নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন করে আর ক্ষমতায় থাকা যাবে না—এটি বুঝতে পেরে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরসহ অনেক নেতা দেশ ছেড়ে পালানোর প্রস্তুতি হিসেবে এরই মধ্যে পাসপোর্টে ভিসা করে রেখেছেন।
নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এমন কথা বলেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
রিজভী বলেন, ‘পুলিশি নির্বাচন আর এ দেশে হবে না। এ দেশের জনগণ হতে দেবে না। এরই মধ্যে আমরা শুনতে পাচ্ছি, তাদের (আওয়ামী লীগের) অনেক নেতা-কর্মী দেশ ছেড়ে চলে যাচ্ছেন। ওবায়দুল কাদের সাহেবসহ আরও অনেকে এরই মধ্যে পাসপোর্টে ভিসা করে রেখেছেন।’
‘জবরদস্তি করে আবারও নির্বাচন করা আর সম্ভব নয়—এটা আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা বুঝতে পেরে ভিসা রেডি করে রেখেছেন। আবারও নীলনকশার পুলিশি নির্বাচন করবে তা এবার আর সম্ভব হবে না।’ যোগ করেন রিজভী।
বিএনপির এই মুখপাত্র বলেন, ‘শেখ হাসিনার অধীনে নির্বাচন হলে জনগণ ভোট দেবে না। ভোট দেবে পুলিশ। ২০১৪ এবং ২০১৮ সালে পুলিশের ভোটে নির্বাচিত হয়েছেন শেখ হাসিনা। তারা সামনে আবারও ওই ধরনের নির্বাচন করার পাঁয়তারা করছে।’
রিজভী বলেন, ‘আমরা জনগণের শক্তিতে বিশ্বাস করি। আমরা তলে তলে কোনো কাজে বিশ্বাস করি না। কিন্তু সরকার তলে তলের কাজে বিশ্বাস করে। ওনারাই বিভিন্ন দেশের নাম উল্লেখ করে বলেন, তারা ঠিক হয়ে গেছে। আমরা জনগণের শক্তিতেই এই সরকারকে বাধ্য করব পদত্যাগ করতে এবং নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকার দিতে।’
গতকাল বুধবারের সমাবেশকে কেন্দ্র করে সারা দেশে দলের নেতা-কর্মীদের ওপর হামলা মামলার বিবরণ তুলে ধরে রিজভী বলেন, ‘এ পর্যন্ত প্রাপ্ত তথ্যানুযায়ী, গণসমাবেশকে কেন্দ্র করে প্রায় ৩০০ জনের অধিক নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসনের বিশেষ সহকারী শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস, তথ্যবিষয়ক সম্পাদক আজিজুল বারী হেলাল, স্বেচ্ছাসেবক বিষয়ক সম্পাদক মীর সরাফত আলী সপু, নির্বাহী কমিটির সদস্য ফজলুর রহমান খোকন প্রমুখ।
দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন করে আর ক্ষমতায় থাকা যাবে না—এটি বুঝতে পেরে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরসহ অনেক নেতা দেশ ছেড়ে পালানোর প্রস্তুতি হিসেবে এরই মধ্যে পাসপোর্টে ভিসা করে রেখেছেন।
নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এমন কথা বলেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
রিজভী বলেন, ‘পুলিশি নির্বাচন আর এ দেশে হবে না। এ দেশের জনগণ হতে দেবে না। এরই মধ্যে আমরা শুনতে পাচ্ছি, তাদের (আওয়ামী লীগের) অনেক নেতা-কর্মী দেশ ছেড়ে চলে যাচ্ছেন। ওবায়দুল কাদের সাহেবসহ আরও অনেকে এরই মধ্যে পাসপোর্টে ভিসা করে রেখেছেন।’
‘জবরদস্তি করে আবারও নির্বাচন করা আর সম্ভব নয়—এটা আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা বুঝতে পেরে ভিসা রেডি করে রেখেছেন। আবারও নীলনকশার পুলিশি নির্বাচন করবে তা এবার আর সম্ভব হবে না।’ যোগ করেন রিজভী।
বিএনপির এই মুখপাত্র বলেন, ‘শেখ হাসিনার অধীনে নির্বাচন হলে জনগণ ভোট দেবে না। ভোট দেবে পুলিশ। ২০১৪ এবং ২০১৮ সালে পুলিশের ভোটে নির্বাচিত হয়েছেন শেখ হাসিনা। তারা সামনে আবারও ওই ধরনের নির্বাচন করার পাঁয়তারা করছে।’
রিজভী বলেন, ‘আমরা জনগণের শক্তিতে বিশ্বাস করি। আমরা তলে তলে কোনো কাজে বিশ্বাস করি না। কিন্তু সরকার তলে তলের কাজে বিশ্বাস করে। ওনারাই বিভিন্ন দেশের নাম উল্লেখ করে বলেন, তারা ঠিক হয়ে গেছে। আমরা জনগণের শক্তিতেই এই সরকারকে বাধ্য করব পদত্যাগ করতে এবং নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকার দিতে।’
গতকাল বুধবারের সমাবেশকে কেন্দ্র করে সারা দেশে দলের নেতা-কর্মীদের ওপর হামলা মামলার বিবরণ তুলে ধরে রিজভী বলেন, ‘এ পর্যন্ত প্রাপ্ত তথ্যানুযায়ী, গণসমাবেশকে কেন্দ্র করে প্রায় ৩০০ জনের অধিক নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসনের বিশেষ সহকারী শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস, তথ্যবিষয়ক সম্পাদক আজিজুল বারী হেলাল, স্বেচ্ছাসেবক বিষয়ক সম্পাদক মীর সরাফত আলী সপু, নির্বাহী কমিটির সদস্য ফজলুর রহমান খোকন প্রমুখ।
নতুন নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব গ্রহণকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি। জনগণের প্রত্যাশা পূরণে নতুন কমিশন কাজ করবে বলেও আশা প্রকাশ করেছে দলটি
১ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের অপসারণ চেয়ে তাঁর নিয়োগ দেওয়া নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) প্রত্যাখ্যান করেছে জাতীয় নাগরিক কমিটি। একই সঙ্গে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের প্রাপ্ত প্রস্তাবের আলোকে নতুন আইনের অধীনে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের দাবি জানিয়েছেন তারা
৩ ঘণ্টা আগেড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
১ দিন আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
১ দিন আগে