নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সেইফ এক্সিট চাইলে সরকারকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের হাতে ক্ষমতা ছেড়ে দেওয়ার বিএনপির প্রস্তাবের বিপরীতে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের দলটিকে উদ্দেশ করে বলেন, ‘আপনাদেরও আমরা বলছি সেইফ এক্সিট চাইলে নির্বাচনে আসুন। নির্বাচনের মাধ্যমে সেইফ এক্সিট কারা নেবে, সেটা জনগণই ঠিক করবে। সেইফ এক্সিট নির্বাচনে হবে। আপনাদের কথা, মিনমিনে আন্দোলনে সেইফ এক্সিট হবে না।’
আজ শনিবার রাজধানীর জাতীয় বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে চত্বরে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ আয়োজিত প্রতিবাদ সমাবেশ এ কথা বলেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। বিএনপি দেশবিরোধী ষড়যন্ত্র, মিথ্যাচার ও অপপ্রচার করছে দাবি করে এ প্রতিবাদ কর্মসূচি পালন করছে। এদিকে একই দিন রাজধানীর পল্টনে বিক্ষোভ সমাবেশ করে বিএনপি। পাল্টা কর্মসূচির অংশ হিসেবে আওয়ামী লীগ এ প্রতিবাদ কর্মসূচির আয়োজন করে বলে জানা গেছে।
প্রতিবাদ সমাবেশকে সামনে রেখে ঢাকা মহানগর উত্তরের বিভিন্ন থানা ও ওয়ার্ডের নেতা-কর্মীরা বেলা ২টার আগ থেকে মিছিলসহ বুদ্ধিজীবী চত্বরে উপস্থিত হন। বেলা সাড়ে ৩টার পর আনুষ্ঠানিকভাবে এ কর্মসূচি শুরু হয়। ঢাকা মহানগর উত্তরের সভাপতি শেখ বজলুর রহমানের সভাপতিত্বে ওবায়দুল কাদের ছাড়াও আরও বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম, ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এস এম মান্নান কচি ও শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার।
বিএনপির উদ্দেশে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘২০০১ সালের মতো তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফিরিয়ে আনতে চান? সেটাই নিরপেক্ষ! তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে যতই হাঁকডাক দেন—আমরা বেঁচে থাকতে এটা বাংলার মাটিতে আর ফিরে আসবে না। ওই তত্ত্বাবধায়কের দিন শেষ। ওইটা জাদুঘরে চলে গেছে। এটি বিএনপি নেতাদের মুখে ও গলাবাজিতেই থাকবে। বাস্তবতে তত্ত্বাবধায়ক কিছুই নেই। যে বিদেশিদের কাছে নালিশ করে, তারা এক দেশও বলে না যে তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে। তাদের কেউ বলেনি সংসদ ভাঙতে হবে, শেখ হাসিনা সরকারকে পদত্যাগ করতে হবে।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমাদের সংবিধান নির্বাচনের বিধিবিধান ঠিক করে দিয়েছে। সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন হবে। কোনো দেশ আমাদের অভ্যন্তরীণ ব্যাপারে কিছু বলে না। বলছে বিএনপি।’
বিদেশিরা বাংলাদেশকে পরামর্শ দিতে পারে, কিন্তু দেশের ক্ষমতায় কাউকে বসাতে পারে না বলে দাবি করেন ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, ‘ক্ষমতায় বসাতে পারে বাংলাদেশের জনগণ। বাংলাদেশের জনগণ শেখ হাসিনা ও আমাদের সঙ্গে আছে। নালিশ করে আমরা ক্ষমতায় যেতে চাই না। জনগণ না থাকায় বিএনপি বিদেশিদের কাছে নালিশ করে।’
বিএনপির আন্দোলনের সমালোচনা করে কাদের বলেন, ‘পৃথিবীর ইতিহাসে অনেক আন্দোলন-সংগ্রাম হয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশে এক অদ্ভুত আন্দোলন হচ্ছে, এখানে আন্দোলনে নেতা নেই, নির্বাচনেও নেই। কী করে হবে আন্দোলন? কী করে হবে নির্বাচন? নেতা ছাড়া নির্বাচন ও আন্দোলন হতে পারে না।’
