নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপির আন্দোলনের খেলা বন্ধ করার অনুরোধ জানিয়ে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ বলেছেন, ‘আপনাদের এই আন্দোলন খেলা বাংলাদেশের মানুষ বহুবার দেখেছে। বহুদিন ধরে দেখছে। দেখে দেখে এখন ক্লান্ত হয়ে গেছে। এই আন্দোলন খেলে এই সরকারের কিছু করার ক্ষমতা আপনাদের নেই। আপনারা কিছু করতে পারবেন না।’
আজ শনিবার রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে আয়োজিত শান্তি সমাবেশ এসব কথা বলেন হানিফ।
হানিফ বলেন, ‘তথাকথিত আন্দোলনের নামে যদি এরা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করে, তাহলে দেশের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী আছে, তারাই যথেষ্ট। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এই সন্ত্রাসীদের কঠোরভাবেই দমন করবে। এর পাশাপাশি প্রয়োজন হলে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মী সব সময় প্রস্তুত থাকবে। যেকোনো বিশৃঙ্খল কর্মকাণ্ডকে প্রতিহত করার জন্য রাষ্ট্রীয় যন্ত্রের পাশে থেকে সহায়তা করবে।’
বর্তমান সরকার দেশের উন্নয়ন-অগ্রগতি করে যাচ্ছে, তাতে বিএনপিকে সহযোগিতার অনুরোধ জানিয়ে হানিফ বলেন, ‘সংবিধান সম্মতভাবে অনুষ্ঠিত আগামী নির্বাচনে অংশ নেওয়ার চেষ্টা করুন। অন্যথায় যেভাবে অতীতে জনগণ দ্বারা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হয়েছেন, ভবিষ্যতেও আপনাদের অস্তিত্ব সংকটে পড়তে হবে। আপনাদের জনগণ আবারও আস্তাকুঁড়ে নিক্ষেপ করবে।’
বিএনপি ক্ষমতায় থাকতে ভারতে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি করতে উলফা নেতাদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দিয়েছিল দাবি করে হানিফ বলেন, খালেদা জিয়া ও তারেকের হাত আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের রক্তে রঞ্জিত। এদের দ্বারা কোনো ভালো কাজ হতে পারে না। এই দল দেশে এবং বিদেশে শান্তি প্রতিষ্ঠা করার পক্ষে নয়। এই বিএনপি তাদের অপকর্মের কারণে বাংলাদেশে আর কখনো রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আসতে পারবে না। ক্ষমতায় থাকতে অত্যাচার-নির্যাতন করেছেন, বিরোধী দলে থাকতে মানুষ পুড়িয়ে মেরেছেন। এই পাপের দায় ভার আপনাদের বহন করতে হবে। বেগম খালেদা জিয়া, তারেক জিয়ার এই সমস্ত পাপ বিএনপিকে বহন করতে হবে।
দ্রব্যমূল্য স্থিতিশীল দাবি করে মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বলেন, বিএনপি বলতেছে দাম বাড়ছে, দাম বাড়ছে। এসব বলে ব্যবসায়ীদের খোঁচা দিচ্ছে দাম বাড়াতে। রোজার মাসে বাংলাদেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ থাকবে এবং দ্রব্যমূল্য স্থিতিশীল থাকবে।
২০০৭ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকার ক্ষমতা নিয়ে রাজনীতিবিদদের হেনস্তা করেছিল উল্লেখ করে কামরুল ইসলাম বলেন, ‘বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে সেই তত্ত্বাবধায়ক সরকার এমনভাবে শারীরিক নির্যাতন করেছিল, বিমানবন্দরে হেঁটে যেতে পারে নাই। হুইলচেয়ারে যেতে হয়েছিল বিদেশে পালানোর সময়। আবার সেই তত্ত্বাবধায়ক সরকার চায় তারা।’
তত্ত্বাবধায়ক সরকারে তিক্ত অভিজ্ঞতা রয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আবার যদি এ সরকার বাংলাদেশে ফিরে আসে, কেউ বলতে পারবে তারা তিন মাসের জন্য না, তিন বছরের জন্য আসবে। এ উত্তর কেউ দিতে পারবে না। যারা এখন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি করছে তারাও না।’
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি নুরুল আমিন রুহুলের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবিরের সঞ্চালনায় শান্তি সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া ও সাবেক মন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম।
বিএনপির আন্দোলনের খেলা বন্ধ করার অনুরোধ জানিয়ে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ বলেছেন, ‘আপনাদের এই আন্দোলন খেলা বাংলাদেশের মানুষ বহুবার দেখেছে। বহুদিন ধরে দেখছে। দেখে দেখে এখন ক্লান্ত হয়ে গেছে। এই আন্দোলন খেলে এই সরকারের কিছু করার ক্ষমতা আপনাদের নেই। আপনারা কিছু করতে পারবেন না।’
