নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সাম্প্রদায়িক হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বিভিন্ন মন্দির পরিদর্শনে গিয়ে পুরোহিতদের দেখা পায়নি বিএনপি নেতারা। দলটির নেতারা দাবি করছেন সরকারের চাপের কারণেই পুরোহিতরা তাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেনি। বিএনপির এমন অভিযোগকে সৃজনশীল মিথ্যাচার বলে দাবি করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সড়ক পরিবহন মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
ওবায়দুল কাদের বলেছেন, বিএনপির দলীয় টিম যাওয়ার পরে হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকেরা কেন যায়নি, সেটাও নাকি সরকারে দোষ। তাঁরা অভিযোগ করেছে, সরকার নাকি পুরোহিতদের বাধা দিয়েছে বিএনপির সঙ্গে কথা বলতে, এমন সৃজনশীল মিথ্যাচার বিএনপির মুখেই মানায়।
আজ মঙ্গলবার জাতীয় সংসদ এলাকার বাসভবনে ব্রিফিংকালে এসব কথা বলেন ওবায়দুল কাদের।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, বিএনপি নেতারা হিন্দু সম্প্রদায়ের জন্য মায়াকান্না করলেও প্রকৃতপক্ষে পূজামণ্ডপে হামলার বিচার তারা চাননি। ভিডিও ফুটেজ অনুযায়ী সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে মামলা হলেও তারা বলছেন বিরোধীদের হেনস্তা করার জন্য মামলা করা হয়েছে। এটা বিএনপির ডাবল স্ট্যান্ডার্ড। যে কোন ইস্যুকে রাজনৈতিক রূপ দিয়ে বিতর্কিত করাই বিএনপির কাজ। অপপ্রচারই তাদের শেষ আশ্রয়স্থল।
কাদের বলেন, ঘটনার পর বিএনপির পক্ষ থেকে কেউ হিন্দু সম্প্রদায়ের পাশে দাঁড়ায়নি অথচ এখন প্রায় দুই সপ্তাহ পর বিএনপির দলীয় টিম বিভিন্ন মন্দির পরিদর্শন করছেন, ঘটনার রেশ কেটে যাওয়ার পর এই লোক দেখানো পরিদর্শন দলীয়ভাবে বিএনপির দায়িত্বহীনতাকেই স্পষ্ট করছে।
ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি নেতারা অভিযোগ করেছেন কুমিল্লাসহ বিভিন্ন পূজামণ্ডপে হামলা নাকি সরকারি নীলনকশা। তারা আরও অভিযোগ করেছে সরকার নাকি হামলাকারীদের বিচারের উদ্যোগ নেয়নি। দলটির নেতাদের মিথ্যাচার গোয়েবলসকেও হার মানায়।
পূজামণ্ডপে হামলার পর থেকে বিএনপি মিথ্যাচার এবং অপপ্রচারের ফানুস উড়িয়েই যাচ্ছেন উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, এসব অভিযোগ কল্পনাপ্রসূত, যার সঙ্গে বাস্তবতার কোন সম্পর্ক নেই। কোন সরকার কি চায় দেশের পরিস্থিতি অস্থিতিশীল করতে? এতে সরকারের কি লাভ? দোষারোপের রাজনীতি যেহেতু বিএনপির আদর্শ সেহেতু সরকারের বিরুদ্ধে কিছু না কিছু বলতেই হবে। এ ধরনের কল্পিত ও অন্তঃসারশূন্য অভিযোগ তারই ধারাবাহিকতা।
কাদের বলেন, বিএনপি নেতারা যা বলছেন, তা জনগণতো নয়, তারাও বিশ্বাস করে কি না জানি না। তাদের এ অভিযোগ ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার দায় আওয়ামী লীগের ওপর চাপানোর মতো।
সাম্প্রদায়িক হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বিভিন্ন মন্দির পরিদর্শনে গিয়ে পুরোহিতদের দেখা পায়নি বিএনপি নেতারা। দলটির নেতারা দাবি করছেন সরকারের চাপের কারণেই পুরোহিতরা তাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেনি। বিএনপির এমন অভিযোগকে সৃজনশীল মিথ্যাচার বলে দাবি করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সড়ক পরিবহন মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
