নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সম্প্রতি বাংলাদেশকে বেহেশতের সঙ্গে তুলনা করে বক্তব্য দিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন। এমন বক্তব্যের সমালোচনা করেছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু। তিনি পররাষ্ট্রমন্ত্রীর মানসিক সুস্থতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
শামসুজ্জামান দুদু বলেন, ‘আওয়ামী লীগের একটা অংশ (অর্ধেক বা ২০ ভাগ) যারা দুর্নীতি-লুটপাট করে খাচ্ছে তারা বেহেশতে আছে। বাকি আওয়ামী লীগ যারা খেটে খায় তারাসহ দেশের বাকি সব জনগণ ভয়ংকর কষ্টে আছে।’
আজ শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে জাতীয়তাবাদী প্রজন্ম দলের উদ্যোগে জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানোর প্রতিবাদে এক মানববন্ধনে তিনি এসব কথা বলেন।
শামসুজ্জামান দুদু বলেন, ‘দেশে এমন কোনো নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য নাই যার দাম বাড়েনি। দেশের জনগণ কষ্টে আছে। এ রকম অবস্থায় তারা জনগণের সঙ্গে মশকরা করে বলে দেশের মানুষ নাকি বেহেশতে আছে। তাদের সুস্থতা নিয়ে প্রশ্ন তোলাই যায়।’
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বলেন, ‘তেলের মূল্যবৃদ্ধির কারণে এর প্রভাব সর্বস্তরে পড়েছে। এরই মধ্যে শিল্প-কারখানায় ব্যাপকভাবে ধস নেমেছে। উৎপাদন বন্ধ হওয়ার উপক্রম দেখা দিয়েছে। এর আগের মূল্যবৃদ্ধি ও বর্তমান মূল্যবৃদ্ধি মিলে কোনো কোনো জিনিসের দাম ২০০ গুণ পর্যন্ত বেড়েছে।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘এই সরকার নির্বাচিত সরকার নয়। মানুষের ভোটের প্রয়োজন হয় নাই। তারা গায়ের জোরে ক্ষমতায় এসেছে। এই কারণে এ সরকার জবাবদিহির বাইরে। সঠিক নির্বাচন হলে বোঝা যেত আওয়ামী লীগ কতটা অজনপ্রিয় দল। কিন্তু দেশে এখন নির্বাচন নাই। নির্বাচনব্যবস্থাকে ভেঙে ফেলা হয়েছে। আর এই জন্যই সরকার বেপরোয়া হয়ে গেছে।’
মানুষকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে রাস্তায় নামা ছাড়া উপায় নেই উল্লেখ করে দুদু বলেন, ‘আন্দোলন ছাড়া এই দুর্গতি থেকে বের হয়ে আসা যাবে না। সরকার যা-ই বলুক না কেন, সরকারের কোষাগার একদম তলানিতে।’
যারা সরকারের গুণগান গাইত তারাও এখন সরকারের বিরোধিতা করছে জানিয়ে দুদু বলেন, ‘আগে যারা সরকারের গুণগান গাইত তারাও এখন সরকারের বিরুদ্ধে কথা বলছে। জাতীয় পার্টিসহ বিভিন্ন দল প্রতিনিয়ত সরকারের বিরুদ্ধে কথা বলছে। এমনকি রাশেদ খান মেনন যিনি এই সরকারের মন্ত্রী ছিলেন দ্রব্যমূল্য বাড়ার কারণে তিনিও সরকারের বিরুদ্ধে কথা বলছেন। এই জন্য আসুন সবাই ঐক্যবদ্ধ হই এবং রাস্তায় নেমে আসি।’
সংগঠনের সভাপতি জনি সরকারের সভাপতিত্বে মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন জাতীয়তাবাদী মৎস্যজীবী দলের কেন্দ্রীয় আহ্বায়ক কমিটির সদস্যসচিব আব্দুর রহিম, যুগ্ম আহ্বায়ক সেলিম মিয়া, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা ফরিদ উদ্দিন, দেশ বাঁচাও মানুষ বাঁচাও আন্দোলনের সভাপতি কে এম রকিবুল ইসলাম রিপন, জিনাফের সভাপতি মিয়া আনোয়ার, সংগঠনের সাংগঠনিক সম্পাদক তানিয়া আক্তার তামান্না, মসিউজ্জামান সুজন হাসান, কামাল সরকার, লোকমান প্রমুখ।
সম্প্রতি বাংলাদেশকে বেহেশতের সঙ্গে তুলনা করে বক্তব্য দিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন। এমন বক্তব্যের সমালোচনা করেছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু। তিনি পররাষ্ট্রমন্ত্রীর মানসিক সুস্থতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
