নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘সামনে কঠিন দিন। আমরা সেটা অতিক্রম করতে পারব। অতীতেও করেছি। আমাদের দলের সাহসী ক্যাপ্টেন আছে।’
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহার প্রণয়ন কমিটির প্রথম সভায় তিনি এ কথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, বাংলাদেশে নির্বাচন হবে সংবিধান অনুযায়ী। কে নির্বাচনে এল, কে এল না, সেটা বিষয় নয়। আওয়ামী লীগ চায় অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন।
ওবায়দুল কাদের আরও বলেন, ঢাউস ইশতেহার দরকার নেই। সময়ের সঙ্গে বাস্তবতার আলোকে ইশতেহার করতে হবে। সামনে কঠিন চ্যালেঞ্জ অতিক্রম করতে হবে।
জো বাইডেন বলেছেন, তিনি নির্বাচনে দাঁড়াবেন। কারণ ট্রাম্প ক্ষমতায় এলে আমেরিকার গণতন্ত্র ধ্বংস হবে। সে জন্য তাঁর বয়স কোনো বিষয় নয় উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘আমিও আজকে বলি, বাংলাদেশের গণতন্ত্র রক্ষা করতে শেখ হাসিনাকে ক্ষমতায় রাখতে হবে। বিএনপি ক্ষমতায় এলে গণতন্ত্র ধ্বংস হবে। আমাদেরও অ্যাকশনে যেতে হবে। ওই রকম ইশতেহার করেন। নিষেধাজ্ঞা, পাল্টা নিষেধাজ্ঞা ভাবতে হবে। জলবায়ুর বিরূপ প্রভাব ভাবতে হবে। ২০২৬ সাল, উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণ। সর্বোপরি ২০৪০ সাল আমাদের মাথায় রাখতে হবে। ডিজিটাল বাংলাদেশ হয়ে গেছে, এখন স্মার্ট বাংলাদেশ করতে হবে।’
সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী বলেন, ‘বিএনপি নাকি আমাদের কয়েক দিনের মধ্যে তাড়িয়ে দেবে। গাজীপুরে বলেছি, আমরা অক্টোবরে আছি, আগামী অক্টোবরেও থাকব। কী কারণে ক্ষমতা ছেড়ে দেব? কী কারণে তত্ত্বাবধায়ক সরকার আবার পুনর্জীবিত করব? কেন শেখ হাসিনাকে সরে যেতে হবে? জনগণ তাঁকে চায়, বিকল্পভাবে না। সংকটে দেশকে নেতৃত্ব দেওয়ার মতো তাঁর সমকক্ষ কেউ নেই। বিশ্ব বিবেকের কাছে প্রশ্ন—তাঁর চেয়ে যোগ্য বিকল্প প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশে কেউ আছে?’
নির্বাচনকালীন মন্ত্রিসভার আকার নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে সেতুমন্ত্রী বলেন, সেটা ঠিক করবেন প্রধানমন্ত্রী। এটা প্রধানমন্ত্রীর এখতিয়ার। নির্বাচনকালীন সরকার শুধু রুটিন ওয়ার্ক হবে। মেজর পলিসি গ্রহণ করবে না। এটা নতুন কিছু নয়, পৃথিবীর অন্যান্য গণতান্ত্রিক দেশের মতো রুটিন দায়িত্ব পালন করবে। মেজর পলিসি থাকবে না।
নির্বাচন নিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমরা আমাদের নিয়মে চলব। আমাদের হুমকি দিয়ে লাভ নেই। সামনের নির্বাচন আমরা ফ্রি, ফেয়ার করব। এর বাইরে আমাদের কোনো চিন্তা নেই। যা করব সংবিধান অনুযায়ী। কে নির্বাচনে এল কে এল না, এটা আমাদের বিষয় নয়। কে কারে নিষেধাজ্ঞা দিল, এটা আমাদের বিষয় নয়। আমরা তো নির্বাচন করতে চাই। যারা বাধা দেবে, তাদের ওপর নিষেধাজ্ঞা, হুমকি দিন। বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে এত মাথা ঘামাচ্ছেন? দুষ্টু ছেলে ইসরায়েলকে থামাতে পারেন না, হাইতির গান ভায়োলেন্স থামাতে পারেন না?’
