নিজস্ব প্রতিবেদক
তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ভারতের সঙ্গে বৈরিতা করে উন্নয়ন সম্ভব নয়। যেই প্রতিবেশী দেশের অভ্যুদয়ে অবদান রেখেছে, তাদের সাথে সুসম্পর্ক রাখার মাঝে দেশের উন্নতি নিহিত। জাতীয় প্রেসক্লাবে আজ মঙ্গলবার বাংলাদেশ-ভারত সম্প্রীতি পরিষদ আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
বাংলাদেশে অনেকে ১৯৭১ সালের ভারতের অবদানকে অস্বীকার করার চেষ্টা করেন জানিয়ে হাছান মাহমুদ বলেন, ‘আমি দেখতে পেলাম বিএনপিসহ যে সকল রাজনৈতিক দল ভারত বিরোধী রাজনীতি করে, প্রেসক্লাবের আঙিনা গরম করে, নয়া পল্টনের আঙিনা গরম করে, টেলিভিশনের পর্দা গরম করে ভারত বিরোধী বক্তব্য দিয়ে, তারা আবার গতকাল (সোমবার) সুড়সুড় করে ভারতীয় হাইকমিশনে ইফতার করতে গিয়েছে। আশা করি, তাদের এই অপরাজনীতি বন্ধ হবে।’
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘বিএনপি যখন ক্ষমতায় ছিল, আমরা দেখেছি একদিকে দেশে এসে ভারত বিরোধিতা করেছে, আবার ভারতে গিয়ে নুজো হয়ে নতজানু নীতি অবলম্বন করে তারা। তাদের নেত্রী ভারতীয় শাড়ি পরে ভারত বিরোধী কড়া বক্তব্য দেন। ভারত থেকে আসা গরুর মাংস খেয়ে ভারতবিরোধী গরম বক্তৃতা করেন।’
১৯৭১ সালে ভারতের মানুষ শুধু সীমান্তের দুয়ার খুলে দেয়নি, হৃদয়ের দুয়ারও খুলে দিয়েছিল উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের অভ্যুত্থানে ভারতের যে অবদান, সেটি বাংলাদেশ যত দিন থাকবে তত দিন স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে। ভারতের সহযোগিতা ছাড়া বাংলাদেশের পক্ষে স্বাধীনতা অর্জন করা সম্ভব ছিল না।
আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য দেন বাংলাদেশ-ভারত সম্প্রীতি পরিষদের অন্যতম উপদেষ্টা ড. নীম চন্দ্র ভৌমিক, উপদেষ্টা মো. সালাউদ্দিন, শব্দসৈনিক ড. মনোরঞ্জন ঘোষাল প্রমুখ।
তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ভারতের সঙ্গে বৈরিতা করে উন্নয়ন সম্ভব নয়। যেই প্রতিবেশী দেশের অভ্যুদয়ে অবদান রেখেছে, তাদের সাথে সুসম্পর্ক রাখার মাঝে দেশের উন্নতি নিহিত। জাতীয় প্রেসক্লাবে আজ মঙ্গলবার বাংলাদেশ-ভারত সম্প্রীতি পরিষদ আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
বাংলাদেশে অনেকে ১৯৭১ সালের ভারতের অবদানকে অস্বীকার করার চেষ্টা করেন জানিয়ে হাছান মাহমুদ বলেন, ‘আমি দেখতে পেলাম বিএনপিসহ যে সকল রাজনৈতিক দল ভারত বিরোধী রাজনীতি করে, প্রেসক্লাবের আঙিনা গরম করে, নয়া পল্টনের আঙিনা গরম করে, টেলিভিশনের পর্দা গরম করে ভারত বিরোধী বক্তব্য দিয়ে, তারা আবার গতকাল (সোমবার) সুড়সুড় করে ভারতীয় হাইকমিশনে ইফতার করতে গিয়েছে। আশা করি, তাদের এই অপরাজনীতি বন্ধ হবে।’
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘বিএনপি যখন ক্ষমতায় ছিল, আমরা দেখেছি একদিকে দেশে এসে ভারত বিরোধিতা করেছে, আবার ভারতে গিয়ে নুজো হয়ে নতজানু নীতি অবলম্বন করে তারা। তাদের নেত্রী ভারতীয় শাড়ি পরে ভারত বিরোধী কড়া বক্তব্য দেন। ভারত থেকে আসা গরুর মাংস খেয়ে ভারতবিরোধী গরম বক্তৃতা করেন।’
১৯৭১ সালে ভারতের মানুষ শুধু সীমান্তের দুয়ার খুলে দেয়নি, হৃদয়ের দুয়ারও খুলে দিয়েছিল উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের অভ্যুত্থানে ভারতের যে অবদান, সেটি বাংলাদেশ যত দিন থাকবে তত দিন স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে। ভারতের সহযোগিতা ছাড়া বাংলাদেশের পক্ষে স্বাধীনতা অর্জন করা সম্ভব ছিল না।
আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য দেন বাংলাদেশ-ভারত সম্প্রীতি পরিষদের অন্যতম উপদেষ্টা ড. নীম চন্দ্র ভৌমিক, উপদেষ্টা মো. সালাউদ্দিন, শব্দসৈনিক ড. মনোরঞ্জন ঘোষাল প্রমুখ।
ড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
১৯ ঘণ্টা আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
১ দিন আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
১ দিন আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
২ দিন আগে