শামসুজ্জামান দুদু বলেন, ‘আওয়ামী লীগের একটা অংশ (অর্ধেক বা ২০ ভাগ) যারা দুর্নীতি-লুটপাট করে খাচ্ছে তারা বেহেশতে আছে। বাকি আওয়ামী লীগ যারা খেটে খায় তারাসহ দেশের বাকি সব জনগণ ভয়ংকর কষ্টে আছে।’
আজ শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে জাতীয়তাবাদী প্রজন্ম দলের উদ্যোগে জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানোর প্রতিবাদে এক মানববন্ধনে তিনি এসব কথা বলেন।
শামসুজ্জামান দুদু বলেন, ‘দেশে এমন কোনো নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য নাই যার দাম বাড়েনি। দেশের জনগণ কষ্টে আছে। এ রকম অবস্থায় তারা জনগণের সঙ্গে মশকরা করে বলে দেশের মানুষ নাকি বেহেশতে আছে। তাদের সুস্থতা নিয়ে প্রশ্ন তোলাই যায়।’
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বলেন, ‘তেলের মূল্যবৃদ্ধির কারণে এর প্রভাব সর্বস্তরে পড়েছে। এরই মধ্যে শিল্প-কারখানায় ব্যাপকভাবে ধস নেমেছে। উৎপাদন বন্ধ হওয়ার উপক্রম দেখা দিয়েছে। এর আগের মূল্যবৃদ্ধি ও বর্তমান মূল্যবৃদ্ধি মিলে কোনো কোনো জিনিসের দাম ২০০ গুণ পর্যন্ত বেড়েছে।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘এই সরকার নির্বাচিত সরকার নয়। মানুষের ভোটের প্রয়োজন হয় নাই। তারা গায়ের জোরে ক্ষমতায় এসেছে। এই কারণে এ সরকার জবাবদিহির বাইরে। সঠিক নির্বাচন হলে বোঝা যেত আওয়ামী লীগ কতটা অজনপ্রিয় দল। কিন্তু দেশে এখন নির্বাচন নাই। নির্বাচনব্যবস্থাকে ভেঙে ফেলা হয়েছে। আর এই জন্যই সরকার বেপরোয়া হয়ে গেছে।’
মানুষকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে রাস্তায় নামা ছাড়া উপায় নেই উল্লেখ করে দুদু বলেন, ‘আন্দোলন ছাড়া এই দুর্গতি থেকে বের হয়ে আসা যাবে না। সরকার যা-ই বলুক না কেন, সরকারের কোষাগার একদম তলানিতে।’
যারা সরকারের গুণগান গাইত তারাও এখন সরকারের বিরোধিতা করছে জানিয়ে দুদু বলেন, ‘আগে যারা সরকারের গুণগান গাইত তারাও এখন সরকারের বিরুদ্ধে কথা বলছে। জাতীয় পার্টিসহ বিভিন্ন দল প্রতিনিয়ত সরকারের বিরুদ্ধে কথা বলছে। এমনকি রাশেদ খান মেনন যিনি এই সরকারের মন্ত্রী ছিলেন দ্রব্যমূল্য বাড়ার কারণে তিনিও সরকারের বিরুদ্ধে কথা বলছেন। এই জন্য আসুন সবাই ঐক্যবদ্ধ হই এবং রাস্তায় নেমে আসি।’
সংগঠনের সভাপতি জনি সরকারের সভাপতিত্বে মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন জাতীয়তাবাদী মৎস্যজীবী দলের কেন্দ্রীয় আহ্বায়ক কমিটির সদস্যসচিব আব্দুর রহিম, যুগ্ম আহ্বায়ক সেলিম মিয়া, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা ফরিদ উদ্দিন, দেশ বাঁচাও মানুষ বাঁচাও আন্দোলনের সভাপতি কে এম রকিবুল ইসলাম রিপন, জিনাফের সভাপতি মিয়া আনোয়ার, সংগঠনের সাংগঠনিক সম্পাদক তানিয়া আক্তার তামান্না, মসিউজ্জামান সুজন হাসান, কামাল সরকার, লোকমান প্রমুখ।
নতুন নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব গ্রহণকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি। জনগণের প্রত্যাশা পূরণে নতুন কমিশন কাজ করবে বলেও আশা প্রকাশ করেছে দলটি
৯ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের অপসারণ চেয়ে তাঁর নিয়োগ দেওয়া নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) প্রত্যাখ্যান করেছে জাতীয় নাগরিক কমিটি। একই সঙ্গে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের প্রাপ্ত প্রস্তাবের আলোকে নতুন আইনের অধীনে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের দাবি জানিয়েছেন তারা
১১ ঘণ্টা আগেড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
১ দিন আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
২ দিন আগে