ময়মনসিংহ প্রতিনিধি
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সেলিমা রহমান বলেছেন, ‘তিন তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও দেশের উন্নয়নের প্রতীক বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা ভালো নয়। আমরা তাঁর মুক্তির জন্য আন্দোলন করে আসছি, কিন্তু তাতে সরকারের টনক নড়ছে না। আমরা খালেদা জিয়ার মুক্তির জন্য আরেকটি যুদ্ধ করতে চাই; আমাদের পরিষ্কার কথা আন্দোলনের মাধ্যমে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্ত করে আনব। আমাদের নেত্রীকে আর কারাগারে আবদ্ধ থাকতে দেব না।’
আজ সোমবার বিকেলে ময়মনসিংহে খালেদা জিয়ার মুক্তি দাবিতে সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
তিনি আরও বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে আমরা স্বাধীনতা পেয়েছি। লড়াই করেছিল দেশের মানুষ। তাই বলতে চাই, খালেদা জিয়ার মুক্তির লড়াই হবে আরেকটি যুদ্ধ। কারণ আজ দেশ পরাধীন হতে চলছে, দেশের স্বাধীনতা আজ প্রশ্নবিদ্ধ।’
সেলিমা রহমান বলেন, ‘দেশনেত্রী মানেই আমাদের জনগণের মুক্তি, দেশের স্বাধীনতা রক্ষার মুক্তি। এই আন্দোলনের মধ্যে আমাদের যদি আবার লড়াই করতে হয় নতুন করে লড়াই করব। বর্তমান ফ্যাসিস্ট সরকারের কোনো জবাবদিহি নাই। প্রহসনের নির্বাচনের মাধ্যমে জোর করে আরেকটি দেশের সহায়তায় ক্ষমতা দখল করে আছে। দেশের মানুষের বুকে পা দিয়ে একের পর এক উন্নয়নের নামে কোটি কোটি টাকা বিদেশে পাচার করছে। প্রশাসন-পুলিশ সবাইকে দুর্নীতিবাজ করে তাদের কোটি কোটি টাকা বিদেশে পাচার করছে।’
সেলিমা রহমান আরও বলেন, দেশের মানুষকে নির্যাতন করে সার্বভৌমত্ব নষ্ট করছে। আপনারা দেখেছেন সম্প্রতি আমাদের প্রধানমন্ত্রী দুইবার ভারতে ছুটে গেছেন। সেখানে গিয়ে তিনি কি করেছেন? তার বোধ হয় চুক্তি ছিল ক্ষমতায় বসানোর, বাংলাদেশের সবকিছু দিয়ে দিক তাদের। তাই অসম চুক্তি করে দেশকে নিরাপত্তা বিঘ্নিত করে, দেশের স্বার্থের বাইরে দেশকে অন্য দেশের দাশে পরিণত করার চেষ্টা করা হচ্ছে। আপনারা দেশের সেই জনগণ, যারা স্বাধীনতার সময় স্বামী হারিয়েছেন, সন্তান হারিয়েছেন। আমাদের রক্ত দিয়ে অর্জিত স্বাধীনতা কখনো ধ্বংস হতে দেব না।’
সোমবার বিকেলে নগরীর হরি কিশোর রায় রোডের বিএনপি কার্যালয়ের সামনের সড়কে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি উপেক্ষা করে উত্তর-দক্ষিণ ও মহানগর বিএনপি আয়োজিত সমাবেশে মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক অধ্যাপক শফিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন দলের যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স, স্বনির্ভর বিষয়ক সম্পাদক শিরিন সুলতানা, সাংগঠনিক সম্পাদক শাহ ওয়ারেস আলী মামুন, বিভাগীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আবু ওয়াহাব আকন্দ ওয়াহিদ, দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক ডা. মাহাবুবুর রহমান লিটন ও উত্তর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক অধ্যাপক এনায়েত উল্লাহ কালাম, দক্ষিণ জেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক জাকির হোসেন বাবলু।
সমাবেশ সঞ্চালনা করেন ময়মনসিংহ মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক অধ্যাপক শেখ আমজাদ আলী, উত্তর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক মোতাহার হোসেন তালুকদার ও দক্ষিণ জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক আলমগীর মাহমুদ।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর প্রথমবারের মতো নগরীতে বিএনপির সমাবেশকে ঘিরে দলীয় নেতা-কর্মীদের মধ্যে চাঙা ভাব দেখা যায়। নেতা–কর্মীরা বৃষ্টি উপেক্ষা করে মিছিলে মিছিলে যোগ দেন সমাবেশে।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সেলিমা রহমান বলেছেন, ‘তিন তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও দেশের উন্নয়নের প্রতীক বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা ভালো নয়। আমরা তাঁর মুক্তির জন্য আন্দোলন করে আসছি, কিন্তু তাতে সরকারের টনক নড়ছে না। আমরা খালেদা জিয়ার মুক্তির জন্য আরেকটি যুদ্ধ করতে চাই; আমাদের পরিষ্কার কথা আন্দোলনের মাধ্যমে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্ত করে আনব। আমাদের নেত্রীকে আর কারাগারে আবদ্ধ থাকতে দেব না।’
