নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপির পর আগামীকাল মঙ্গলবার থেকে দেশব্যাপী তিন দিনের লাগাতার অবরোধ কর্মসূচি ঘোষণা করেছে জামায়াত। ৩১ অক্টোবর এবং ১ ও ২ নভেম্বর সারা দেশে সড়ক, রেল ও নৌপথ অবরোধের কর্মসূচি পালন করবে সংগঠনটি। আজ সোমবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে জামায়াতের ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা এ টি এম মাছুম এই কর্মসূচির ঘোষণা দেন।
বিবৃতিতে এ টি এম মাছুম বলেন, ২৮ অক্টোবর রাজধানী ঢাকায় বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ও বিএনপিসহ সরকারবিরোধী বিভিন্ন রাজনৈতিক দল মহাসমাবেশের কর্মসূচি ঘোষণা করে। দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী শান্তিপূর্ণ মহাসমাবেশের কর্মসূচি বাস্তবায়নে সহযোগিতার পরিবর্তে নেতা-কর্মীদের সমাবেশে আসার পথে পথে বাধা প্রদান করে। সমাবেশে আসা নেতা-কর্মীদের গাড়ি থেকে নামিয়ে তল্লাশি করে এবং বাস, লঞ্চ, ট্রেন থেকে নামার পর গণহারে গ্রেপ্তার করে।
জামায়াতের এই নেতা বলেন, বিরোধী দলের শান্তিপূর্ণ মহাসমাবেশে আওয়ামী সন্ত্রাসীরা হামলা করে এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী টিয়ার গ্যাস, গুলি ও বেধড়ক লাঠিপেটা করে মহাসমাবেশ পণ্ড করে দেয়। পুলিশের টিয়ার গ্যাস এবং গুলির আঘাতে সাংবাদিক ও বিএনপির নেতা-কর্মীসহ চারজন নিহত এবং কয়েক হাজার নেতা-কর্মী আহত হয়েছেন। মহাসমাবেশ ও হরতালকে কেন্দ্র করে গত কয়েক দিনে সারা দেশে জামায়াতে ইসলামীসহ বিরোধী দলের প্রায় দুই হাজার নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়।
মাওলানা মাছুম আরও বলেন, ‘সরকারের পদত্যাগ, আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করার লক্ষ্যে কেয়ারটেকার সরকারব্যবস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠা, আমিরে জামায়াত ডা. শফিকুর রহমানসহ গ্রেপ্তার সকল রাজনৈতিক নেতা ও আলেম-ওলামার মুক্তি, নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধগতি রোধ, ২৮ অক্টোবর বিরোধী দলের মহাসমাবেশে হামলা, সাংবাদিক ও নেতা-কর্মীদের হত্যা এবং সরকারের লেলিয়ে দেওয়া সন্ত্রাসীদের বিভিন্ন স্থানে গাড়িতে অগ্নিসংযোগ ও নৈরাজ্য সৃষ্টির প্রতিবাদে আগামীকাল ৩১ অক্টোবর এবং ১ ও ২ নভেম্বর সারা দেশে সড়ক, রেল ও নৌপথ অবরোধের কর্মসূচি ঘোষণা করছি।’
দেশের বৃহত্তর স্বার্থে ঘোষিত অবরোধ কর্মসূচি শান্তিপূর্ণভাবে বাস্তবায়ন করার জন্য তিনি জামায়াতে ইসলামীর সর্বস্তরের জনশক্তি এবং দেশবাসীর প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানান।
বিএনপির পর আগামীকাল মঙ্গলবার থেকে দেশব্যাপী তিন দিনের লাগাতার অবরোধ কর্মসূচি ঘোষণা করেছে জামায়াত। ৩১ অক্টোবর এবং ১ ও ২ নভেম্বর সারা দেশে সড়ক, রেল ও নৌপথ অবরোধের কর্মসূচি পালন করবে সংগঠনটি। আজ সোমবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে জামায়াতের ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা এ টি এম মাছুম এই কর্মসূচির ঘোষণা দেন।
বিবৃতিতে এ টি এম মাছুম বলেন, ২৮ অক্টোবর রাজধানী ঢাকায় বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ও বিএনপিসহ সরকারবিরোধী বিভিন্ন রাজনৈতিক দল মহাসমাবেশের কর্মসূচি ঘোষণা করে। দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী শান্তিপূর্ণ মহাসমাবেশের কর্মসূচি বাস্তবায়নে সহযোগিতার পরিবর্তে নেতা-কর্মীদের সমাবেশে আসার পথে পথে বাধা প্রদান করে। সমাবেশে আসা নেতা-কর্মীদের গাড়ি থেকে নামিয়ে তল্লাশি করে এবং বাস, লঞ্চ, ট্রেন থেকে নামার পর গণহারে গ্রেপ্তার করে।
জামায়াতের এই নেতা বলেন, বিরোধী দলের শান্তিপূর্ণ মহাসমাবেশে আওয়ামী সন্ত্রাসীরা হামলা করে এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী টিয়ার গ্যাস, গুলি ও বেধড়ক লাঠিপেটা করে মহাসমাবেশ পণ্ড করে দেয়। পুলিশের টিয়ার গ্যাস এবং গুলির আঘাতে সাংবাদিক ও বিএনপির নেতা-কর্মীসহ চারজন নিহত এবং কয়েক হাজার নেতা-কর্মী আহত হয়েছেন। মহাসমাবেশ ও হরতালকে কেন্দ্র করে গত কয়েক দিনে সারা দেশে জামায়াতে ইসলামীসহ বিরোধী দলের প্রায় দুই হাজার নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়।
মাওলানা মাছুম আরও বলেন, ‘সরকারের পদত্যাগ, আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করার লক্ষ্যে কেয়ারটেকার সরকারব্যবস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠা, আমিরে জামায়াত ডা. শফিকুর রহমানসহ গ্রেপ্তার সকল রাজনৈতিক নেতা ও আলেম-ওলামার মুক্তি, নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধগতি রোধ, ২৮ অক্টোবর বিরোধী দলের মহাসমাবেশে হামলা, সাংবাদিক ও নেতা-কর্মীদের হত্যা এবং সরকারের লেলিয়ে দেওয়া সন্ত্রাসীদের বিভিন্ন স্থানে গাড়িতে অগ্নিসংযোগ ও নৈরাজ্য সৃষ্টির প্রতিবাদে আগামীকাল ৩১ অক্টোবর এবং ১ ও ২ নভেম্বর সারা দেশে সড়ক, রেল ও নৌপথ অবরোধের কর্মসূচি ঘোষণা করছি।’
দেশের বৃহত্তর স্বার্থে ঘোষিত অবরোধ কর্মসূচি শান্তিপূর্ণভাবে বাস্তবায়ন করার জন্য তিনি জামায়াতে ইসলামীর সর্বস্তরের জনশক্তি এবং দেশবাসীর প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানান।
ড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
১৪ ঘণ্টা আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
১ দিন আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
১ দিন আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
২ দিন আগে