নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কারামুক্ত হয়ে নতুন অঙ্গীকারের কথা জানিয়ে লক্ষ্যপূরণে নেতা-কর্মীদের আগে বাড়ার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, ‘আসুন, আমরা আমাদের লক্ষ্যে এগিয়ে যাই। আমরা বাংলাদেশকে মুক্ত করি। এই ফ্যাসিবাদী আওয়ামী সরকারের হাত থেকে গণতন্ত্রকে পুনরুদ্ধার করি। এই শপথে, আমাদের আজকে জেল থেকে বেরিয়ে আসা, এটা একটা নতুন অঙ্গীকার। আজকে আমরা আবার অঙ্গীকার করছি, বিজয় না হওয়া পর্যন্ত আমরা চলতেই থাকব।’
আজ সোমবার সন্ধ্যা ছয়টার দিকে এক মাস পর কারামুক্ত হন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এবং দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। দক্ষিণ কেরানীগঞ্জে কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে বেরিয়ে দুই নেতা আসেন নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে। এখানে নেতা-কর্মীরা তাঁদের বরণ করে নেন। এ সময় সংক্ষিপ্ত সমাবেশে আন্দোলন-সংগ্রামের মধ্য দিয়ে তাঁদের মুক্ত করার জন্য নেতা-কর্মীদের ধন্যবাদ জানান মির্জা ফখরুল ও মির্জা আব্বাস। একই সঙ্গে আগামী দিনের আন্দোলন-সংগ্রামের জন্য প্রস্তুত থাকারও আহ্বান জানান।
১১ জানুয়ারি বিএনপির গণ-অবস্থান কর্মসূচি সফল করার আহ্বান জানিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমাদের পিছু হটবার কোনো পথ নেই। আমাদের শুধু এগিয়ে চলা। যে আন্দোলন আমরা শুরু করেছি, সেই আন্দোলনে আমরা কামিয়াব হব। আমাদের আন্দোলনকে আরও তীব্র করতে হবে। সেই তীব্র আন্দোলনের মধ্য দিয়েই এদের (সরকার) পরাজিত করতে হবে।’
সরকারের সমালোচনা করে বিএনপির মহাসচিব বলেন, আজকে সারা দেশকে এরা (সরকার) একটা কারাগারে পরিণত করেছে। তারা ভেবেছিল, গ্রেপ্তার করে, হামলা করে, কারাগারে আটক রেখে, বিএনপির অফিস ভেঙে, অত্যাচার করে, গুলি করে হত্যা করে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের আন্দোলনকে বন্ধ করে দেবে। খালেদা জিয়ার মুক্তি, নেতা-কর্মীদের মুক্তি ও সর্বোপরি ভোটের অধিকার রক্ষার আন্দোলনকে তারা বন্ধ করে দেবে। কিন্তু তা কি হয়েছে? প্রশ্ন রেখে তিনি বলেন, ‘আন্দোলন আরও শক্তিশালী হয়েছে, আরও বেগবান হয়েছে। গণসমাবেশ ও গণমিছিলে এর প্রমাণ হয়েছে। আজকে গোটা বাংলাদেশ প্রতিবাদের ঝড়ে প্রকম্পিত হয়েছে।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘গ্রেপ্তার করে, আটক করে, কষ্ট দিয়ে, নির্যাতন করে আমাদের দমন করতে পারবে না। এ দেশের মানুষ অধিকার আদায়ের জন্য জেগে উঠেছে। শান্তিপূর্ণ আন্দোলনের মধ্য দিয়ে এই স্বৈরাচারী, ফ্যাসিবাদী সরকারকে আমরা পরাজিত করব। যত বেশি অত্যাচার করবে, যত বেশি নির্যাতন করবে, তত বেশি মানুষ ফুঁসে উঠবে এবং বাংলাদেশের মানুষ আন্দোলনের মধ্য দিয়ে তাদের পরাজিত করবে।’
