘আমি আশা করব বিএনপি রাষ্ট্রপতির সংলাপে অংশ নেবে। বিএনপি যে কথাগুলো রাজপথে বা প্রেসে বলছে, সেগুলো রাষ্ট্রপতিকে বলে আসতে পারে। সেটি না করে সংলাপকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখানো…রাজনীতিতে সংলাপ প্রয়োজন। রাজনীতিতে আলাপ-আলোচনা ছাড়া গণতন্ত্র এগিয়ে যায় না। তারা আসলে গণতান্ত্রিক রীতিনীতিতে বিশ্বাস করে না বিধায় সংলাপ নিয়ে এ ধরনের অবান্তর কথা বলছে।’
লঞ্চ দুর্ঘটনার পর এ নিয়ে বিএনপি নেতাদের সমালোচনার জবাবে তথ্যমন্ত্রী বলেন, সবকিছুর মধ্যে রাজনীতি খুঁজে বেড়ানো কখনোই সমীচীন নয়। দেশে অতীতেও দুর্ঘটনা হয়েছে, এখনো হচ্ছে, ভবিষ্যতেও কম-বেশি হবে। যেকোনো দুর্ঘটনা দুঃখজনক। দুর্ঘটনা না হওয়ায়ই সমীচীন।
আরেক প্রশ্নে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের দেশে গণমাধ্যমের যে স্বাধীনতা আছে, আমাদের দেশে যে বাক্স্বাধীনতা আছে, সেটি সিঙ্গাপুরসহ উন্নয়নশীল বহু দেশের জন্য উদাহরণ।’
ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে আওয়ামী লীগ নেতাদের জয়ের ফিরিস্তি তুলে ধরে তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলছেন, দেশে এখন আওয়ামী লীগের বিকল্প কোনো রাজনৈতিক দল নেই। কারণ, দলীয় প্রতীকে অংশ না নিলেও ইউপি নির্বাচনে বিএনপি ও জাতীয় পার্টির নেতাদের কাছে নয়, আওয়ামী লীগের ‘বিদ্রোহী’ প্রার্থীদের কাছেই হেরেছেন ক্ষমতাসীন দলের প্রার্থীরা।
সমসাময়িক বিষয় নিয়ে সোমবার সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলন করেন তথ্যমন্ত্রী। ইউপি নির্বাচন নিয়ে এক প্রশ্নে তিনি বলেন, দ্বিতীয়বারের মতো ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন দলীয় প্রতীকে হচ্ছে। চতুর্থ ধাপের নির্বাচনের পর দেখা যাচ্ছে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই আওয়ামী লীগ জয়লাভ করেছে। এর পরের অবস্থান হচ্ছে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহীদের। যাঁরা দলীয় মনোনয়ন পাননি, আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পদে আছেন এবং নির্বাচন করেছেন ব্যাপকসংখ্যক, তাঁরাও জয়লাভ করেছেন।
‘বিএনপি দলীয়ভাবে নির্বাচন না করলেও স্বতন্ত্রভাবে করেছে। বিএনপি ঘরানার প্রার্থীদের জয়লাভের সংখ্যা হাতে গোনা। জাতীয় পার্টির ক্ষেত্রে সেটি আরও কম। এতে প্রমাণিত হয় দেশে আওয়ামী লীগের বিকল্প আওয়ামী লীগই, অন্য কোনো বিকল্প নেই। ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে অন্তত সেটিই উঠে এসেছে। কারণ, আওয়ামী লীগ প্রার্থীদের পরের অবস্থান হচ্ছে আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়নবঞ্চিতদের। এতে বোঝা যায়, আওয়ামী লীগের জনপ্রিয়তা কোনোভাবেই কমেনি বরং বেড়েছে।’