আন্দোলনে সন্ত্রাস উপাদান যুক্ত করে শেখ হাসিনার সরকারকে বিএনপি হটাতে ষড়যন্ত্র করছে দাবি করে কাদের বলেন, ‘আপনাদের এটাও প্রতিজ্ঞা আছে, নির্বাচন রুখে দেবেন। আমরাও প্রস্তুত। কে নির্বাচন রুখতে আসে আমরা দেখব।’
নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে কাদের বলেন, ‘আপনারা তৈরি থাকুন, প্রস্তুত হয়ে যান। সময়-সময়ে ডাক দেব।’
কাদের বলেন, ‘আদালতের নিষেধ আছে অনলাইনে দণ্ডিত আসামি বক্তৃতা করতে পারবে না। কিন্তু প্রতিনিয়ত তারেক রহমান অনলাইনে কথা বলে যাচ্ছেন। আমরা এই বিষয়টিতে আদালতের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। কারণ, এটা আইনের ভিত্তিতে সে অপরাধ করে যাচ্ছে। এ অপরাধের সঙ্গে তাল মিলাচ্ছে মির্জা ফখরুল, চট্টগ্রামের আমীর খসরু মাহমুদ।’
উল্লেখ, দণ্ডিত পলাতক আসামি তারেক রহমানের বক্তব্য গণমাধ্যমে প্রচার না করার জন্য ২০১৫ সালে হাইকোর্ট থেকে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়।
তারেক রহমানের আসল লোক হচ্ছে দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী দাবি করে কাদের বলেন, ‘ফখরুল আসলে এখনো বোঝেনি। সময় এলে বুঝবে। তারকের আসল লোক হচ্ছে আমীর খসরু। তার মাধ্যমে সব চক্রান্ত, অপকর্ম, নির্দেশনা আসে। টাকাপয়সার লেনদেনও আমীর খসরুর মাধ্যমে করছে। সরকার পতনে বিএনপির পরিকল্পনা ভেস্তে গেছে।
‘আমীর খসরু আজ মিথ্যাচার করে পল্টনে বলেছে ঋষি সুনাকের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক হয়নি। অথচ তিনি (ঋষি সুনাক) শেখ হাসিনাকে বলেছেন আপনাকে বহুদিন ধরে অনুসরণ করছি। আপনি অনুকরণ করার মতো ব্যক্তিত্ব। এই কথা বলার পরেও বলে বৈঠক নাকি হয়নি। কীভাবে বৈঠক হবে? ফখরুল আবার বলে ক্ষমতায় থাকতে দেনদরবার করার জন্য তিন দেশ সফর করছেন শেখ হাসিনা। ক্ষমতায় একসময় ছিলেন। ক্ষমতার ময়ূর সিংহাসন আপনাদের কপালে আর জুড়বে কি না জানি না।’
বিএনপি নেতাদের প্রধানমন্ত্রীর বিদেশ সফরকালীন রাষ্ট্রপ্রধান, বিভিন্ন সংস্থার প্রধানদের বাংলাদেশ নিয়ে মন্তব্য করেছে সেগুলো পড়ার জন্য বিএনপি নেতাদের অনুরোধ করেন কাদের। তিনি বলেন, ‘শেখ হাসিনাকে যে প্রশংসা করে সম্মানিত করেছে, এতে তো আপনাদের অন্তর্জ্বালা হবেই। যাকে আপনারা ক্ষমতা থেকে হটাতে চান, বিদেশিরা কেন তার প্রশংসা করে।’
বিএনপি সমমনাদের ৫৪ দলীয় জোট সম্পর্কে কাদের বলেন, ‘যে হাঁকডাক করেছেন, সেই ৫৪ দল কোথায় গেল? বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিপি নূরও চলে গেছে। রেজা কিবরিয়াও চলে গেছে। তারাও এই জোটকে পছন্দ করছে না। আর কত ভেতরে ভেতরে মান-অভিমান নিয়ে সরে যাচ্ছে। কাজে ফখরুল সাহেব, আমীর খসরু সাহেব বড় বড় কথা বলে লাভ নেই। আপনাদের ঐক্যজোটে আজকে বিষাদের ভাঙনের সানাই বাজছে। আপনাদের আন্দোলনের ভাঙা হাট থেকে যতই ডাকুন দেশের মানুষ সাড়ে দেবে না। দিতে পারে না।’
সেইফ এক্সিট চাইলে সরকারকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের হাতে ক্ষমতা ছেড়ে দেওয়ার বিএনপির প্রস্তাবের বিপরীতে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের দলটিকে উদ্দেশ করে বলেন, ‘আপনাদেরও আমরা বলছি সেইফ এক্সিট চাইলে নির্বাচনে আসুন। নির্বাচনের মাধ্যমে সেইফ এক্সিট কারা নেবে, সেটা জনগণই ঠিক করবে। সেইফ এক্সিট নির্বাচনে হবে। আপনাদের কথা, মিনমিনে আন্দোলনে সেইফ এক্সিট হবে না।’
