নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিশ্ব অর্থনৈতিক সংকটের মধ্যে দেশের বাজেট সহায়তার জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিদেশ সফরে গেছেন উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘একজন মানুষ (শেখ হাসিনা) বিদেশে গিয়ে তাদের কাছ থেকে দেশের সংকটে সহযোগিতা নিয়ে আসছেন। বিরাট সহযোগিতা, যেটা আমরা কল্পনাও করি নাই। আজকে শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ ও সংবর্ধনা দেওয়া উচিত।’
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর জাতীয় জাদুঘরের সামনে শুভ বুদ্ধপূর্ণিমা উপলক্ষে শান্তি শোভাযাত্রা ও সম্প্রীতি উৎসবে তিনি এসব কথা বলেন।
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নাম উল্লেখ না করে কাদের বলেন, ‘একটা দলের নেতা বলছেন শেখ হাসিনা কিছুই আনতে পারেনি, খালি হাতে ফিরছেন। এসব ছোট মন। মনটা যাদের এত ছোট তাদের রাজনীতি করা উচিত নয়। দেশের অর্জনকে যারা নিজেদের অর্জন মনে করে না, তাদের রাজনীতি করার প্রয়োজন নেই।’
বিশ্বসংকটে শুধু বাজেট সহযোগিতার জন্য জাপান বাংলাদেশকে ২৫ হাজার কোটি টাকা সহায়তা দিয়েছে বলে জানান কাদের। বিশ্বব্যাংক পদ্মা সেতু থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছিল; আজ তারা ভুল স্বীকার করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে সম্মাননা দিয়েছে। একই সঙ্গে বাজেট সহায়তার জন্য ২৫ হাজার কোটি টাকা দিয়েছে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
বিএনপিকে উদ্দেশে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘অপরাজনীতি করে দেশকে খাটো করবেন না। শেখ হাসিনা নালিশ করতে যায়নি, দেশের অর্জনের জন্য গিয়েছে। তিনি নালিশ করতে যাননি। এ সফরের মাধ্যমে দেশকে এক অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছেন।’
গত ২৫ এপ্রিল প্রধানমন্ত্রী দ্বিপক্ষীয় সফরে জাপান যান। সেখান থেকে তিনি যুক্তরাষ্ট্রে যান। যুক্তরাষ্ট্র থেকে যুক্তরাজ্য হয়ে ১২ মের মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর দেশে ফেরার কথা রয়েছে।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘অহিংসার যে অমিয় বাণী তিনি (গৌতম বুদ্ধ) প্রচার করে গেছেন, অশান্তির বিরুদ্ধে শান্তির যে সুধা তিনি বাণীর মাধ্যমে প্রচার করে গেছেন, সেটা আজকের বিশ্বে এবং উত্তরকালেও প্রাসঙ্গিক। এটা সমকালে, বর্তমানে এবং কোনো দিনও অনুজ্জ্বল হবে না। এটা আমাদের অন্তরে সুন্দরের শান্তির প্রদীপ জ্বালিয়ে রাখবে।’
কাদের বলেন, ‘আমাদের রাজনীতি এখনো বিশুদ্ধ ও হিংসামুক্ত—এ কথা আমরা দাবি করতে পারি না। রাজনীতিতে ইতিবাচক ধারার পাশাপাশি নষ্ট ধারাও রয়েছে। নষ্ট রাজনীতির জন্য দেশের গণমানুষের জন্য যে তীব্র আকাঙ্ক্ষা, সেটা পদে পদে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।’
বর্তমান রাজনীতি সেতু তৈরির পরিবর্তে দেয়াল তোলা হয়েছে বলে উল্লেখ করে কাদের বলেন, ‘এ রাজনীতির কোনো প্রয়োজন নেই। সেতু তৈরি করতে হবে। রাজনীতিতে দেয়াল তৈরি করলে, এ অলঙ্ঘনীয় দেয়াল পারস্পরিক সম্পর্ক, রাজনৈতিক সম্পর্ক, ওয়ার্কিং আন্ডারস্ট্যান্ডিং সবকিছু নস্যাৎ করে দেবে। বাংলাদেশের আজকে অবস্থা তেমন হয়েছে।’
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের চেতনায়, সম্প্রীতির সুবাতাস যাতে বইতে পারে, সেই পরিবেশ, বাতাবরণ সৃষ্টি করার দায়িত্ব রাজনীতিবিদ অধিপতিদের দায়িত্ব ও কর্তব্য বলে মনে করেন কাদের।
রাজনীতিবিদের প্রতি ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে হিংসা, হানাহানি, যুদ্ধবিগ্রহ ও সহিংসতার শিক্ষা না দিয়ে ভবিষ্যতের দিশা দেওয়ার অনুরোধ করেন কাদের।
কাদের বলেন, ‘আমরা অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ চাই। সাম্প্রদায়িক সম্প্রতি চাই। হানাহানি, সন্ত্রাস ও রক্তপাত চাই না। আগুন-সন্ত্রাস রাজনীতিতে টানতে চাই না। সন্ত্রাস মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সঙ্গে সাংঘর্ষিক।’
রাজনীতির নামে সন্ত্রাস, সহিংসতাকে ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিরোধ করার আহ্বান জানান তিনি।