আজ সোমবার বিকেলে ময়মনসিংহে খালেদা জিয়ার মুক্তি দাবিতে সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
তিনি আরও বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে আমরা স্বাধীনতা পেয়েছি। লড়াই করেছিল দেশের মানুষ। তাই বলতে চাই, খালেদা জিয়ার মুক্তির লড়াই হবে আরেকটি যুদ্ধ। কারণ আজ দেশ পরাধীন হতে চলছে, দেশের স্বাধীনতা আজ প্রশ্নবিদ্ধ।’
সেলিমা রহমান বলেন, ‘দেশনেত্রী মানেই আমাদের জনগণের মুক্তি, দেশের স্বাধীনতা রক্ষার মুক্তি। এই আন্দোলনের মধ্যে আমাদের যদি আবার লড়াই করতে হয় নতুন করে লড়াই করব। বর্তমান ফ্যাসিস্ট সরকারের কোনো জবাবদিহি নাই। প্রহসনের নির্বাচনের মাধ্যমে জোর করে আরেকটি দেশের সহায়তায় ক্ষমতা দখল করে আছে। দেশের মানুষের বুকে পা দিয়ে একের পর এক উন্নয়নের নামে কোটি কোটি টাকা বিদেশে পাচার করছে। প্রশাসন-পুলিশ সবাইকে দুর্নীতিবাজ করে তাদের কোটি কোটি টাকা বিদেশে পাচার করছে।’
সেলিমা রহমান আরও বলেন, দেশের মানুষকে নির্যাতন করে সার্বভৌমত্ব নষ্ট করছে। আপনারা দেখেছেন সম্প্রতি আমাদের প্রধানমন্ত্রী দুইবার ভারতে ছুটে গেছেন। সেখানে গিয়ে তিনি কি করেছেন? তার বোধ হয় চুক্তি ছিল ক্ষমতায় বসানোর, বাংলাদেশের সবকিছু দিয়ে দিক তাদের। তাই অসম চুক্তি করে দেশকে নিরাপত্তা বিঘ্নিত করে, দেশের স্বার্থের বাইরে দেশকে অন্য দেশের দাশে পরিণত করার চেষ্টা করা হচ্ছে। আপনারা দেশের সেই জনগণ, যারা স্বাধীনতার সময় স্বামী হারিয়েছেন, সন্তান হারিয়েছেন। আমাদের রক্ত দিয়ে অর্জিত স্বাধীনতা কখনো ধ্বংস হতে দেব না।’
সোমবার বিকেলে নগরীর হরি কিশোর রায় রোডের বিএনপি কার্যালয়ের সামনের সড়কে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি উপেক্ষা করে উত্তর-দক্ষিণ ও মহানগর বিএনপি আয়োজিত সমাবেশে মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক অধ্যাপক শফিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন দলের যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স, স্বনির্ভর বিষয়ক সম্পাদক শিরিন সুলতানা, সাংগঠনিক সম্পাদক শাহ ওয়ারেস আলী মামুন, বিভাগীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আবু ওয়াহাব আকন্দ ওয়াহিদ, দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক ডা. মাহাবুবুর রহমান লিটন ও উত্তর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক অধ্যাপক এনায়েত উল্লাহ কালাম, দক্ষিণ জেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক জাকির হোসেন বাবলু।
সমাবেশ সঞ্চালনা করেন ময়মনসিংহ মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক অধ্যাপক শেখ আমজাদ আলী, উত্তর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক মোতাহার হোসেন তালুকদার ও দক্ষিণ জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক আলমগীর মাহমুদ।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর প্রথমবারের মতো নগরীতে বিএনপির সমাবেশকে ঘিরে দলীয় নেতা-কর্মীদের মধ্যে চাঙা ভাব দেখা যায়। নেতা–কর্মীরা বৃষ্টি উপেক্ষা করে মিছিলে মিছিলে যোগ দেন সমাবেশে।
নতুন নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব গ্রহণকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি। জনগণের প্রত্যাশা পূরণে নতুন কমিশন কাজ করবে বলেও আশা প্রকাশ করেছে দলটি
৪ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের অপসারণ চেয়ে তাঁর নিয়োগ দেওয়া নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) প্রত্যাখ্যান করেছে জাতীয় নাগরিক কমিটি। একই সঙ্গে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের প্রাপ্ত প্রস্তাবের আলোকে নতুন আইনের অধীনে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের দাবি জানিয়েছেন তারা
৬ ঘণ্টা আগেড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
১ দিন আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
১ দিন আগে