এ সময় মির্জা আব্বাস বলেন, ‘মির্জা ফখরুলকে আটক করার কারণ জানা না থাকলেও আমাকে কেন আটক করা হয়েছে, তা আমার জানা। বিএনপির গণসমাবেশ ঘিরে সংঘর্ষ চেয়েছিল সরকার। সেই সংঘর্ষ এড়াতে গিয়ে আমাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।’
মির্জা আব্বাস বলেন, ‘সরকার চেয়েছিল যে আমরা যেন নয়াপল্টনেই সমাবেশ করি। জোর করে করি, আর সেই সূত্রে একটা সংঘর্ষ সৃষ্টি হবে আর আমাদের ওপর নির্যাতন করবে। আমরা চেয়েছিলাম শান্তিপূর্ণ সমাবেশের একটা জায়গা। সরকারকে সংঘর্ষের সুযোগ দিলাম না, এটা আমার অপরাধ।’
কারও অনুপস্থিতিতে চলমান আন্দোলনে ছেদ পড়বে না দাবি করে বিএনপির এই নেতা বলেন, মির্জা ফখরুল ও মির্জা আব্বাস না থাকলেও নেতা-কর্মীরা বিএনপিকে এগিয়ে নিয়ে যাবে, এটা প্রমাণ হয়ে গেছে।
নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে মির্জা আব্বাস বলেন, ‘একটা বৃহত্তর সংগ্রামে আমরা আছি। এ দেশের মাটি ও মানুষকে রক্ষা করতে হবে। মানুষের অধিকার রক্ষা করতে হবে, ভোটাধিকার ফিরিয়ে আনতে হবে।’
কারামুক্ত হয়ে নতুন অঙ্গীকারের কথা জানিয়ে লক্ষ্যপূরণে নেতা-কর্মীদের আগে বাড়ার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, ‘আসুন, আমরা আমাদের লক্ষ্যে এগিয়ে যাই। আমরা বাংলাদেশকে মুক্ত করি। এই ফ্যাসিবাদী আওয়ামী সরকারের হাত থেকে গণতন্ত্রকে পুনরুদ্ধার করি। এই শপথে, আমাদের আজকে জেল থেকে বেরিয়ে আসা, এটা একটা নতুন অঙ্গীকার। আজকে আমরা আবার অঙ্গীকার করছি, বিজয় না হওয়া পর্যন্ত আমরা চলতেই থাকব।’
আজ সোমবার সন্ধ্যা ছয়টার দিকে এক মাস পর কারামুক্ত হন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এবং দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। দক্ষিণ কেরানীগঞ্জে কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে বেরিয়ে দুই নেতা আসেন নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে। এখানে নেতা-কর্মীরা তাঁদের বরণ করে নেন। এ সময় সংক্ষিপ্ত সমাবেশে আন্দোলন-সংগ্রামের মধ্য দিয়ে তাঁদের মুক্ত করার জন্য নেতা-কর্মীদের ধন্যবাদ জানান মির্জা ফখরুল ও মির্জা আব্বাস। একই সঙ্গে আগামী দিনের আন্দোলন-সংগ্রামের জন্য প্রস্তুত থাকারও আহ্বান জানান।
১১ জানুয়ারি বিএনপির গণ-অবস্থান কর্মসূচি সফল করার আহ্বান জানিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমাদের পিছু হটবার কোনো পথ নেই। আমাদের শুধু এগিয়ে চলা। যে আন্দোলন আমরা শুরু করেছি, সেই আন্দোলনে আমরা কামিয়াব হব। আমাদের আন্দোলনকে আরও তীব্র করতে হবে। সেই তীব্র আন্দোলনের মধ্য দিয়েই এদের (সরকার) পরাজিত করতে হবে।’
