নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন অনুষ্ঠানে জাতির সামনে কোনো বিতর্ক নেই বলে দাবি করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘আজকে সমগ্র জাতি ঐক্যবদ্ধ হয়ে গেছে। তারা পরিবর্তন চায় এবং এই সরকারকে সরাতে চায়। একটা দাবি আছে, পরিষ্কার করে বলে—হাসিনা থাকলে কিন্তু তারা নির্বাচনে যাবে না। এটা সাধারণ মানুষের কথা। সে জন্যই আমরা খুব পরিষ্কার করে বলছি—এই সরকারের অধীনে আমরা কোনো নির্বাচনে যাব না।’
আজ বুধবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানের একটি হোটেলে এক সেমিনারে সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। ‘পঞ্চদশ সংশোধনীর সাংবিধানিকতা: নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার এখনো সংবিধানসম্মত’ শীর্ষক এই সেমিনারের আয়োজন করে বিএনপি।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এখন জাতির সামনে কোনো বিতর্ক নেই, একটাই লক্ষ্য—আন্দোলনের মধ্য দিয়ে এই সরকারকে বাধ্য করতে হবে একটা নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন দিয়ে জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটাতে হবে।’
ফখরুল বলেন, নির্বাচন ছাড়া জনগণের ক্ষমতায় যাওয়ার কোনো উপায় নেই। জনগণের প্রতিনিধিদের ক্ষমতায় যেতে হলে অবশ্যই নিরপেক্ষ নির্বাচন হতে হবে। আন্দোলনের মধ্য দিয়েই সরকারকে দাবি মেনে নিতে বাধ্য করতে হবে।
তিনি বলেন, ‘বাকশাল প্রতিষ্ঠা করতেই আওয়ামী লীগ সুপরিকল্পিতভাবে পঞ্চদশ সংশোধনী এনেছে। এ বিষয়গুলো মানুষের কাছে পরিষ্কার। অবস্থার পরিবর্তনের জন্য আমরা সংগ্রাম করছি, লড়াই করছি। আমরা রাজনৈতিক দলগুলো সবাই এক জায়গায় প্রায় একমত হয়েছি যে এই সরকারের পদত্যাগ চাই, এই সংসদের বিলুপ্তি চাই। একটি নির্দলীয়, তত্ত্বাবধায়ক যে নামেই বলি না কেন, সেই সরকারের হাতে ক্ষমতা দিয়ে দেওয়ার কথা বলি। একটা দায়িত্বশীল রাজনৈতিক দল হিসেবে আমাদের দায়িত্ব রয়েছে জনগণের সামনে এই বিষয়টি উপস্থাপন করা। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে আমরা চার-পাঁচটা নির্বাচন করেছি। সেই নির্বাচনগুলো সবার কাছে গ্রহণযোগ্য ছিল।’
নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন অনুষ্ঠানে জাতির সামনে কোনো বিতর্ক নেই বলে দাবি করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘আজকে সমগ্র জাতি ঐক্যবদ্ধ হয়ে গেছে। তারা পরিবর্তন চায় এবং এই সরকারকে সরাতে চায়। একটা দাবি আছে, পরিষ্কার করে বলে—হাসিনা থাকলে কিন্তু তারা নির্বাচনে যাবে না। এটা সাধারণ মানুষের কথা। সে জন্যই আমরা খুব পরিষ্কার করে বলছি—এই সরকারের অধীনে আমরা কোনো নির্বাচনে যাব না।’
আজ বুধবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানের একটি হোটেলে এক সেমিনারে সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। ‘পঞ্চদশ সংশোধনীর সাংবিধানিকতা: নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার এখনো সংবিধানসম্মত’ শীর্ষক এই সেমিনারের আয়োজন করে বিএনপি।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এখন জাতির সামনে কোনো বিতর্ক নেই, একটাই লক্ষ্য—আন্দোলনের মধ্য দিয়ে এই সরকারকে বাধ্য করতে হবে একটা নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন দিয়ে জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটাতে হবে।’
ফখরুল বলেন, নির্বাচন ছাড়া জনগণের ক্ষমতায় যাওয়ার কোনো উপায় নেই। জনগণের প্রতিনিধিদের ক্ষমতায় যেতে হলে অবশ্যই নিরপেক্ষ নির্বাচন হতে হবে। আন্দোলনের মধ্য দিয়েই সরকারকে দাবি মেনে নিতে বাধ্য করতে হবে।
তিনি বলেন, ‘বাকশাল প্রতিষ্ঠা করতেই আওয়ামী লীগ সুপরিকল্পিতভাবে পঞ্চদশ সংশোধনী এনেছে। এ বিষয়গুলো মানুষের কাছে পরিষ্কার। অবস্থার পরিবর্তনের জন্য আমরা সংগ্রাম করছি, লড়াই করছি। আমরা রাজনৈতিক দলগুলো সবাই এক জায়গায় প্রায় একমত হয়েছি যে এই সরকারের পদত্যাগ চাই, এই সংসদের বিলুপ্তি চাই। একটি নির্দলীয়, তত্ত্বাবধায়ক যে নামেই বলি না কেন, সেই সরকারের হাতে ক্ষমতা দিয়ে দেওয়ার কথা বলি। একটা দায়িত্বশীল রাজনৈতিক দল হিসেবে আমাদের দায়িত্ব রয়েছে জনগণের সামনে এই বিষয়টি উপস্থাপন করা। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে আমরা চার-পাঁচটা নির্বাচন করেছি। সেই নির্বাচনগুলো সবার কাছে গ্রহণযোগ্য ছিল।’
নতুন নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব গ্রহণকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি। জনগণের প্রত্যাশা পূরণে নতুন কমিশন কাজ করবে বলেও আশা প্রকাশ করেছে দলটি
১৩ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের অপসারণ চেয়ে তাঁর নিয়োগ দেওয়া নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) প্রত্যাখ্যান করেছে জাতীয় নাগরিক কমিটি। একই সঙ্গে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের প্রাপ্ত প্রস্তাবের আলোকে নতুন আইনের অধীনে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের দাবি জানিয়েছেন তারা
১৪ ঘণ্টা আগেড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
১ দিন আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
২ দিন আগে