নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী পদক্ষেপ ও গৃহীত নীতির কারণে গত দেড় দশকে বাংলাদেশ যে সফলতা অর্জন করেছে—তা নজিরবিহীন। সফলভাবে রাষ্ট্র পরিচালনায় অসাধারণ যোগ্যতা ও দক্ষতার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত প্রধানমন্ত্রীর প্রতি বিশ্বনেতাদের সম্মানসূচক অভিব্যক্তিতে তারই প্রতিফলন ঘটেছে। যার মধ্য দিয়ে তাঁরা শেখ হাসিনার সুদক্ষ নেতৃত্বের প্রতি সমর্থন জানিয়েছেন।
আজ সোমবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এসব কথা বলেন ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, বাংলাদেশ সদস্য না হওয়া সত্ত্বেও বিশ্বের শক্তিধর রাষ্ট্রগুলোর সমন্বয়ে গঠিত জি-২০ সম্মেলনে আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিতি বিশ্বনেতাদের মনোযোগ আকর্ষণ করেছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, সুদক্ষ নেতৃত্ব, অসাধারণ ব্যক্তিত্ব এবং কর্মকুশলতার উজ্জ্বল প্রভায় বিশ্বনেতাদের আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছেন শেখ হাসিনা। রাষ্ট্র পরিচালনায় তাঁর মেধা, মনন, সততা ও সাফল্যে একসময়ের দারিদ্র্যপীড়িত অনিশ্চিত অর্থনীতির বাংলাদেশ আজ উন্নয়নশীল রাষ্ট্রে উন্নীত হয়েছে।
কাদের বলেন, জি-২০ সম্মেলনে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর গৌরবোজ্জ্বল উপস্থিতি দেশের আপামর জনগণকে অনন্য মর্যাদায় অভিষিক্ত ও গর্বিত করেছে। সেখানে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের তোলা সেলফি নিয়ে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর যে বক্তব্য প্রদান করেছেন, তা শুভবোধ সম্পন্ন কোনো রাজনৈতিক নেতৃত্বের কাছ থেকে জাতি প্রত্যাশা করে না।
বিবৃতিতে কাদের বলেন, আওয়ামী লীগ বিশ্বাস করে ক্ষমতার উৎস দেশের জনগণ। জনগণই একটি রাজনৈতিক সংগঠনের প্রধান শক্তি। প্রকৃত গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক সংগঠন জনগণের ওপরই নির্ভর করে এবং জনমতকে ধারণ করেই সুসংগঠিত হয়। মার্কিন প্রেসিডেন্টের তোলা সেলফি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় আনবে এমনটা নয়, তবে তা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের সুসম্পর্কের ইঙ্গিত বহন করে। বর্তমান সরকারের কোনো বন্ধু নেই বলে বিএনপি নেতারা এত দিন ধরে যে অপপ্রচার চালিয়ে আসছে, তার যথার্থ জবাব এই সেলফিতেই প্রতিফলিত হয়েছে।
ওবায়দুল কাদের বলেন, শুধু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টই নয়, অন্য বিশ্বনেতারাও প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে উষ্ণ মনোভাব নিয়ে কুশল বিনিময় করেছেন। যার ছবি ও সংবাদ ইতিমধ্যে গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে। দেশপ্রেমিক কোনো ব্যক্তি কিংবা রাজনৈতিক সংগঠন দেশকে বন্ধুহীন করার আকাঙ্ক্ষা লালন-পালন করতে পারে না। কিন্তু বিএনপি এই হীন ষড়যন্ত্রে লিপ্ত থেকে দীর্ঘদিন ধরে দেশবিরোধী কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে জনগণকে বিভ্রান্ত করার অপচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
বিএনপি নেতারা লাগাতারভাবে তাদের বিদেশি প্রভুদের দ্বারে দ্বারে ধরনা দিচ্ছেন বলে দাবি করেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। তিনি বলেন, তাঁরা বিদেশি প্রতিনিধি এবং সংস্থাগুলোর কাছে বাংলাদেশ সম্পর্কে মিথ্যা তথ্য দিয়ে বিভ্রান্তি সৃষ্টির পাঁয়তারা চালাচ্ছেন। তাঁদের সরবরাহকৃত বানোয়াট ও মিথ্যা তথ্যে বিভ্রান্ত হয়ে কেউ কেউ বিরূপ মন্তব্য করলে বিএনপি পুলকিত বোধ করে এবং বিষয়টিকে রাজনৈতিক ইস্যু হিসেবে দাঁড় করানোর চক্রান্ত করে। আবার যখন সত্য উন্মোচিত হয় তখন তারা নতুন ষড়যন্ত্রের জাল বোনে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নীতিকে সরকারের পক্ষ থেকেও সাধুবাদ জানানো হয়েছে বলে উল্লেখ সড়ক পরিবহনমন্ত্রী বলেন, ভিসা নীতি নিয়ে সরকার কখনো কোনো অস্বস্তিতে ছিল না। বরং ভিসা নীতির কারণে তথাকথিত আন্দোলনের নামে বিএনপির আগুন-সন্ত্রাস ও ধ্বংসাত্মক অপরাজনীতির ওপর একটি বিধিনিষেধ আরোপিত হয়েছে।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী পদক্ষেপ ও গৃহীত নীতির কারণে গত দেড় দশকে বাংলাদেশ যে সফলতা অর্জন করেছে—তা নজিরবিহীন। সফলভাবে রাষ্ট্র পরিচালনায় অসাধারণ যোগ্যতা ও দক্ষতার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত প্রধানমন্ত্রীর প্রতি বিশ্বনেতাদের সম্মানসূচক অভিব্যক্তিতে তারই প্রতিফলন ঘটেছে। যার মধ্য দিয়ে তাঁরা শেখ হাসিনার সুদক্ষ নেতৃত্বের প্রতি সমর্থন জানিয়েছেন।