আজ শনিবার রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে আয়োজিত শান্তি সমাবেশ এসব কথা বলেন হানিফ।
হানিফ বলেন, ‘তথাকথিত আন্দোলনের নামে যদি এরা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করে, তাহলে দেশের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী আছে, তারাই যথেষ্ট। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এই সন্ত্রাসীদের কঠোরভাবেই দমন করবে। এর পাশাপাশি প্রয়োজন হলে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মী সব সময় প্রস্তুত থাকবে। যেকোনো বিশৃঙ্খল কর্মকাণ্ডকে প্রতিহত করার জন্য রাষ্ট্রীয় যন্ত্রের পাশে থেকে সহায়তা করবে।’
বর্তমান সরকার দেশের উন্নয়ন-অগ্রগতি করে যাচ্ছে, তাতে বিএনপিকে সহযোগিতার অনুরোধ জানিয়ে হানিফ বলেন, ‘সংবিধান সম্মতভাবে অনুষ্ঠিত আগামী নির্বাচনে অংশ নেওয়ার চেষ্টা করুন। অন্যথায় যেভাবে অতীতে জনগণ দ্বারা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হয়েছেন, ভবিষ্যতেও আপনাদের অস্তিত্ব সংকটে পড়তে হবে। আপনাদের জনগণ আবারও আস্তাকুঁড়ে নিক্ষেপ করবে।’
বিএনপি ক্ষমতায় থাকতে ভারতে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি করতে উলফা নেতাদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দিয়েছিল দাবি করে হানিফ বলেন, খালেদা জিয়া ও তারেকের হাত আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের রক্তে রঞ্জিত। এদের দ্বারা কোনো ভালো কাজ হতে পারে না। এই দল দেশে এবং বিদেশে শান্তি প্রতিষ্ঠা করার পক্ষে নয়। এই বিএনপি তাদের অপকর্মের কারণে বাংলাদেশে আর কখনো রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আসতে পারবে না। ক্ষমতায় থাকতে অত্যাচার-নির্যাতন করেছেন, বিরোধী দলে থাকতে মানুষ পুড়িয়ে মেরেছেন। এই পাপের দায় ভার আপনাদের বহন করতে হবে। বেগম খালেদা জিয়া, তারেক জিয়ার এই সমস্ত পাপ বিএনপিকে বহন করতে হবে।
দ্রব্যমূল্য স্থিতিশীল দাবি করে মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বলেন, বিএনপি বলতেছে দাম বাড়ছে, দাম বাড়ছে। এসব বলে ব্যবসায়ীদের খোঁচা দিচ্ছে দাম বাড়াতে। রোজার মাসে বাংলাদেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ থাকবে এবং দ্রব্যমূল্য স্থিতিশীল থাকবে।
২০০৭ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকার ক্ষমতা নিয়ে রাজনীতিবিদদের হেনস্তা করেছিল উল্লেখ করে কামরুল ইসলাম বলেন, ‘বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে সেই তত্ত্বাবধায়ক সরকার এমনভাবে শারীরিক নির্যাতন করেছিল, বিমানবন্দরে হেঁটে যেতে পারে নাই। হুইলচেয়ারে যেতে হয়েছিল বিদেশে পালানোর সময়। আবার সেই তত্ত্বাবধায়ক সরকার চায় তারা।’
তত্ত্বাবধায়ক সরকারে তিক্ত অভিজ্ঞতা রয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আবার যদি এ সরকার বাংলাদেশে ফিরে আসে, কেউ বলতে পারবে তারা তিন মাসের জন্য না, তিন বছরের জন্য আসবে। এ উত্তর কেউ দিতে পারবে না। যারা এখন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি করছে তারাও না।’
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি নুরুল আমিন রুহুলের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবিরের সঞ্চালনায় শান্তি সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া ও সাবেক মন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম।
নতুন নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব গ্রহণকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি। জনগণের প্রত্যাশা পূরণে নতুন কমিশন কাজ করবে বলেও আশা প্রকাশ করেছে দলটি
১৮ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের অপসারণ চেয়ে তাঁর নিয়োগ দেওয়া নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) প্রত্যাখ্যান করেছে জাতীয় নাগরিক কমিটি। একই সঙ্গে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের প্রাপ্ত প্রস্তাবের আলোকে নতুন আইনের অধীনে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের দাবি জানিয়েছেন তারা
২০ ঘণ্টা আগেড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
২ দিন আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
২ দিন আগে