খালেদা জিয়ার চিকিৎসা নিয়ে এক প্রশ্নে হাছান মাহমুদ বলেন, খালেদা জিয়াকে দেশে সর্বোচ্চ চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। তিনি যেভাবে, যে হাসপাতালে চেয়েছিলেন সেভাবে তাঁর চিকিৎসা হচ্ছে। তিনি শাস্তিপ্রাপ্ত আসামি, তাঁর চিকিৎসা হওয়া উচিত ছিল সরকারের তত্ত্বাবধানে সরকারি কোনো হাসপাতালে। দণ্ড পাওয়া আসামি হওয়া সত্ত্বেও খালেদা জিয়া মুক্তভাবে জীবনযাপন করছেন, পরিবার-পরিজনের সঙ্গে থাকছেন। যেহেতু বিএনপির তত্ত্বাবধানে তাঁর চিকিৎসা হচ্ছে, এখন যদি খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের কোনো হানি হয়, সে জন্য বিএনপি এবং তাঁর চিকিৎসার দায়িত্বে যাঁরা আছেন তাঁরাই দায়ী থাকবেন। কারণ, সরকারের তত্ত্বাবধানে চিকিৎসা হচ্ছে না।
বিএনপির খুলনা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদককে দল থেকে অব্যাহতি দেওয়া নিয়ে এক প্রশ্নে তথ্যমন্ত্রী বলেন, এটা বিএনপির অভ্যন্তরীণ বিষয়। তবে বিএনপি থেকে তো অনেকেই পালিয়ে যাচ্ছে। বিএনপির অনেক নেতা রাজনীতি ছাড়ার ঘোষণা দিয়েছেন এবং দলীয় কার্যক্রম থেকে নিজেদের গুটিয়ে ফেলেছেন।
সংলাপের নামে সরকার বিনা ভোটে আবার ক্ষমতায় যাওয়া ষড়যন্ত্র করছে বলে বিএনপি নেতাদের অভিযোগের বিষয়ে হাছান মাহমুদ বলেন, ‘আমি আশা করব বিএনপি রাষ্ট্রপতির সংলাপে অংশ নেবে। বিএনপি যে কথাগুলো রাজপথে বা প্রেসে বলছে, সেগুলো রাষ্ট্রপতিকে বলে আসতে পারে। সেটি না করে সংলাপকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখানো…রাজনীতিতে সংলাপ প্রয়োজন। রাজনীতিতে আলাপ-আলোচনা ছাড়া গণতন্ত্র এগিয়ে যায় না। তারা আসলে গণতান্ত্রিক রীতিনীতিতে বিশ্বাস করে না বিধায় সংলাপ নিয়ে এ ধরনের অবান্তর কথা বলছে।’
লঞ্চ দুর্ঘটনার পর এ নিয়ে বিএনপি নেতাদের সমালোচনার জবাবে তথ্যমন্ত্রী বলেন, সবকিছুর মধ্যে রাজনীতি খুঁজে বেড়ানো কখনোই সমীচীন নয়। দেশে অতীতেও দুর্ঘটনা হয়েছে, এখনো হচ্ছে, ভবিষ্যতেও কম-বেশি হবে। যেকোনো দুর্ঘটনা দুঃখজনক। দুর্ঘটনা না হওয়ায়ই সমীচীন।
আরেক প্রশ্নে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের দেশে গণমাধ্যমের যে স্বাধীনতা আছে, আমাদের দেশে যে বাক্স্বাধীনতা আছে, সেটি সিঙ্গাপুরসহ উন্নয়নশীল বহু দেশের জন্য উদাহরণ।’
নতুন নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব গ্রহণকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি। জনগণের প্রত্যাশা পূরণে নতুন কমিশন কাজ করবে বলেও আশা প্রকাশ করেছে দলটি
১৩ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের অপসারণ চেয়ে তাঁর নিয়োগ দেওয়া নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) প্রত্যাখ্যান করেছে জাতীয় নাগরিক কমিটি। একই সঙ্গে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের প্রাপ্ত প্রস্তাবের আলোকে নতুন আইনের অধীনে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের দাবি জানিয়েছেন তারা
১৫ ঘণ্টা আগেড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
১ দিন আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
২ দিন আগে