আজ শনিবার রাজধানীর জাতীয় বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে চত্বরে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ আয়োজিত প্রতিবাদ সমাবেশ এ কথা বলেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। বিএনপি দেশবিরোধী ষড়যন্ত্র, মিথ্যাচার ও অপপ্রচার করছে দাবি করে এ প্রতিবাদ কর্মসূচি পালন করছে। এদিকে একই দিন রাজধানীর পল্টনে বিক্ষোভ সমাবেশ করে বিএনপি। পাল্টা কর্মসূচির অংশ হিসেবে আওয়ামী লীগ এ প্রতিবাদ কর্মসূচির আয়োজন করে বলে জানা গেছে।
প্রতিবাদ সমাবেশকে সামনে রেখে ঢাকা মহানগর উত্তরের বিভিন্ন থানা ও ওয়ার্ডের নেতা-কর্মীরা বেলা ২টার আগ থেকে মিছিলসহ বুদ্ধিজীবী চত্বরে উপস্থিত হন। বেলা সাড়ে ৩টার পর আনুষ্ঠানিকভাবে এ কর্মসূচি শুরু হয়। ঢাকা মহানগর উত্তরের সভাপতি শেখ বজলুর রহমানের সভাপতিত্বে ওবায়দুল কাদের ছাড়াও আরও বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম, ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এস এম মান্নান কচি ও শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার।
বিএনপির উদ্দেশে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘২০০১ সালের মতো তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফিরিয়ে আনতে চান? সেটাই নিরপেক্ষ! তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে যতই হাঁকডাক দেন—আমরা বেঁচে থাকতে এটা বাংলার মাটিতে আর ফিরে আসবে না। ওই তত্ত্বাবধায়কের দিন শেষ। ওইটা জাদুঘরে চলে গেছে। এটি বিএনপি নেতাদের মুখে ও গলাবাজিতেই থাকবে। বাস্তবতে তত্ত্বাবধায়ক কিছুই নেই। যে বিদেশিদের কাছে নালিশ করে, তারা এক দেশও বলে না যে তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে। তাদের কেউ বলেনি সংসদ ভাঙতে হবে, শেখ হাসিনা সরকারকে পদত্যাগ করতে হবে।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমাদের সংবিধান নির্বাচনের বিধিবিধান ঠিক করে দিয়েছে। সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন হবে। কোনো দেশ আমাদের অভ্যন্তরীণ ব্যাপারে কিছু বলে না। বলছে বিএনপি।’
বিদেশিরা বাংলাদেশকে পরামর্শ দিতে পারে, কিন্তু দেশের ক্ষমতায় কাউকে বসাতে পারে না বলে দাবি করেন ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, ‘ক্ষমতায় বসাতে পারে বাংলাদেশের জনগণ। বাংলাদেশের জনগণ শেখ হাসিনা ও আমাদের সঙ্গে আছে। নালিশ করে আমরা ক্ষমতায় যেতে চাই না। জনগণ না থাকায় বিএনপি বিদেশিদের কাছে নালিশ করে।’
বিএনপির আন্দোলনের সমালোচনা করে কাদের বলেন, ‘পৃথিবীর ইতিহাসে অনেক আন্দোলন-সংগ্রাম হয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশে এক অদ্ভুত আন্দোলন হচ্ছে, এখানে আন্দোলনে নেতা নেই, নির্বাচনেও নেই। কী করে হবে আন্দোলন? কী করে হবে নির্বাচন? নেতা ছাড়া নির্বাচন ও আন্দোলন হতে পারে না।’
আন্দোলনে সন্ত্রাস উপাদান যুক্ত করে শেখ হাসিনার সরকারকে বিএনপি হটাতে ষড়যন্ত্র করছে দাবি করে কাদের বলেন, ‘আপনাদের এটাও প্রতিজ্ঞা আছে, নির্বাচন রুখে দেবেন। আমরাও প্রস্তুত। কে নির্বাচন রুখতে আসে আমরা দেখব।’
নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে কাদের বলেন, ‘আপনারা তৈরি থাকুন, প্রস্তুত হয়ে যান। সময়-সময়ে ডাক দেব।’
