নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘যারা রূপপুর বন্ধ করতে চায়, তাদের মাথায় ইউরেনিয়াম ঢেলে ঠান্ডা করে দেব।’ আজ সোমবার রাজধানীর গাবতলীতে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ আয়োজিত শান্তি সমাবেশ ও মিছিলে এসব কথা বলেন তিনি।
কাদের বলেন, ‘দুই চালান ইউরেনিয়াম এসেছে বেশি লাফালাফি করলে কিছু ফখরুলের মাথায়, কিছু মঈন খানের মাথায়, কিছু আব্বাসের মাথায়, কিছু রিজভীর মাথায় ঢেলে দেব। এখন ডান্ডা মেরে নয়, ইউরেনিয়াম ঢেলে ঠান্ডা করে দেব।’
তিনি বলেন, ‘ভোট হবে। আগামী জানুয়ারিতে ভোট হবে। জানুয়ারিতে ফাইনাল, নভেম্বরে কোয়ার্টার ফাইনাল এবং ডিসেম্বরে ফাইনাল খেলা হবে।’
গত বৃহস্পতিবার রূপপুর পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জন্য রাশিয়া থেকে আনা জ্বালানি ভার্চুয়ালি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে হস্তান্তর করেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন।
এরপর বিএনপির পক্ষে থেকে বলা হয়, এটি সরকারের অপরিণামদর্শিতার একটি জ্বলন্ত উদাহরণ। দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য মঈন খান বলেন, ‘জ্বালানি নিরাপত্তার নামে মেগা দুর্নীতির ক্ষেত্র প্রস্তুত করার মধ্য দিয়ে দেশের অর্থনীতি এবং জীববৈচিত্র্যকে চূড়ান্ত হুমকির সম্মুখীন করার জন্য, অপরিণামদর্শী শেখ হাসিনার সরকারকে একদিন ইতিহাসের কাঠগড়ায় দাঁড়াতেই হবে।’
পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্র নিয়ে বিএনপির সমালোচনার জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘রূপপুর বন্ধ করে দেবে বলেছে, কে বলেছে? আমরা বলছি, রূপপুর যারা বন্ধ করতে চায় সেই ফখরুল, মঈন খানের মাথায় রাশিয়ার ইউরেনিয়াম ঢেলে দেব।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপির সঙ্গে খেলা ছাড়া উপায় নেই। বিএনপির বিরুদ্ধে, হাওয়া ভবনের বিরুদ্ধে, লুটপাটের বিরুদ্ধে, দুর্নীতির বিরুদ্ধে, ভোট চোরের বিরুদ্ধে, স্বৈরাচারে বিরুদ্ধে খেলা হবে। সারা বাংলায়, সারা ঢাকায় খেলা হবে। জোরে জোরে খেলা হবে। ফাউল করলে লালকার্ড, ফাউল করলে হলুদ কার্ড।
অক্টোবরে সরকার পতনে বিএনপির আন্দোলনের ঘোষণার জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, ফখরুল বলেন ঢাকা অচল করে দেবেন অক্টোবর মাসে। ঢাকা অচল করতে আসলে ঢাকাবাসী বিএনপিকে অচল করে দেবে। অচল করতে আসলে নিজেরা অচল হয়ে যাবে।
বিএনপিকে উদ্দেশ্য করে কাদের বলেন, ‘কবে আসবেন, ডেটটা দেন না। ডেট দেন, লাফালাফি, নাচানাচি, বাড়াবাড়ি বন্ধ করেন। ভালো হবে না। বেশি লাফালাফি করলে অবস্থা খারাপ হবে, আমরা প্রস্তুত।’
মেয়র আতিকুল ইসলামকে উদ্দেশ্য করে কাদের বলেন, ‘ডেঙ্গু থামছে? মেয়র সাহেব নকল ওষুধ আনিয়েন না, ভালো ওষুধ আনেন। মানুষ অস্থির হয়ে গেছে। আপনি দৌড়াদৌড়ি করেন ভালো। ছোটাছুটি করেন ঠিক আছে। কিন্তু ঠিকমতো মশাকে আঘাত করেন। মানুষ বড় কষ্টে আছে।’
তিনি বলেন, ‘জিনিসপত্রের দাম বেশি কিন্তু একটা মানুষও না খেয়ে মরেছে? শেখ হাসিনা মানুষের জন্য আছেন। কাউকে না খেয়ে মরতে দেবেন না। আমি খাব না, তবু মানুষকে খাওয়াব। মানুষ বাঁচলে বাংলাদেশ বাঁচবে, আওয়ামী লীগ, মুক্তিযুদ্ধ বাঁচবে।’
আজ বিকেলে রাজধানীর গাবতলী থেকে মিরপুর রোডগামী সড়কের মাঝখানে মঞ্চ তৈরি করে এ সমাবেশের আয়োজন করে আওয়ামী লীগ। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘যারা রূপপুর বন্ধ করতে চায়, তাদের মাথায় ইউরেনিয়াম ঢেলে ঠান্ডা করে দেব।’ আজ সোমবার রাজধানীর গাবতলীতে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ আয়োজিত শান্তি সমাবেশ ও মিছিলে এসব কথা বলেন তিনি।
