নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আগামী জাতীয় নির্বাচনে বিএনপিকে আনতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সহযোগিতা চাওয়ায় পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেনের সমালোচনা করেছেন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন ১৪ দলীয় জোটের শরিকেরা। নেতারা বলছেন, পররাষ্ট্রমন্ত্রী অপ্রাসঙ্গিক কথা বলেছেন, এতে দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়েছে।
জোটের নেতাদের দাবি পররাষ্ট্রমন্ত্রী দেশের অভ্যন্তরীণ সমস্যা সমাধানে বিদেশিদের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। জোট নেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মন্ত্রীর কাছে বিষয়টির ব্যাখ্যা চাইবেন বলে মনে করেন নেতারা।
গত ৪ এপ্রিল বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরে বৈঠক দুই দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকে বিএনপিকে নির্বাচনে আনার দায়িত্ব মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্থনি জে ব্লিনকেনকে দেন বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন।
বাংলাদেশের আগামী জাতীয় নির্বাচন যুক্তরাষ্ট্র অংশগ্রহণমূলক করার আহ্বান জানালে তিনি মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে বলেন, ‘বাংলাদেশে নির্বাচন স্বচ্ছ, মুক্ত ও অবাধ সব দলের অংশ গ্রহণমূলক। তবে একটি দল (বিএনপি) সেখানে অংশ নেয় না। এ দলটি তৈরি হয়েছে মিলিটারি দ্বারা। তারা (বিএনপি) আমাদের নির্বাচনে আসে না। এটি তোমার চ্যালেঞ্জ, তাদের (বিএনপি) নির্বাচনে নিয়ে আসার। তাদের (বিএনপি) ভোটে জিততে হবে, মানুষের কাছে যেতে হবে। তার জন্য আমরা অবাধ ব্যবস্থা করেছি। আমাদের স্বাধীন নির্বাচন কমিশন রয়েছে। আর নির্বাচনের সময়ে তারাই সব ক্ষমতার অধিকারী।’
জাসদের সভাপতি হাসানুল হক ইনু আজকের পত্রিকাকে বলেন, পররাষ্ট্রমন্ত্রী কোন দলকে নির্বাচনে আনার জন্য আরেকটা দেশের মন্ত্রীর কাছে তদবির করাটা আমাদের অভ্যন্তরীণ রাজনীতির প্রাসঙ্গিক কোন বিষয় না। এই ধরনের অপ্রয়োজনীয় কথা পরিহার করা দেশের জন্য মঙ্গলজনক।
পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বক্তব্যকে সরকারের পরস্পর বিরোধী বক্তব্য বলে দাবি করেন সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ বড়ুয়া। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, একদিকে বলবেন বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে বিদেশিদের হস্তক্ষেপ করা উচিত নয়, আরেকদিকে বিদেশি পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে আমাদের অভ্যন্তরীণ সমস্যা সমাধানে আমন্ত্রণ জানানো। এটা পরস্পর বিরোধী। একটা গণতান্ত্রিক সরকারের পক্ষে এটা সমীচীন না।
দেশের নির্বাচন অথবা যেকোনো ব্যাপারে বিদেশিদের ডেকে আনাকে গর্হিত কাজ এবং দেশের সম্মান ক্ষুণ্ন হয়েছে বলে মনে করেন ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তাদের (বিদেশি) হস্তক্ষেপ করার সুযোগ করে দিবো বলে আমি মনে করি। পররাষ্ট্রমন্ত্রী সঠিক কাজ করেননি। আমি আশা করি প্রধানমন্ত্রী বিষয়টা দেখবেন।’
আগামী জাতীয় নির্বাচনে বিএনপিকে আনতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সহযোগিতা চাওয়ায় পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেনের সমালোচনা করেছেন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন ১৪ দলীয় জোটের শরিকেরা। নেতারা বলছেন, পররাষ্ট্রমন্ত্রী অপ্রাসঙ্গিক কথা বলেছেন, এতে দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়েছে।