সরকারের সমালোচনা করে বিএনপির মহাসচিব বলেন, আজকে সারা দেশকে এরা (সরকার) একটা কারাগারে পরিণত করেছে। তারা ভেবেছিল, গ্রেপ্তার করে, হামলা করে, কারাগারে আটক রেখে, বিএনপির অফিস ভেঙে, অত্যাচার করে, গুলি করে হত্যা করে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের আন্দোলনকে বন্ধ করে দেবে। খালেদা জিয়ার মুক্তি, নেতা-কর্মীদের মুক্তি ও সর্বোপরি ভোটের অধিকার রক্ষার আন্দোলনকে তারা বন্ধ করে দেবে। কিন্তু তা কি হয়েছে? প্রশ্ন রেখে তিনি বলেন, ‘আন্দোলন আরও শক্তিশালী হয়েছে, আরও বেগবান হয়েছে। গণসমাবেশ ও গণমিছিলে এর প্রমাণ হয়েছে। আজকে গোটা বাংলাদেশ প্রতিবাদের ঝড়ে প্রকম্পিত হয়েছে।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘গ্রেপ্তার করে, আটক করে, কষ্ট দিয়ে, নির্যাতন করে আমাদের দমন করতে পারবে না। এ দেশের মানুষ অধিকার আদায়ের জন্য জেগে উঠেছে। শান্তিপূর্ণ আন্দোলনের মধ্য দিয়ে এই স্বৈরাচারী, ফ্যাসিবাদী সরকারকে আমরা পরাজিত করব। যত বেশি অত্যাচার করবে, যত বেশি নির্যাতন করবে, তত বেশি মানুষ ফুঁসে উঠবে এবং বাংলাদেশের মানুষ আন্দোলনের মধ্য দিয়ে তাদের পরাজিত করবে।’
এ সময় মির্জা আব্বাস বলেন, ‘মির্জা ফখরুলকে আটক করার কারণ জানা না থাকলেও আমাকে কেন আটক করা হয়েছে, তা আমার জানা। বিএনপির গণসমাবেশ ঘিরে সংঘর্ষ চেয়েছিল সরকার। সেই সংঘর্ষ এড়াতে গিয়ে আমাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।’
মির্জা আব্বাস বলেন, ‘সরকার চেয়েছিল যে আমরা যেন নয়াপল্টনেই সমাবেশ করি। জোর করে করি, আর সেই সূত্রে একটা সংঘর্ষ সৃষ্টি হবে আর আমাদের ওপর নির্যাতন করবে। আমরা চেয়েছিলাম শান্তিপূর্ণ সমাবেশের একটা জায়গা। সরকারকে সংঘর্ষের সুযোগ দিলাম না, এটা আমার অপরাধ।’
কারও অনুপস্থিতিতে চলমান আন্দোলনে ছেদ পড়বে না দাবি করে বিএনপির এই নেতা বলেন, মির্জা ফখরুল ও মির্জা আব্বাস না থাকলেও নেতা-কর্মীরা বিএনপিকে এগিয়ে নিয়ে যাবে, এটা প্রমাণ হয়ে গেছে।
নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে মির্জা আব্বাস বলেন, ‘একটা বৃহত্তর সংগ্রামে আমরা আছি। এ দেশের মাটি ও মানুষকে রক্ষা করতে হবে। মানুষের অধিকার রক্ষা করতে হবে, ভোটাধিকার ফিরিয়ে আনতে হবে।’
নতুন নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব গ্রহণকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি। জনগণের প্রত্যাশা পূরণে নতুন কমিশন কাজ করবে বলেও আশা প্রকাশ করেছে দলটি
১ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের অপসারণ চেয়ে তাঁর নিয়োগ দেওয়া নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) প্রত্যাখ্যান করেছে জাতীয় নাগরিক কমিটি। একই সঙ্গে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের প্রাপ্ত প্রস্তাবের আলোকে নতুন আইনের অধীনে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের দাবি জানিয়েছেন তারা
৩ ঘণ্টা আগেড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
১ দিন আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
১ দিন আগে