নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, বিএনপির নেতারা দিশেহারা হয়ে একেক সময় একেক কথা বলছেন। বিদেশি প্রভুদের কাছ থেকে প্রত্যাশিত সাড়া না পেয়ে এবং জনগণ দ্বারা বারবার প্রত্যাখ্যাত হয়ে বিএনপি নেতারা দিশেহারা হয়ে পড়েছেন। আজ সোমবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এসব কথা বলেছেন ওবায়দুল কাদের।
বিএনপি লাগাতার মিছিল-মিটিং করে—বিরোধী মত দমনের মিথ্যা অভিযোগ করছে বলে উল্লেখ করেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। তিনি বলেন, বিএনপি নেতারা মুখে গণতন্ত্রের কথা বললেও তাঁদের অন্তর চরম স্বেচ্ছাচারিতা ও মিথ্যাচারে পরিপূর্ণ। স্বৈরাচারী আদর্শ ও সন্ত্রাসের ধারক-বাহক এবং উগ্র-সাম্প্রদায়িকতা ও জঙ্গিবাদের প্রধান পৃষ্ঠপোষক বিএনপি সব সময় গণতন্ত্রের পথকে ভয় পায়। দলটির রাজনীতি হলো, যে কোনো উপায়ে ষড়যন্ত্র ও চক্রান্তের মাধ্যমে ক্ষমতা দখল।
বিএনপির তথাকথিত আন্দোলন ব্যর্থ হওয়ায় মির্জা ফখরুল ইসলামেরা এখন পাগলের প্রলাপ বকছে বলে দাবি করে ওবায়দুল কাদের বলেন, কখনো বিদেশি প্রভুদের কৃপা প্রত্যাশায় তাদের স্তুতি করে। আবার কাঙ্ক্ষিত সাড়া না পেয়ে তাদের বিরুদ্ধে বিষোদ্গার করে।’
বিএনপি গণতন্ত্র, সংবিধান, আইনের শাসন, নির্বাচনীব্যবস্থা হত্যা করে এখন নিজেদের গণতন্ত্রকামী হিসেবে প্রকাশ করছে উল্লেখ করে কাদের বলেন, এটি হাস্যকর। বিবৃতিতে ২০০১ সালে বিএনপি-জামায়াতের ক্ষমতা গ্রহণের পর আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের ওপর নির্যাতনের বিভিন্ন চিত্র তুলে ধরেন কাদের।
কাদের বলেন, নিজেদের কৃতকর্মের জন্য বিএনপির মধ্যে কোনো অপরাধবোধ নেই। তারা এখনো ওই হামলাকারীদের পক্ষে সাফাই গায়। আরেকটি ১৫ আগস্ট সৃষ্টির হুমকি দেয়। যে দল নিজেরা গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে না, গণতান্ত্রিক রীতিনীতি ও সংস্কৃতিকে ধারণ করে না, দেশের মানুষকে তারা কী গণতন্ত্র দেবে?