ওবায়দুল কাদের বলেছেন, বিএনপির দলীয় টিম যাওয়ার পরে হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকেরা কেন যায়নি, সেটাও নাকি সরকারে দোষ। তাঁরা অভিযোগ করেছে, সরকার নাকি পুরোহিতদের বাধা দিয়েছে বিএনপির সঙ্গে কথা বলতে, এমন সৃজনশীল মিথ্যাচার বিএনপির মুখেই মানায়।
আজ মঙ্গলবার জাতীয় সংসদ এলাকার বাসভবনে ব্রিফিংকালে এসব কথা বলেন ওবায়দুল কাদের।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, বিএনপি নেতারা হিন্দু সম্প্রদায়ের জন্য মায়াকান্না করলেও প্রকৃতপক্ষে পূজামণ্ডপে হামলার বিচার তারা চাননি। ভিডিও ফুটেজ অনুযায়ী সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে মামলা হলেও তারা বলছেন বিরোধীদের হেনস্তা করার জন্য মামলা করা হয়েছে। এটা বিএনপির ডাবল স্ট্যান্ডার্ড। যে কোন ইস্যুকে রাজনৈতিক রূপ দিয়ে বিতর্কিত করাই বিএনপির কাজ। অপপ্রচারই তাদের শেষ আশ্রয়স্থল।
কাদের বলেন, ঘটনার পর বিএনপির পক্ষ থেকে কেউ হিন্দু সম্প্রদায়ের পাশে দাঁড়ায়নি অথচ এখন প্রায় দুই সপ্তাহ পর বিএনপির দলীয় টিম বিভিন্ন মন্দির পরিদর্শন করছেন, ঘটনার রেশ কেটে যাওয়ার পর এই লোক দেখানো পরিদর্শন দলীয়ভাবে বিএনপির দায়িত্বহীনতাকেই স্পষ্ট করছে।
ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি নেতারা অভিযোগ করেছেন কুমিল্লাসহ বিভিন্ন পূজামণ্ডপে হামলা নাকি সরকারি নীলনকশা। তারা আরও অভিযোগ করেছে সরকার নাকি হামলাকারীদের বিচারের উদ্যোগ নেয়নি। দলটির নেতাদের মিথ্যাচার গোয়েবলসকেও হার মানায়।
পূজামণ্ডপে হামলার পর থেকে বিএনপি মিথ্যাচার এবং অপপ্রচারের ফানুস উড়িয়েই যাচ্ছেন উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, এসব অভিযোগ কল্পনাপ্রসূত, যার সঙ্গে বাস্তবতার কোন সম্পর্ক নেই। কোন সরকার কি চায় দেশের পরিস্থিতি অস্থিতিশীল করতে? এতে সরকারের কি লাভ? দোষারোপের রাজনীতি যেহেতু বিএনপির আদর্শ সেহেতু সরকারের বিরুদ্ধে কিছু না কিছু বলতেই হবে। এ ধরনের কল্পিত ও অন্তঃসারশূন্য অভিযোগ তারই ধারাবাহিকতা।
কাদের বলেন, বিএনপি নেতারা যা বলছেন, তা জনগণতো নয়, তারাও বিশ্বাস করে কি না জানি না। তাদের এ অভিযোগ ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার দায় আওয়ামী লীগের ওপর চাপানোর মতো।
নতুন নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব গ্রহণকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি। জনগণের প্রত্যাশা পূরণে নতুন কমিশন কাজ করবে বলেও আশা প্রকাশ করেছে দলটি
১৩ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের অপসারণ চেয়ে তাঁর নিয়োগ দেওয়া নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) প্রত্যাখ্যান করেছে জাতীয় নাগরিক কমিটি। একই সঙ্গে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের প্রাপ্ত প্রস্তাবের আলোকে নতুন আইনের অধীনে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের দাবি জানিয়েছেন তারা
১৫ ঘণ্টা আগেড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
১ দিন আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
২ দিন আগে