নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদে দেশব্যাপী বিএনপির চলমান আন্দোলনে সরকারের টনক নড়েছে বলে মন্তব্য করেছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ রোববার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তি ও দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির প্রতিবাদে এই সমাবেশের আয়োজন করা হয়।
সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মির্জা ফখরুল বলেন, ‘চাল-ডাল-তেলসহ দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদে যখন আমরা সারা দেশে আন্দোলন শুরু করেছি, তখন তাদের (সরকার) টনক নড়ে গেছে। এ জন্য তারা আজকে বিভিন্ন জেলা, থানা ও উপজেলায় আক্রমণ চালাচ্ছে।’
দ্রব্যমূল্য লাগামহীন বৃদ্ধির সমালোচনা করে ফখরুল বলেন, ‘এটা এখন বাংলাদেশের প্রত্যেক মানুষের অন্তরের কথা যে, আমরা আর পারছি না। আমাদের পক্ষে আর জীবনযাপন করা সম্ভব হচ্ছে না। সাধারণ মানুষের জীবন একেবারে অতিষ্ঠ হয়ে গেছে।’
তিনি বলেন, ‘আজকে এই আওয়ামী লীগ সরকার বাংলাদেশকে এমন একটা জায়গায় নিয়ে গেছে, যেখানে বাংলাদেশের মানুষ বেঁচে থাকার উপায় খুঁজে পাচ্ছে না। বেঁচে থাকার ন্যূনতম যে খাবার, তা কিনতে পারছে না, বেঁচে থাকার নিরাপত্তা পাচ্ছে না।’
দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির জন্য সরকারের দুর্নীতিকে দায়ী করে বিএনপি মহাসচিব বলের, ‘মূল্যবৃদ্ধির (দ্রব্য) পেছনে একটাই মাত্র কারণ। আওয়ামী লীগের মন্ত্রী ও তাঁদের নেতাদের দুর্নীতি।’ সয়াবিন তেলের দাম বাড়ছে কেন—এমন প্রশ্ন করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘কারণ সয়াবিন তেলের যাঁরা ব্যবসা করেন, তাঁদের বেশির ভাগই আওয়ামী লীগের ব্যবসায়ী। গ্যাসের দাম বাড়ছে কেন? কারণ এলপিজি গ্যাস যিনি আমদানি করেন, তিনি তাঁদের উপদেষ্টা।’
সরকার পতনের জন্য সবাইকে আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আজকে আমাদের আর কোনো পথ নেই। তাঁদের (সরকার) সরাতে হবে। প্রয়োজনে আরেকটা মুক্তিযুদ্ধ করতে হবে।’
দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদে দেশব্যাপী বিএনপির চলমান আন্দোলনে সরকারের টনক নড়েছে বলে মন্তব্য করেছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ রোববার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তি ও দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির প্রতিবাদে এই সমাবেশের আয়োজন করা হয়।
সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মির্জা ফখরুল বলেন, ‘চাল-ডাল-তেলসহ দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদে যখন আমরা সারা দেশে আন্দোলন শুরু করেছি, তখন তাদের (সরকার) টনক নড়ে গেছে। এ জন্য তারা আজকে বিভিন্ন জেলা, থানা ও উপজেলায় আক্রমণ চালাচ্ছে।’
দ্রব্যমূল্য লাগামহীন বৃদ্ধির সমালোচনা করে ফখরুল বলেন, ‘এটা এখন বাংলাদেশের প্রত্যেক মানুষের অন্তরের কথা যে, আমরা আর পারছি না। আমাদের পক্ষে আর জীবনযাপন করা সম্ভব হচ্ছে না। সাধারণ মানুষের জীবন একেবারে অতিষ্ঠ হয়ে গেছে।’
তিনি বলেন, ‘আজকে এই আওয়ামী লীগ সরকার বাংলাদেশকে এমন একটা জায়গায় নিয়ে গেছে, যেখানে বাংলাদেশের মানুষ বেঁচে থাকার উপায় খুঁজে পাচ্ছে না। বেঁচে থাকার ন্যূনতম যে খাবার, তা কিনতে পারছে না, বেঁচে থাকার নিরাপত্তা পাচ্ছে না।’
দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির জন্য সরকারের দুর্নীতিকে দায়ী করে বিএনপি মহাসচিব বলের, ‘মূল্যবৃদ্ধির (দ্রব্য) পেছনে একটাই মাত্র কারণ। আওয়ামী লীগের মন্ত্রী ও তাঁদের নেতাদের দুর্নীতি।’ সয়াবিন তেলের দাম বাড়ছে কেন—এমন প্রশ্ন করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘কারণ সয়াবিন তেলের যাঁরা ব্যবসা করেন, তাঁদের বেশির ভাগই আওয়ামী লীগের ব্যবসায়ী। গ্যাসের দাম বাড়ছে কেন? কারণ এলপিজি গ্যাস যিনি আমদানি করেন, তিনি তাঁদের উপদেষ্টা।’
সরকার পতনের জন্য সবাইকে আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আজকে আমাদের আর কোনো পথ নেই। তাঁদের (সরকার) সরাতে হবে। প্রয়োজনে আরেকটা মুক্তিযুদ্ধ করতে হবে।’
নতুন নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব গ্রহণকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি। জনগণের প্রত্যাশা পূরণে নতুন কমিশন কাজ করবে বলেও আশা প্রকাশ করেছে দলটি
৯ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের অপসারণ চেয়ে তাঁর নিয়োগ দেওয়া নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) প্রত্যাখ্যান করেছে জাতীয় নাগরিক কমিটি। একই সঙ্গে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের প্রাপ্ত প্রস্তাবের আলোকে নতুন আইনের অধীনে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের দাবি জানিয়েছেন তারা
১১ ঘণ্টা আগেড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
১ দিন আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
২ দিন আগে