কাদের বলেন, ‘আদালতের নিষেধ আছে অনলাইনে দণ্ডিত আসামি বক্তৃতা করতে পারবে না। কিন্তু প্রতিনিয়ত তারেক রহমান অনলাইনে কথা বলে যাচ্ছেন। আমরা এই বিষয়টিতে আদালতের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। কারণ, এটা আইনের ভিত্তিতে সে অপরাধ করে যাচ্ছে। এ অপরাধের সঙ্গে তাল মিলাচ্ছে মির্জা ফখরুল, চট্টগ্রামের আমীর খসরু মাহমুদ।’
উল্লেখ, দণ্ডিত পলাতক আসামি তারেক রহমানের বক্তব্য গণমাধ্যমে প্রচার না করার জন্য ২০১৫ সালে হাইকোর্ট থেকে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়।
তারেক রহমানের আসল লোক হচ্ছে দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী দাবি করে কাদের বলেন, ‘ফখরুল আসলে এখনো বোঝেনি। সময় এলে বুঝবে। তারকের আসল লোক হচ্ছে আমীর খসরু। তার মাধ্যমে সব চক্রান্ত, অপকর্ম, নির্দেশনা আসে। টাকাপয়সার লেনদেনও আমীর খসরুর মাধ্যমে করছে। সরকার পতনে বিএনপির পরিকল্পনা ভেস্তে গেছে।
‘আমীর খসরু আজ মিথ্যাচার করে পল্টনে বলেছে ঋষি সুনাকের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক হয়নি। অথচ তিনি (ঋষি সুনাক) শেখ হাসিনাকে বলেছেন আপনাকে বহুদিন ধরে অনুসরণ করছি। আপনি অনুকরণ করার মতো ব্যক্তিত্ব। এই কথা বলার পরেও বলে বৈঠক নাকি হয়নি। কীভাবে বৈঠক হবে? ফখরুল আবার বলে ক্ষমতায় থাকতে দেনদরবার করার জন্য তিন দেশ সফর করছেন শেখ হাসিনা। ক্ষমতায় একসময় ছিলেন। ক্ষমতার ময়ূর সিংহাসন আপনাদের কপালে আর জুড়বে কি না জানি না।’
বিএনপি নেতাদের প্রধানমন্ত্রীর বিদেশ সফরকালীন রাষ্ট্রপ্রধান, বিভিন্ন সংস্থার প্রধানদের বাংলাদেশ নিয়ে মন্তব্য করেছে সেগুলো পড়ার জন্য বিএনপি নেতাদের অনুরোধ করেন কাদের। তিনি বলেন, ‘শেখ হাসিনাকে যে প্রশংসা করে সম্মানিত করেছে, এতে তো আপনাদের অন্তর্জ্বালা হবেই। যাকে আপনারা ক্ষমতা থেকে হটাতে চান, বিদেশিরা কেন তার প্রশংসা করে।’
বিএনপি সমমনাদের ৫৪ দলীয় জোট সম্পর্কে কাদের বলেন, ‘যে হাঁকডাক করেছেন, সেই ৫৪ দল কোথায় গেল? বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিপি নূরও চলে গেছে। রেজা কিবরিয়াও চলে গেছে। তারাও এই জোটকে পছন্দ করছে না। আর কত ভেতরে ভেতরে মান-অভিমান নিয়ে সরে যাচ্ছে। কাজে ফখরুল সাহেব, আমীর খসরু সাহেব বড় বড় কথা বলে লাভ নেই। আপনাদের ঐক্যজোটে আজকে বিষাদের ভাঙনের সানাই বাজছে। আপনাদের আন্দোলনের ভাঙা হাট থেকে যতই ডাকুন দেশের মানুষ সাড়ে দেবে না। দিতে পারে না।’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সেলিমা রহমান বলেছেন, আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং আওয়ামী লীগের অন্য নেতাকর্মীরা ভারত ও অন্য দেশে অবস্থান করে বাংলাদেশে বিশৃঙ্খলা তৈরি করে অস্থিতিশীলতা তৈরির চেষ্টা করছে।
১ ঘণ্টা আগেনতুন নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব গ্রহণকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি। জনগণের প্রত্যাশা পূরণে নতুন কমিশন কাজ করবে বলেও আশা প্রকাশ করেছে দলটি
২১ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের অপসারণ চেয়ে তাঁর নিয়োগ দেওয়া নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) প্রত্যাখ্যান করেছে জাতীয় নাগরিক কমিটি। একই সঙ্গে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের প্রাপ্ত প্রস্তাবের আলোকে নতুন আইনের অধীনে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের দাবি জানিয়েছেন তারা
১ দিন আগেড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
২ দিন আগে