বিশ্ব অর্থনৈতিক সংকটের মধ্যে দেশের বাজেট সহায়তার জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিদেশ সফরে গেছেন উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘একজন মানুষ (শেখ হাসিনা) বিদেশে গিয়ে তাদের কাছ থেকে দেশের সংকটে সহযোগিতা নিয়ে আসছেন। বিরাট সহযোগিতা, যেটা আমরা কল্পনাও করি নাই। আজকে শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ ও সংবর্ধনা দেওয়া উচিত।’
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর জাতীয় জাদুঘরের সামনে শুভ বুদ্ধপূর্ণিমা উপলক্ষে শান্তি শোভাযাত্রা ও সম্প্রীতি উৎসবে তিনি এসব কথা বলেন।
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নাম উল্লেখ না করে কাদের বলেন, ‘একটা দলের নেতা বলছেন শেখ হাসিনা কিছুই আনতে পারেনি, খালি হাতে ফিরছেন। এসব ছোট মন। মনটা যাদের এত ছোট তাদের রাজনীতি করা উচিত নয়। দেশের অর্জনকে যারা নিজেদের অর্জন মনে করে না, তাদের রাজনীতি করার প্রয়োজন নেই।’
বিশ্বসংকটে শুধু বাজেট সহযোগিতার জন্য জাপান বাংলাদেশকে ২৫ হাজার কোটি টাকা সহায়তা দিয়েছে বলে জানান কাদের। বিশ্বব্যাংক পদ্মা সেতু থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছিল; আজ তারা ভুল স্বীকার করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে সম্মাননা দিয়েছে। একই সঙ্গে বাজেট সহায়তার জন্য ২৫ হাজার কোটি টাকা দিয়েছে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
বিএনপিকে উদ্দেশে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘অপরাজনীতি করে দেশকে খাটো করবেন না। শেখ হাসিনা নালিশ করতে যায়নি, দেশের অর্জনের জন্য গিয়েছে। তিনি নালিশ করতে যাননি। এ সফরের মাধ্যমে দেশকে এক অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছেন।’
গত ২৫ এপ্রিল প্রধানমন্ত্রী দ্বিপক্ষীয় সফরে জাপান যান। সেখান থেকে তিনি যুক্তরাষ্ট্রে যান। যুক্তরাষ্ট্র থেকে যুক্তরাজ্য হয়ে ১২ মের মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর দেশে ফেরার কথা রয়েছে।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘অহিংসার যে অমিয় বাণী তিনি (গৌতম বুদ্ধ) প্রচার করে গেছেন, অশান্তির বিরুদ্ধে শান্তির যে সুধা তিনি বাণীর মাধ্যমে প্রচার করে গেছেন, সেটা আজকের বিশ্বে এবং উত্তরকালেও প্রাসঙ্গিক। এটা সমকালে, বর্তমানে এবং কোনো দিনও অনুজ্জ্বল হবে না। এটা আমাদের অন্তরে সুন্দরের শান্তির প্রদীপ জ্বালিয়ে রাখবে।’
কাদের বলেন, ‘আমাদের রাজনীতি এখনো বিশুদ্ধ ও হিংসামুক্ত—এ কথা আমরা দাবি করতে পারি না। রাজনীতিতে ইতিবাচক ধারার পাশাপাশি নষ্ট ধারাও রয়েছে। নষ্ট রাজনীতির জন্য দেশের গণমানুষের জন্য যে তীব্র আকাঙ্ক্ষা, সেটা পদে পদে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।’
বর্তমান রাজনীতি সেতু তৈরির পরিবর্তে দেয়াল তোলা হয়েছে বলে উল্লেখ করে কাদের বলেন, ‘এ রাজনীতির কোনো প্রয়োজন নেই। সেতু তৈরি করতে হবে। রাজনীতিতে দেয়াল তৈরি করলে, এ অলঙ্ঘনীয় দেয়াল পারস্পরিক সম্পর্ক, রাজনৈতিক সম্পর্ক, ওয়ার্কিং আন্ডারস্ট্যান্ডিং সবকিছু নস্যাৎ করে দেবে। বাংলাদেশের আজকে অবস্থা তেমন হয়েছে।’
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের চেতনায়, সম্প্রীতির সুবাতাস যাতে বইতে পারে, সেই পরিবেশ, বাতাবরণ সৃষ্টি করার দায়িত্ব রাজনীতিবিদ অধিপতিদের দায়িত্ব ও কর্তব্য বলে মনে করেন কাদের।
রাজনীতিবিদের প্রতি ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে হিংসা, হানাহানি, যুদ্ধবিগ্রহ ও সহিংসতার শিক্ষা না দিয়ে ভবিষ্যতের দিশা দেওয়ার অনুরোধ করেন কাদের।
কাদের বলেন, ‘আমরা অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ চাই। সাম্প্রদায়িক সম্প্রতি চাই। হানাহানি, সন্ত্রাস ও রক্তপাত চাই না। আগুন-সন্ত্রাস রাজনীতিতে টানতে চাই না। সন্ত্রাস মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সঙ্গে সাংঘর্ষিক।’
রাজনীতির নামে সন্ত্রাস, সহিংসতাকে ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিরোধ করার আহ্বান জানান তিনি।
ড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
১৬ ঘণ্টা আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
১ দিন আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
১ দিন আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
২ দিন আগে