ওবায়দুল কাদের বলেন, বাংলাদেশে গণতন্ত্র, মানবাধিকার, বাক-স্বাধীনতা সুসংহত রয়েছে বলেই উন্নয়ন সম্ভব হয়েছে। আওয়ামী লীগ সরকার নাগরিকের আশা-আকাঙ্ক্ষা ও মতামতকে ধারণ করে রাষ্ট্র পরিচালনা করছে বলেই বাংলাদেশ আজ ধারাবাহিক অগ্রগতি ও সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে যাচ্ছে।
বিবৃতিতে দেশমাতৃকার সাফল্য-সংগ্রাম এগিয়ে নিতে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানান কাদের।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, বিএনপির নেতারা দিশেহারা হয়ে একেক সময় একেক কথা বলছেন। বিদেশি প্রভুদের কাছ থেকে প্রত্যাশিত সাড়া না পেয়ে এবং জনগণ দ্বারা বারবার প্রত্যাখ্যাত হয়ে বিএনপি নেতারা দিশেহারা হয়ে পড়েছেন। আজ সোমবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এসব কথা বলেছেন ওবায়দুল কাদের।
বিএনপি লাগাতার মিছিল-মিটিং করে—বিরোধী মত দমনের মিথ্যা অভিযোগ করছে বলে উল্লেখ করেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। তিনি বলেন, বিএনপি নেতারা মুখে গণতন্ত্রের কথা বললেও তাঁদের অন্তর চরম স্বেচ্ছাচারিতা ও মিথ্যাচারে পরিপূর্ণ। স্বৈরাচারী আদর্শ ও সন্ত্রাসের ধারক-বাহক এবং উগ্র-সাম্প্রদায়িকতা ও জঙ্গিবাদের প্রধান পৃষ্ঠপোষক বিএনপি সব সময় গণতন্ত্রের পথকে ভয় পায়। দলটির রাজনীতি হলো, যে কোনো উপায়ে ষড়যন্ত্র ও চক্রান্তের মাধ্যমে ক্ষমতা দখল।
বিএনপির তথাকথিত আন্দোলন ব্যর্থ হওয়ায় মির্জা ফখরুল ইসলামেরা এখন পাগলের প্রলাপ বকছে বলে দাবি করে ওবায়দুল কাদের বলেন, কখনো বিদেশি প্রভুদের কৃপা প্রত্যাশায় তাদের স্তুতি করে। আবার কাঙ্ক্ষিত সাড়া না পেয়ে তাদের বিরুদ্ধে বিষোদ্গার করে।’
বিএনপি গণতন্ত্র, সংবিধান, আইনের শাসন, নির্বাচনীব্যবস্থা হত্যা করে এখন নিজেদের গণতন্ত্রকামী হিসেবে প্রকাশ করছে উল্লেখ করে কাদের বলেন, এটি হাস্যকর। বিবৃতিতে ২০০১ সালে বিএনপি-জামায়াতের ক্ষমতা গ্রহণের পর আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের ওপর নির্যাতনের বিভিন্ন চিত্র তুলে ধরেন কাদের।
কাদের বলেন, নিজেদের কৃতকর্মের জন্য বিএনপির মধ্যে কোনো অপরাধবোধ নেই। তারা এখনো ওই হামলাকারীদের পক্ষে সাফাই গায়। আরেকটি ১৫ আগস্ট সৃষ্টির হুমকি দেয়। যে দল নিজেরা গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে না, গণতান্ত্রিক রীতিনীতি ও সংস্কৃতিকে ধারণ করে না, দেশের মানুষকে তারা কী গণতন্ত্র দেবে?
ওবায়দুল কাদের বলেন, বাংলাদেশে গণতন্ত্র, মানবাধিকার, বাক-স্বাধীনতা সুসংহত রয়েছে বলেই উন্নয়ন সম্ভব হয়েছে। আওয়ামী লীগ সরকার নাগরিকের আশা-আকাঙ্ক্ষা ও মতামতকে ধারণ করে রাষ্ট্র পরিচালনা করছে বলেই বাংলাদেশ আজ ধারাবাহিক অগ্রগতি ও সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে যাচ্ছে।
বিবৃতিতে দেশমাতৃকার সাফল্য-সংগ্রাম এগিয়ে নিতে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানান কাদের।
নতুন নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব গ্রহণকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি। জনগণের প্রত্যাশা পূরণে নতুন কমিশন কাজ করবে বলেও আশা প্রকাশ করেছে দলটি
৯ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের অপসারণ চেয়ে তাঁর নিয়োগ দেওয়া নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) প্রত্যাখ্যান করেছে জাতীয় নাগরিক কমিটি। একই সঙ্গে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের প্রাপ্ত প্রস্তাবের আলোকে নতুন আইনের অধীনে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের দাবি জানিয়েছেন তারা
১১ ঘণ্টা আগেড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
১ দিন আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
২ দিন আগে