জোটের নেতাদের দাবি পররাষ্ট্রমন্ত্রী দেশের অভ্যন্তরীণ সমস্যা সমাধানে বিদেশিদের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। জোট নেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মন্ত্রীর কাছে বিষয়টির ব্যাখ্যা চাইবেন বলে মনে করেন নেতারা।
গত ৪ এপ্রিল বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরে বৈঠক দুই দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকে বিএনপিকে নির্বাচনে আনার দায়িত্ব মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্থনি জে ব্লিনকেনকে দেন বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন।
বাংলাদেশের আগামী জাতীয় নির্বাচন যুক্তরাষ্ট্র অংশগ্রহণমূলক করার আহ্বান জানালে তিনি মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে বলেন, ‘বাংলাদেশে নির্বাচন স্বচ্ছ, মুক্ত ও অবাধ সব দলের অংশ গ্রহণমূলক। তবে একটি দল (বিএনপি) সেখানে অংশ নেয় না। এ দলটি তৈরি হয়েছে মিলিটারি দ্বারা। তারা (বিএনপি) আমাদের নির্বাচনে আসে না। এটি তোমার চ্যালেঞ্জ, তাদের (বিএনপি) নির্বাচনে নিয়ে আসার। তাদের (বিএনপি) ভোটে জিততে হবে, মানুষের কাছে যেতে হবে। তার জন্য আমরা অবাধ ব্যবস্থা করেছি। আমাদের স্বাধীন নির্বাচন কমিশন রয়েছে। আর নির্বাচনের সময়ে তারাই সব ক্ষমতার অধিকারী।’
জাসদের সভাপতি হাসানুল হক ইনু আজকের পত্রিকাকে বলেন, পররাষ্ট্রমন্ত্রী কোন দলকে নির্বাচনে আনার জন্য আরেকটা দেশের মন্ত্রীর কাছে তদবির করাটা আমাদের অভ্যন্তরীণ রাজনীতির প্রাসঙ্গিক কোন বিষয় না। এই ধরনের অপ্রয়োজনীয় কথা পরিহার করা দেশের জন্য মঙ্গলজনক।
পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বক্তব্যকে সরকারের পরস্পর বিরোধী বক্তব্য বলে দাবি করেন সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ বড়ুয়া। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, একদিকে বলবেন বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে বিদেশিদের হস্তক্ষেপ করা উচিত নয়, আরেকদিকে বিদেশি পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে আমাদের অভ্যন্তরীণ সমস্যা সমাধানে আমন্ত্রণ জানানো। এটা পরস্পর বিরোধী। একটা গণতান্ত্রিক সরকারের পক্ষে এটা সমীচীন না।
দেশের নির্বাচন অথবা যেকোনো ব্যাপারে বিদেশিদের ডেকে আনাকে গর্হিত কাজ এবং দেশের সম্মান ক্ষুণ্ন হয়েছে বলে মনে করেন ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তাদের (বিদেশি) হস্তক্ষেপ করার সুযোগ করে দিবো বলে আমি মনে করি। পররাষ্ট্রমন্ত্রী সঠিক কাজ করেননি। আমি আশা করি প্রধানমন্ত্রী বিষয়টা দেখবেন।’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সেলিমা রহমান বলেছেন, আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং আওয়ামী লীগের অন্য নেতাকর্মীরা ভারত ও অন্য দেশে অবস্থান করে বাংলাদেশে বিশৃঙ্খলা তৈরি করে অস্থিতিশীলতা তৈরির চেষ্টা করছে।
৪৪ মিনিট আগেনতুন নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব গ্রহণকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি। জনগণের প্রত্যাশা পূরণে নতুন কমিশন কাজ করবে বলেও আশা প্রকাশ করেছে দলটি
২০ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের অপসারণ চেয়ে তাঁর নিয়োগ দেওয়া নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) প্রত্যাখ্যান করেছে জাতীয় নাগরিক কমিটি। একই সঙ্গে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের প্রাপ্ত প্রস্তাবের আলোকে নতুন আইনের অধীনে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের দাবি জানিয়েছেন তারা
১ দিন আগেড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
২ দিন আগে