ইশতেহার প্রণয়ন কমিটির প্রথম সভায় আহ্বায়ক ও আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আব্দুর রাজ্জাক, সদস্যসচিব আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক সেলিম মাহমুদসহ অন্যান্য সদস্যবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘সামনে কঠিন দিন। আমরা সেটা অতিক্রম করতে পারব। অতীতেও করেছি। আমাদের দলের সাহসী ক্যাপ্টেন আছে।’
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহার প্রণয়ন কমিটির প্রথম সভায় তিনি এ কথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, বাংলাদেশে নির্বাচন হবে সংবিধান অনুযায়ী। কে নির্বাচনে এল, কে এল না, সেটা বিষয় নয়। আওয়ামী লীগ চায় অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন।
ওবায়দুল কাদের আরও বলেন, ঢাউস ইশতেহার দরকার নেই। সময়ের সঙ্গে বাস্তবতার আলোকে ইশতেহার করতে হবে। সামনে কঠিন চ্যালেঞ্জ অতিক্রম করতে হবে।
জো বাইডেন বলেছেন, তিনি নির্বাচনে দাঁড়াবেন। কারণ ট্রাম্প ক্ষমতায় এলে আমেরিকার গণতন্ত্র ধ্বংস হবে। সে জন্য তাঁর বয়স কোনো বিষয় নয় উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘আমিও আজকে বলি, বাংলাদেশের গণতন্ত্র রক্ষা করতে শেখ হাসিনাকে ক্ষমতায় রাখতে হবে। বিএনপি ক্ষমতায় এলে গণতন্ত্র ধ্বংস হবে। আমাদেরও অ্যাকশনে যেতে হবে। ওই রকম ইশতেহার করেন। নিষেধাজ্ঞা, পাল্টা নিষেধাজ্ঞা ভাবতে হবে। জলবায়ুর বিরূপ প্রভাব ভাবতে হবে। ২০২৬ সাল, উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণ। সর্বোপরি ২০৪০ সাল আমাদের মাথায় রাখতে হবে। ডিজিটাল বাংলাদেশ হয়ে গেছে, এখন স্মার্ট বাংলাদেশ করতে হবে।’
সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী বলেন, ‘বিএনপি নাকি আমাদের কয়েক দিনের মধ্যে তাড়িয়ে দেবে। গাজীপুরে বলেছি, আমরা অক্টোবরে আছি, আগামী অক্টোবরেও থাকব। কী কারণে ক্ষমতা ছেড়ে দেব? কী কারণে তত্ত্বাবধায়ক সরকার আবার পুনর্জীবিত করব? কেন শেখ হাসিনাকে সরে যেতে হবে? জনগণ তাঁকে চায়, বিকল্পভাবে না। সংকটে দেশকে নেতৃত্ব দেওয়ার মতো তাঁর সমকক্ষ কেউ নেই। বিশ্ব বিবেকের কাছে প্রশ্ন—তাঁর চেয়ে যোগ্য বিকল্প প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশে কেউ আছে?’
নির্বাচনকালীন মন্ত্রিসভার আকার নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে সেতুমন্ত্রী বলেন, সেটা ঠিক করবেন প্রধানমন্ত্রী। এটা প্রধানমন্ত্রীর এখতিয়ার। নির্বাচনকালীন সরকার শুধু রুটিন ওয়ার্ক হবে। মেজর পলিসি গ্রহণ করবে না। এটা নতুন কিছু নয়, পৃথিবীর অন্যান্য গণতান্ত্রিক দেশের মতো রুটিন দায়িত্ব পালন করবে। মেজর পলিসি থাকবে না।
নির্বাচন নিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমরা আমাদের নিয়মে চলব। আমাদের হুমকি দিয়ে লাভ নেই। সামনের নির্বাচন আমরা ফ্রি, ফেয়ার করব। এর বাইরে আমাদের কোনো চিন্তা নেই। যা করব সংবিধান অনুযায়ী। কে নির্বাচনে এল কে এল না, এটা আমাদের বিষয় নয়। কে কারে নিষেধাজ্ঞা দিল, এটা আমাদের বিষয় নয়। আমরা তো নির্বাচন করতে চাই। যারা বাধা দেবে, তাদের ওপর নিষেধাজ্ঞা, হুমকি দিন। বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে এত মাথা ঘামাচ্ছেন? দুষ্টু ছেলে ইসরায়েলকে থামাতে পারেন না, হাইতির গান ভায়োলেন্স থামাতে পারেন না?’
ইশতেহার প্রণয়ন কমিটির প্রথম সভায় আহ্বায়ক ও আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আব্দুর রাজ্জাক, সদস্যসচিব আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক সেলিম মাহমুদসহ অন্যান্য সদস্যবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
নতুন নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব গ্রহণকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি। জনগণের প্রত্যাশা পূরণে নতুন কমিশন কাজ করবে বলেও আশা প্রকাশ করেছে দলটি
৫ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের অপসারণ চেয়ে তাঁর নিয়োগ দেওয়া নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) প্রত্যাখ্যান করেছে জাতীয় নাগরিক কমিটি। একই সঙ্গে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের প্রাপ্ত প্রস্তাবের আলোকে নতুন আইনের অধীনে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের দাবি জানিয়েছেন তারা
৭ ঘণ্টা আগেড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
১ দিন আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
১ দিন আগে