আজ সোমবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এসব কথা বলেন ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, বাংলাদেশ সদস্য না হওয়া সত্ত্বেও বিশ্বের শক্তিধর রাষ্ট্রগুলোর সমন্বয়ে গঠিত জি-২০ সম্মেলনে আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিতি বিশ্বনেতাদের মনোযোগ আকর্ষণ করেছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, সুদক্ষ নেতৃত্ব, অসাধারণ ব্যক্তিত্ব এবং কর্মকুশলতার উজ্জ্বল প্রভায় বিশ্বনেতাদের আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছেন শেখ হাসিনা। রাষ্ট্র পরিচালনায় তাঁর মেধা, মনন, সততা ও সাফল্যে একসময়ের দারিদ্র্যপীড়িত অনিশ্চিত অর্থনীতির বাংলাদেশ আজ উন্নয়নশীল রাষ্ট্রে উন্নীত হয়েছে।
কাদের বলেন, জি-২০ সম্মেলনে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর গৌরবোজ্জ্বল উপস্থিতি দেশের আপামর জনগণকে অনন্য মর্যাদায় অভিষিক্ত ও গর্বিত করেছে। সেখানে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের তোলা সেলফি নিয়ে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর যে বক্তব্য প্রদান করেছেন, তা শুভবোধ সম্পন্ন কোনো রাজনৈতিক নেতৃত্বের কাছ থেকে জাতি প্রত্যাশা করে না।
বিবৃতিতে কাদের বলেন, আওয়ামী লীগ বিশ্বাস করে ক্ষমতার উৎস দেশের জনগণ। জনগণই একটি রাজনৈতিক সংগঠনের প্রধান শক্তি। প্রকৃত গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক সংগঠন জনগণের ওপরই নির্ভর করে এবং জনমতকে ধারণ করেই সুসংগঠিত হয়। মার্কিন প্রেসিডেন্টের তোলা সেলফি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় আনবে এমনটা নয়, তবে তা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের সুসম্পর্কের ইঙ্গিত বহন করে। বর্তমান সরকারের কোনো বন্ধু নেই বলে বিএনপি নেতারা এত দিন ধরে যে অপপ্রচার চালিয়ে আসছে, তার যথার্থ জবাব এই সেলফিতেই প্রতিফলিত হয়েছে।
ওবায়দুল কাদের বলেন, শুধু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টই নয়, অন্য বিশ্বনেতারাও প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে উষ্ণ মনোভাব নিয়ে কুশল বিনিময় করেছেন। যার ছবি ও সংবাদ ইতিমধ্যে গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে। দেশপ্রেমিক কোনো ব্যক্তি কিংবা রাজনৈতিক সংগঠন দেশকে বন্ধুহীন করার আকাঙ্ক্ষা লালন-পালন করতে পারে না। কিন্তু বিএনপি এই হীন ষড়যন্ত্রে লিপ্ত থেকে দীর্ঘদিন ধরে দেশবিরোধী কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে জনগণকে বিভ্রান্ত করার অপচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
বিএনপি নেতারা লাগাতারভাবে তাদের বিদেশি প্রভুদের দ্বারে দ্বারে ধরনা দিচ্ছেন বলে দাবি করেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। তিনি বলেন, তাঁরা বিদেশি প্রতিনিধি এবং সংস্থাগুলোর কাছে বাংলাদেশ সম্পর্কে মিথ্যা তথ্য দিয়ে বিভ্রান্তি সৃষ্টির পাঁয়তারা চালাচ্ছেন। তাঁদের সরবরাহকৃত বানোয়াট ও মিথ্যা তথ্যে বিভ্রান্ত হয়ে কেউ কেউ বিরূপ মন্তব্য করলে বিএনপি পুলকিত বোধ করে এবং বিষয়টিকে রাজনৈতিক ইস্যু হিসেবে দাঁড় করানোর চক্রান্ত করে। আবার যখন সত্য উন্মোচিত হয় তখন তারা নতুন ষড়যন্ত্রের জাল বোনে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নীতিকে সরকারের পক্ষ থেকেও সাধুবাদ জানানো হয়েছে বলে উল্লেখ সড়ক পরিবহনমন্ত্রী বলেন, ভিসা নীতি নিয়ে সরকার কখনো কোনো অস্বস্তিতে ছিল না। বরং ভিসা নীতির কারণে তথাকথিত আন্দোলনের নামে বিএনপির আগুন-সন্ত্রাস ও ধ্বংসাত্মক অপরাজনীতির ওপর একটি বিধিনিষেধ আরোপিত হয়েছে।
নতুন নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব গ্রহণকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি। জনগণের প্রত্যাশা পূরণে নতুন কমিশন কাজ করবে বলেও আশা প্রকাশ করেছে দলটি
৪১ মিনিট আগেরাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের অপসারণ চেয়ে তাঁর নিয়োগ দেওয়া নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) প্রত্যাখ্যান করেছে জাতীয় নাগরিক কমিটি। একই সঙ্গে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের প্রাপ্ত প্রস্তাবের আলোকে নতুন আইনের অধীনে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের দাবি জানিয়েছেন তারা
৩ ঘণ্টা আগেড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
১ দিন আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
১ দিন আগে