কাদের বলেন, ‘দুই চালান ইউরেনিয়াম এসেছে বেশি লাফালাফি করলে কিছু ফখরুলের মাথায়, কিছু মঈন খানের মাথায়, কিছু আব্বাসের মাথায়, কিছু রিজভীর মাথায় ঢেলে দেব। এখন ডান্ডা মেরে নয়, ইউরেনিয়াম ঢেলে ঠান্ডা করে দেব।’
তিনি বলেন, ‘ভোট হবে। আগামী জানুয়ারিতে ভোট হবে। জানুয়ারিতে ফাইনাল, নভেম্বরে কোয়ার্টার ফাইনাল এবং ডিসেম্বরে ফাইনাল খেলা হবে।’
গত বৃহস্পতিবার রূপপুর পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জন্য রাশিয়া থেকে আনা জ্বালানি ভার্চুয়ালি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে হস্তান্তর করেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন।
এরপর বিএনপির পক্ষে থেকে বলা হয়, এটি সরকারের অপরিণামদর্শিতার একটি জ্বলন্ত উদাহরণ। দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য মঈন খান বলেন, ‘জ্বালানি নিরাপত্তার নামে মেগা দুর্নীতির ক্ষেত্র প্রস্তুত করার মধ্য দিয়ে দেশের অর্থনীতি এবং জীববৈচিত্র্যকে চূড়ান্ত হুমকির সম্মুখীন করার জন্য, অপরিণামদর্শী শেখ হাসিনার সরকারকে একদিন ইতিহাসের কাঠগড়ায় দাঁড়াতেই হবে।’
পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্র নিয়ে বিএনপির সমালোচনার জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘রূপপুর বন্ধ করে দেবে বলেছে, কে বলেছে? আমরা বলছি, রূপপুর যারা বন্ধ করতে চায় সেই ফখরুল, মঈন খানের মাথায় রাশিয়ার ইউরেনিয়াম ঢেলে দেব।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপির সঙ্গে খেলা ছাড়া উপায় নেই। বিএনপির বিরুদ্ধে, হাওয়া ভবনের বিরুদ্ধে, লুটপাটের বিরুদ্ধে, দুর্নীতির বিরুদ্ধে, ভোট চোরের বিরুদ্ধে, স্বৈরাচারে বিরুদ্ধে খেলা হবে। সারা বাংলায়, সারা ঢাকায় খেলা হবে। জোরে জোরে খেলা হবে। ফাউল করলে লালকার্ড, ফাউল করলে হলুদ কার্ড।
অক্টোবরে সরকার পতনে বিএনপির আন্দোলনের ঘোষণার জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, ফখরুল বলেন ঢাকা অচল করে দেবেন অক্টোবর মাসে। ঢাকা অচল করতে আসলে ঢাকাবাসী বিএনপিকে অচল করে দেবে। অচল করতে আসলে নিজেরা অচল হয়ে যাবে।
বিএনপিকে উদ্দেশ্য করে কাদের বলেন, ‘কবে আসবেন, ডেটটা দেন না। ডেট দেন, লাফালাফি, নাচানাচি, বাড়াবাড়ি বন্ধ করেন। ভালো হবে না। বেশি লাফালাফি করলে অবস্থা খারাপ হবে, আমরা প্রস্তুত।’
মেয়র আতিকুল ইসলামকে উদ্দেশ্য করে কাদের বলেন, ‘ডেঙ্গু থামছে? মেয়র সাহেব নকল ওষুধ আনিয়েন না, ভালো ওষুধ আনেন। মানুষ অস্থির হয়ে গেছে। আপনি দৌড়াদৌড়ি করেন ভালো। ছোটাছুটি করেন ঠিক আছে। কিন্তু ঠিকমতো মশাকে আঘাত করেন। মানুষ বড় কষ্টে আছে।’
তিনি বলেন, ‘জিনিসপত্রের দাম বেশি কিন্তু একটা মানুষও না খেয়ে মরেছে? শেখ হাসিনা মানুষের জন্য আছেন। কাউকে না খেয়ে মরতে দেবেন না। আমি খাব না, তবু মানুষকে খাওয়াব। মানুষ বাঁচলে বাংলাদেশ বাঁচবে, আওয়ামী লীগ, মুক্তিযুদ্ধ বাঁচবে।’
আজ বিকেলে রাজধানীর গাবতলী থেকে মিরপুর রোডগামী সড়কের মাঝখানে মঞ্চ তৈরি করে এ সমাবেশের আয়োজন করে আওয়ামী লীগ। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
ড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
১৭ ঘণ্টা আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
১ দিন আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
১ দিন আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
২ দিন আগে